ঘরেআগুন; ষোড়শী অর্ধাঙ্গিনী!
তবুও, প্রথম দেখায় কুলাঙ্গারে অভ্যন্তরে
কম্পন সৃষ্টি করে- চতুর্দশী বালিয়াড়ি;
বিকৃত মস্তিষ্কে খেলা করে কামার্ত ভাবনা।
দিন শেষে,
নৈঃশব্দ্যে আনমনা বাতাসে ভেসে
বেড়ায় বালিয়াড়ির চাপা কান্না, বুকভরা
হাহাকার আর দীর্ঘশ্বাস!
জেনে—শুনে—বিবেকের দংশনে
ফেইসবুক,ব্লগ,মিডিয়ায় প্রতিবাদী সুর উঠে,
সুর উঠে রাস্তায়,বাজারে, মুখে মুখে-
—"বিচার চাই, বিচার চাই
ধর্ষকের ফাঁসি চাই!"
কখনো কখনো আল্টিমেটাম দিয়ে বসে
বিভিন্ন মানবিক সংগঠন।
বাধ্য হয়ে অপরাধীকে আইন বদ্ধ করার
প্রতিশ্রুতি দেয়- প্রশাসন।
তারপর,চলে যায় কয়েকদিন;
আরো কয়েকদিন...
—এভাবেই অতিক্রান্ত সময়ের সাথে
অস্পষ্ট হতে হতে একসময় অস্তিমান প্রাণ
থেকে হারিয়ে যায় প্রতিবাদী সুর।
ওদিকে গায়ে হাওয়া লাগিয়ে নিশ্চিন্তে ঘুরে
বিকৃত মস্তিষ্কের মানুষরূপী অসুর।
অতঃপর, ফের ধর্ষণ-আন্দোলন-ক্ষণিক
অনুলেখ! —এ যেন বাংলার এক ভ্রষ্ট শৃঙ্খল!
২৩ মে ২০১৬, রাত....
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:৪৬