somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আন্তর্জাতিক এমএলএম পরিসংখ্যান এবং বাংলাদেশের অবস্থান

১৬ ই মে, ২০১২ রাত ৮:৫৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আ.স.ম. হাবিবুর রহমান
এমএলএম প্রচলিত পণ্য বিপণন ব্যবস্থার বিপরীত একটি প্রক্রিয়া। ডিরেক্ট সেলস মেথড আশ্রয়ে গড়ে ওঠা এ বিপণন ব্যবস্থা কাল পরিক্রমায় এগিয়েছে অনেকটাই। কিন্তু দুঃখজনকভাবে ব্যবসার নিষিদ্ধ সব স্কিমের সুনিপুণ অপকৌশলের শিকার এ ব্যবসাটি চাতুর্যতার কালিমায় কলঙ্কিত হয়েছে ক্ষণে ক্ষণে। নিরন্তর অভিযোগ আর বিতর্কের বেড়াজালে আবদ্ধ এমএলএম কখনো কখনো তাই আবির্ভুত হয়েছে গরিবের রক্তচোষা বাণিজ্য হিসেবে। আইনী কাঠামোর দুর্বলতা কিংবা কঠোর নিয়ন্ত্রণের ফাঁক গলে এরূপ স্কিম সিস্টেমের নিষিদ্ধ পদ্ধতির এমএলএম থাবায় ক্ষতবিক্ষত আমাদের বাংলাদেশেও। সাম্প্রতিক সময়ে দেশের সব মহলেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু এই এমএলএম আসলে কি এবং কেনইবা এতো আলোচনা।
এমএলএম প্রেক্ষাপট :
বিশ্বে এমএলএম এর পথচলা শুরুর নির্দিষ্ট সময়ক্ষন সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট তথ্য উপাত্ত পাওয়া যায় না। তবে অধিকাংশের স্বীকৃত মত মনুযায়ী, বিশ্বে আধুনিক এমএলএম-এর যাত্রা শুরু হয় ১৯৪০ সালের দিকে। ১৯৪০-৪১ সালে, মতান্তরে ১৯৩৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার একজন কেমিষ্ট ড. কার্ল রেইনবোর্গ এমএলএম পদ্ধতি চালু করেন। তার প্রতিষ্ঠিত নিউট্রিলিটি কোম্পানির একটি ভিটামিন ক্যাপসুল বাজারজাত করতে গিয়ে তিনি এ পদ্ধতিটির উদ্ভাবন করেন। পরবর্তীতে এ কোম্পানির দু’জন ডিস্ট্রিবিউটর লি. এস. মাইটিংগার ও উইলিয়াম এস. ক্যাসেলবেরি ডিরেক্ট মার্কেটিংয়ে নতুন ধারণা প্রবর্তন করেন। এজন্য এ দুজনকে এমএলএম-এর জনক বলে অভিহিত করা হয়। ১৯৪৯ সালে এ কোম্পানির দুই বিজনেস পার্টনার রিচ ডে ভস এবং জে ভ্যান আন্ডেল দু’হাজার ডিস্ট্রিবিউটর নিয়ে একটি বিক্রয় সংস্থা গড়ে তোলেন। ১৯৫৯ সালে তারা নিউট্রিলিটি কোম্পানি থেকে বের হয়ে এসে ‘এমওয়ে কর্পোরেশন’ নামে নতুন একটি এমএলএম কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন। এটিই এখন বিশ্বের সবচেয়ে বড় এমএলএম কোম্পানি।
১৯৫৮ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সংসদের একটি বিলে বিপণনের মাধ্যম হিসেবে ফ্র্যাঞ্চাইজের পাশাপাশি এমএলএম পদ্ধতি স্বীকৃতি পায় এবং সারা বিশ্বে পদ্ধতিটির দ্রুত প্রসার শুরু হয়। বর্তমানে বিশ্বের অনেক দেশে কঠোর আইনী নিয়ন্ত্রণে এমএলএম পদ্ধতির ব্যবসা চালু রয়েছে।
মাল্টিলেভেল মার্কেটিং :
