somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কাউন্টার এটাক অন হিন্দী ছিঃনেমা : Dabangg

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


'' রে দূর্জোধঅঅঅঅঅন...
রে দুষ্কৃতিকারী ব্লগাআআআর...
তুই আমার বাংলা সিনেমাকে ধ্বংস করেছিসশশ !! তুই আমার ভইন; কুসুমের রানের দিকে বদ নজর দিয়েছিসশশ !! তুই আমার জ্বলন্ত জলিল কাক্কুর মুখের ল্যাঙ্গুয়েজ কাইড়া নিতে চাসশশ !! অরে পিচাশ !! Now u will understand bone to bone; কত গমে কত আটা !! ''

ছোটবেলা থেকেই স্লো থাকার কারণে ইউ টিউবে বলিউড সিনেমা “দাবাং” এর ট্রেইলার আমার চক্ষে পড়লো মাত্র কিছুদিন আগে !! সালমান খানের চোখের সান গ্লাসটা দেইখ্যা সন্দেহ হওয়াতে ভিডিও ছাইড়া দেখি; হু...যা ভাবসি, ঠিক তাই!! এই চশমাডাই আমি হারাইসি মসজিদে নামায পড়তে গিয়া গত সপ্তায়!! শ্লা, চশমখোর !! যাক, সালমান মিয়ার ধুমায়া কিল ঘুষির স্যাম্পল দেখতে দেখতে হঠাত দেশপ্রেম জাইগ্যা উঠল, পুরানা রাগ চেগায়া গেল, চশমার কথা ভুইল্যা গেলাম। ইচ্ছা জাগল বিদেশী শক্তির বেনিয়া, দেশী সিনেমাশিল্প ধ্বংসের ব্লু ডিজাইনার; দূর্জোধনরে যদি এমনে কিলাইতে পারতাম !! মুখে একটা ক্রুঢ় হাসির রেখা ফুইটা উঠল, আজ কাটা দিয়ে কাটা তুলবো...মুহুহুহাহাহাহা...

কিন্তু কবি কেন “কাটা হেরি ক্ষান্ত কেন কমল তুলিতে” বলেই নীরব খায়া গেসেন, বুঝতে পারলাম এই ছিঃনেমা দেখতে গিয়া......

দাবাং...দাবাং...দাবাং

দুই ভাই; পিচ্চি। একটা চাল্লু, একটা বলদা। একটায় সত, আরেকটায় অসত (বাপের ডাইরেক্ট পুলা)। একটারে বাপে মাথায় হাত বুলায়, আরেকটারে গালে থাবড়া মারে। তো থাবড়া খায়া পুলায় চেইত্যা গিয়া আখের রস বাইর করতে থাকে। নায়ক জাতির ইতিহাসে প্রথম বারের মত কেউ আখের রস চিপড়াইতে চিপড়াইতে বড় হইয়া নায়ক হইয়া গেল। এবং আখের রস মামু না হইয়া পুলিশ হইয়া গেল !! কৈশোরের সুপ্ত প্রতিভা আর বিকশিত হইতে পারলো না।

মহল্লার ঘাউড়া বড় ভাইরা যেমনে খেলার মাঠে পুলাপান গো খেদায়া ব্যাটবল রাইখ্যা দেয়, এমনেই হেলাচ্ছলে এলাকার এক বজ্জামার্কা ব্যাঙ্ক দিনে দুপুরে ডাকাতি হইয়া গেল। তারপর মার্বেল গুল্লি ভাগাভাগির লাহান টেকা পয়সা ভাগাভাগির সময় আতকা দরজা ভাইঙ্গা হাজির হইল লায়ক, চুলবুল পান্ডে,...না, বানান ভুল করি নাই।

শুরু হইল দড়াবাজি, মানে দড়ি ধইরা ঝুইল্যা ঝুইল্যা ফাইটিং। ঘুষা মারে দড়ি ধইরা, লাথথি মারে দড়ি ধইরা, এমন কি পল্টিও খায় দড়ি ধইরা! কোন কোম্পানীর দড়ি কে জানে, কিছুতেই দড়ি টা দেখতে পারলাম না। ম্যাট্রিক্সের বাউলি, ট্রান্সপোর্টারের মোবিলে চুবা খায়া পিছলা পিছলা ফাইটিং; সঅঅব রিমিক্স কইরা ঢুকাইসে। হালায় “জি” খায় সব মাছেই, নাম পড়ে আমাগো জইল্যার। ফাইটিং শেষ, নাচা গানা শুরু।"...দাবাং দাবাং...হুরু হুরু !!" যাই হোক, মহান চুলবুল উদ্ধারকৃত ডাকাতির টাকা কোষাগারে জমা না দিয়া নিজেই এই এতিম ট্যাকার অভিভাবক বইন্যা গেল।

