বিচারের পথ যে ভাবে রুদ্ধ হল-১
তিনটি গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি।
১। সিমলা চুক্তি। ১৯৭২ সালের ৩ জুলাই, সিমলাতে স্বাক্ষরীত হয়, ইন্দিরা গান্ধি ও ভুট্টর মধ্যে।
২। দিল্লী চুক্তি। ১৯৭৩ সালের ২৮ আগষ্ট, দিল্লীতে স্বাক্ষরীত হয়। পি. এন. হাক্সার, ইনডিয়ান প্রধান মন্ত্রির বিশেষ প্রতিনিধি ও আজিজ আহাম্মদ, প্রতিমন্ত্রি, পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয়, পাকিস্তান সরকার স্বাক্ষর করেন।
৩। ত্রিপক্ষিয় চুক্তি। ১৯৭৪ সালের ৯ এপ্রিল, দিল্লীতে স্বাক্ষরীত হয়। কামাল হোসেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রি, বাংলাদেশ, স্বরণ সিং, পররাষ্ট্রমন্ত্রি, ইনডিয়া এবং আজিজ আহাম্মদ, প্রতিমন্ত্রি, পররাষ্ট্রমন্ত্রনালয় ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয়, পাকিস্তান স্বাক্ষর করেন। বিস্তারিত পড়ুন ...
বিচারের পথ যে ভাবে রুদ্ধ হল-২
প্রথম বাধা সিমলা চুক্তি। ১৯৭২ সালের ৩ জুলাই, সিমলাতে স্বাক্ষরীত হয়, ইন্দিরা গান্ধি ও ভুট্টর মধ্যে। বিস্তারিত পড়ুন ...
* বিচারের পথ যে ভাবে রুদ্ধ হল-৩
দিল্লী চুক্তি। ১৯৭৩ সালের ২৮ আগষ্টে ইন্ডিয়া ও পাকিস্তানের মধ্যে ১৯৭১ সালের বিরোধের মানবিক সমাধানের জন্য, দিল্লীতে আরো একটি চুক্তি স্বাক্ষরীত হয়, যা দিল্লী চুক্তি নামে পরিচিত। পি. এন. হাক্সার, ইনডিয়ান প্রধান মন্ত্রির বিশেষ প্রতিনিধি ও আজিজ আহাম্মদ, প্রতিমন্ত্রি, পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয়, পাকিস্তান সরকার নিজ নিজ দেশের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। বিস্তারিত পড়ুন ...
* বিচারের পথ যে ভাবে রুদ্ধ হল-৪
১৯৭৪ সালের ৯ এপ্রিল, দিল্লীতে বাংলাদেশ, পকিস্তান ও ইন্ডিয়ার মধ্যে একটি ত্রিপক্ষিয় চুক্তি স্বাক্ষরীত হয়। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রি কামাল হোসেন, ইনডিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রি স্বরণ সিং এবং পাকিস্তান পররাষ্ট্রমন্ত্রনালয় ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয়ের প্রতিমন্ত্রি আজিজ আহাম্মদ নিজ নিজ সরকারের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
এই চুক্তির মাধ্যমেই ৭১ এর যুদ্ধ অপরাধি এবং সহযোগীদের বিচারের পথ চিরতরে রুদ্ধ হয়। বিস্তারিত পড়ুন. ...