somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ছোটগল্প-অনুশীলন

২২ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ২:১৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


(ছবি-গুগুল)

চ্যাকচ্যাকে পানিতে হাঁটবার সময় নরম কাদামাটিতে পা দেবে যায়।ধানগাছ বা পাটের গোঁড়া এড়িয়ে চলবার সময় দেবে যাওয়া-পা টেনে তুলবার সময় চ্যাক করে একটি গাঢ় শব্দ হয়। এ সময় পোকামাকড়, ছোটখাটো মাছ বা ব্যাঙ ভয় পেয়ে ঝুপঝাপ শব্দ তুলে পালিয়ে যেতে থাকে। কিন্তু অনেক সতর্ক থেকেও পা দেবে যাওয়া বা টেনে তুলবার সময়কার বিচিত্র শব্দগুলোকে প্রতিহত করতে পারে না রফিক। কাছাকাছি কেউ থাকলে বা খানিকটা দূর থেকে কান পাতলেও পরিষ্কার বুঝতে পারবে যে, আশ্বিন মাসের শেষ বা কার্তিক মাসের শুরুর দিকের নিচু জমি দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে কেউ।

রাতটা খুব অন্ধকার বলেই হয়তো আকাশের তারাগুলোর উপস্থিতি বেশ ঘন আর উজ্জ্বলতর মনে হচ্ছিল। আশপাশে জমির বুকে এক আধটু জমে থাকা পানিতে তারাগুলোর ছায়া পড়েছে বলেই হয়তো রাতের ঘনত্ব কিছুটা হালকা মনে হয়। আবছা মতো প্রায় সব কিছুই চোখে পড়ে। হঠাৎ একটি গর্ত মতন জায়গায় পা হড়কে গেলে কাত হয়ে পড়ে যেতে গিয়েও মাটিতে এক হাতের ভর রেখে নিজেকে সামলায় সে। কিন্তু প্রায় হাঁটু অবধি গুটিয়ে রাখা প্যান্টটা ভিজে যায় বেশির ভাগ। হাত দিয়ে অনুভব করতে চেষ্টা করে পকেটের দিকটা শুকনো আছে কিনা। পকেটে একটি গুরুত্বপূর্ণ চিঠি আছে। যা রাত পোহাবার আগেই ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ওপাড় সাতগাঁও-এর বেলাত মাস্টারের হাতে যে করেই হোক পৌঁছে দিতে হবে। কিন্তু এভাবে পথ চলতে গিয়ে ধরা পড়ে যাওয়ার ভয় ততটা না থাকলে আরো দ্রুত চলতে পারতো সে। কিন্তু সতর্ক না থাকলে চিঠিটা ভিজে যেতে পারে। আর চিঠিটা ভিজে গেলে পরিকল্পনাটা ব্যর্থ হবার সঙ্গে সঙ্গে বিপদের সম্ভাবনাও বেড়ে যাবে।

পান্তি বাজারে পাক সেনাদের অস্থায়ী আবাসে আক্রমণ করতে হলে আরো লোকবল প্রয়োজন। সে সঙ্গে চিঠিতে একটি গোপন পরিকল্পনার কথাও আছে, যা কোনো অবস্থাতেই শত্রুপক্ষের হাতে যেন না পড়ে। আর এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ চিঠি নিরাপদে প্রাপকের হাতে পৌঁছে দিতে পারাটা রফিকের জন্য একটি যুদ্ধ জয়ের মতোই আনন্দ আর সাফল্য গাঁথা হয়ে থাকবে বাকি জীবন।

ডানে বাবুটিপাড়া, বায়ে নোয়াপুষ্কুনী। মাঝামাঝি প্রায় শুকিয়ে যাওয়া অথচ ভেজা জমি দিয়েই তাকে চলতে হচ্ছে। কোনো কোনো জমি বেশ কিছুটা নিচু বলে পানিও রয়েছে ঊরু অবধি। তেমন কঠিন জায়গা পার হবার ঝুঁকি তাকে নিতে হয়েছে। ইচ্ছে করলে বাবুটি পাড়া বা নোয়াপুষ্কুনী গ্রামের ভেতর দিয়ে বাড়ির আনাচ কানাচ হয়ে শুকনো পথ দিয়েই আরাম করে হাঁটতে পারতো। গ্রামের পথে আড়াল-আবডাল বেশি থাকলেও গাছ-গাছালির প্রতিবন্ধকতাও কম নেই। তা ছাড়া মানুষ নামের দুপেয়ে বিপদ তো আছেই। যদিও এ দুটো গ্রাম আর সামনের গ্রামগুলোতে শান্তি-কমিটির অস্তিত্বের কথা শোনা গেলেও রাজাকার আছে এমন কথা কানে আসেনি। গ্রামবাসী সবাই মুক্তিযোদ্ধা না হলেও দু-চারজন রাজাকার মনষ্ক কেউ যে নেই সে কথাও নিশ্চিত করে বলা যায় না। তবে শোনা যায়, লাজৈর গ্রামের লালু মুন্সী নামে কেউ একজনের ট্রাক প্রায়ই ব্যবহার করে পাকি সেনারা। এ নিয়ে দলের ভেতর আলাপ হলেও কোনো ধরনের বিরূপ প্রতিক্রিয়ার কথা কারো মুখে শোনা যায়নি এ পর্যন্ত। তবে সে গ্রামের রহমান দারোগার কর্মকাণ্ড স্বাধীনতা বিরোধী বলেই মোটামুটি নিশ্চিত খবর পাওয়া গেলেও সবচেয়ে অবাক করা বিষয় হচ্ছে যে, তারই বড় ছেলে মানিক একজন সক্রিয় মুক্তিযোদ্ধা।