এমএলএম বা মাল্টিলেভেল মার্কেটিংয়ের বাংলা অর্থ হচ্ছে বহু পর্যায়ে বিপণন বা বাজারজাতকরণ। এটিকে একটি অপ্রচলিত বিপণন পদ্ধতিও বলা চলে। এমএলএম আবার নেটওয়ার্ক মার্কেটিং, রিলেশনশিপ মার্কেটিং, মাল্টিলেভেল মার্কেটিং এবং ডিরেক্ট সেলিং নামেও পরিচিত। এ পদ্ধতিতে পণ্য বা সেবা সামগ্রী বাজারজাতকরণে অংশ নেয় ক্রেতা বা ভোক্তারা। যারা স্বাধীন ও সক্রিয় বিক্রয় প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করে এবং নির্দিষ্ট কমিশন লাভে সমর্থ হয়। এক্ষেত্রে ডিস্ট্রিবিউটর হিসেবে নিজস্ব বিক্রয় ছাড়াও দলীয় বিক্রয়ের ওপর কমপেনসেশন প্ল্যান অনুযায়ী কমিশন পান ডিস্ট্রিবিউটরগণ। ডিস্ট্রিবিউটরদের মাধ্যমে পণ্য ও সেবা বিক্রির এ প্রক্রিয়ায় ‘আপলাইন’ ও ‘ডাউনলাইন’ নামে বহু স্তরের ডিস্ট্রিবিউটর তৈরি হয়।
ডিরেক্ট সেলিং ও এমএলএম :
সরাসরি বিক্রয় বা Direct selling বলতে পণ্য ও সেবা সামগ্রী কোনো নির্দিষ্ট মাধ্যমে (যেমন : এজেন্ট, পাইকারী বিক্রেতা ইত্যাদি) ব্যতীত একজনের (ক্রেতা) মাধ্যমে অন্যজনের প্রাপ্তিকে বোঝায়। অন্যদিকে এমএলএম হলো ডিরেক্ট সেলিংয়ের মাধ্যমে কমপেনসেশন প্ল্যান অনুযায়ী কমিশন প্রাপ্তির ব্যবস্থা। ডিরেক্ট সেলিং কোম্পানিগুলো এ পদ্ধতিতে মাল্টিলেভেল কমপেনসেশন প্ল্যানের আওতায় তার স্বাধীন ডিস্ট্রিবিউটরদের নেটওয়ার্কিংয়ের মাধ্যমে পণ্য বা সেবা সামগ্রীর মার্কেটিং করে থাকে। তখন এটির নাম হয় মাল্টিলেভেল মার্কেটিং বা এমএলএম।
নিষিদ্ধ এমএলএম এর ধরন :
সৎ উদ্দেশ্যকে ধারণ করে ডিরেক্ট সেলিং কোম্পানিগুলো যাত্রা শুরু করলেও বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময়ে এর সঙ্গে প্রতারণামূলক ব্যবসা জড়িয়ে পড়ে। নতুন সদস্য ভর্তির ওপর কমিশন প্রাপ্তিসহ নানা উদ্ভট ও কঠিন সব শর্তের বেড়াজাল নিষিদ্ধ এমএলএম-এর প্রধান বৈশিষ্ট্য। নিষিদ্ধ এমএলএম-এর প্রধান কয়েকটি মডেল :
ক) পিরামিড স্কিম :
চরম প্রতারণাপূর্ণ একটি পদ্ধতি এটি। পৃথিবীর ৫২টি দেশে এ পদ্ধতির এমএলএম কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। অসংখ্য মানুষের সঙ্গে নির্মম প্রতারণাই এ স্কিমের শেষ পরিণতি। নিজে সদস্য হওয়ার পর অন্যকে সদস্য করানোর বিনিময়ে কমিশন প্রাপ্তি এ পদ্ধতির এমএলএম-এর মূল বিষয়। পণ্য বা সেবা সামগ্রী বিক্রির ওপর কমিশন নয়।
খ) ৮ বল মডেল :
এ পদ্ধতিকে এরোপ্লেন গেম পদ্ধতিও বলা হয়। অর্থাৎ পাইলট-কোপাইলট-ক্রু-প্যাসেঞ্জার পদ্ধতি। এর প্রথম ধাপে এরোপ্লেনের ক্যাপ্টেন বা পাইলট, দ্বিতীয় ধাপে দু’জনকে কো-পাইলট, তৃতীয় ধাপে চার জনকে ক্রু এবং শেষ ধাপের আট জনকে প্যাসেঞ্জার বলা হয়।
গ) ম্যাট্রিক্স মডেল :
এটিও পিরামিড স্কিমের মতো প্রতারণামূলক একটি পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে সার্কেল জ্যামিতিক হারে বাড়তে থাকে। একটি সুনির্দিষ্ট অপেক্ষমান তালিকা অনুযায়ী মার্কেটিং এগুতে থাকে। তালিকার শীর্ষজনই দামি সব পুরষ্কার পেয়ে লাভবান হন।
এছাড়াও পনজি ((Ponzi) স্কিমসহ বিভিন্ন নামে পিরামিড স্কিমসদৃশ নিষিদ্ধ এমএলএম পদ্ধতি রয়েছে।

আইনী কাঠামোতে এমএলএম :
