somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ইতিহাসযান

২৫ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:৪৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমরা বর্তমানে দাঁড়িয়ে অতীতকে যেভাবে দেখি সেটিই ইতিহাস।অনেকের মতে, ইতিহাস শব্দের প্রারম্ভিক ‘ইতি’ শব্দটা অন্তে দাঁড়িয়ে অতীত দেখাকে নির্দেশ করে।ইতিহাস মানে তো শুধু অতীত সঙ্কলন নয়,ঘটনার কার্য-কারন অনুসন্ধানও বটে।তবে ‘ঘটনা’ তো নিজের কথা নিজে বলতে পারে না; তাকে দিয়ে কথা বলান ঐতিহাসিক।তাই ইতিহাস যতটা তথ্য,তারও বেশী যেন ব্যাখ্যা।শেষ পর্যন্ত ঘটনার চেয়েও প্রধান হয়ে উঠে ঘটনার ব্যাখ্যা।যদিও ব্যাখ্যাকেই ইতিহাস বলার বিপদ আছে। যাহোক,একটা ঘটনাকে বিশ্লেষণ করা যায় নানা দৃষ্টিকোণ ও পরিপ্রেক্ষিতের নিরিখে।ইতিহাসের ভাষ্য পাল্টায়,বর্তমানের সাথে সাথে।ইতিহাসের অধিপতি ব্যখ্যার বিপরীতে জন্ম নেয় ইতিহাসের নতুন ভাষ্য।পরিবর্তিত বর্তমান অতীতকেও পুননির্মান করে।ই এইচ কার বলেছেন ইতিহাস হচ্ছে, “Like a sack-it won’t stand up till you have put something in it” যাহোক, আমরা নানা ধারার ইতিহাস বিষয়ক কয়েকটি বই নিয়ে অতি সংক্ষেপে প্রাথমিক ও পরিচিতিমুলক কিছু আলাপ হাজির করব এ নিবন্ধে, হয়তো কাজে লাগতে পারে কারো ,এ আশায়।যদিও ইতিহাস পাঠ করলেই ইতিহাসবোধ জন্মায় না।তাছাড়াও,ইতিহাসের সারনির্যাস টেনে বর্তমানকে ব্যাখ্যা করার ক্ষেত্রে প্রতিভার সাথে সাথে প্রয়োজন দিব্যদৃষ্টি,পরিশ্রম আর প্রয়োজন চিন্তা ও তৎপরতায় প্রতিনিয়ত নিজেকে নিয়োজন।
যারা ইতিহাসের মগ্ন পাঠক বা পাঠক হতে চান তাদের জন্য হাতের কাছেই রয়েছে অসংখ্য গুরুত্বপূর্ণ বই।ভারতবর্ষের প্রাচীন ইতিহাস সম্পর্কে জানতে আগ্রহীরা পড়তে পারেন রমিলা থাপারের(১৯৩১)‘ভারতবর্ষের ইতিহাস’ নামের বইটি।এ বিষয়ে রমিলা থাপারের এই বইটি আকরগ্রন্থ হিসেবে স্বীকৃত।ভারতবর্ষের ইতিহাস সম্পর্কে আরেকজন অতিগুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক ইরফান হাবিব।মোঘল আমলের কৃষি,প্রযুক্তি ও প্রাচীন ভারতের নানা বিষয় নিয়ে ছোট-বড় অনেক বই রয়েছে উনার।‘ভারত বর্ষের মানুষের ইতিহাস’ গ্রন্থমালার সবকটি গ্রন্থের প্রধান লেখক তিনি।এ সিরিজের ‘সিন্ধু সভ্যতা’, বৈদিক সভ্যতা’, ‘মৌর্য যুগের ভারতবর্ষ’, ‘বৌদ্ধযুগ’ ইত্যাদি বই গুলো সুখপাঠ্য, সহজলভ্যও বটে।ইরফান হাবিব মৌলিকভাবে মার্ক্সবাদী ইতিহাস চর্চার একজন দিশারী ব্যক্তিত্ব।
বাংলার সামাজিক ইতিহাস রচনায় বিনয় ঘোষের(1917-1980) অবদান অসামান্য।‘বাংলার বিদবৎ সমাজ’ ‘মেট্রপলিটান মন’ বাংলার সামাজিক ইতিহাসের ধারা সহ বেশ কিছু বই আমাদের অবশ্য পাঠ্য। নাগরিক জীবনের বিচ্ছিন্নতা নিয়ে উপন্যাসের টান টান উত্তেজনায় যে বইটি পড়ে ফেলা যায় তা বিনয় ঘোষের ‘মেট্রপলিটান মন-মধ্যবিত্ত –বিদ্রোহ’(১৯৭৩)।এ বইএর প্রায় সবগুলো প্রবন্ধই ষাটের দশকে লেখা। কিন্তু বইটিকে আমাদের সময়েরই বিচ্ছিন্ন, পুঁজিতাড়িত ও আত্নসুখে নিমগ্ন মহানগরের নাগরিক মধ্যবিত্তের জীবন্ত ভাষ্যই মনে হবে।