পোলা চুলবুল আর সতবাপ পান্ডেজী। কেউ কাউরে দেখতে পারেনা। কেন পারেনা? জিগাইয়েন না। পুরা ছবি দেইখ্যাও বুঝি নাই।


ভাই মাক্ষী। পুরা ভাদাইম্যা। কিন্তু জোগাড় করসে কঠিন একখান পক্ষী। সারাদিন পক্ষী লয়া বাইকে কইরা ঘুরে।

ভিলেন কই? এইযে আয়া পড়সে। ছেদী সিং। ছাত্র সংগঠনের বুইড়া নেতা! (মিল খুইজ্যা পাইলে অনভিপ্রেত কাকতাল !!) প্রথম মোলাকাতে ওজনদার, ফাপরে ভরপুর কিছু হিট ডায়লগ বিনিময় হইল। তারপর চুলবুল পান্ডের নেতৃত্বে পূর্বোক্ত পিডানি খাওয়া ডাকাইত গুলারে আবার হুদামিছি দৌড়ানি দেওয়া হইল। খিচ্চা দৌড়াইতাসে, ফাল দিতাসে, ডিগবাজি খাইতাসে, পল্টি খাইতাসে ইত্যাদি খাইতে খাইতে নায়কে আতকা টাসকি খায়া গেল !! কি দেইখ্যা??



চর্বির বস্তা !! আড়াই মইন্যা এক বিরাট লাশ !! নায়িকা !! সোনাক্ষী। চুলবুল তো চুলবুল, আমি পর্যন্ত টাসকি খায়া গেলাম!! আহারে, এত বিউটি !! চর্বির বস্তাও দেখতে এত সুন্দর হয় !! সিনেমা পজ দিয়া কতক্ষন স্নেহ জাতীয় পদার্থের অকৃপণ বন্টন সুধা পান করিলাম !! হঠাত গার্লফ্রেন্ডের প্রতি আমার স্নেহ উথলায়া উঠলো, ফোন দিয়া জিগাইলাম, “ওগো, তুমি এত শুকনা ক্যান?” একটা হেচকির আওয়াজ পাইলাম তারপর ফোন বন্ধ। ...ওই ফোন আর দুই দিন ওপেন হয় নাই !! আমার জান পাখিটা বেশি রেগে গেলে হেচকি তুলে।


ভিলেন ছেদী। সারাদিন মুগুর ভাজে আর ফটু তুলে। এমন ম্যান্দা মারা ভিলেন আমি আর জীবনে দেখি নাই। কেমন খিচ খায়া থাকে। দেখলে মনে হয় ক্রনিক আমাশার রোগী। কাউরে মারেনা, ধরেনা, মাইয়াগো ওড়না ধইরা টানে না, এমন কি চাইয়া চোখ টিপিও দেয় না। হালায় পুরা ঘেটুপুত্র !!

আব্বা বিয়া করুম; মাক্ষী শুধায়। শানাই না বাইজ্যা, বাইজ্যা উঠলো হিন্দী সিনেমার টিপিক্যাল সেন্টিমেন্টাল সামাজিক একশন ড্রামার করুন সুর। বাপে ইমোশনের সাগরে ডুবে ডুবে বলে, “জানস, কত কষ্ট কইরা এই ফ্যাক্টরী বানাইসি? (কিয়ের ফ্যাক্টরী আল্লায় জানে, ড্রাম ছাড়া আর কিসু নাই), কত ট্যাকা লোন জানস? আমার কত স্বপ্ন আসিল, তোরে বিয়া দিয়া যৌতুক লমু, হেই ট্যাকা দিয়া লোন শোধ করমু, লোন শোধ কইরা আবার লোন নিমু, তারপর আর ফিরত না দিয়া দরবেশ বাবা হমু...আর তুই আইসস অই ফকিন্নী মাস্টারের মাইয়ার খবর লইয়া ?? যা, ভাগ।“ মাক্ষী বেকুব হইলেও অনেক চালাক! মাস্টারপ্ল্যান বানাইলো; চুলবুলের সিন্দুক থিকা ট্যাকা চুরি করবো, তারপর এই ট্যাকা দিব মাইয়ার গরীব বাপেরে, মাইয়ার বাপে দিব পোলার বাপ পান্ডেরে এবং তারপর সুপুত্র মাক্ষী আবার বাপের সিন্দুক থিকা চুরি কইরা আইন্যা থুইব সেই আগের জায়গায়, চুলবুলের সিন্দুকে !! চুরির ট্যাকার দুষ্টূ চক্র।


: অই মুটকি, এই মাটির মটকি’র দাম কত?
: ২৫০ টেহা।
: কস কি? এত দাম ক্যা?
: লইলে লন, না লইলে যান গা!
: হুম, দুইডা দে। এই ল টেহা
: ভাংতি নাইক্যা।
: বাকি টেহা রাইখ্যা দে।
: নেহি…আমি গরীব হইতারি, তয় ফকিন্নী না!
: ডায়লগ দেস? চটকানা খাবি কইলাম!
: শুনেন সাহেব, আমি চটকানা ডরাইনা, আমি ডরাই পেরেম…পেরেম…পেরেম !!

