somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

"বাস্টার কিটন"- একজন হারিয়ে যাওয়া লিজেন্ড এবং তার কিছু সেরা নির্মাণ

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




চাদে প্রথম কে পা রেখেছেন ? এই প্রশ্ন যদি শিক্ষিত কোনো ব্যক্তিকে করা হয় তাহলে তিনি আলোর বেগে বলে দিবেন "নীল আর্মস্ট্রং" । এরপর যদি তাকে বলতে বলা হয় দ্বিতীয় ব্যক্তি কে যিনি আর্মস্ট্রং-এর পরে চাদে পদার্পণ করেছেন তাহলে তার কপাল হয়তো কিঞ্চিত ভাজ পড়ে যাবে উত্তর দেওয়ার আগে । ঠিক তেমনি আমাদের যদি এখন জিজ্ঞেস করা হয় "নির্বাক সিনেমা" কার হাতের ছোয়ায় এতো দূর এসেছে ? আমরাও সেই ব্যক্তির মতন আলোর বেগে বলে দিবো "চ্যাপলিনের" নাম ।

"চ্যাপলিনের পরে কার অবদান ছিলো এই নির্বাক সিনেমায়"
আজ সেই ব্যক্তির ব্যাপারে কিছু কথা বলবো যিনি নিজের কিছু ভুল বা বোকামীর জন্য চ্যাপলিনের কাতারে দাড়াতে পারেন নি । চার্লস চ্যাপলিন, ক্লিন্ট ইস্টউড, মারলন ব্রান্ডো, পল নিউম্যান, ডেনিয়েল ডে লুইস, আল পাচিনোর'দের মতন লিজেন্ডারী অভিনেতা/পরিচালকদের ভীড়ে হয়তো "বাস্টার কিটন" নামটি অপরিচিত লাগতে পারে ।



"বাস্টার কিটন"- খুব ইচ্ছা ছিলো বড় হয়ে ইঞ্জিনিয়ার হবেন, নিজের নাম লেখাবেন তৎকালীন বড় বড় ইঞ্জিনিয়ারদের নামের পাশে কিন্তু বাবা-মা দুজন-ই ছিলেন অভিনয়ের সাথে জড়িত, অগত্যা তাকেও সেই দিকে যেতে হয়ে । মোটামুটি চার বছর বয়স থেকে অভিনয় করা শুধু করলেও খুব একটা টানতো না থিয়েটারের মঞ্চ । কিন্তু বাবা-মার ইচ্ছা ছিলো ছেলেকে অভিনেতা-ই বানাবেন । স্কুলের উঠান পার হওয়ার পর অভিনয় ব্যাপারটা আকর্ষনীয় হয়ে উঠলো তার কাছে , নিয়মিত থিয়েটার করা শুরু করে দিলেন । এক সময় সিনেমার পোকা মাথায় ঢুকে বসে আর থিয়েটারে মন বসাতে পারলেন না । বাবার হাত ধরে-ই সিনেমায় হাজির হলেন, বাবার খুব কাছের বন্ধু পরিচালক Roscoe 'Fatty' Arbuckle ্তাকে তার সিনেমায় অভিনয়ের সু্যোগ করে দিলেন, এরপর শুধু সামনে এগিয়ে যাওয়া, পরিচালক Roscoe 'Fatty' Arbuckle-এর সাথে মিলে শুরু করেদেন সিনেমা নির্মান, অভিনয়ের পাশাপাশি লেখা-লেখিও চালিয়ে যান, দিতে থাকেন একের পর এক চমক । কিটন মূলত দুটি কারণে খুব বিখ্যাত ছিলেন প্রথমত তিনি যখন সিনেমা নির্মান শুরু করেন তখন সিনেমা আতুর ঘরে , সেই সময় তিনি যেসব স্টান্ট করে দেখাতান তা তৎকালীন সময়ের বাঘা বাঘা স্টান্টম্যানরা করার সাহস পেতো না, তিনি শুধু নিজের স্টান্ট নিজে করতেন তা না, নিজের স্টান্ট ছাড়াও কো-আর্স্টিস্টদের স্টান্টও তিনি করে দিতেন , পাহাড় থেকে লাফ দেয়া, উচু পাহাড় থেকে কোনো রকম ব্যাক-আপ ছাড়া গড়িয়ে পড়া, মোটর বাইকের একদম সামনে বসে বাইক চালানো, এগুলো ছিলো কিটনের বা'হাতের খেল । তার স্টান্ট করা নিয়ে খুব মজার একটি ঘটনা আছে, কিটনের বয়স যখন ছয় মাস তখন কিটন তার মায়ের হাত থেকে বেশ উচু থেকে পড়ে যান । পড়ার পর কিটন মোটেও কাদেননি তখন-ই তার বাবা হাসির ছলে বলে দেন "আমার ছেলে অনেক বড় স্টান্টম্যান হবে", তখকার সময় যারা স্টান্ট করতো তাদের বেশ কদর ছিলো । স্বয়ং জ্যাকি চ্যান পর্যন্ত কিটনের স্টান্ট থেকে ইন্সপায়ার্ড হয়েছেন, এক সাক্ষাৎকারে জ্যাকি বলেছেন তার এমন ভয়াবহ স্টান্ট করার অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন "বাস্টার কিটন" । ভয়াবহ সব স্টান্ট করতে গিয়ে বেশ কয়েকবার গুরুতর আহত হয়েছেন তার অন্যতম বিখ্যাত সিনেমা Sherlock Jr. (1924)-এর একটি দৃশ্যের স্টান্ট এতো-ই ভয়াবহ ছিলো যে সেই স্টান্ট করতে গিয়ে তার ঘাড়ে মারাত্মক রকমের আঘাত পান যা তাকে প্রায় আট বছরের মতন ভুগিয়েছে । এরপর আরেকটি ব্যাপার যা এতোটা বিখ্যাত করে তুলেছে তা হলো তার এক্সপ্রেশন । তার অভিনিত ১৫০এর অধিক সিনেমা রয়েছে , এই দেড়শ সিনেমার মাত্র একটি সিনেমা তিনি "হাসির এক্সপ্রেশন" দিয়েছেন, বেশির ভাগ সিনেমায় তার ভঙ্গি থাকতো এক রকম, এর জন্য তাকে বলা হতো "দ্যা গ্রেট স্টোন ফেস" । সিকুয়েন্স যতো-ই গুরু-গম্ভীর হোক আর যতো-ই হাসির হোক তার মুখের ভঙ্গির কোনো পরিবর্তন হতো না, এক-ই রকম ভঙ্গি দিকে মনে হয় না আর কোনো অভিনেতা এতো সিনেমা করেছেন । বলতে গেলে এটি-ই ছিলো তার সিগনেচার স্টাইল ।