সামনের গ্রামটি দড়ানিপাড়া। তার বাঁ দিকেই রয়েছে খাদঘর। যে দুটো গ্রাম শেষ হয়েছে মহাসড়কের ঢাল অবধি। ও দুটো গ্রামের মাঝামাঝি এগোতে হলে একটি খাল পাড়ি দিতে হবে রফিককে। আরো কিছুটা ডান দিকে যেতে পারলে একটি কাঠের পুল পাওয়া যাবে। যে পুল দিয়েও খাল পার হয়ে দড়ানিপাড়া গ্রামের ভেতর দিয়ে এগিয়ে যাওয়া যাবে। কিন্তু গ্রামের ভেতরকার অন্ধকার, গাছপালা আর মানুষ নামের বিপদ ঠেলে এগিয়ে যাওয়া খুব একটা সহজ হবে না। আবার সময়ের অপচয়ও কম হবে না। তারচেয়ে ঢের নিরাপদ আর সময় সাশ্রয়ী হবে সাঁতরে খালটাকে পাড়ি দেয়া। অবশ্য দড়ানিপাড়া গ্রামে চার-পাঁচজন সামরিক বাহিনীর সদস্য আছেন, যারা এরই মধ্যে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কাজ করছেন। যুদ্ধের নীতি অনুযায়ী নতুন বলে সে নামগুলো জানবার অধিকার হয়নি তার।

রফিক বাড়তি সতর্কতা হিসেবে বিস্কুটের পরিত্যাক্ত পলিথিন পেপারে মুড়ে নিয়েছিলো চিঠিটা। যাতে ঘামে বা বৃষ্টির ছিটেফোঁটায় কোনো ক্ষতি না হয়। তারপরও চূড়ান্ত সতর্কতা হিসেবে পকেট থেকে বের করে চিঠিটা একহাতে উঁচু করে ধরে। তারপর ওপাড়ের জোড়া তালগাছ উদ্দেশ্য করে গলা অবধি খালের পানিতে নেমে পড়ে। এক হাত আর দু পায়ে সাঁতার কেটে খালের সীমানা পার হতে পারলেও যেন বাকি দম নিঃশেষ হয়ে যায় তার। কিছুক্ষণ কাদাপানিতে পড়ে থেকে দম নেয় সে। আকাশে মেঘের জটলায় ঘোলা চাঁদ উঁকি মারতে পারলেও যথেষ্ট আলোকিত করতে পারে না একজন দুর্দান্ত নবিশ যোদ্ধার দুরূহ পথযাত্রাকে। কায়ক্লেশে এ পর্যন্ত চিঠিটাকে শুকনো রাখতে পারলেও সামনের দিকে তার জন্যে কী ধরনের বিপদ ওত পেতে আছে বা আদৌ কোনো বিপদ আছে কি না জানা নেই তার।

খাদঘর গ্রামেরই একটি বিচ্ছিন্ন অংশে কয়েক ঘর গেরস্থ আছে মাত্র। যে বাড়িটি ‘কোডের বাড়ি’ নামেই পরিচিত। স্থানীয়ভাবে একাএকা বা একলা-একলা শব্দটাকেই ‘কোট্টে-কোট্টে’ বলে জানে এ অঞ্চলের মানুষ। আর দুটো গ্রামের মাঝে একা একটি বাড়ি বা পাড়া থাকার কারণেই হয়তো জন্ম নিয়েছে কোটের বাড়ি। যার পরিষ্কার অর্থ বলা যায়- একা বাড়ি। অবশ্য সবাই এ বাড়িটাকে ‘কোডের বাড়ী’ বলতেই অভ্যস্ত। এ বাড়িটিকে ডানে রেখেই খালটি আরো বেশ কিছুটা এগিয়ে গিয়ে খাদঘর গ্রামটাকে দুভাগ করে ভেদ করে গেছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক। যার ওপর রয়েছে একটি কালভার্ট। খাদঘরের পুল নামেই যার সমধিক পরিচয়। আর তার দুপাশে পাকি সেনারা খুঁড়েছে বাঙ্কার। বসিয়েছে চেকপোস্ট। যেখান থেকে ময়নামতি সেনানিবাসের দূরত্ব খুব বেশি হলে মাইল সাতেক হবে।

