somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ছোট গল্পঃ নতুন ভোরের আলোয়

০৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



সজলের ফোন পেয়েই আমি খুশি হয়ে গেলাম। এই দিনটার জন্য আমি অনেকদিন ধরে অপেক্ষা করেছিলাম। তাই সজল যখন বলল সব কিছু ঠিক ঠাক করা হয়েছে। আমার সময় হবে কিনা- তখন ঠিক তক্ষুনি আম্মাকে ‘আসতে দেরি হবে’ বলে আমি বাসা থেকে বেরিয়ে পড়লাম। যাওয়ার সময় ক্যামেরার ব্যাগটা আরেকবার চেক করে নিলাম। হ্যাঁ, সব ঠিক আছে।

ব্যাপারটা হল আমি কয়েক বছর যাবৎ ফটোগ্রাফি করে আসছি। একসময় এটা আমার শখ ছিল। কিন্তু বর্তমানে এটা আমার নেশা। ছবি তুলতে না পারলে মনে হয় কি যেন করি নাই, something is missing-এই আর কি। তো সেদিন সজলের সাথে কথায় কথায় বলেছিলাম, আমার খুব শখ যে একজন যৌন কর্মীর ছবি তুলবো। (আপনি যা ভাবছেন তা নয়। আমি নোংরা ছবি তুলি না। শুধুই তার মুখের ছবি, বিশেষ করে তার চোখের ছবি তুলতে চাই। যে চোখে আছে শতশত রাতের কান্না আর বিষাদ।) সে যাই হোক, সজল বলল “ঠিক আছে, তুই বললে আমি ব্যবস্থা করতে পারি। কিন্তু আমি তোর সাথে যেতে পারব না”। আমি বলেছিলাম, “ঠিক আছে দোস্ত, ব্যাপারটা আমি বুঝি। তুই খালি ব্যবস্থা করে দে”। আসলে সজল, আমি আমরা হলাম ফার্মের বাচ্চা। মানে এসব থেকে, এমনকি গাঁজা বিড়ি থেকেও দূরে থাকি। মানে বর্তমান সমাজে ভাল ছেলে বলতে যা বোঝায়, আমরা ঠিক তাই।

সজলের কথা মত আমি একটা বিশেষ নম্বরে ফোন দিয়ে এক লোকের সাথে কথা বললাম। সে তার নাম জানাল হানিফ। সেই হানিফের কথা মত রাত ৯টার দিকে গুলিস্তান মাজারের কাছে এসে তার সাথে দেখা করলাম।

“ভাই কি পরথম আইলেন?”
“জ্বী, ভাই”
“হে হে। ব্যাপার না, সবারই পরথম বার আইলে ডর করে। পরে সব ঠিক হইয়া যায়”।

হানিফের কথা শুনে আমি আরো ঘাবড়ে গেলাম। তারমানে আমি যে ভয় পাচ্ছি, হানিফ আমাকে দেখেই তা বুঝে ফেলেছে। অবশ্য এরা এইসব কাজে খুবই এক্সপার্ট। মানুষের চেহারা দেখে তারা অনেক কিছু বুঝে ফেলে দেখেই তারা দালাল। আরেকটা ব্যাপার হল, সজল খুব সম্ভবত লোকটিকে আমার আসল উদ্দেশ্য সম্পর্কে মানে ছবি তোলা সম্পর্কে কিছু বলেনি। এসব কিছু চিন্তা করতে করতেই দেখি সে একটা রিকশা নিয়ে ফেলল। কোন দরদামও করল না। তারমানে এটা তার পরিচিত রিকশা। তারপর আমার চির পরিচিত ঢাকা শহরের কোন গলি থেকে কোন গলিতে নিয়ে কোথায় যে নিয়ে গেল তার আর হিসাব পেলাম না। কিন্তু একসময় বেশ বুঝতে পারলাম যে আমরা আমাদের গন্তব্যের খুবই নিকটে চলে এসেছি। কারণ আশপাশের পরিবেশ খুব দ্রুতই বদলে গেল। এখানে প্রতিটি রাস্তার মোড়েই কম ওয়াটের বাল্ব জ্বলছে এবং দুই তিনজন করে মেয়ে মানুষ দাঁড়িয়ে আছে। জায়গাটা যে গুলস্তানেরই আশে পাশে তা বুঝলাম কারণ আমাদের জার্নি বাই রিকশার সময়কাল ছিল মাত্র দশ থেকে বার মিনিট।