অনেকে-ই মনে করেন কিটন চ্যাপলিনকে ফলো করেন, এটি তথ্যের কোনো ভিত্তি নেই । কারণ চ্যাপলিনের সিনেমার মুল ভিত্তি ছিলো চ্যাপলিন নিজে, দর্শক শুধু চ্যাপলিনের উপস্থিতিতেই হেসে উঠতো । যদিও তার সিনেমা স্টোরিও অনেক ভালো মানের ছিলো । অন্যদিকে কিটনের সিনেমা হতো একদম স্বল্প দৈর্ঘের , কিন্তু এই স্বল্প দৈর্ঘের সিনেমায় তিনি অনেক কিছু দেখিয়ে দিতেন, হিউমার আর অভিনয়ের কিছু কিছু ক্ষেত্রে তিনি চ্যাপলিনকেও ছাড়িয়ে গেছেন । বিশেষ করে হিউমারের ক্ষেত্রে । কিছু হিউমার আজ থেকে ৫০-১০০বছর পর এতোটা দৃষ্টি নন্দন হয়ে থাকবে যতোটা কাল ছিলো । পোশাক-আশাকের দিক থেকে তিনি চ্যাপলিন থেকে আলাদা ছিলেন, যেখানে চ্যাপলিন অস্ত্র ছিলো ছেড়া প্যান্ট,জীর্ণ-শীর্ণ কোট আর হ্যাট সেখানে কিটন ছিলেন পুরোদস্তুর চ্যাপলিনের বিপরীত ।

শুধু অভিনয় আর স্টান্ট না সিনেমা নির্মানের ক্ষেত্রেও দেখিয়েছেন ব্যাপক মুন্সিয়ানা । ১৯২৬ সালে দ্য জেনারেল সিনেমায় গোটা ট্রেন উল্টে দিয়েছিলেন কাহিনীর প্রয়োজনে, যা ছিলো সেই সময়ের সব'চে ব্যায়-বহুল দৃশ্য । এতো কিছুর পর কিটন এখন সর্ব-প্রকার আলোচনা বাহিরে, আগে-ই বলেছি কিছু ভুল সিদ্ধান্ত বা বোকামী ছিলো এর পেছনের কারণ । সফলতার এক পর্যায়ে এসে তিনি সিদ্ধান্ত নেন হলিউডের অন্যতম বৃহৎ স্টুডিও MGM(Metro-Goldwyn-Mayer) এর সাথে যৌথ ভাবে কাজ করবেন । যখন তিনি এই সিদ্ধান্ত নেন তখন-ই চ্যাপলিন তাকে নিষেধ করে , কারণ চ্যাপলিন আগে-ই বুঝতে পেরেছিলেন Metro-Goldwyn-Mayer তাদের সার্থে কিটনকে তার মত করে কাজ করতে দিবে না, এবং হয়ে ছিলোও তাই, Metro-Goldwyn-Mayer কিটনকে স্বাধীন ভাবে কাজ করতে দেয়নি । প্রথম দিকে কিছুটা সাফল্যের দেখা পেলেও পরবর্তীতে তা মোটেও সুখকর হয়ে উঠনি, কিটনের প্রথম শর্ত-ই(নিজের স্টান্ট নিজে করার) তারা মানতে রাজি না কোনো ভাবে । এই একটি সিদ্ধান্ত তার ক্যারিয়ার নষ্ট করে দেয় । এরপর যে বোকামী করলেন তা ছিলো কল্পনাতীত, তিনি তার স্টুডিও(Buster Keaton Productions) আর সকল সিনেমা Metro-Goldwyn-Mayer-এর কাছে বিক্রি করে দেন । এই ভুল ডিসিশনের জন্য আজ তিনি চ্যাপলিনের পর্যায়ে পৌছাতে পারেন নি ।



