somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আহলে বাইত শরীফ উনাদের অন্যতম ইমাম ও বিশিষ্ট ছাহাবী হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু আলাইহিস সালাম উনার সংক্ষিপ্ত সাওয়ানেহ উমরী মুবারক (জীবনী মুবারক)

২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আহলে বাইত শরীফ উনাদের মর্যাদা সম্পর্কে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ-এ মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন “হে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলুন, (হে বিশ্ববাসী)! আমি তোমাদের নিকট কোনো প্রতিদান চাই না। তবে আমার আত্মীয়-স্বজন তথা বংশধরগণ উনাদের সাথে সদাচরণ করবে।”
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, “আমি তোমাদের জন্য দুটি জিনিস রেখে যাচ্ছি। প্রথমটি হলো, মহান আল্লাহ পাক উনার কিতাব। যার মধ্যে রয়েছে হিদায়েত ও নূর। তোমরা কিতাবুল্লাহকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়িয়ে ধরো। তিনি কিতাবুল্লাহর প্রতি উৎসাহ প্রদান করলেন। অতঃপর বললেন, “দ্বিতীয়টি হলো, আমার আহলে বাইত বা (আওলাদগণ) বংশধরগণ উনারা। উনাদের ব্যাপারে তোমাদের সতর্ক করছি। উনাদের ব্যাপারে তোমাদের সতর্ক করছি।”
উল্লেখ্য, আমিরুল মু’মিনীন হযরত আলী আলাইহিস সালাম তিনি আহলে বাইত শরীফ উনাদের অন্যতম। হযরত আলী আলাইহিস সালাম উনার উপনাম আবূল হাসান (হাসানের পিতা) ও আবূ তুরাব (মাটির পিতা)। পিতার নাম আবূ ত্বালিব, মাতার নাম ফাতিমা বিনতে আসাদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা। বিশেষ উপাধি মুবারক আসাদুল্লাহ (মহান আল্লাহ পাক উনার সিংহ), হায়দার (বাঘ), মুরতাদ্বা (সন্তষ্টিপ্রাপ্ত)। তিনি আব্দুল্লাহ নামে প্রসিদ্ধ। তিনি রসূলে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার চাচাতো ভাই। কুরাইশ বংশের হাশিমী শাখায় উনার বিলাদত শরীফ। পিতৃকুল ও মাতৃকুল উভয় দিক থেকে তিনি হাশিমী বংশোদ্ভূত ।
রসূলে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আনুষ্ঠানিক নুবুওওয়াত প্রকাশের দশ বছর পূর্বে বিলাদত শরীফ লাভ করেন। বিলাদত শরীফ-এর সময় উনার পিতা আবূ তালিব কিছুটা আর্থিক অনটনের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করছিলেন। হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বীয় পিতৃব্যের আর্থিক সঙ্কট লাঘবের উদ্দেশ্যে বালক হযরত আলী আলাইহিস সালাম উনাকে নিজে প্রতিপালনের দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং অপর পুত্র হযরত জাফর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে পিতৃব্য হযরত আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার অভিভাবকত্বে সোপর্দ করেন। (তাবারী শরীফ)
একদা রসূলে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং হযরত খাদীজাতুল কুবরা আলাইহাস সালাম উনাদেরকে নামায পড়তে দেখে তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, আপনারা কি করছেন? উত্তরে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, এটা মহান আল্লাহ পাক উনার দ্বীন। উম্মুল মু’মিনীন হযরত খাদীজাতুল কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি বললেন, আপনাকে আমরা সেই দায়িত্ব দিচ্ছি। তখনই তিনি ইসলামের প্রতি উদ্বুদ্ধ হয়ে কালিমা শরীফ পাঠ করেন। ইসলাম গ্রহণকালে উনার বয়স মুবারক দশ বছর ছিল। তিনি হলেন সর্বসম্মতিক্রমে বালকদের মধ্যে সর্বপ্রথম ইসলাম কবুলকারী।
মক্কা শরীফ-এ হযরত আলী আলাইহিস সালাম তিনি সঙ্কট ও অগ্নি পরীক্ষার তেরটি কঠিন বৎসর হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সহচর্যে থেকে অতিবাহিত করেন। এর মধ্যে আবূ ত্বালিব গিরি সঙ্কটে তিন বৎসরের নির্বাসিত জীবন ছিল সর্বাপেক্ষা সঙ্কটপূর্ণ। সে সময় হযরত আলী আলাইহিস সালাম উনার ভ্রাতা হযরত জাফর রদ্বিয়াল্লাহু আনহু উনার আহলিয়াসহ আবিসিনিয়ায় হিজরত করেন। কিন্তু হযরত আলী আলাইহিস সালাম তিনি এরূপ কঠিন মুহূর্তেও হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সার্বক্ষণিক সঙ্গী হিসেবে মক্কা শরীফ-এ অবস্থান করেন, যতদিন না তিনি মক্কা শরীফ হতে মদীনা শরীফ হিজরত করার অনুমতি পেলেন।
দ্বিতীয় হিজরীর ১৭ই রমাদ্বান শরীফ বদরের জিহাদে মুসলমান ও মুশরিক উভয় বাহিনী পরস্পর মুখোমুখি হয়। তৎকালীন যুদ্ধরীতি অনুযায়ী মক্কা শরীফ-এর মুশরিকদের পক্ষ হতে উতবা, শায়বা এবং ওলিদ নামক তিন জন সদর্পে ময়দানে অবতরণ করে এবং প্রতিদ্বন্দ্বীকে যুদ্ধে আহবান জানালে তাদের মোকাবেলায় হযরত হামজা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, হযরত উবায়দা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং হযরত আলী আলাইহিস সালাম উনাদেরকে পাঠানো হয়। হযরত হামজা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং হযরত আলী আলাইহিস সালাম উনাদের হাতে উনাদের স্ব স্ব^ প্রতিদ্বন্দ্বী নিহত হয়। অতঃপর হযরত আলী আলাইহিস সালাম তিনি হযরত উবায়দা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সাহায্যার্থে অগ্রসর হন এবং প্রতিপক্ষ শায়বা নিহত হয়। অতঃপর সর্বাত্মক যুদ্ধ শুরু হয়ে যায়। এই যুদ্ধে হযরত আলী আলাইহিস সালাম তিনি বীরত্বের চরম পরাকাষ্ঠা প্রদর্শন করেন। (তাবারী শরীফ)
