পাকিস্তানে স্কুলে শিশুগণহত্যার পেছনে ‘মোসাদ’ ও ‘র’ -এর হাত
পাকিস্তানের স্কুলে যে সংগঠনটি হামলা চালিয়ে ১৩২টি মুসলিম শিশু হত্যা করেছে তার নাম তেহরিক-ই-তালিবান বা টিটিপি।
টিটিপি নামক এ সংগঠনটি যে ইসরাইলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ এবং ভারতে গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ কর্তৃক পরিচালিত তা বহু বছর আগেই প্রমাণ করেছে পাকিস্তানী গোয়েন্দা সংস্থা। এছাড়া এদের সহযোগী হিসেবে আছে আফগানিস্তানে মার্কিনপন্থী সরকারের গোয়েন্দা বাহিনী এনডিএস। র’, মোসাদ এবং এনএসডি পাকিস্তানকে সব সময় অস্থিতিশীল রাখার জন্য এ টিটিপি’র মাধ্যমে সন্ত্রাস ছড়িয়ে থাকে। তবে তাদের আলটিমেট লক্ষ্য হচ্ছে পাকিস্তানের পরমাণু অস্ত্র ধ্বংস করা। (কমেন্টের লিংক থেকে এই ব্যাপারে পড়তে পারেন)
উল্লেখ্য, পবিত্র ইসলাম ধর্ম জিহাদের ময়দানেও কাফির শিশুদের হত্যা করার অনুমুতি দেয়নি। অথচ দেখা যাচ্ছে, এ টিটিপি জিহাদের নাম দিয়ে মুসলিম শিশুদের গণহারে হত্যা করে যাচ্ছে। মূলত: টিটিপি হচ্ছে মোসাদ এজেন্ট যারা মোসাদেরই স্বার্থ রক্ষা করে যাচ্ছে। কেননা ইহুদীদের একটি কার্যক্রমই হচ্ছে মুসলিম শিশু হত্যা করা। এ সম্পর্কে ১৯৫৬ সালে এক সাক্ষাৎকারে ইসরাইলের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এ্যারিয়েল শ্যারন বলেছিলো:
“কথিত আন্তর্জাতিক নীতি সম্পর্কে আমি জানি না। আমার ব্রত হচ্ছে, যে মুসলিম শিশুটিই ভূমিষ্ট হবে, তাকেই আমি আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করব। মুসলিম শিশুরা বয়স্ক পুরুষের থেকেও বেশি ভয়ঙ্কর, কারণ একটি শিশুর অস্তিত্বই ফিলিস্তিনে মুসলমানদের পরবর্তী প্রজন্মকে নির্দেশ করে। ”
উপরের কথাটি কিন্তু শুধু ফিলিস্তিনের জন্য প্রযোজ্য নয়, বরং সমগ্র বিশ্বেই মুসলিম শিশু হত্যার পেছনে রয়েছে ইহুদীবাদী গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের হাত। মুসলিম শিশুরাই পরবর্তী মুসলিম প্রজন্ম নির্দেশ করে, যা অবশ্যই ইহুদীদের জন্য চিন্তার কারণ।
আসলে ইহুদীরা মুসলমানদের বিরুদ্ধে এমন ষড়যন্ত্র করবেই বা কেন ? মহান আল্লাহ তায়ালা তো পবিত্র কুরআন পাকে বলেই দিয়েছেন: “নিশ্চয়ই মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে ইহুদীরা।” (সূরা মায়িদা:৮২)
চরম ইসলাম বিদ্বেষীরা হলুদ সাংবাদিকতা দিয়ে মুসলমানদেরকে হেয় করতে একজোট হয়ে প্রোপাগন্ডা চালিয়ে যাচ্চে প্রতিনিয়ত ......... তাই সাবধান!!!
কোন সুস্থ বিবেকবান মানুষ এহেন ঘৃণ্য কাজ করতেই পারে না
[নিচের লিংকগুলি পড়ে দেখার অনুরোধ রইলো]
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১০