স্যার যদুনাথ সরকারের(১৮৭০-১৯৫৮) দুই খণ্ডে ‘বাংলার ইতিহাস’ নামক বইটি বহুল প্রচারিত ও অনেক ঐতিহাসিকদের ইতিহাসদৃষ্টি এই বই কতৃক নির্মিত বা প্রভাবিত।বইটির প্রথম খণ্ডে তিনি আলোচনা করেছেন ১২০০ সাল থেকে ১৭৫৭ সাল পর্যন্ত।এই সাড়ে পাঁচশ বছরকে তিনি চিহ্নিত করেছেন পরাধীনতার কাল হিসেবে আর আর ১৭৫৭ সালের ২৩ শে জুনে তিনি দেখিয়েছেন ভারত বর্ষের আধুনিকযুগে প্রবেশের সন্ধিক্ষণ।এইসব সমালোচনা সত্ত্বেও ইতিহাস পাঠকদের কাছে এ বইটি নানা কারনেই গুরুত্বের দাবীদার।তবে মার্ক্সবাদ আর উত্তরাধুনিক ইতিহাস চর্চার চাপে যুদুনাথের কাজগুলো বিস্মৃতপ্রায়।
‘বাঙ্গালির ইতিহাসঃআদিপর্ব’ এটি নিহাররঞ্জন(১৯০৩-১৯৮১) রায়ের মাগনাম অপাস।১৯৪৯ সালে এটি প্রথম প্রকাশিত হয়।১৯৮০ সালে দুই খণ্ডে বের হয় গ্রন্থটির বর্ধিত সংস্করণ।
বাঙালি মুসলমানের সামাজিক-সাংস্কৃতিক ইতিহাস রচনায় দুজন প্রধান ঐতিহাসিক ডঃ আব্দুর রহিম(১৯২১-১৯৮১)ও ডঃ আব্দুল করিম(১৯২৮-২০০৭)।তার ইতিহাসের ‘রহিম-করিম’ নামে পরিচিত। ডঃ এম এ রহিমের ‘বাংলার সামাজিক –সাংস্কৃতিক ইতিহাস’ বাংলা একাডেমি থেকে বের হয়েছে দুই খণ্ডে।ডঃ মুঈনুদ্দীন আহমদ খান(১৯২৬)এর মুসলিম সামাজিক আন্দোলন,মুসলিম সংস্কার আন্দোলন ও মুসলিম রাজনীতি বিজ্ঞান নিয়ে তাঁর গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা রয়েছে।ইসলামি ফাউন্ডেসন কতৃক প্রকাশিত বাংলার ফরায়েজি আন্দলনের ইতিহাস গ্রন্থটি পাঠকদের কাছে একটি পরিচিত গ্রন্থ।এ অঞ্চলে ইসলামের আবির্ভাব,প্রভাব, ব্রিটিশ ভারতে মুসলমানদের অবস্থান নিয়ে দুটি বিখ্যাত গ্রন্থ রিচার্ড এম এটনের ‘দি রাইজ অব ইসলাম আন্ড বেঙ্গল ফ্রন্টিয়ারঃ১২০৪-১৭৬০ ও উইলিয়াম হান্টারের ‘ইন্ডিয়ান মুসলমানস’।
জয়া চ্যাটার্জীর Bengal Divided বা ‘বাঙলা ভাগ হল’ নামের বইটি সংশ্লিষ্ট বিষয়ে সবচেয়ে প্রামান্য ও গ্রহণযোগ্য বই।ভারত বা বাংলার বিভক্তি মুসলিম সমাজের কাজ—হিন্দুরা তাদের মাতৃভূমির ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন করতে কিছুই করেনি বলে যে ডমিন্যান্ট মত আছে ব্যাপক তথ্য প্রমান দিয়ে জয়া তাকে চ্যালেঞ্জ করেছেন।সাম্প্রতিক ইতিহাস চর্চার ধারা ও নানা অনুষঙ্গ বুঝতেও বইটি সহায়ক।
