somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

স্ট্যানলী কিউব্রিক- সিনেমা ঈশ্বর(শুভ জন্মদিন)

২৬ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:৪১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :





সিনেমায় যতোটা ইন্টালেকচুয়্যাল ছিলেন পড়াশোনায় ঠিক তার বিপরীত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষে আর পড়াশোনা হয়নি যুদ্ধ ফেরত ছাত্রদের চাপে । ছাত্র হিসেবে সফল ছিলেন না তাই উচ্চশিক্ষা নেয়ার তাগিদও অনুভব করেননি । তেরো তম জন্মদিনে বাবার কিনে দেয়া ক্যামেরা পেয়ে যেনো আনন্দে আত্মহারা হয়ে পড়েন । ছোটবেলা থেকে-ই ফটোগ্রাফির প্রতি প্রবল ঝোক ছিলো । স্কুল পর্যায়ে বেশ কিছু পুরস্কারও পান এই ছবি তোলাকে কেন্দ্র করে । পুরস্কার কাজের স্পৃহা বাড়িয়ে দেয় , কুব্রিকের ক্ষেত্রের ব্যতিক্রম হয়নি । পুরস্কার পেয়ে আরো বেশি ঝুকে পড়েন এই কাজে । ১৯৪৫-৫০, এই পাচ বছরের কয়েক হাজার ছবি তুলে দিয়েছেন লুক ম্যাগাজিনকে । ১৬বছর থেকে লুক ম্যাগাজিনের কাছে নিজের ছবি বিক্রি করতেন সেখান থেকে বেশ নামডাক হয় কিউব্রকের ।



জয় বাবা কিউব্রিকনাথ




ক্যারিয়ারের শুরু করেন দুটি শর্ট ফিল্ম দিয়ে, আর নিজের ফেইস ভ্যালুর কারণে বেশ অর্থ পান যা দিয়ে দুটি সিনেমা নির্মান করেন, যদিও ঐ সিনেমা দুটিকে নিজের সিনেমা মানতে নারাজ হন কিউব্রিক, কারণ কাজ দুটো তার মোটেও পছন্দ হয়নি । এই দুটি কাজের যতগুলো ডিভিডি আছে তা কিনে পুড়িয়ে ফেলেছেন । সিনেমা দুটির পেছনে অনেক শ্রম দিয়েছিলেন কিউব্রিক । প্রথম দিকের কাজ ছিলো তাই দায়িত্বও অনেক বেশি । কিন্তু কাজের ফলাফল তাকে হতাশ করে ।
হতাশ হয়েছেন বার কয়েক কিন্তু হাল ছাড়েন নি, সিনেমা ইতিহাসে সবচে দূরদর্শী ছিলেন স্ট্যানলী কিউব্রিক। তার দূরদর্শিতার প্রমাণও মিলেছে তার নির্মানশৈলীতে । ৯৪এর অন্যতম সেরা সিনেমা পাল্প ফিকশন এবং নোলানের সেরা সৃষ্টি মেমেন্টো স্ট্যানলী কিউব্রিকের দ্য কিলিং সিনেমার হাত ধরে নির্মিত হয়েছে । নির্মিত দুটি সিনেমার প্রধান আর্কষণ ছিলো এর নির্মান কৌশলে । ২০০১ আ স্পেস অডিসীর সেই চন্দ্রঅভিযান । কিউব্রিক কিভাবে এটি করেছেন তা এখনো রহস্যে আবৃত । এক্সট্রিম ক্লোজ শটের প্রবর্তক স্ট্যানলী কিউব্রিক। চরিত্রের পরিপূর্ণ অভিব্যক্তি ব্যক্ত করতে তিনি এই শট ব্যবহার করে থাকেন । এছাড়া আলোকসজ্জা আর ক্যামেরাওয়ার্কেও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন । কোনো প্রকারের লাইটিং ছাড়া শুধুমাত্র মোম বাতির আলো দিয়ে পুরো সিনেমা নির্মান করেছেন , এক্ষেত্রে নাসারা চাঁদ দেখার জন্য যে লেন্স ব্যবহার করে তা তিনি সিনেমায় ব্যবহার করেছেন ।


(বাদশাহী হাড্ডি)




