somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মনের ভেতরে চাপা কষ্টমানুষকে তিলেতিলে কীভাবে শেষ করে দেয়।শুধুমাত্র এই পৃথিবীর উপর, পৃথিবীরমানুষরে উপর অভিমান করে এমনকরে চলে যাওয়াটা মেনে নেয়া খুব কঠিন। কিন্তু চুপ থেকে থেকে আমরা এমন অনেকসমস্যা এতো বাড়িয়ে তুলি যে, এক সময় মনে হয়,চুপ না থেকে যদি একটু স্বরটা উচু করতাম,সবাইকে জানাতাম যে, আমার প্রতি অবিচারঅন্যায় করা হচ্ছে। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেইআমরা তা করি না। ভেতরে ভেতরে গুমড়ে গুমড়ে মরি, বুক ফাটে তবুমুখ ফোটে না। আমাদের ভন্ডামীর একটা সীমা থাকা উচিত।ব্যক্তিগত / পারিবারিক বিষয়বলে বলে আমরা কিছু কিছু পশুকে দিনের দিনেরপর দিন তাদের পরিবারের মানুষদের উপরশারিরীক ও মানসিক নির্যাতন করারবৈধতা দিই। এমনকি নিজে প্রত্যক্ষভাবে ক্ষতিগ্রস্থহলেও। আমাদের কবে চেতনা হবে যে, পারিবারিকনির্যাতন কোন ব্যক্তিগত বা পারিবারিকবিষয় নয়। এটা একটি সামাজিক ব্যাধি। আরনির্যাতনকারীর এটা মানসিক রোগ। যদি পৃথিবীর কোন মূল্যবোধ আপনাকে শেখায়যে, আপনি আপনার বউয়ের/ছেেমেেয়র মালিক।আপনি তাদের নিয়ে যা ইচ্ছে তাইকরতে পারেন। তবে আপনি ভুল শিখেছেন। সমাজের অনেক নামী-দামী সুপ্রতিষ্ঠিতসুনাগরিক আছেন। যাা বিভিন্ন জায়গায়,সভা সেমিনার, ইত্যাদিতে নারী, শিশু,মানবাধিকার নিয়ে বক্তৃতা দিয়ে থাকেন।তারা বাসায় ফিরে নিজের কাজের লোক,নিজের স্ত্রী, ছেলেমেয়েকে পিটিয়ে রক্তাক্ত করতে দ্বিধা করেন না। এবং এটা একদিনদুইদিন এর ব্যাপার না। এটা চলছে দিনের পরমাসের পর মাস, বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ। আমি আমার মাকে আমার বোনকে দেখবো আমারবাবার হাতে দিনের পর দিন মার খেতে,রক্তাক্ত হতে, নির্যাতিত হতে।আমি নিজে কিছু বলবো না। আর কেউবলতে আসলে বলবো এটা আমাদের ব্যক্তিগত,পারিবারিক বিষয়। এটা যদি আমাদের সামাজিক মূল্যবোধ হয়। তাহলে এই মূল্যবোধআমার দরকার নেই। :P :P

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৪২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মনের ভেতরে চাপা কষ্ট
মানুষকে তিলেতিলে কীভাবে শেষ করে দেয়।
শুধুমাত্র এই পৃথিবীর উপর, পৃথিবীর
মানুষরে উপর অভিমান করে এমন
করে চলে যাওয়াটা মেনে নেয়া খুব কঠিন। কিন্তু চুপ থেকে থেকে আমরা এমন অনেক
সমস্যা এতো বাড়িয়ে তুলি যে, এক সময় মনে হয়,
চুপ না থেকে যদি একটু স্বরটা উচু করতাম,
সবাইকে জানাতাম যে, আমার প্রতি অবিচার
অন্যায় করা হচ্ছে। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই
আমরা তা করি না। ভেতরে ভেতরে গুমড়ে গুমড়ে মরি, বুক ফাটে তবু
মুখ ফোটে না। আমাদের ভন্ডামীর একটা সীমা থাকা উচিত।
ব্যক্তিগত / পারিবারিক বিষয়
বলে বলে আমরা কিছু কিছু পশুকে দিনের দিনের
পর দিন তাদের পরিবারের মানুষদের উপর
শারিরীক ও মানসিক নির্যাতন করার
বৈধতা দিই। এমনকি নিজে প্রত্যক্ষভাবে ক্ষতিগ্রস্থ
হলেও। আমাদের কবে চেতনা হবে যে, পারিবারিক
নির্যাতন কোন ব্যক্তিগত বা পারিবারিক
বিষয় নয়। এটা একটি সামাজিক ব্যাধি। আর
নির্যাতনকারীর এটা মানসিক রোগ। যদি পৃথিবীর কোন মূল্যবোধ আপনাকে শেখায়
যে, আপনি আপনার বউয়ের/ছেেমেেয়র মালিক।
আপনি তাদের নিয়ে যা ইচ্ছে তাই
করতে পারেন। তবে আপনি ভুল শিখেছেন। সমাজের অনেক নামী-দামী সুপ্রতিষ্ঠিত
সুনাগরিক আছেন। যাা বিভিন্ন জায়গায়,
সভা সেমিনার, ইত্যাদিতে নারী, শিশু,
মানবাধিকার নিয়ে বক্তৃতা দিয়ে থাকেন।
তারা বাসায় ফিরে নিজের কাজের লোক,
নিজের স্ত্রী, ছেলেমেয়েকে পিটিয়ে রক্তাক্ত করতে দ্বিধা করেন না। এবং এটা একদিন
দুইদিন এর ব্যাপার না। এটা চলছে দিনের পর
মাসের পর মাস, বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ। আমি আমার মাকে আমার বোনকে দেখবো আমার
বাবার হাতে দিনের পর দিন মার খেতে,
রক্তাক্ত হতে, নির্যাতিত হতে।
আমি নিজে কিছু বলবো না। আর কেউ
বলতে আসলে বলবো এটা আমাদের ব্যক্তিগত,
পারিবারিক বিষয়। এটা যদি আমাদের সামাজিক মূল্যবোধ হয়। তাহলে এই মূল্যবোধ
আমার দরকার নেই।
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×