রাজরাজড়াদের ইতিহাসের পরিবর্তে গণমানুষের কণ্ঠস্বরকে ইতিহাসে তুলে আনতে শুরু হয় ‘নিম্নবর্গের ইতিহাস’ চর্চা বা সাবওল্টারন স্টাডিস।এ ধারার ইতিহাস সম্পর্কে জানার প্রাথমিক উৎস গৌতম ভদ্র ও পার্থ চট্টোপাধ্যায় সম্পাদিত ‘নিম্নবর্গের ইতিহাস’ বইটি।চিন্তা ও ইতিহাস চর্চার ক্ষেত্রে বিগত কয়েক দশকে তারা হয়ে উঠেছেন অত্যন্ত প্রভাবশালী। এ ধারার পুরোধা ব্যক্তিবর্গ হলেন রণজিৎ গুহ, গৌতম ভদ্র,পার্থ চ্যাটারজী,দীপেশ চক্রবর্তী প্রমুখ। গায়ত্রী চক্রবর্তী স্পিভাকও এ ধারার ঐতিহাসিক। গায়ত্রীর একটি প্রভাবশালী প্রবন্ধের নাম ‘ Can Subaltern Speak?’ ।গৌতম ভদ্র বাংলাদেশে আসেন প্রায়ই। তার সবচেয়ে জনপ্রিয় বইটি হচ্ছে ‘ইমান ও নিশান’।বাংলার বিভিন্ন কৃষক বিদ্রোহে ধর্ম বা দ্বীন কিভাবে বিপ্লবী প্রেরনার উৎস হয়েছে,ধর্ম কিভাবে জনমানুষের চৈতন্য ও ভাষাকে প্রভাবিত করেছে ও লোকায়ত চেহারা নিয়েছে তার অসামান্য বর্ণনা ও বিশ্লেষণ দেখব তার এ গ্রন্থে। নিম্নবর্গের ইতিহাস চর্চাকারীদের মধ্যে সবচেয়ে খ্যাতিমান বোধ হয় পার্থ চ্যাটার্জী । তার বহুল পঠিত ও প্রশংসিত বইগুলো হোল ‘ইতিহাসের উত্তরাধিকার’, ‘প্রজা ও তন্ত্র’। ‘জনপ্রতিনিধি’ নামে সম্প্রতি তার আরেকটি বই বের হয়েছে। দীপেশ চক্রবর্তীর বহুল প্রচারিত বই 'ইতিহাসের জনজীবন ও অন্যান্য প্রবন্ধ' ।তিনি এখানে প্রাতিষ্ঠানিক ইতিহাসের ইতিহাস লিখেছেন। পপুলার ইতিহাস ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করছেন এবং এনভায়রনমেন্ট হিস্টোরি, গ্লোবাল হিস্টোরির পরিপ্রেক্ষিতে বড় সময়, ছোট সময় নিয়ে আলোচনা করছেন।দীপেশ চক্রবর্তীর সবচেয়ে জনপ্রিয় বই বোধহয় ‘ provincialising Europe’ । রণজিৎ গুহ সাবওল্টার্ন ইতিহাস চর্চার প্রধান পরিকল্পক ও চিন্তক।তিনি তার গ্রুপের সবচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ,মুরুব্বী।ইতিহাসের এ ধারা নিয়ে আজকাল বেশ সমালচনাও শুরু হয়েছে।ইতিহাস চর্চায় সাইকো এনালিসিস ব্যবহার করে যিনি আজকাল খুব খ্যতিমান হয়েছেন ইতিহাসের নতুন ব্যাখ্যা প্রদানের ক্ষেত্রে তিনি আশীস নন্দী।তার বই বাংলায় অনূদিত হয়েছে কিনা জানা নাই।‘ Creating a Nationality: The Ramjanmabhumi Movement and Fear of the Self’ ‘A popular Exile’ তার কতগুলো পরিচিত গ্রন্থ।‘History’s Forgotten Doubles’ নামে ১৯৯৪ সালে ওয়ার্ল্ড হিস্টোরি কনফারেনসে প্রদত্ত তার একটা বক্তৃতা নেটেও পাওয়া যায়, সেটি থেকেও আগ্রহীরা পড়ে দেখতে পারেন।
মাউলানা আবুল কালাম আযাদ(১৮৮৮-১৯৫৮) তার বিখ্যাত আত্নজীবনী ‘ইন্ডিয়া উইন্স ফ্রিডম’ এ ভারত ভাগ নিয়ে তার ব্যক্তিগত নানা ভাবনা অনুভুতি ও অখন্ড ভারতের পক্ষে তার অবস্থান ইত্যাদি আলোচনা করেছেন। এই আত্নজীবনীটি নিয়ে ডঃ সৈয়দ সাজ্জাদ হোসাইনের civilization and society বই তে একটি নাতিদীর্ঘ কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা আছে।(২৮৭-৩০৬ পৃষ্ঠায়)।