কেনো কিউব্রিককে অন্যদের থেকে এতো বেশি ব্যতিক্রম বলা হয় বা কোন ব্যাপারগুলো কিউব্রিককে এতো বেশি ব্যতিক্রম সিনেমা নির্মাতা বলে পরিচিত করেছে । কিউব্রিকের মোট সিনেমা সংখ্যা ১৩টি । এই তেরোটি সিনেমা-ই ভিন্ন ভিন্ন আঙ্গিকে নির্মিত । এক-ই ধাচের সিনেমা তিনি রিপিট করেননি । সাইকোলজি-হরর-ওয়্যার-কমেডি-সাই/ফাই-পিরিওডিক্যাল-স্যাটায়ার সব ক্ষেত্রে তিনি তার প্রতিভার ছাপ রেখে গিয়েছেন । নন লিনিয়ার প্যাটার্নের সিনেমা নির্মাণ করতে হলে অবশ্য-ই দ্য কিলিং দেখতে হবে , আ স্পেস অডিসী না দেখে স্পেস নিয়ে সিনেমা বানানোর কথা কেউ ভাবতে-ই পারবে না । আর ভায়োলেন্স কোন পর্যায়ের আর্ট তা শিখতে হলে দেখতে হবে আ ক্লর্কওয়ার্ক অরেঞ্জ, এভাবে সিনেমার প্রতিটি সেক্টরে অবদান আছে স্ট্যানলি কিউব্রিকের । ইলিশ মাছের বিজ্ঞাপন লাগে না ঠিক তেমনি জাত নির্মাতাদের অস্কারের প্রয়োজন পড়ে না, যদিও কিউব্রিক অস্কার পেয়েছেন কিন্তু যে শাখায় তিনি বৃহৎ অবদান রেখেছেন সে শাখায় পাননি ।
বিভিন্ন নেতিবাচক রিভিউ সমালোচকগণ বলছেন "সিনেমার নামে আমাদেরকে সেট কিভাবে নির্মাণ কিভাবে করতে হয় তা শিখিয়ে দিয়েছেন তিনি"(২০০১ আ স্পেস অডিসী নিয়ে লেখা রিভিউ)



স্ট্যানলী কিউব্রিকের ডায়েরী





সিনেমা নির্মান করে যতোটা প্রশংসা পেয়েছেন সেই তুলনায় সমালোচিতও হয়েছেন । যাদের গল্প অবলম্বন করে সিনেমা নির্মাণ করতেন তারাও তাকে নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করতেন । যদিও তিনি সিনেমা নির্মাণ করতেন নিজের মতন করে । উপন্যাস অবলম্বনে যেসব সিনেমা নির্মাণ করেছেন সেগুলোর শুধু মূল বক্তব্যকে ঘিরে নিজের মতন করে সাজিয়ে নিতেন বাকি অংশ । যেমন- পিটার জর্জের সিরিয়াস প্লটের উপর ভিত্তি করে রচিত "রেড এলার্ট" অবলম্বনে নির্মান করেন ডক্টর স্ট্র্যেঞ্জলাভ , মূল গল্প ছিলো বেশ রাশভারী কিন্তু সিনেমা নির্মিত হয়েছে ডার্ক কমেডি প্যাটার্নে । এই রকম ছিলো কিউব্রিকের ভাবনা । স্পার্টাকাস সিনেমার গল্পও তার নিজের লেখা ছিলো, কো রাইটার হিসেবে ছিলেন স্টোরী বোর্ডে , কিন্তু মূল লেখক অস্বীকৃতি জানান ,এরপর থেকে কুব্রিক সিদ্ধান্ত নেন, মূল গল্পকে নিজের মতন করে সাজানোর স্বাধীনতা না দিলে ঐ গল্পে কাজ করবেন না ।
কিউব্রিকের প্রতিটি কাজে ভিন্ন ভিন্ন দর্শন কাজ করে । বর্বরতা-মানবসভ্যতা আর আর্টিফিসিয়াল-ন্যাচারাল এই চার বিষয় নিয়ে-ই মূলত কিউব্রিক । শুরুর দিকে তার ভাবনাকে বেশ জটিল মনে করতেন সিনেমা বিশ্লেষকগণ । অবশ্য তার কয়েকটি নির্মাণ ছিলো সত্য-ই জটিল কাঠামোতে আবৃত । বিশেষ করে তার সেরা সৃষ্টি ২০০১ আ স্পেস অডিসী । সিনেমায় তার নির্মাণশৈলী দেখে অনুমান করা যায় তিনি সময় থেকে কতোটা এগিয়ে ছিলেন । কিউব্রিকের সিনেমায় কাজ করেছেন এমন কেউ নেই যিনি কিউব্রিকে "পারফেকশনিস্ট" বলতেন না । ঠিক যে রকম চাচ্ছেন সেরকম শট না পাওয়া পর্যন্ত ক্ষান্ত হতেন না । এই সুবাদে গিনেস বুকে তার নামও লেখা আছে । দ্য শাইনিং এর সেই বিখ্যাত ডায়ালগ "'Heere's Johnny" এর জন্য তিন দিন সময় লেগেছে, সাথে ৬০টির মতন দরজা । এই সিনেমার-ই একটি দৃশ্য করতে ১২৭দিন লেগেছিলো । আর পুরো সিনেমা করতে পাচ বছর ।