হিজরী তৃতীয় সালে সংঘটিত উহুদের জিহাদে মুশরিকরা মুসলমানদেরকে আক্রমণ করতে সর্বশক্তি নিয়োগ করে। কিন্তু হযরত আলী আলাইহিস সালাম তিনি তাদের সকল দূরভিসন্ধিই ব্যর্থ করে দেন। মুশরিক বাহিনীর পতাকাবাহী আবূ সা’দ ইবনে আবি তালহা উনাকে প্রতিদ্বন্দ্বিতার আহবান জানালে হযরত আলী আলাইহিস সালাম তিনি এক আঘাতেই তাকে ধরাশায়ী করেন; কিন্তু তার অসহায়তা ও হতবিহ্বলতা দেখে তিনি তাকে হত্যা করেননি। (ইবনে হিশাম)
হিজরী ৭ম সনে খাইবরের জিহাদ সংঘটিত হয়। এই জিহাদে খাইবরের সর্বাধিক সুদৃঢ় দুর্গ ‘‘কামুস’’-এর অধিকর্তা মারহাব নামক এক বিখ্যাত ইহুদী বীরকে হত্যা করে তিনি অতুলনীয় বীরত্ব ও সাহসিকতার পরিচয় দান করেন। অতঃপর কয়েকদিন অবরোধের পর তিনি দুর্গ অধিকারে সক্ষম হন। এই জিহাদে হযরত আলী আলাইহিস সালাম তিনি সুদৃঢ় দুর্গ ‘‘কাছরে মারহাব’’ জয় করে খ্যাতি লাভ করেছিলেন। (ইবনে হিশাম)
একদিকে হযরত আলী আলাইহিস সালাম তিনি হযরত রসূলে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার চাচাতো ভাই। অপরদিকে রসূলে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদরের দুলালী উম্মু আবিহা হযরত ফাতিমাতুয যাহরা আলাইহাস সালাম উনার স^ামী। দ্বিতীয় হিজরীতে উনাদের বিবাহ মুবারক অনুষ্ঠিত হয়।
খিলাফত গ্রহণের পূর্বে তিনি হযরত আবূ বকর ছিদ্দীক্ব আলাইহিস সালাম এবং হযরত উমর ফারূক্ব আলাইহিস সালাম এবং হযরত উছমান আলাইহিস সালাম উনাদের খিলাফত আমলে তিনি পরামর্শদাতা ছিলেন। হযরত উছমান আলাইহিস সালাম উনার শাহাদতের পর হিজরী ৩৫ সনে খিলাফতের মসনদে সমাসীন হন। চার বছর সাড়ে আট মাস যাবৎ এ দায়িত্ব যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে পালন করেন।
ইসলামে হযরত আলী আলাইহিস সালাম উনার অবদান অপরিসীম। রসূলে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যামানার সকল জিহাদে অনেক বেশি সাহসিকতা ও বীরত্বের পরিচয় তিনিই দেন। এ কারণে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ‘হায়দার’ লক্ববসহ ‘যুলফিকার’ নামক একখানা তরবারি হাদিয়া করেন। একমাত্র তাবুক অভিযান ছাড়া সকল জিহাদেই তিনি অংশগ্রহণ করেন। বদরে উনার সাদা পশমী রুমালের জন্য তিনি ছিলেন চিহ্নিত। বদরসহ প্রতিটি জিহাদে তিনি ছিলেন রসূলে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পতাকাবাহী।
রসূলে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, “হযরত হারুন আলাইহিস সালাম যেমন ছিলেন হযরত মূসা আলাইহিস সালাম উনার নিকট তেমনি আপনি হচ্ছেন আমার নিকট। অর্থাৎ খলীফা। তবে আমার পরে কোনো নবী নেই।’’
হযরত আলী আলাইহিস সালাম তিনি ছিলেন নবী খান্দানের সদস্য। তিনি রসূলে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে শিক্ষা লাভ করেন। রসূলে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেছেন, ‘‘আমি জ্ঞানের নগরী, আর হযরত আলী আলাইহিস সালাম তিনি সেই নগরীর প্রবেশদ্বার।’’ তিনি ছিলেন, কুরআনে হাফিয, শ্রেষ্ঠ মুফাস্সির এবং হাদীছ শরীফ বর্ণনাকারী রাবী।
আমীরুল মু’মিনীন হযরত আলী আলাইহিস সালাম তিনি তরীক্বতপন্থীদের ইমাম। তরীক্বতের অধিকাংশ সিলসিলা উনার মাধ্যমে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সঙ্গে মিলিত হয়েছে। হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার রূহানী তা’লীম তথা আধ্যাত্মিক শিক্ষার প্রচার-প্রসারে যে সমস্ত ছাহাবা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম বিশেষভাবে অবদান রাখেন হযরত আলী আলাইহিস সালাম উনাদের মধ্যে বিশিষ্টতম। আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের অনেক সিলসিলা (যেমন ক্বাদিরিয়া, চিশ্তিয়া, সোহরাওয়ার্দিয়া ইত্যাদি) অদ্যাবধি উনারই মাধ্যমে উম্মতে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ফয়েজ হাছিলের সাধনা করে আসছে।
হিজরী ৪০ সনের ১৬ই রমাদ্বান শরীফ শুক্রবার ফযর নামাযে গমনকালে আবদুর রহমান ইবনে মুলজিম নামক খারিজী ঘাতকের তলোয়ারের আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে ১৭ই রমাদ্বান শরীফ শনিবার শাহাদাতবরণ করেন। উনার জ্যেষ্ঠ পুত্র সাইয়্যিদে শাবাবি আহলিল জান্নাহ হযরত ইমাম হাসান আলাইহিস সালাম তিনি উনার জানাযার নামায পড়ান। কূফার নাজফে আশরাফে জামে মসজিদের পাশে উনার রওজা শরীফ অবস্থিত অর্থাৎ সেখানে তিনি অবস্থান গ্রহণ করেন। গ্রহণযোগ্য মতে শাহাদাতকালে উনার বয়স মুবারক হয়েছিল ৬৩ বছর।
মূলকথা হচ্ছে- হযরত আলী আলাইহিস সালাম তিনি ছিলেন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনাদের মধ্যে বিশেষ মর্যাদার অধিকারী। তাই উনার পবিত্র সাওয়ানেহে উমরী মুবারক জেনে ও উনাকে মুহব্বত করে এবং অনুরসণ-অনুকরণ করে মহান আল্লাহ পাক ও উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের খাছ রেযামন্দী হাছিল করা আমাদের সকলের দায়িত্ব-কর্তব্য। মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের সবাইকে সে তাওফীক দান করুন। আমীন!
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেহেদী নামের এই ছেলেটিকে কি আমরা সহযোগীতা করতে পারি?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০৪