রিকশা থেকে নামার পর দেখি তারা দুজনেই আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমি কিছুটা বেকুব হয়ে গেলাম। হঠাৎ বুঝতে পারলাম, আমাকে রিকশা ভাড়াটা দিতে হবে। শালা দালালের ঘরের দালাল। সব সিস্টেম করে রেখেছে। আর ভাড়া নিল পঞ্চাশ টাকা। যাই হোক, কিছু পাওয়ার জন্য কিছুতো খোয়াতেই হবে। ব্যাপার না।

আমার ধারণা ছিল, এরপর আমাকে একটা বাড়ির ভিতরে নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে খুব সুন্দর ড্রইংরুম থাকবে। চারদিকে ঝিকিমিকি জরি দেওয়া আলো থাকবে এবং একজন মক্ষীরানী না কি যেন নাম এরকম কেউ আমার সাথে কথা বলবে। তারপর অনেকগুলো মেয়েকে আমার কাছে নিয়ে এসে বলবে আমার পছন্দমত একজনকে বেছে নিতে। কিন্তু বাস্তবে সেরকম কিছুই ঘটলো না। বরং আমাকে একটা বাড়ির গা ঘেঁষা সিঁড়ি দিয়ে দোতলায় নেওয়া হল। সেখানে লম্বা একটা বারান্দা এবং বারান্দার সাথে একটু পর পর একটা করে রুমের দরজা। আমাকে নিয়ে বারান্দার ঠিক শেষ দরজাটার সামনে এসে থামল। রুমটাতে টোকা দিলে কিছুক্ষণ পরেই দরজাটা খুলে গেল এবং একটা মেয়ে এসে দরজায় দাঁড়াল। হানিফ আমার দিকে তাকিয়ে বলল, “ভাই দেখেন তো। পছন্দ হয়?”। এদিকে আমার একই সাথে হঠাৎ ভয় এবং লজ্জা এসে ভর করল। এক মুহূর্তের জন্য আমার মনে হল দৌড়ে গিয়ে এখান থেকে পালিয়ে যাই। হানিফ বলে উঠল, “মালটা ভালই ভাই, এখানে আইসে বেশিদিন হয়নাই। চেহারা সুরুৎ ভালাই আছে”। আমি কোন রকমে মাথা নেড়ে হ্যাঁ জানালাম। তখন মেয়েটি দরজা ছেড়ে ভিতরের দিকে চলে গেল। হানিফ আমার দিকে তাকিয়ে তৈলাক্ত একটা হাসি দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। আমিও একটু হেসে ভিতরে যাব এমন সময় তার নিঃশব্দ হাসিটা সশব্দে বেড়ে গেল- হে হে হে। আবারো আমি বেকুব হয়ে গেলাম। সাথে সাথে বুঝলাম যে সে তার পারিশ্রমিক চাচ্ছে। কত জিজ্ঞাসা করতেই বলল, “দেন ভাই যা ইচ্ছা, এখন থেকে তো আসা যাওয়া হইবই”। আমি একটু দ্বিধায় পড়ে গেলাম। চিন্তা করে দেখলাম, আর তো এপথে আসবো না। দুইশ টাকা তার দিকে বাড়িয়ে দিলাম। দেখি কোন কথা না বলে সে টুক করে টাকাটা নিয়েই ঘড়ি দেখলো। মনে হয় তার আরো ক্ষেপ আছে। আমার কাছে বিদায় নিয়েই সে চলে গেল।

আমি লজ্জায় নীল হয়ে রুমে ঢুকলাম। ঘরে একটা বিছানা, একটা টেবিল আর চেয়ার ছাড়া আর কিছুই নেই। একটা এনার্জি সেভার বাল্ব জ্বলছে। মেয়েটি একটু দূরে দাঁড়িয়ে নিচের দিকে তাকিয়ে আছে। কতক্ষন এভাবে কাটল ঠিক জানি না কিন্তু একসময় দেখলাম মেয়েটি আমার দিকে তাকিয়ে আছে। অন্যান্য কাস্টমারের সাথে আমার আচরণগত পার্থক্যের জন্য কিনা জানি না সে হয়তো বুঝতে পেরেছে আমার উদ্দেশ্য এখানে রাত কাটানো বা তাকে ভোগ করা না। সে সোজা আমার দিকে তাকিয়ে থেকে বলল “আপনি কি চান?”