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময়ে পিরামিড স্কিমের মাল্টিলেভেল মার্কেটিংয়ে লাখ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে এমএলএম পদ্ধতির অপব্যবহার করে কোনো অসাধুমহল যেন মানুষকে প্রতারিত করতে না পারে। সেজন্য বিশ্বের যেসব দেশে এমএলএম প্রচলিত আছে সেসব দেশ বিশেষ আইন ও এর যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করেছে। কঠোর আইনী নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে এমএলএম ব্যবসাকে। নির্দিষ্ট আইনে পরিচালিত হচ্ছে প্রতারণাহীন এমএলএম ব্যবসা।
যুক্তরাষ্ট্রে বর্তমানে ‘ফেডারেল ট্রেড কমিশন অ্যাক্ট’ দ্বারা গঠিত ‘ফেডারেল ট্রেড কমিশন’ মাল্টিলেভেল মার্কেটিং নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। কানাডাতে ‘ডিরেক্ট সেলার অ্যাক্ট, ২০১০’ দ্বারা এমএলএম কোম্পানিগুলোর কার্যক্রম নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে। চীনে এমএলএম পদ্ধতিতে বিপণন আইন দ্বারা নিষিদ্ধ হলেও সম্প্রতি ‘ডিরেক্ট সেল রেগুলেশন’ দ্বারা চীন সরকার এমএলএম পদ্ধতির প্রতি শিথিলতা প্রদর্শন করেছে। মালয়েশিয়াতে ‘ডিরেক্ট সেলস অ্যাক্ট, ১৯৯৩’ দ্বারা এ পদ্ধতির বিপণন নিয়ন্ত্রিত। থাইল্যান্ডে এমএলএম নিয়ন্ত্রিত হয় ‘ডিরেক্ট সেল অ্যান্ড ডিরেক্ট মার্কেটিং অ্যাক্ট, ২০০২’-এর মাধ্যমে।

বাংলাদেশে এমএলএম :
আবির্ভাব : বলা হয় গ্লোবাল গার্ডিয়ান নেটওয়ার্ক বা জিজিএন ও তুং চুং (টিসি) নামের দুটি কোম্পানি বাংলাদেশে এমএলএম আমদানির পুরোধা। জিজিএন বাংলাদেশে আসে ১৯৯৭ সালে। মূলত ১৯৯৯ সাল থেকে দেশে এমএলএম কোম্পানিগুলো সক্রিয় হয়ে ওঠে। ২০০০ সালে ‘ডেসটিনি’ ও ‘নিউওয়ে’ পুরোপুরি এমএলএম ব্যবসা শুরু করে। এরপর থেকে দেশে ক্রমান্বয়েই এমএলএম নামধারী কোম্পানি বাড়তে থাকে।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী ২০০২ সালে ১৬টি, ২০০৬ সাল পর্যন্ত ২৪টি এবং ২০১০ সাল পর্যন্ত মোট ৭০টি প্রতিষ্ঠান ‘যৌথ মূলধনী কোম্পানি ও ফার্মগুলোর পরিদপ্তর (RJSC)’ থেকে নিবন্ধন নেয়। তবে ২০১০ সালের শেষ দিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ মোতাবেক নতুন নিবন্ধন বন্ধ রয়েছে।
অবস্থা চিত্র : বাংলাদেশে এমএলএম ব্যবসার পরিণতি খুব একটা সুখকর নয়। দেশে এমএলএম ব্যবসার পুরোধা কোম্পানি ‘জিজিএন’ প্রচুর টাকা হাতিয়ে নিয়ে উধাও হয়ে যাওয়া এবং তৎপরবর্তী ‘যুবকের প্রতারণা ছাড়াও বিভিন্ন সময়ে কিছু অবৈধ এমএলএম কোম্পানি কর্তৃক জনস্বার্থহীন কর্মকা- এরজন্য বিশেষভাবে দায়ী। তদুপরি এমএলএম ব্যবসার নীতিমালা (Code of ethics) মেনে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য ও অবিলাসী সেবা সামগ্রী মার্কেটিংয়ের পরিবর্তে নানা অপ্রয়োজনীয় বিলাসী দ্রব্য বা সেবা সামগ্রীর মার্কেটিংয়ের জোর চেষ্টার এর প্রতি সৃষ্টি হয়েছে জন আস্থার প্রবল সংকট। এর সঙ্গে সঙ্গে নগদ অর্থের বিনিময়ে ইনভেস্টমেন্ট প্যাকেজের বিপরীতে কমিশন প্রদান এ ব্যবস্থাকে আরো বিতর্কিত করেছে।
