somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিশ্বজয়ে বাংলাদেশী তরুণরা

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সূর্যের চেয়ে কয়েকশ গুণ বড় পাঁচটি জোড়া নক্ষত্র আবিষ্কার করে চলতি বছরের শুরুতে জ্যোতির্বিদ্যার জগৎ কাঁপিয়ে দেয় নাসার একটি বিশেষ দল। আর এই দলের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন নাসায় কর্মরত তরুণ বাংলাদেশি গবেষক ড. রুবাব খান।

মাত্র ২৯ বছর বয়সী রুবাব বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডে অবস্থিত নাসার গডার্ড স্পেস ফ্লাইটের একদল গবেষক দলের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তারা মূলত মহাকাশের বিভিন্ন স্থানে নক্ষত্র ব্যবস্থার খোঁজে অনুসন্ধান চালাচ্ছিলেন। দীর্ঘ খোঁজাখুঁজির পর খোঁজ মেলে জোড়া নক্ষত্রের। তবে একটি-দুটি নয়, পাঁচ জোড়া নক্ষত্রের খোঁজ পান রুবাবের দল। পরে আমেরিকান অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটির বার্ষিক বৈঠকে রুবাব খান যখন তার আবিষ্কারের ঘোষণা দিলেন তখন হৈচৈ পড়ে যায় পুরো বিশ্বের মহাকাশ গবেষণায়। ছড়িয়ে পড়ে রুবাব খান ও বাংলাদেশের নাম। কারণ রুবাব বাংলাদেশেরই মাটি ও পানিতেই বেড়ে ওঠা সন্তান। জন্ম ও বেড়ে ওঠা ঢাকাতেই, ছিলেন উদয়ন স্কুল ও নটর ডেমের ছাত্র। রুবাবদের মতো তরুণ ও যুবরাই বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করছেন। এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন বাংলাদেশের বিজয়ের পতাকা। রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের নানান অর্জনের পাশাপাশি এদেশের সূর্যসন্তানদের সাফল্যগাথা একের পর এক চমকে দিচ্ছে পুরো বিশ্বকে। জানা যায়, মানবকল্যাণে সৃষ্টিশীল উদ্ভাবনের জন্য ‘কলেরার পূর্বাভাস পদ্ধতি’ আবিষ্কারককে গত মাসে নিউইয়র্কে জাতিসংঘের প্রধান কার্যালয়ে করা হয় পুরস্কৃত। বিশ্বের চিকিৎসা বিজ্ঞানকে একধাপ এগিয়ে নিয়ে যাওয়া এই আবিষ্কারক বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আমেরিকান বিজ্ঞানী ড. শফিকুল ইসলাম এবং তার দলের সদস্যরা। স্যাটেলাইট থেকে আসা ক্লোরোফিলের তথ্য বিশ্লেষণ করে তিন থেকে ছয় মাস আগে কলেরার সতর্কবাণী দেওয়া পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন তারা। টাফটস ইউনিভার্সিটির গবেষক ড. শফিকুল ইসলাম স্যাটেলাইটভিত্তিক ওই পদ্ধতি ব্যবহার বঙ্গোপসাগরে গবেষণা করে বাংলাদেশে কলেরার প্রাদুর্ভাব সম্পর্কিত আগাম সতর্কতা নিয়ে কাজ করছেন।

