তখন চর্বিরূপে ঝরে যাওয়া এনার্জি মধু গ্রহণের ফলে তা আবার মাংসপেশীতে পুঞ্জীভূত হয় সুগার রূপে। আর তখনই দেহ গড়নে আসে এক ধরনের পরিবর্তন।
এক টেবিল চামচ মধুতে আছে ১৭.৩ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট। যা এক টেবিল চামচ এনার্জি এনহ্যান্সমেন্ট (শক্তিবর্ধক) জেলের মধ্যেও থাকে। কিন্তু কৃত্রিম শক্তিবর্ধকের পরিবর্তে মধুকেই বেশি প্রাধান্য দেওয়া উচিৎ।
পরিশ্রমের পর শরীরের কার্বোহাইড্রেট লেভেল নিচে নেমে যায়, যার ফলে ক্লান্তি এসে শরীরে ভর করতে পারে। কিন্তু নিয়মিত মধু গ্রহণ করলে দেহের কার্বোহাইড্রেটের মাত্রা সহজে নিচে নামে না। কারণ মধুতে থাকা কার্বোহাইড্রেটগুলো দেহের বিভিন্ন অংশ সমানভাবে বিভক্ত হয়ে যায় এবং তা প্রতিটি দেহ কোষ ও মাংসপেশীতে গিয়ে জমে থাকে বলে তা সহজে ঝড়ে যায় না। আর কার্বোহাইড্রেট লেভেল অপরিবর্তিত থাকে বলে, ক্লান্তিও শরীরে ভর করে না। শক্তি পুঞ্জিভূত থাকে দেহে, যা ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৮:৫৬