ডিরেক্ট সেল আইন, ২০১২ : MLM সংক্রান্ত এ আইনটির খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। আইনটির অধীনে এমএলএম কোম্পানিগুলোর নিবন্ধন বাধ্যকতামূলক করা হয়েছে। এসব কোম্পানিকে নির্দিষ্ট কয়েকটি ব্যবসা করার অনুমতি দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি ২১টি পণ্যের ব্যবস্থা কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এরমধ্যে রয়েছে অবস্তুগত পণ্য এবং সময়ের ধারাবাহিকতায় বা পর্যায়ক্রমিক প্রক্রিয়া বাহনের মাধ্যমে ভবিষ্যতে বিপণনযোগ্য হবে এমন পণ্য বা সেবা, স্থাবর সম্পত্তি ইত্যাদি। কোনো বায়বীয় সেবা বা পণ্য নিয়ে ব্যবসা করা যাবে না। এমএলএম ব্যবসার নামে কেউ প্রতারণা করলে সর্বোচ্চ ৫ বছরের কারাদন্ডসহ ৫০ লাখ টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। প্রস্তাবিত এই আইনে ১৩টি অধ্যায়, ৫০টি ধারা ও ২টি তফসিল রয়েছে।

এমএলএম-এর আন্তর্জাতিক সংস্থাসমূহ :
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিদ্যমান ডিরেক্ট সেলিং কোম্পানির জাতীয় সংস্থার নাম Direct Selling Association (DSA)। এর সর্বোচ্চ সংস্থা World Federation of Direct Selling Association (WFDSA) । বিশ্বে বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সর্বোচ্চ সংস্থা এটি। এর সদস্য দেশ ৬০টি এবং একমাত্র আঞ্চলিক ফেডারেশন দি ইউরোপিয়ান ডিরেক্ট সেলিং অ্যাসোসিয়েশন (ফেডসা)। এর উদ্দেশ্য হচ্ছে বিশ্বব্যাপী ডিরেক্ট সেলিংকে সহায়তা প্রদান করা। WFDSA ১৯৭৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে এর সদর দফতর অবস্থিত।
ইউরোপীয় ডিএসএ সমূহের প্রতিনিধি সংস্থার নাম The Federation of European Direct Selling association (FEDSA)। ইউরোপের ৩২টি ডিএসএ-এর প্রতিনিধিত্বকারী এ সংস্থাটি ১৯৬৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
এছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে ডিরেক্ট সেলিং বিষয়ক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান The Direce Selling Education Foundation (DSEF) রয়েছে।

বিশ্ব পরিসংখ্যান : ডিসেম্বর ২০১১ পর্যন্ত মোট রিটেইল সেলস এশিয়া/প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ৪৯,৬২৮.৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ইউরোপ/আফ্রিকায় ২০,২১৭.৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, ল্যাটিন আমেরিকার ১৮,১৯৭.০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং সারা বিশ্বে ১১৭,৫৯৭.৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিশ্বে মোট এমএলএম ডিস্ট্রিবিউটর সংখ্যা ৭৪,০১৩,৪৪১ জন। যার ৭৬ শতাংশ মহিলা। ডিরেক্ট সেলিং এর সবচেয়ে বড় বাজার যুক্তরাষ্ট্র। যেখানে মোট রিটেইল সেলস ২৮,৫৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং জড়িত ডিস্ট্রিবিউটর ১৫.৮ মিলিয়ন। এশিয়ার সবচেয়ে বড় বাজার জাপান। যেখানে মোট রিটেইল সেলস ২২,৪৬৪.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×