আজ সন্ধ্যায় ইফতার শেষ করে অফিসের কাজ নিয়ে বসেছি। হঠাৎ করেই গিন্নি আমার রুমে এসে একটি ভিডিও দেখালো। খুলনার একটি পরিবার, ভ্যান চালক বাবা তার সন্তানের চিকিৎসা করাতে গিয়ে হিমশিম... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্য অরিজিনস অফ পলিটিক্যাল জোকস

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯


রাজনৈতিক আলোচনা - এমন কিছু যা অনেকেই আন্তরিকভাবে ঘৃণা করেন বা এবং কিছু মানুষ এই ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। ধর্ম, যৌন, পড়াশুনা, যুদ্ধ, রোগ বালাই, বাজার দর থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভালোবাসা নয় খাবার চাই ------

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:০৬


ভালোবাসা নয় স্নেহ নয় আদর নয় একটু খাবার চাই । এত ক্ষুধা পেটে যে কাঁদতেও কষ্ট হচ্ছে , ইফতারিতে যে খাবার ফেলে দেবে তাই ই দাও , ওতেই হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতীয় ইউনিভার্সিটি শেষ করার পর, ৮০ ভাগই চাকুরী পায় না।

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৭



জাতীয় ইউনিভার্সিটি থেকে পড়ালেখা শেষ করে, ২/৩ বছর গড়াগড়ি দিয়ে শতকরা ২০/৩০ ভাগ চাকুরী পেয়ে থাকেন; এরা পরিচিত লোকদের মাধ্যমে কিংবা ঘুষ দিয়ে চাকুরী পেয়ে থাকেন। এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×