একই সময়ে বিরল এক ইলেকট্রনিক সেন্সর আবিষ্কার করেছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আরেক মার্কিন প্রফেসর মোহাম্মদ আশরাফুল আলম। তার আবিষ্কৃত ইলেকট্রনিক সেন্সর জীবিত প্রাণীর দেহে মৃত ব্যাকটেরিয়ার অস্তিত্ব সম্পর্কে জানাতে সক্ষম। এর মাধ্যমে অতিদ্রুত মেডিকেল ডায়াগনস্টিকস এবং খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব। বাংলাদেশের আরেক বিজ্ঞানী ড. আতাউল করিম এমন একটি ট্রেনের নকশা করে বিস্ময়ের সৃষ্টি করেছেন যা পুরোপুরি ভাসমান, ভূমি স্পর্শ না করেই চলতে সক্ষম হবে এই ট্রেন। যান্ত্রিক যানের নতুন জগতে প্রবেশ করার ক্ষেত্রে বড় অবদান রাখবে এই ট্রেন। একইভাবে তত্ত্বীয় পদার্থবিজ্ঞান ইলেকট্রনিক ও কম্পিউটারের বাস্তব জগতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনার মতো আবিষ্কার করেছেন বাংলাদেশি পদার্থবিজ্ঞানী জাহিদ হাসান। যুক্তরাষ্ট্রের প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ে জাহিদের নেতৃত্বে একদল গবেষক ৮৫ বছর পর আবিষ্কার করেছেন ভরহীন কণা-ভাইল ফার্মিয়ন। এর ফলে দ্রুতগতির ও অধিকতর দক্ষ ইলেকট্রনিক্স যুগের সূচনা হবে বলে মন্তব্য আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান সাময়িকীগুলোর। এই আবিষ্কার কাজে লাগিয়ে আরও কার্যকর নতুন প্রযুক্তির মোবাইল ফোন বাজারে এসে যাবে, যা ব্যবহারে তাপ সৃষ্টি হবে না। ঢাকার ধানমন্ডি গভ. বয়েজ স্কুল ও ঢাকা কলেজের সাবেক ছাত্র জাহিদ হাসান এখন শিক্ষকতা করছেন ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ায়। এ ছাড়া প্রবাসী বাংলাদেশি বিজ্ঞানী ড. রেজাউল করিম তার গবেষণার মাধ্যমে উন্মোচন করেছেন হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাসের (এইচপিভি) দীর্ঘমেয়াদি সংক্রমণের মাধ্যমে নারীর জরায়ুমুখ ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার প্রক্রিয়া। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী ও হিউস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ের সায়েন্টিফিক অ্যাডভাইজরি কমিটির চেয়ারম্যান এবং ভাইস চ্যান্সেলর ফর রিসার্চ ড. রথীন্দ্রনাথ বোস আবিষ্কার করেছেন সলিড টিউমার ক্যান্সার প্রতিরোধী ওষুধ।

আরেক বাংলাদেশি অধ্যাপক ড. আহমেদ ফারজান কামাল এমন এক বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যবস্থার উদ্ভাবন করেছেন যেখানে প্রয়োজন হয় না তেল, গ্যাস অথবা কয়লার মতো কোনো জ্বালানি শক্তির। এমনকি প্রয়োজন নেই পানি, বাতাস কিংবা সৌরশক্তির মতো প্রাকৃতিক শক্তিরও। চৌম্বক ক্ষেত্রে সর্বব্যাপ্ত মহাজাগতিক তরঙ্গের পর্যায়ক্রমিক বিবর্তনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদনের চমকপ্রদ এই প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেন চট্টগ্রামের সন্তান ড. আহমেদ কামাল। অতি অল্প জায়গায় স্থাপনে সক্ষম এই প্রকল্পে থাকবে না কোনো ক্ষতিকারক ধোঁয়া, শব্দ, বর্জ্য বা হবে না কোনো তেজস্ক্রিয়তা নির্গমন। বৈশ্বিক পর্যায়ে পরীক্ষামূলক থাকা এই প্রকল্পের আগে ড. আহমেদ ফারজান কামাল সাফল্য দেখিয়েছেন তার উদ্ভাবিত থ্রিডি ইমেজ প্রসেসিংয়ের মাধ্যমে। এর ফলে সূচনা হয়েছে চিকিৎসা বিজ্ঞানে জীবনরক্ষাকারী এমআরআই, সিটিস্ক্যান ও ত্রিমাত্রিক সার্জারির থ্রিডি যুগের। যুক্তরাজ্যের কুইন্স ম্যারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. হাসান শহীদ উদ্ভাবন করেছে একটি অত্যাশ্চর্য হেলিকপ্টার। সূর্যের আলো থেকে প্রাপ্ত শক্তি দিয়ে চলতে পারবে এ হেলিকপ্টার। এর আগে সুইজারল্যান্ডের বিজ্ঞানীরা ‘সোলার ইমপালস’ এবং নাসার প্রযুক্তিবিদরা ‘সান সিকার পাথফাইন্ডার’ ও ‘হেলিওস’সহ সোলার প্লেনের অনেক প্রজেক্ট তৈরি করলেও সম্পূর্ণ সৌরশক্তি চালিত হেলিকপ্টার এটাই প্রথম। চারটি প্রপেলারযুক্ত এই হেলিকপ্টারটি আকাশে উড়ানোর জন্য ব্যাটারি বা অন্য কোনো রকম জ্বালানির প্রয়োজন হয় না। এ ছাড়াও এতে আছে স্পাই ক্যামেরা ও জিপিএস ব্যবস্থা।