গোলকধাম রহস্যভেদ করতে কিউব্রিক কিনেছেন পাজেরো হুন্ডা






হলিউডের ভিত্তি যারা গড়ে দিয়েছেন তাদের তালিকায় প্রথম কাতারে আছেন "স্ট্যানলী কিউব্রিক" । মাত্র ৪৩ বছর ছিলেন সিনেমা জগতের সাথে যেখানে ছিলো ১০ বছরের বিরতি । এই ৩৩ বছরে তার ঝুলিতে সিনেমার সংখ্যা ঈর্ষনীয় না হলেও যা নির্মান করেছেন তা ছিলো পরবর্তী সিনেমা নির্মাতাদের জন্য পুস্তকস্বরূপ । কুবরিকের প্রতিটি সিনেমায় তার নির্মান কৌশল ছিলো এক একটি দিক নির্দেশনার মতন । নিত্য নতুন পন্থা প্রয়োগ করতেন । নিজেকে নিজে এক্সপেরিমেন্ট করতেন । এক্ষেত্রে বরাবর-ই ছিলেন সফল । কিউব্রিকের অন্যতম সেরা নির্মান ছিলো স্প্যার্টাকাস,যে সিনেমা দেখে পরবর্তীতে অনুপ্রানিত হয়ে মেল গিবসন নির্মাণ করেন ব্রেভহার্ট আর রিডলী স্কট নির্মান করেন দ্য গ্ল্যাডিয়েটর । এই সিনেমা নির্মাণকালীন সময় কিউব্রিকের সাথে চিত্রগ্রাহকের বাকবিতন্ডার হয় বারকয়েক । চিত্রগ্রাহক প্রযোজকের কাছে অভিযোগ আনেন যে কিউব্রিক অহেতুক/অপ্রয়োজনীয় শট নিচ্ছেন । কিউব্রিক শুধু তাকে একটি কথা-ই বলেছেন "আমার কাজ আমি ভালো বুঝি,আর আমি আমার কাজ আমার মতন করে-ই করবো" । সিনেমার সিংহভাগ শট কুব্রিক নিজে-ই নিয়েছেন । সিনেমা মুক্তির পর যখন সেরা সিনেমেট্রোগ্রাফির জন্য অস্কার পায় তখন কিউব্রিক তা তুলে দেন "রাসেল মিট্টি"র(স্প্যার্টাকাসের সিনেমেট্রোগ্রাফার) হাতে ।


শুটিংপুরী





বর্তমান হলিউডের দিকে এখন চোখ মেলে তাকালে শুধু দেখা যায় সুপারহিরোদের নিয়ে কপচা-কপচি । ঘুরে-ফিরে এক-ই রেসিপি গেলানো হচ্ছে । যা শুধু চোখের বিনোদন মনের না । মন আর মস্তিষ্কের বিনোদন কালে ভদ্রে দেখা মেলে । খাদহীন সিনেমার স্বাদ ভুলতে বসেছে হলিউড , এখন আর কেউ দ্য পিয়ানিস্ট-লাইফ ইজ বিউটিফুল বা রোমান হলিডে নির্মাণ করেন না । ভালো সিনেমা হচ্ছে না তা একেবারে-ই কিন্তু না কিন্তু তার জন্য তীর্থের কাক হয়ে থাকতে হয় । ৯০থেকে ২০০০, এই দশ বছরে যে পরিমাণ ক্লাস সিনেমা হয়েছে তার অর্ধ সংখ্যক দেখার মতন চলচ্চিত্র বাকি ১৬ বছরে নির্মিত হয়নি ।


যত কান্ড ভিয়েতনামে




অফ টপিক ঃ
কিউব্রিকে নিয়ে যেহেতু পুরো লেখা তাহলে অফ টপিকে আরো কিছু কথা বলে ফেলি । ১৯৯৯সাল , যে বছর তিনি মারা যান, সেবছর এক ইন্টারভিউ দিয়ে তুমুল সমালোচিত হন কিউব্রিক । এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, চাদের পুরো ঘটনা-ই পূর্ব-পরিকল্পিত আর এর নির্মাণের অন্যতম সহযোগী তিনি নিজে-ই । পুরো অভিযানকে তিনি সিনেমার সাথে তুলনা করে বলেন, চন্দ্রাভিযান সিনেমার ক্যামেরার পুরো কাজ-ই তিনি করেছেন , আর এর স্ক্রিপ্টও তার । যদিও তার এই সাক্ষাৎকার ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন মিসেস কিউব্রিক । কিন্তু একদিক থেকে বিবেচনা করলে এটি স্রেফ ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দেয়া যায় না । কারণ ২০০১ আ স্পেস অডিসী যে বছর নির্মিত হয় তার ঠিক পরের বছর-ই মানুষ চাদে পা রাখে । চাদের যেসব ফুটেজ আমরা দেখেছি সেখানকার সার্ফেস আর সিনেমায় যে সার্ফেস দেখা যায় তার শতভাগ মিল পাওয়া যায় । যে বছর তিনি ইন্টারভিউ দিয়েছেন ঠিক তার তিনদিন পর-ই কিউব্রিক মারা যান । এর আগেও চন্দ্রাভিযান নিয়ে গাস গ্রিসাম নামের এক নভোচারী বিশ্ববাসীকে জানাতে চেয়েছিলো , এরপর তার আর কোনো খোজ পাওয়া যায়নি ।




চন্দ্রজাল রহস্য
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:৪৫
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×