খানিকটা বিশ্রাম নিয়ে জোড়া তালগাছের আশপাশের পানিমুক্ত শুকনো জায়গাটা পার হয়ে ফের ক্ষেতে নামে সে। এখানকার জমিতে চ্যাকচ্যাকে পানি নয়, হাঁটু অবধি ডুবে যায়। হঠাৎ করেই খাদঘরের পুলের ওপর থেকে জোরালো টর্চের আলো বাম থেকে ডানে ঘুরে যায়। দড়ানিপাড়ার বেশ কিছুটা অংশ পরিষ্কার ফুটে ওঠে তার চোখে। যদিও অতটা দূর থেকে টর্চের গতিশীল আলোর মুখে ততটা পরিষ্কারভাবে কিছু দেখতে পাবে না পাকি সেনারা। তবু সচল আর জড়বস্তুর পার্থক্য বুঝে ফেলতে পারে কোনো চতুর সেনা সদস্য, আর কৌতূহলী হয়ে খেলাচ্ছলেই গুলি করে দিলে বিপদ ঘটে যেতে পারে লহমায়।

কিছুদিন আগে ইলিয়টগঞ্জ বাজারের ব্রিজটি বোমা দিয়ে উড়িয়ে দিয়েছিলো মুক্তিযোদ্ধারা। বন্দুকের নলের মুখে আশপাশের গ্রামগুলো থেকে লোকজনকে ভয় দেখিয়ে এনে ব্রিজটি মেরামত করতে বাধ্য করা হয়েছে। প্রাণের ভয় সবারই থাকে। গ্রামাঞ্চলের নিরীহ মানুষের সে ভয় থাকে আরো বেশি। শোনা যায় ব্রিজটি উড়িয়ে দেবার পেছনে দারোগার ছেলে মানিকের দলের হাত ছিল। মানিক নামটি প্রতিদিনই কারো না কারো মুখে শোনে রফিক। বলা যায় নামটি শুনতে শুনতে কেমন একটি মায়া জন্মে গেছে মানুষটির ওপর। অনেকদিন থেকেই মানিক নামের সেই দুঃসাহসী মুক্তিযোদ্ধাকে সামনে থেকে দেখার ইচ্ছে তার। কিন্তু কোনোভাবেই সুযোগ পাচ্ছে না।

‘কোডের বাড়ি’র বেশ খানিকটা দক্ষিণে চেপে কোনাকুনি হাঁটে সে। খাদঘর সীমানার প্রান্ত ঘেঁষে দড়ানিপাড়া গ্রামে একটি গোগ্রাস আছে। যেটাকে কেউ কেউ ‘কান্দা’ বলে। কেউ বা বলে ‘গোপাট’। গোগ্রাস ধরে সোজা হেঁটে গেলেই মহাসড়কে উঠে যাওয়া যায়। খাদঘরের পুল থেকে অনেকটা দূরে হলেও আসল ভয়টা সেখানেই। সড়ক পার হতে গিয়ে কোনো দুর্ঘটনা ঘটে যাওয়া বিচিত্র কিছু নয়। তার ওপর কিছুক্ষণ পরপর পাক সেনাদের ট্রাক অথবা জিপ আসা যাওয়া করছে দুদিক থেকেই।

