somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

খুন চাঁদাবাজি, পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়েছে পুলিশ- সর্ষেতেই ভূত

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

রক্ষকই ভক্ষকের ভূমিকায়। মানুষের জানমাল রক্ষা যাদের গুরু দায়িত্ব তারাই কিনা জড়িয়ে পড়ছে গুরুতর অপরাধে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অসৎ কতিপয় সদস্যের অপরাধী কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ায় প্রশ্ন উঠেছে, যেই সর্ষে দিয়ে ভূত তাড়ানোর কথা সেই সর্ষেতেই এখন ভূত। খুন, ছিনতাই, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, পরকীয়া প্রেম, জমি দখল, ঘুষ, নির্যাতন, গ্রেফতার বাণিজ্যে জড়িয়ে পড়ায় পুলিশের ভাবমূর্তি দারুণভাবে ক্ষুণ্ন হচ্ছে। গত দেড় বছরে রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে অর্ধলক্ষাধিক পুলিশ কর্মকর্তা ও পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে নানা ধরনের অভিযোগ জমা পড়ার পর সেগুলো তদন্ত করা হচ্ছে। পুলিশ সূত্রে এ খবর জানা গেছে।
খোদ রাজধানীতেই গত কয়েকদিনের ব্যবধানে নৈতিক স্খলনের সঙ্গে জড়িয়ে পড়া, চাঁদাবাজি, খুনের মতো ঘটনায় জড়িয়ে পড়েছে পুলিশ। পরকীয়া প্রেমের কারণে এক সিএনজি চালকের পায়ে গুলি করে আহত করার ঘটনায় শেরেবাংলানগর থানার এক দারোগা গ্রেফতার ও ওসিকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। রাজধানীর বংশালের এক এসআই, দুই পুলিশ কনস্টেবলের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও হুমকি প্রদানের অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে ঢাকা মহানগর মুখ্য হাকিমের আদালতে। রাজধানীর মিরপুর থানা হেফাজতে মাহবুবুর রহমান সুজনকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করার অভিযোগে মিরপুর থানার এসআই জাহিদুর রহমান খান জাহিদকে গ্রেফতারের পর রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে। সোনা চোরাচালানের একাংশ মেরে দেয়ায় গ্রেফতার হয়ে কারাগারে আছেন খিলগাঁও থানার দারোগাসহ তিন পুলিশ। প্রত্যাহার ও পলাতকের তালিকায় আছেন আরও কয়েকজন পুলিশ সদস্য। রাজধানীর বাইরে দুর্নীতিবাজ, অসৎ পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে নানা ধরনের অন্তহীন গুরুতর অভিযোগ রয়েছে ।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর শেরেবাংলানগর থানার এসআই আনোয়ার হোসেনের হাতে গুলিবিদ্ধ সিএনজি চালক শাহ আলমের চিকিৎসার ব্যয়ভার বহনের জন্য নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। সিএনজি চালকের চিকিৎসার নির্দেশ দেয়ার পাশাপাশি তার পায়ে গুলিবর্ষণকারী দারোগা আনোয়ার হোসেনকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। গত রবিবার রাজধানীর শেরেবাংলানগর থানাধীন তালতলায় শাহ আলম (২৬) নামে এই সিএনজি চালকের পায়ে গুলি করে আহত করেন এসআই আনোয়ার হোসেন। জাতীয় অর্থোপেডিক ও পুনর্বাসন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন শাহ আলম প্রায় সাত বছর আগে বিয়ে করেন। স্ত্রী শান্তা আর আড়াই বছর বয়সী মেয়ে আফ্রিনকে নিয়ে বসবাস করছিলেন রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানার বছিলা এলাকায়। বছর দুয়েক আগে থানা থেকে রিক্যুইজিশন করা গাড়ি চালানোর দায়িত্ব পান। সেই সুবাদে পরিচয় হয় তৎকালীন মোহাম্মদপুর থানার দারোগা আনোয়ার হোসেনের সঙ্গে। পরিচয়ের সুবাদে শাহ আলমের শ্বশুর, শাশুড়ি ও স্ত্রীর সঙ্গে ওই পুলিশ কর্মকর্তার ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ হয়। যোগাযোগের সুবাদে শান্তার সঙ্গে পরকীয়ার সর্ম্পক হয় ওই দারোগার। এরপর থেকেই ওই দারোগা শাহ আলমকে নানাভাবে ঝামেলায় ফেলতে থাকেন। শাহ আলমকে নানা ঝামেলায় রাখতে তৎপরতা শুরু করে তাঁর স্ত্রী শান্তা আর দারোগা আনোয়ার। তারই ধারাবাহিকতায় মাস সাতেক আগে শান্তা তার