এতক্ষণে আমিও তার দিকে তাকালাম। চেহারা তেমন একটা ভাল না হলেও তেমন একটা খারাপও না। ফিগার যদি চিন্তা করি তাহলে বলা যায় ঢাকা শররের মেয়েদের মত অতটা ঢিলা না, বরং টাইট ফিগারই বলা চলে।

“ইয়ে, আমি আসলে আপনার কিছু ছবি তুলতে এসেছি”।
“কেন? আপনে সাংবাদিক?”
“না, মানে এমনি ছবি তুলবো”।
একথা বলার সাথে সাথে দেখি তার মুখের চেহারা পালটে গেল। রাগে মেয়েটার মুখ লাল হয়ে গেল।“আপনি সত্য কইরা কন তো কিসের ছবি তুলবেন?”
“না না মানে এমনি আপনার চেরাহার ছবি তুলবো। আর কিছু না। তুলেই আমি চলে যাব”।
“আপনে কি পাগল নাকি? চেহারার ছবি তুলতে কি কেউ এইখানে আসে? আপনে খারায়ে রইছেন কেন? বসেন”।
আমি বাধ্য ছেলের মত বিছানায় বসে পড়লাম। কি মনে করে আমার ব্যাগ খুলে তাকে আমার ক্যামেরা দেখালাম। বললাম “আসলে আমার ছবি তোলার শখ। অনেক কিছুর ছবি তুলি”।
“অহন আপনার শখ হইছে আমগোর ছবি তুলবেন, তাইনা?”
আমি কিছু না বলে বসে রইলাম। তাইতো, এভাবে তো চিন্তা করি নাই, একজন পতিতার ছবি তুলব সে ঠিক আছে। কিন্তু পতিতা তো কোন জিনিস না। সেওতো একজন মানুষ। তার ছবি তুলতে হলে তো তার অনুমতি নিতে হবে। আর আমি কিনা ভেবেছিলাম আমি এসে তার ছবি তুলতে চাইলেই ছবি তুলতে পারবো। একবারের জন্যও মনে হয়নি যে এত কষ্ট করে এসে যদি ছবি তুলতে না দেয় তাহলে আমি কি করব?
“আপনে একটা কাম করতে পারবেন? এইসব বাল ছাল না তুইলা আমারে এইখান থেইকা নিয়া যাইতে পারবেন?”
“আপনার বাড়ি কোথায়?”
“ময়মনসিং”
“আপনাকে ওখানে নিয়ে গেলে সমস্যা হবে না? না মানে, ওরা যদি জিজ্ঞেস করে এতদিন কোথায় ছিলেন?”
কথাটি শুনে দেখলাম তার চোখ বেয়ে পানি গড়িয়ে পড়লো। আমার দিকে করুন চোখে তাকিয়ে বলল “আপনার পায়ে পড়ি। আমারে এখান থেকে নিয়া যান, আপনে আমার ভাই লাগেন”।

আমি বেশ চিন্তায় পড়ে গেলাম। কি করব? ওকে এখান থেকে কিভাবে বের করব? করে কোথায়ই বা রাখবো। কিন্তু একবার কি চেষ্টা করে দেখা যায়না। চিন্তা করতে করতে হঠ্যাৎ মনে পড়লো যে আমি ব্যাগে করে আমার বোনের একটা সালোয়ার কামিজ আর ওড়না চুরি করে নিয়ে এসেছিলাম। যেহেতু ছবি তুলবো, ভাল কাপড় চোপড়ের একটা ব্যাপার আছে। আমি দ্রুত সেটা বের করে ওকে দিয়ে বললাম, আপনি এটা পড়ে ফেলুন। তারপর আমার সাথে চলুন। সেও কোন বাক্য ব্যায় না করে সেটা পড়ে ফেলল। কিন্তু এখন বাজে মাত্র দেড়টা। রাত দেড়টা ভদ্র সমাজে অনেক রাত হলেও এখানে অতটা রাত না। তাছাড়া এখান থেকে বের করে নিলেও ঢাকা শহরে রাতে বড় বড় রাস্তায় পুলিশের টহল থাকে। সেখানে ধরলে আমি কি বলবো? কোন যুতসই উত্তর তো দিতে পারবো না। এসব কিছু চিন্তা করে ঠিক করলাম রাত চারটার সময় আমরা এখান থেকে পালাবো।