এ এলাকার অনেক জমির পাট কাটা হয়ে গেলেও মাঝে মধ্যে দু একটা জমিতে কিছু পাট রয়ে গেছে এখনো। পাটের চোখা গোঁড়া থাকায় সতর্ক হয়ে পা ফেলতে হচ্ছে। ধানগাছের গোঁড়ায় পা পড়লে কষ্ট করে হলেও চলা যায়, কিন্তু পাটের গোঁড়ায় পা পড়লে এক সময় চলাটাই বন্ধ হয়ে যেতে পারে। শহুরে ছেলে বলে খালি পায়ে চলার অভ্যাস একেবারেই ছিল না। এখন উপায় নেই বলে অভ্যাস করতে হচ্ছে। হাঁটতে হাঁটতে বিস্তীর্ণ জমির কাদাপানিময় একটি হালট, যা দোলা বলে পরিচিত সবার কাছে, সে অঞ্চলটা পার হয়ে মহা সড়কের খাদের কিনারা অবধি পৌঁছে যায়। ঠিক তখনই গোমতা স্কুলের কাছ থেকে অথবা ইলিয়টগঞ্জ থেকে জোরালো হেডলাইট জ্বালিয়ে তীব্র গতিতে একটি গাড়ি আসতে দেখা যায়। হেড লাইটের তীব্রতায় ভয় পেয়ে যায় সে। আড়াল নেবার কোনো সুযোগ না পেয়ে চিঠিটাকে মুঠোতে ধরে হাত উঁচু করে কচুরিপানা ভর্তি খাদে নেমে পড়ে। গাড়িটি সরে যেতেই কচুরিপানা ঠেলে মহাসড়কের ঢালে উঠে উবু হয়ে শুয়ে পড়ে বিশ্রাম নেয় কিছুক্ষণ। কিন্তু কচুরিপানা ভর্তি খাদের পানি বেশি শীতল বলে ভেজা শরীরে তার কেমন শীতশীত করতে থাকে। পরপর কয়েকটি ট্রাকের গর্জন শুনতে পায় সে। অপেক্ষা করে ট্রাকগুলো কখন চলে যায়। কিন্তু কতটি গাড়ি সে অনুমান করতে পারে না। সম্মিলিত যান্ত্রিক গর্জন কেমন গুমগুম শব্দে পরিণত হয়।

হয়তো বা শেষ ট্রাকটিই কিছুটা দূর গিয়ে থেমে যায়। পাক সেনাদের বিচিত্র ভাষার হাঁকডাক শোনা গেলেও কিছু বোঝা যায় না। হয়তো প্রাকৃতিক কোনো কর্মের জন্যেই তারা থামে। হাসাহাসির শব্দ ভেসে আসে। কিন্তু অপেক্ষায় অপেক্ষায় রফিকের শীত বাড়ে। শরীরের কাঁপুনির সঙ্গে বাড়তে থাকে ভয়। অপেক্ষায় অপেক্ষায় ভোর হয়ে যায় যদি? সড়ক পার হতে গেলে তখন দূর থেকেই কারো না কারো চোখ পড়বেই। আর তা থেকেই ঘটে যেতে পারে বড় কোনো বিপর্যয়। বাঙালী যুবকদের প্রতি পাকি সেনাদের আক্রোশটা খুব বেশি। বিনা কারণেই তাদের মুক্তি বলে খুন করতে আনন্দ পায়।

অপচয় করবার মতো বাড়তি সময় হাতে নেই। তাই গা ঝাড়া দিয়ে উঠে বসে রফিক। উৎকর্ণ হয়ে শুনতে চেষ্টা করে কোনো যান্ত্রিক শব্দ ভেসে আসে কিনা। কিন্তু না, চারদিক কেমন এক দুর্বোধ্য নৈঃশব্দ্যে ডুবে আছে। আর সে সুযোগে হামাগুড়ি দিয়ে সে সড়কের কালো পাথুরে বুকের মুখোমুখি হয়। ডানে বায়ে কোনো আলোর রেশ চোখে পড়ে না। তখনই দশ থেকে বারো ফুট প্রশস্ত রাস্তার বুকের ওপর গড়াতে গড়াতে ও প্রান্তের ঢালের ওপর দিয়ে গড়িয়ে পড়তে থাকে। একটি টর্চের আলো ধীর গতিতে ঘুরে যায় তার ওপর দিয়ে। কিন্তু ততক্ষণে সে গড়াতে গড়াতে ঝুপ করে পড়ে যায় খাদের পানিতে। সড়কের উচ্চতার বাধায় টর্চের আলো ছুঁতে পারে না তার অবয়ব।

সামনে তীরচকের জলা। পানি মোটামুটি কোমর সমান হবে। কিছুটা সামনে এগিয়ে যেতে পারলেই পাটক্ষেতের আড়ালে নৌকা নিয়ে অপেক্ষারত কাউকে পাওয়া যাবে। কিন্তু এখানকার পানি যেন আরো বেশি শীতল। ঠাণ্ডা। দীর্ঘ পথ অতিক্রমণের ক্লান্তি আর ঠাণ্ডা পানি মিলেমিশে তার দেহের জলমগ্ন অংশটাকে যেন বোধহীন আর পক্ষাঘাতগ্রস্ত করে দিচ্ছিল ক্রমশ। তবু থামে না সে। প্রাণপণ এগিয়ে যেতে থাকে সামনের ঘন পাটক্ষেত লক্ষ্য করে।

(সমাপ্ত)

সর্বশেষ এডিট : ২২ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ২:১৮
৭টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

×