স্বামী শাহ আলমের বিরুদ্ধে নারী নির্যাতনের মিথ্যা মামলা করে। সেই মামলায় শাহ আলম গ্রেফতার হয়ে জেলে যান। জেলে থাকার সময় শাহ আলমের গাড়িটির কাগজপত্রের নাম পরিবর্তন করে বিক্রি করে দেয় শান্তা। জেল থেকে ছাড়া পেয়ে শাহ আলম আর স্ত্রী মেয়েকে পান না। শান্তা তার মায়ের সঙ্গে কেরানীগঞ্জ এলাকায় বসবাস শুরু করে। ফ্ল্যাটটি দারোগা আনোয়ার হোসেনের সহায়তায় ভাড়া করা। সম্প্রতি শাহ আলম পুরো বিষয়টি জানতে পারেন। এমনকি স্ত্রী- সন্তানের খোঁজও পান। তিনি স্ত্রী-সন্তানকে ফেরত পেতে স্থানীয়ভাবে সালিশ-দরবার শুরু করেন। এমন পরিস্থিতিতে শান্তা আর ওই দারোগা পরামর্শ করে শাহ আলমকে আবার জেলহাজতে পাঠানোর পরিকল্পনা করে। সেই পরিকল্পনা মোতাবেক শাহ আলমকে ঘটনার রাতে মোবাইল ফোনে ডেকে নিয়ে পায়ে গুলি করেন। বুধবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে শেরেবাংলানগর থানার উপ-পরিদর্শক আনোয়ার হোসেনকে দায়িত্ব পালন করা অবস্থায়ই গ্রেফতার করে পুলিশ। গত বুধবার বিকেলে আহত সিএনজি চালক ও ব্যবসায়ীর ভাই মোস্তফার একটি দায়ের করা মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে উপ-পরিদর্শক আনোয়ার হোসেনকে। মামলাটির তদন্তকারী সংস্থা ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ দারোগা আনোয়ার হোসেনকে তাদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে। দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে প্রত্যাহার করা হয়েছে শেরেবাংলানগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবদুল মমীনকে।
এদিকে বৃহস্পতিবার রাজধানীর বংশালের হাজি আবদুল সরকার লেনের ব্যবসায়ী মোঃ মকবুল তিন পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ মামলা দায়ের করেছেন ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে। বংশাল থানার এসআই মুরশিদ এবং কনস্টেবল মোয়াজ্জেম ও প্রদীপের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ এনেছেন অভিযোগকারী ব্যবসায়ী। মহানগর হাকিম মুস্তাফিজুর রহমানের আদালত শুনানির পর তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি)। বাদীর আইনজীবী মাহবুব হাসান রানা বলেন, আদালত আগামী ২৭ নবেম্বরের মধ্যে সিআইডিকে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছে। মকবুল বংশালের ‘কোয়ালিটি এক্সেসরিজ’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান চালান। আর্জিতে বলা হয়, গত ২০ অক্টোবর রাত সাড়ে ১০টায় বংশালের ওই প্রতিষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে মকবুলের কাছে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন এসআই মুরশিদসহ তিন পুলিশ সদস্য। চাঁদা দিতে রাজি না হওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে ‘ইয়াবা রাখার মামলা’ করাসহ পুরনো মামলায় ‘ফাঁসিয়ে দেয়ার’ হুমকি দেয় তারা। ভীত- সন্ত্রস্থ হয়ে এই পরিস্থিতিতে মকবুল ওই তিন পুলিশকে সাড়ে তিন লাখ টাকা দিতে বাধ্য হন বলে আর্জিতে উল্লেখ করা হয়। সে সময় আসামিরা তাঁর কাছ থেকে জোর করে একটি সাদা কাগজে সই নিয়ে যায় বলেও জানান মকবুল। পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে কথাবার্তা ও ঘটনা অফিসের ক্লোজসার্কিট ক্যামেরায় ধরা পড়েছে জানিয়ে প্রমাণ হিসেবে এসব ভিডিও টেপও আদালতে দাখিল করেছেন বাদী। মকবুল বলেছেন, ঘটনার পরদিন বংশাল থানায় মামলা করতে গেলে থানা থেকে তাঁকে বের করে দেয়া হয়। এ কারণেই তিন পুলিশের বিরুদ্ধে আদালতে আসতে বাধ্য হয়েছেন বলে আর্জিতে উল্লেখ করেছেন ব্যবসায়ী মকবুল।