শুধু যে দেশের বাইরে উন্নত বিশ্বের সুবিধা নিয়েই বাংলাদেশিরা নিজেদের সক্ষমতা দেখাচ্ছেন তা নয়। দেশের মধ্যেই অনেকেই দেখিয়েছেন অভূতপূর্ব সাফল্য। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কবিরুল বাশার তার দীর্ঘ ১২ বছরের গবেষণার মাধ্যমে ব্যাঙ ও ফড়িং, সূর্যকন্যা গাছের রসদিয়ে মশা দমনে উদ্ভাবন করেছেন নতুন ধরনের এক আলোক ফাঁদ। এখন পর্যন্ত এই আলোকফাঁদটি বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা ও ঢাকা জেলার বিভিন্ন অঞ্চলে ব্যবহারে সফলতাও দেখিয়েছে। নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মত্স্য ও সামুদ্রিক বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. বেলাল হোসেন প্রাণী জগতে নতুন এক অমেরুদণ্ডির সন্ধান পেয়েছেন। এ পর্যন্ত প্রায় দশ হাজার অ্যামফিপডস প্রাণী আবিষ্কৃত হয়েছে। কিন্তু ড. বেলালের নতুন এ প্রজাতি আবিষ্কারের আগে ভিক্টোরিওপিসা গণভুক্ত প্রজাতি ছিল মাত্র তিনটি। পাটের জিনোম আবিষ্কার করে বিশ্ব স্বীকৃতি পাওয়া বাংলাদেশি মাকসুদুল আলম ও তার দলের কথা এখন প্রায় সবাই জানেন। বাংলাদেশ গর্ব করে ইউটিউবের সহপ্রতিষ্ঠাতা সালমানকে নিয়েও।

শুধু বিজ্ঞানের জগতে নয়, চলচ্চিত্র জগতে সবচেয়ে সম্মানের পুরস্কার অস্কার জয়ের ক্ষেত্রেও আছে বাংলাদেশির নাম। কক্সবাজারের আদি বাসিন্দা নাসিদ জামান ৮৬তম একাডেমি অ্যাওয়ার্ডে সেরা অ্যানিমেশন ফিল্ম হিসেবে অস্কার জয়ী ‘ফ্রোজেন’-এর জন্য হয়েছেন পুরস্কৃত। নাশিদ জামান লাইটিংয়ে কাজ করেন ‘ফ্রোজেন’ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওয়াল্ট ডিজনি অ্যানিমেশন স্টুডিওতে। ফ্রোজেন’র আগের বছর অস্কার পাওয়া ‘লাইফ অব পাই’ সিনেমার নির্মাণ দলেও কম্পোজিটর হিসেবে কাজ করেছিলেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাশিদ জামান। আর বিশ্বের সর্ববৃহৎ পর্বতের বাংলাদেশের পতাকা উড়ানোর মিশন নিয়ে এগিয়ে চলা বাংলাদেশি নারী ওয়াসফিয়া নাজনীনের সাফল্যগাথা এখন হরহামেশাই প্রচার হচ্ছে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন পত্রপত্রিকায়। অবশ্য ইতিমধ্যেই হিমালয় জয় করে দেশের সাফল্যে নতুন পালক যুক্ত করেছেন চার কীর্তিমান পর্বতারোহী। তবে সবকিছু ছাপিয়ে প্রতিদিনই দেশের নাম ও পতাকা এগিয়ে নিচ্ছে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। সাকিব, মাশরাফি ও মুশফিকদের একএকটি ম্যাচ শুধু বাংলাদেশকে বিশ্ব দরবারে প্রতিনিধিত্বই করছে না, উজ্জীবিত করছে দেশ-বিদেশের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বাংলাদেশিদের।

সবই হয়েছিলো একটি ১৬ই ডিসেম্বর এসেছিলো বলে, একটি লাল সবুজের পতাকা পেয়েছিলাম বলে। আজকের মহান বিজয় দিবসে শ্রদ্ধা সেই সকল বীরদের প্রতি যারা দিয়েছিলো নতুন একটি দেশ, নতুন একটি মাত্রচিত্র। এগিয়ে যাক আমার দেশ.......।

সূত্র- বাংলাদেশ প্রতিদিন।
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৬
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×