১.বাংলাদেশে ডাক্তার হওয়া মানে পূর্বপুরুষের কোথাও বড় ধরনের কোনো পাপ ছিল| এই অবস্থা চলতে থাকলে ১০-১৫ বছর পর সাধারন মানের ছাত্ররাও আর এই পেশায় আসবেনা
২. ডাক্তারদের সকল সমস্যার মূলে তারা নিজেরাই 70% দায়ী, অনৈক্য, বাক্তিক্ষুদ্রতা, আত্মমর্জাদাহীনতা, অধিকার অসচেতনতা, সর্বোপরি বিচ্ছিন্নতা
৩. আমাদের রোগীরা প্রায় গরু বলেই ডাক্তারদের কসাই মনে করেন.রোগী হবার নূন্যতম শিক্ষাও তাদের নেই
৪. উন্নত বিশ্বের স্বাস্থ্য বীমা,রেজিস্টার্ড ব্যবস্থা বিহীন চিকিত্সা ঔষধ নিষিদ্ধকরণ, ডাক্তারদের বেতন মর্যাদা সম্মানী সর্বচ্করণ ইত্যাদি প্রচলন না করেই,আসমুদ্রহিমাচল দুর্নীতির এই বঙ্গদেশে শুধু ডাক্তারদের সততার ঝাণ্ডা ধরিয়ে দিলেই হবেনা
৫. এই দেশে যারা মেডিকেলে পড়েছে,পড়ছে এবং পড়বে -তারা বাদে বাকি সবাই ডাক্তার এই ভৌতিক ধারনা ভাঙ্গতে হবে
৬. চিকিত্সা শিক্ষা গবেষণা ভর্তি- পাশ ইত্যাদি নিয়ে আবারও ভাবতে হবে. শিক্ষার্তিদের অবহেলা, প্রতিষ্ঠিতদের গাছাড়া উন্নাসিকতা, ২/১ জনের সুমহান দুর্নীতি...এসব বেপারে কঠোর হতে হবে
৭.বি এম এএর পশ্চাতদেশে...দিতে হবে | ডাক্তারদের মূল ধারার রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে.সময় এলে ৫২, ৭১এর মত চিকিত্সকেরা স্বতপ্রনোদিত হতে কার্পণ্য করবেননা
৮.স্বাস্থ্য সচিব,মন্ত্রী এসব পদে দক্ষ & সংবেদনশীল চিকিত্সক স্থলাভিষিক্ত হবেন
৯.মানুষ অমর নহে, মাউন্ট এলিজাবেথে গিয়ে অবশেষে আমি মরিবারে চাই-এহেন গর্দভ গর্ব থেকে স্বদেশবাসীকে বেরুতেই হবে
১০ .টেকনিকাল বিদ্যায় নাক গলানোকে ১৪৪ ধারা জারী করতে হবে. যে দেশে গুনীর কদর নেই সেদেশে গুনী জন্মায়না; অথবা ভুলক্রমে জন্মিলেও অকালে মরিয়া যায়
একদাবীঃ চিকিৎসকদের জন্য একটি নিরাপদ কর্মস্থল চাই (ডক্টরক্যাফে)
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৯