ছোটজাতের হিন্দুরতে পুটকিপোড়া সৈয়দ মুসলমান গুলির জন্ম। তাই যেদিকে তাকাই পুটকি পোড়া সৈয়দগো জয়জয়াকার। আমাগো সব কিছুতেই চাই বিদেশিগো শীল মোহর। বিদেশিরা কইলেই ঐটা একহাজার ভাগ সত্য, তবে যদি পক্ষে কয়। আমার মাটি, আমাগো দেশ, আমাগো সময়ে যা যা ঘটছে সবই আমাগো মনে থাকনের কথা। মুজিব বাকশাল বানাইছিল দেইখা হের বংশশুদ্ধা হাপিস কইরা দিলাম। কই সিঙ্গাপুরে ওখনো বাকশাল চলতাছে কেউ কিচ্ছু কয় না। কারন হেগ মধ্যে পুটকিপোড়া সৈয়দদের উপস্থিতি নাই। এক এগারোর পরেরতে বিএনপির যা অবস্থা দাড়াইছে, কোন হালায় হেগ চেহারাও দেখবার চায় না। মাগার পৃথিবীর বাবা মা শয়তানের সারেগামা ওবামা গো চিন্তার শেষ নাই। শেখ হাসিনা বড়ই বেয়াদপ টাইপের জেনানা ধুম ধাম মুখের উপর যা তা কইয়া ফালায়। একটা কইলে দশটা শর্ত দিয়া বইয়া থাকে। গোলাপজান অশিক্ষিত হইলেও কথাবার্তায় বহুত সিজিল।
হাসিনার বুদ্ধির সামকে হেরা যে ইমুন ভেড়া হইয়া যাইব এইটা কেঠায় ভাবছিলো। ওবামাগো কাছে বঙ্গবন্ধুও বড়ই বেয়াদব কিসিমের মানুষ আছিল তাই তার কি ভয়াবহ পরিনতি হইছিল তা আমরা সবাই কম বেশী জানি। জিয়ারে চিনলাম সেই ৭১রের ২৭ মার্চ। হেরে লইয়া ওবামারা আবার নাচানাচি শুরু করছে। শিকাগো শহরে জিয়াউর রহমানের নামে সড়ক উদ্বোধন করা হয়েছে। কারন কিচ্ছু না বিশ্বাসঘাতক জিয়ারে আমরা চিনতে পারি নাই ওবামারা ঠিকই চিনছে। এইবার এইটার উপর চলব বিএনপি ঘারানার বুদ্ধিজীবি গো কলম ফিকির। বিএনপিরে রাজনীতিতে পুর্নবহালের এইটা একটা যুক্তরাষ্টের নয়া ফিকিরের অংশ। ওবামা যাকে ভাল বলে ভাল সেই হয়। সেন্টমার্টিন দ্বিপে নৌঘটি যেমনেই হোক করতে হইব। মুজিব দিছিল বাকশাল। জিয়া দিছিল দল মত র্নিবিশেষে গনতন্ত্র। তবে ইতিহাসটা একটু ঠিক মথন বিচার করলে কলাম জিয়াই ১৯৭৫ থেকে ১৯৭৯ পর্যন্ত বাকশালের অধিনেই দেশ চালিয়েছিল। মুজিব আদতে বাকশাল চালানের সুযোগই পায় নাই এর আগেই ধুম। বাংলাপিডিয়াতে এই রকমের বর্ননাই দেওয়া আছে। বিএনপিরে ক্ষমতায় আননের প্রথম পদক্ষেপ হিসাবে জিয়াউর রহমানের নামে সড়ক ফলক উস্মোচন করা হইল। আমরাতো জিয়া মুমিনটারে চিনলাম না ওবামায় এইবার আমাগো হিকাইব জিয়া কি জিনিস আছিল। শেখ হাসিনার দিন বুঝি ধীরে ধীরে অন্তিমের দিকে আগাইতেছে। সাবধান না হইলে বিপদ অনিবার্য।