চাঁদা না পেয়ে রাজধানীর মিরপুর থানা হেফাজতে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে মাহবুবুর রহমান সুজনকে। মিরপুর থানা হেফাজতে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় এসআই জাহিদুর রহমান খান জাহিদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করার পর তাকে গ্রেফতার করে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে দারোগা জাহিদুর রহমানকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। ভুক্তভোগীর পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে, মিরপুর থানা হেফাজতে সুজনকে হত্যার আগে এসআই জাহিদ গত ৯ ফেব্রুয়ারি থানা হাজতে নির্যাতন করে হত্যা করেছে জাভেদকে। এর আগে গত ২৪ জানুয়ারি গুলি করে হত্যা করেছে মোঃ জনীকে। জাভেদ ও জনীকে হত্যার অভিযোগে এসআই জাহিদের বিরুদ্ধে কোন ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ না করার কারণেই সর্বশেষ সুজনকে নির্মমভাবে থানা হেফাজতে হত্যা করা হয়েছে।
সোনা চোরাচালান আটক করার সময় গায়েব করে দেয়া হয়েছে ৭ কোটি ২০ লাখ টাকা মূল্যের ১৬৫ পিস বার সোনা। সোনা গায়েব করে দেয়ার ঘটনায় ক্লোজ করা হয়েছে রামপুরা থানার ওসি (অপারেশন), ওসি (তদন্ত), সাব-ইন্সপেক্টরসহ ৩ পুলিশ কর্মকর্তাকে। রামপুরা থানা থেকে ওসি (অপারেশন) কৃপা সিন্ধু বালা ও ওসি (তদন্ত) নাসিম আহমেদ এবং সাব-ইন্সপেক্টর মঞ্জুর- এই তিন কর্মকর্তাকে ক্লোজ করা হয়েছে। সোনা চোরাচালান আটকের পর ৭ কোটি টাকার বেশি মূল্যের ১৬৫ বার সোনা গায়েবের ঘটনায় তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। ডিবি পুলিশের কার্যালয়ে বক্তব্য নেয়া হয়েছে তিন পুলিশ কর্মকর্তার।
অভিযোগ পাওয়া গেছে, পুলিশ হেফাজতে নির্যাতন বাণিজ্য ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে। ২০১৩ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৪ সালের জুন মাস পর্যন্ত রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ জমা পড়েছে ৫৭ হাজার ৫শ’ ৯৩টি। পুলিশ সদর দফতরে জমা পড়া এসব অভিযোগ তদন্ত করছে পুলিশ সদর দফতরের কর্মকর্তারা। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা গেছে যাঁরা অভিযোগ করেছে তাঁরাই উল্টো হয়রানি-নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। গুরুতর অপরাধের কারণে গুরুদণ্ডের পরিবর্তে লঘু দণ্ড দেয়া হচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরেই অভিযোগ করা হয়ে আসছে, পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো অন্য কোন কর্তৃপক্ষ গঠন করে তদন্ত করে শাস্তির বিধান করা প্রয়োজন।
ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করেছেন, পুলিশ হেফাজতে নিহত হওয়ার ঘটনায় দায়ী ও দোষীদের বিচার হয়নি। পুলিশ হেফাজতে নিহত হওয়ার ঘটনায় আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। পুলিশ হেফাজতে নিহত হওয়ার পর নিহত ব্যক্তিদের চোর, ডাকাত, ছিনতাইকারী, চরমপন্থী, অপরাধী বলে কার বিরুদ্ধে কতটি মামলা আছে এবং নিহত হওয়ার পর ঘটনাস্থল থেকে মাদক ও অস্ত্র উদ্ধারের কথা জানিয়ে হত্যাকাণ্ডকে বৈধতা দিয়ে প্রকৃত দোষী ও দায়ী পুলিশ সদস্যরা পার পেয়ে যাচ্ছেন।
জানতে চাইলে পুলিশ সদর দফতরের একজন উর্ধতন কর্মকর্তা বলেন, পুলিশ হেফাজতে নির্যাতন কিংবা পুলিশের বিরুদ্ধে কোন অপরাধের অভিযোগ প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে। একজন পুলিশ সদস্যের কৃতকর্মের জন্য পুলিশ বিভাগের সকলের দুর্নাম বা ইমেজ নষ্ট হওয়ার সুযোগ দেয়া যাবে না। পুলিশ সদর দফতরে যেসব পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে তার তদন্ত চলছে। প্রতি বছরই অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার পর পুলিশ সদস্যদের শাস্তি দেয়া হচ্ছে

লিংক...................

http://allbanglanewspapers.com/janakantha/
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হালহকিকত

লিখেছেন স্প্যানকড, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:১২

ছবি নেট ।

মগজে বাস করে অস্পষ্ট কিছু শব্দ
কুয়াসায় ঢাকা ভোর
মাফলারে চায়ের সদ্য লেগে থাকা লালচে দাগ
দু:খ একদম কাছের
অনেকটা রক্তের সম্পর্কের আত্মীয় ।

প্রেম... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×