বাস্টার কিটনের সকল সিনেমা-ই ছিলো ভয়াবহ হাস্য-রস আর হিউমারে পূর্ণ । আমার দেখা কিটনের সেরা সিনেমাগুলো হলো- The General (1926)- Seven Chances (1925)- Sherlock Jr. (1924)-The Cameraman (1928)- Steamboat Bill, Jr. (1928)- এছাড়াও Our Hospitality (1923) আর The Navigator (1924) ছিলো কিটনের অন্যতম সেরা সিনেমা । The Navigator (1924) কিটনের সব'চে ব্যবসা সফল সিনেমা ।

আমার দেখা কিটনের সেরা তিনটি সিনেমা নিয়ে হালকায়ে আলোচনা ।


Seven Chances(1925)- সাতাশ তম জন্মদিনের ঠিক সাত ঘটিকায় বিবাহে আবদ্ধ হলে পাবেন সাত মিলিয়ন ডলার ।

আমার দেখা কিটনের সেরা সিনেমার তৃতীয় স্থানে আছে এই সেভেন চান্স সিনেমাটি । মাত্র ৫৬মিনিটের সিনেমায় কতো কিছু দেখানো যায় তা এই সিনেমা দেখলে অনুমান করা যায় ।



Sherlock Jr.(1924)- সেরা সিনেমার সারির দ্বিতীয় স্থান দখল করেছে এই সিনেমাটি । কিটন অভিনিত সেরা সিনেমা এটি । কমেডি সিনেমা কিন্তু কিছু দৃশ্যে্র স্টান্ট আপনার স্নায়ুর উপর ব্যাপক চাপ সৃষ্টি করবে । এই সিনেমার একটি দৃশ্যে স্টান্ট করতে গিয়ে আহত হন, যা তাকে আট বছর ভোগায় । পুরো সিনেমার সেরা দৃশ্য ছিলো "পুল" খেলার সিকুয়েন্সটি, চার মাস এক্সপার্টের কাছে প্রেক্টিস করেন পুলের বিভিন্ন ট্রিক্স শট শিখতে । ঐ দৃশ্যে কোনো প্রকার ইফেক্ট ব্যবহার করা হয়নি, যা দেখার পর কিছুতে-ই মানতে মন চাইবে না । এখন যেমন আমরা নোলানের ইনসেপশন দেখা অবাক হই তখনকার সময় এই সিনেমায় ব্যবহৃত কিছু ইফেক্টস দেখা মানুষ ততোটুকু অবাক হতো । বিশেষ করে থিয়েটারের সিন দেখে আমি নিজে-ই অনেকক্ষণ ভেবেছি করা হয়েছে এই দৃশ্যটি ।


The General(1926)- কিটনের সব'চে বিতর্কিত সিনেমাটি । মুক্তির পরপর-ই মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয় এই সিনেমা নিয়ে । এটি কিটন এবং আমার দুজনের-ই খুব প্রিয় সিনেমা । প্রেমিকা আর ট্রেন এই দুজনকে বাচানোর গল্প-ই দ্য জেনারেল । এতো সিম্পল একটি স্টোরিকে কতো উপরে নিয়ে যাওয়া যায় তা শুধু নির্বাক যুগের চ্যাপলিন আর কিটনরা-ই জানতেন । কিটনের সব সিনেমা একটি ব্যাপার লক্ষনীয়, আর তা হলো কোনো প্রকার অহেতুক দৃশ্যে । এমনিতেও কিটন তার সব গল্পের উপর গভীরভাবে কাজ করতেন, তিনি চাইতেন যতো কম সময়ে দর্শককে পুরো সিনেমা ভালো করে বোঝানো যায় । এরজন্য-ই তার সিনেমা দৈর্ঘ্য খুব একটা বেশি হতো না ।


অবশ্য-ই সর্বকালের সেরা অভিনেতাদের একজন "বাস্টার কিটন" । যারা বাস্টার কিটনের সিনেমা দেখেন নি তারা অনেক ভালো কিছু মিস করে আছেন । কিটনের সিনেমাগুলো একা দেখে যতোটা মজা পাবেন তার থেকে কয়েকগুণ বেশি বিনোদন পাবেন পরিবার অথবা সঙ্গী-সাথী নিয়ে দেখলে


সিনেমার ডাউনলোড লিঙ্ক চাওয়ার আগে একটু কষ্ট করে ইউটিউবে ঢু মারলে-ই উনার সব সিনেমার ডাউনলোড লিঙ্ক পেয়ে যাবেন ।


সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৫
৫টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×