বিল্ডিং এবং ব্রিজ বানানোর কাজে পাথর ভাংগতে নুতন পদ্ধতি উদ্ভাবন করতে গিয়ে সুইডিশ ইন্ডাষ্ট্রিয়ালিস্ট ইন্জিনিয়ার আলফ্রেড নোবেল ১৮৬৬ সালে ডিনামাইট আবিস্কার করেন। সেই ডিনামাইট থেকে শুরু করে পারমানবিক বোমা বানানোর পেছনে ছিল মহত এক উদ্দেশ্য। তার মুল সুর ছিল মানব কল্যান। সেই কল্যান থেকে সরে গিয়ে আজ সেগুলো ব্যবহার করা হচ্ছে মানব বিধ্বংসী কাজে। সে জন্যই বলি, 'ইটস আপ টু ইউ'! কোন জিনিষটা কি কাজে ইউজ করবো সেটা আমার উপর নির্ভর করে। প্রত্যকে মানুষের মাঝে রয়েছে এক আসীম ও প্রচন্ড শক্তিশালী ইন্টারনাল পাওয়ার ও বুদ্ধি। সেটা ঐ ডিনামাইট বা পারমানবিক বোমার চেয়েও অধিকতর ক্ষমতা সম্পন্ন। সুতরাং এটা ঐ মানুষের উপরই নির্ভর করে যে সে সেটা কিভাবে ইউজ করবে। মানব কল্যানে নাকি মানব ধ্বংসে।
ফেসবুক সহ বিভিন্ন মিডিয়া, টকশো, লেখালেখি, বক্তৃতাবাজি, ব্লগিং কর্মকান্ডগুলোও দেখা যায় মুলত তিন রকম কাজে ব্যবহার করা হয়। ১) নেগেটিভ প্রচারনা, ধ্বংসাত্নক, অবাস্তব, হতাশাজনক, আত্নহনন, চরিত্রহনন, লোভী, ক্ষতিকর প্রচারনায়, সস্তা দৃষ্টি আকর্ষন করা, সবকিছুকে জটিল করে দেখা, শর্ট টাইমে অসত উপায়ে অর্থ উপার্জন, নাম, যশ, খ্যাতি উপার্জন করে ভুয়া হিরো সাজার চেষ্টা, সমাজে সবসময় একটা ক্যাওয়াজ ও কনফিউশন তৈরী করে রাখা ২) বাস্তব সম্মত, পজিটিভ, উদ্দিপনামুলক, উতসাহমুলক, প্রেরনাদায়ক, সামনে এগিয়ে চলা, ভালো এবং আরো ভালোর প্রতিযোগীতা, নির্দিষ্ট টাইমে লক্ষ্য পুরনের সুনির্দিষ্ট প্রচারনা ইত্যাদি। ৩) নিজেকে নিয়ে ব্যাস্ত রাখা, নিজের মধ্যে নিজেকে আবদ্ধ রেখে সকল কার্যক্রম পরিচালনা করা।
সো আই গেইস, উই অল নিড টু ফাইন্ড আউট ওয়ান ওয়ে অর আদার, হোয়ার ডু উই ষ্ট্যান্ড!