ইহা কোন দোকানদারের লগে দামাদামি লইয়া কাইজ্জা না কিন্তু, নায়কের লগে দোকানদার নায়িকার এই কাইজ্জার ভেতর ঘুমিয়ে আছে মহান প্রেমের রহস্যমন্ডিত অন্তর্নিহিত গুঢ় তত্ব !!


নায়িকার বেহেড মাতাল বাপেরে পুলিশ থানায় ধইরা আনসে মিথ্যা রেপ কেসে। উদ্দেশ্য নায়িকারে থানায় আইন্যা রংগ তামাশা করা। এত মানুষের সামনে বাপের অপমান গায়ে না মাইখ্যা তিনি মুচকি হাসলেন তারপর সরকারী থানা স্ল্যাশ বাইজীখানায় মক্ষীরাণি হইয়া উড়াধুরা নাচাগানা শুরু করলেন। নায়কে, পুলিশে, কয়েদী - সব্বাই মিল্যা একলগে মাল টানে আর নায়িকা তার বিশাল কোমর ঝাক্কায়া নাচে। পুরাই ঝাকানাকা !!

যতহাসি, তত কান্না, বলে গেছেন ভিনোদ খান্না। ঝাকানাকা নাচের প্রতিফলস্বরূপ নায়ক চুলবুল নায়িকার তে রিফিউজ খায়া গেল, ভাইয়ে টেকা চুরি কইরা ভাগল, মায়ে মইরা ফ্ল্যাট হয়া গেল আর সতবাপে উষ্টা দা বাইর কইরা দিল। এত দু;খে সে চেইতা গিয়া সন্ত্রাসীদের পিডায়া কঙ্ক্রীট, সিরামিকের বেসিন, লোহার দরজা সব ভাইংগা ফেলাইল।

পুরা ছবিতেই আনসল্ভড মিস্ট্রীর মত আনসল্ভড হয়ে থাকলো ভাই মাক্ষীর সাথে চুলবুলের সম্পর্ক। এই ভাইয়ের বিয়া ভাইংগা নিজেই বিয়া কইরা ফালাইতাসে, এই ভাইয়েরে ধুমায়া মাইরা মুখের মানচিত্র বদলায়া দিতাসে, আবার এই ভাই বখাটে ভিলেনের সাথে মিশ্যা বইখা যাইতাসে ভাইব্যা দুশ্চিন্তিত হইতাসে। এদিকে বডি বিল্ডার ভিলেন ছেদী; মুগুর ভাজা রাইখা হিন্দী সিরিয়ালের কূটনা মহিলাগো মত কূটনামি শুরু করলো। বলদা মাক্ষীরে আবজাব বুঝাইয়া “ম্যাঙ্গো বোমা” দিয়া এলাকার মন্ত্রীরে কাবজাব কইরা দিল। বোমাও ফুটলো, সাথে সাথে মাক্ষীর দিমাগ কি বাত্তিও জ্বইল্যা উঠল, “আয় হায় আমি কি বলদা রে…” ভাইব্যা বিবেকবান হইয়া গেল !! “আয়, তর বিবেকগিরি ছুডাই…” কইয়া যেই ভিলেনে ওরে কিলাইতে যাইবো, ওমনি চুলবুল পুলিশ ফোর্স নিয়া আইসা সারিবদ্ধ ভাবে কুচকাওয়াজের ভঙ্গিতে দাড়ায়া গেল।

তারপর বেশুমার গোলাগুলি; বাস, ট্রাক, ড্রাম, বাড়ি ঘর, টিনের চাল সব বোমায় উইড়া যাইতাসে আর নায়ক স্টাইল কইরা দৌড়াইতাসে। সব গুলি গুল্লি আর বোমা পরম শ্রদ্ধায় রাস্তা ছাইড়া পাশ কাইটা গেল নায়কের।