ইতিহাসপাঠে অর্থনৈতিক তত্ত্ব ও দার্শনিক নানা ভাবধারার সাক্ষাত পাওয়া যায় অমর্ত সেনের বইগুলোতে। আগ্রহীরা বেশ মজা পাবেন।তার প্রায় সবগুলো বইয়ের বাংলা অনুবাদ প্রকাশ করেছে কলকাতার আনন্দ পাবলিশার্স।তার ‘তর্কপ্রিয় ভারতীয়’, ‘নীতি ও ন্যায্যতা’, ‘পরিচিতি ও হিংসা’ বইগুলো টানা পড়ে ফেলা যায়,অনুবাদও বেশ গতিশীল। তবে যা সমস্যা তৈরী করে সেটা হচ্ছে অমর্ত্য সেনের নিজের তৈরি কিছু বাংলা পরিভাষা।যাহোক, তিনি এ গ্রন্থ গুলোতে ঐতিহাসিক-দার্শনিক পরিপ্রেক্ষিতে আলোচনা করেছেন হিন্দু মুসলমানদের বুদ্ধিবৃত্তিক ঐতিহ্য, প্রাচ্যীয় যুক্তির ধরণ, প্রাচ্যের বৈচিত্র, ন্যায়-নীতি প্রসংগ।মানুষের বহুমাত্রিক পরিচয় সুত্রের মধ্য থেকে একক কোন পরিচয়ে পরিচিত হওয়ার রাজনইতিক-সামাজিক সম্ভাবনা-সংকট নিয়ে বিস্তৃতভাবে আলোচনা করেছেন ‘পরিচিতি ও হিংসা’ নামক বইটিতে।প্রসঙ্গক্রমে বলে রাখি, আনন্দ প্রকাশনী থেকে তার প্রথম বাংলা বই ‘জীবনযাত্রা ও অর্থনীতি’ বইটির ভাষা ও অর্থশাস্ত্র সংক্রান্ত একটি পর্যালোচনা রচনা করেছিলেন সলিমুল্লা খান।ডঃ খানের এই প্রবন্ধটি ‘বাংলা গদ্যে অর্থশাস্ত্র’ নামে তার ‘স্বাধীনতা ব্যবসায়’ গ্রন্থে(১০২-১২৫ পৃষ্ঠায়) সংকলিত হয়েছে।
আবুল মনসুর আহমেদ(১৮৯৮-১৯৭৯)এর ‘আমার দেখা রাজনীতির পঞ্চাশ বছর’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের এক গুরুত্বপূর্ণ দলিল। ব্রিটিশ ভারত,পাকিস্থান আমল,মুক্তিযুদ্ধ, সংবিধান,আমাদের সমাজ ও সংস্কৃতির সাতন্ত্র্য - নানা দিক তিনি আলোচনা করেছেন তার সুদীর্ঘ জীবনের অভিজ্ঞতার আলোকে।বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস জানতে এ বইটি অবশ্য পাঠ্য।
ভারতীয় জাতীয় আন্দোলন,চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত,বিদ্যাসাগর,সাম্প্রদায়িকতা,ভাষা আন্দোলন,আমাদের মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে বদরুদ্দীন উমরের সাহসী ও বলিষ্ঠ লেখনীর সাথে পরিচয় থাকতেই হবে।শ্রাবন প্রকাশনী তার রচনাবলী প্রকাশ করছে;ইতিমধ্যেই প্রকাশিত হয়েছে তার রচনাবলীর বৃহৎ তিনটি খণ্ড।
বর্তমানকে বুঝে ভবিষ্যৎ নির্মাণের লক্ষ্যেই ইতিহাস পাঠ।আমাদের আলোচনা থেকে হয়তো বাদ পরে গেছে আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাসগ্রন্থ ও ঐতিহাসিক।সম্মানিত পাঠকবৃন্দ হয়তো সাহায্য করবেন। সক্রিয় ও চিন্তাশীল মানুষই তো ইতিহাসের নির্মাতা। ইতিহাস নিরন্তর লড়াইয়ের ময়দান।নতুন ইতিহাস তৈরী হচ্ছে, কান পেতে শুনতে পাচ্ছি ...
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দুই টাকার জ্ঞানী বনাম তিনশো মিলিয়নের জ্ঞানী!

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫৯

বিশ্বের নামীদামী অমুসলিমদের মুসলিম হয়ে যাওয়াটা আমার কাছে তেমন কোন বিষয় মনে হত না বা বলা চলে এদের নিয়ে আমার কোন আগ্রহ ছিল না। কিন্তু আজ অষ্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ডিজাইনার মিঃ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×