ঠিক চারটার দিকে আমি আর ময়না চুপিচুপি বাড়িটা থেকে বের হলাম। চারদিক নিশ্চুপ। হাতে বেশি সময় নেই। একটু পর ভোরের আলো ফোটা শুরু করবে। তখন এখানে কেউ দেখে ফেললে সমস্যা। আমাদের এখান থেকে রাতের অন্ধকারেই বের হতে হবে। আবার এমন ভাবে যেতে হবে যেন, আমার বাড়ির দিকে উত্তরায় যেতে যেতে সকাল হয়ে যায়। তাই আমরা খুব দ্রুত সিঁড়ি দিয়ে নেমে হাঁটা দিলাম। কিন্তু দু কদম গিয়েছি এমন সময় দূর থেকে কেউ চিৎকার করে উঠে। “কে রে ওইখানে? কে যায়?” সাথে সাথে বুঝতে পারলাম ঘটনা কি। হানিফ আসলে দালাল হলেও সেই পাহারাদার। নিশ্চয়ই এই বাড়ির মেয়েদের পাহারা দেওয়ার দায়িত্ব তার। ব্যাটা সারা রাত না ঘুমিয়ে পাহারায় ছিল। আমি কোন কিছু চিন্তা না করেই ঝেড়ে দৌড় দিলাম। ঠিক পিছনে ময়না ছায়ার মত আমাকে অনুসরন করে গেল। আমাদের পিছনে আরো তিন চারজনের পায়ের আওয়াজ আসছে। আমি কোন রকমে দৌড়ে অলি গলি ঘুরতে লাগলাম। কিন্তু কোন ভাবেই বড় রাস্তায় উঠতে পারলাম না। একসময় মনে হল এভাবে পারা যাবে না। কারণ আমাদের হট্টগোলে আশপাশের বাড়ির লাইট জ্বলতে শুরু করেছে। যেহেতু এটা খারাপ পাড়া, সুতরাং আমাদের যেই দেখবে সেই ধরিয়ে দিবে। আমরা দৌড় বন্ধ করে নিঃশব্দে হাঁটতে লাগলাম। যেদিকেই অন্ধকার দেখছি সে দিকেই সরে সরে যেতে থাকি। একসময় এত অন্ধকার জায়গায় চলে আসলাম যে দেখে মনে হল আমরা মূল জায়গা থেকে অন্য পাড়ায় সরে এসেছি। কিন্তু তারপরেও আমরা আর বড় রাস্তায় উঠলাম না। দুটি পুরোন বিল্ডিং-এর ফাঁকে ময়লা মত একটা জায়গায় চুপ করে দাঁড়িয়ে থাকলাম।
কতক্ষণ দাঁড়িয়ে ছিলাম সেটা আর মনে নেই। একসময় ফজরের আযান দূরের কোন মসজিদ থেকে ভেসে আসলো। তার ঠিক দশ-পনের মিনিট পরেই পূবের আকাশের মেঘে লাল আলোর রেখা ফুটে উঠলো।

***
আমি আর সজল তার রুমে বসে আছি। এমনি, কোন কারণ ছাড়াই। আসলে আমি আর সজল সেই ছোট্ট কালের বন্ধু। প্রায়ই হয় সে আমাদের বাসায় আসে না হলে আমি তাদের বাসায় যাই। যদিও আমার বাবা মা আর সজলের বাবা মার মধ্যে কখনও সেভাবে পরিচয় হয়নি। যে টুকু জানা শোনা তা আমার আর সজলের মাধ্যমেই। আমরা ঠিক করলাম একটা সিনেমা ছাড়বো। কোন মুভি দেখা যায় সেটাই আমরা ভাবছিলাম। এমন সময় তাদের কাজের মেয়েটা এসে নাস্তা দিয়ে গেল। সজল আমার দিকে তাকিয়ে বলল, “একটা জিনিস লক্ষ্য করেছিস?”
“কি?”
“আমাদের বাসার নতুন কাজের মেয়েটা আছেনা? সে তোর দিকে যেন কিভাবে কিভাবে তাকায়”।
“কিভাবে?”
“কি জানি! তুইতো সেদিন ভোরে কাজের মেয়ে নিয়ে উপস্থিত। আম্মা যে কি খুশি হয়েছে না! আমরাতো প্রায় দুমাস কোন কাজের মানুষই পাচ্ছিলাম না। আম্মা প্রায়ই বলে তোদের বাসায় ফোন দিয়ে আন্টিকে ধন্যবাদ দিবে”।
“না না তার আর দরকার হবে না। আমিই আম্মাকে বলে দিব”।
“এই মেয়ে তোদের দেশের বাড়ির?”
“হ্যাঁ, আমার দূর সম্পর্কের বোন হয়”
এমন সময় সজলদের বাসার কাজের মেয়েটি এসে নাস্তার থালাবাটি নিয়ে গেল। যাওয়ার সময় আমার কথাটি তার কানে নিশ্চয়ই গিয়েছে। কারণ সে একটা মুচকি হাসি দিল। আমিও না হেসে পারলাম না। কেবল সজল কিছুই না বুঝে বেকুবের মত তাকিয়ে থাকল।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:২৬
৫টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×