চুলবুল আর ছেদী। ওমেন্স রেসলিং’এ যেমন সুন্দরীরা একে অপরের উপর ঝাপাইয়া পইড়া একে অন্যের স্বল্প বসন টুকুও ছিড়া ফালায়, আর উনারা কপট লজ্জায় আব্রু ঢাইকা এদিক সেদিক ছোটাছুটি করে শরীর দেখাইতে থাকে, ঠিক সেভাবে তারাও বেআব্রু হয়ে জাপটাজাপ্টি শুরু করলো!! নায়ক যখন মাইর খাইতে খাইতে ভসকায়া যাইতাসে, ঠিক তখনি মাক্ষী পকেট থিকা বাইর করলো সুলেমানী ইনহেলার!! হাপানি রোগী মায়ে এইটা দিয়া দম লইতো। এক নজর দেইখ্যাই চুলবুল বুঝতে পারলো, এই সেই ইনহেলার, যা ভিলেন ছেদী সিং তার মায়েরতে কাইড়া নিসে আর ফিরত দেয়নাই। “কী !! তুই আমার মায়ের সি এন জি চুরি করসস, আমার মায়েরে বালিশ দিয়া চাইপ্যা মাইরা লাইসস !! আইজ্জা তোর একদিন কি আমার একদিন…খাইসি তরে…” - কইয়া কি মাইর !! তারপর দুই ভাইয়ে মিল্লা ভিলেন রে ট্রাক্টরের পাইপের মিধ্যে মুখ ঢুকায়া ইঞ্জিন স্টার্ট দিয়া দিল। আর মানব শরীরে কালো ধোয়ার ক্ষতিকর প্রভাবের কারণে ছেদী সিং কাশতে কাশতে মইরা গেল।

সিনেমাখোর জাতি এই ছবি থেকে যা পেল -
১। সম্পুর্ণ আগামাথা ছাড়া একটি চরম বাজে গল্পের সিনেমা দেখার সৌভাগ্য।
২। নায়কের এক্সপ্রেশনলেস ষন্ডামার্কা (আন্দাজ আপনা আপনা’র পর যাবতীয় খান বংশের (আমার টা সহ) নাম ডুবানো) চড়া অভিনয়।
৩। পাড়ার মঞ্চনাটকের ডাইরেকশন দেয়ার যোগ্যতাহীণ ডাইরেক্টরের ডাইরেক্টিং (যার মুভির সিকোয়েন্স আর স্টোরি বিল্ডআপ সম্পর্কে বিন্দুমাত্র আইডীয়া নাই)!!
৪। বলিউডের বস্তি (!!) থেকে উঠে আসা এক সুপারহিট (!!) এবং হট (??) নর্তকী, যার শরীর আশঙ্কাজনকভাবে অপুষ্ট (নায়িকার তুলনায়)। স্থুল ভাষা আর সুরের কুরুচীপূর্ন আইটেম গান আর তার তালে তালে ভিলেনের মানসিক প্রতিবন্ধীদের মত আচরন।
৫। সুরসুরি লেগে জোর করে আনা; আর ছাগলামী দেখে আসা কাষ্ঠহাসি।
৬। মহেশ মাঞ্জরেকারের ছোট্ট চরিত্রে সু অভিনয়।
৭। লাস্যময়ী চর্বির বস্তা নায়িকা সোনাক্ষী সিনহা।
৮। আর সর্বশেষে সিনেমা খতম হবার পর দেয়ালে মাথা ঠুকে মানসিক আর দৈহিক প্রতিক্রিয়ার অকপট প্রকাশ, “ফিরিয়ে দে আমার নষ্ট হওয়া দুটি ঘন্টা…ফিরিয়ে দে…দে…দে…”

ডিস্ক্লেইমার :
• এই রিভিউ’র প্রভাবে বলিউডের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রী ধ্বংস হয়ে গেলে কোনভাবেই এই রিভিউকার’কে দায়ী করা যাবে না।
• এই রিভিউ পড়ে কেউ এই “দাবাং” নামক হিন্দী ছিঃনেমা দেখতে আগ্রহ বোধ করলে রিভিউকার’কে সুশীল পদমর্যাদা থেকে ডিমোশন দেয়া যাবে না।

স্পয়লার :
এই ছিঃনেমায় কোন কাহিনী না থাকলেও রিভিউতে প্রায় পুরা কাহিনী বলে দেয়া আছে। যার ইচ্ছা নাই, তিনি পইড়েন না। (এই পর্যন্ত পইড়া তো কেউ আর "আন রিড" করতে পারবো না !! হিহিহিহি)

উতসর্গ :
প্রিয় ব্লগার দূর্জোধন (তার প্রতি শ্রদ্ধা আর তার সেন্স অব হিউমারের উপর ভরসা রেখে)
কবি ও কাব্য (তার কর্মযজ্ঞ তার মতোই বিশাল)
দিপ (আমার রিভিউয়ের প্রথম স্বঘোষিত ফ্যান)
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০৭
৯৫টি মন্তব্য ৯৫টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×