অধ্যক্ষ নইে ১৬ বছর
খুড়য়িে চলছে 'মাইজদী পাবলকি কলজে'
গোলাম মহউিদ্দনি নসু, নোয়াখালী
নোয়াখালীর প্রান কন্দ্রেে প্রতষ্ঠিতি ' মাইজদি পাবলকি কলজে' প্রতষ্ঠিার ১৬ বছরওে অধ্যক্ষ নয়িোগ দয়ো হয়ন।ি কছিু লোকরে মনগড়া সদ্ধিান্তে গঠতি গর্ভনংি কমটিি দয়িে খুড়য়িে চলছে এ কলজেট।ি
১৯৯৫ সালে প্রতষ্ঠিতি হয় মাইজদি পাবলকি কলজে। র্বতমান ছাত্র- ছাত্রী সংখ্যা ৬ শতাধকি। ৩ জন সহকারী অধ্যাপকসহ শক্ষিক সংখ্যা ১২জন। উচ্চ মাধ্যকি শ্রনেী র্পযন্ত অনুমোদতি এ কলজেে শক্ষর্িাথীর তুলনায় শক্ষিক কম বধিায় ১ জন গষ্টে টচিার নয়িোগ দয়ো হয়ছে।ে এখানে র্কমরত আছনে ৩য় শ্রনেীর ৩ জন; র্৪থ শ্রনেীর ৪ জন র্কমচারী। নানা ধরনরে অভযিোগে প্রতষ্ঠিাতা অধ্যক্ষ আশরাফুল করমি এডভোকটে যাওয়ার পর কোন অধ্যক্ষকে নয়িোগ দয়ো হয়ন।ি ২০০৪ সালে অস্থায়ীভাবে (অবঃ অধ্যক্ষ) আতাউর রহমানকে অধ্যক্ষ নয়িোগ দলিওে ২ বছররে মাথায় তনিি চলে যান। মূলত ষোল বছর ধরইে এ কলজেে অধ্যক্ষ নইে। ভারপ্রাপ্ত দয়িইে চলছ।ে প্রয়োজনীয় সংখ্যক শক্ষিক নইে। শক্ষিা উপকরণ নইে, র্পযাপ্ত শ্রণেী কক্ষ নইে, আসবাবপত্র নইে, শক্ষর্িাথীদরে থকেে চাঁদা নয়ো হলওে খলোধুলা ও চত্তিবনিোদনরে ব্যবস্থা নইে, ছাত্র-ছাত্রীদরে পৃথক কমন রুম নইে। এতসব নইের মধ্য দয়িে খুঁড়য়িে চলছে মাইজদী পাবলকি কলজে। শ্রণেী কক্ষ ও বঞ্চের অভাবে ছাত্র-ছাত্রীগণ দাঁড়য়িে পাঠ গ্রহন কর,ে এমন কষ্ঠরে কথা জানালনে সংলষ্টিরা। কলজেরে অডটিোরয়িাম নইে। ফলে আভ্যান্তরনি খলোধুলা-অনুষ্ঠানাদি বা নানামূখি চত্তিবনিোদন হতে শক্ষর্িাথীরা বঞ্চতি। কলজেরে সামনরে বশিাল মাঠ বছররে নয় মাস জলাবদ্ধ থাক।ে মাঠরে আভাবে খলোধুলা ও শরীর র্চচা মূলক কোন ক্লাস করা যায় না। কলজেরে কোন ছাত্রবাস নইে। ফলে দুরদুরান্তরে বা ভন্নি জলোর শক্ষর্িাথীগণ নয়িমতি কলজেে উপস্থতি হতে পারনে না।