জননেত্রী শেখ হাসিনার পাগলা মন্ত্রীসভায় পাগলের অভাব নেই মাশাআল্লাহ। মুহিত থেকে সুরঞ্জিত। এখন বোঝা যাচ্ছে আওয়ামী লীগের বয়স বেড়েছে। বেগম সাজেদা চৌধুরী বয়সের ভারে রসকশ হীন ডাইনি বুড়িতে রুপান্তরিত হয়েছেন। এ টু জেড কাউকে ছাড়ছেন না সবাইকে ধমকের উপর রাখছেন। বড়রা ছোটদের শেখাবেন সেটাইতো নিয়ম কিন্তু এই সাজেদা বিবিই সর্বপ্রথম শেখ হাসিনার সরকারকে দিয়ে প্রথম অন্যায় কর্মটি করিয়েছিলেন। তার পুত্রপ্রেমই দলকে ভুলুন্ঠিত করেছিল। তার বড় সাজা কি শোভা পায়। দলের সবাই প্রায়শই জরিয়ে পরছেন ঝগরায় ঝামেলায়। ক্ষমতায় অংশ না নিতে পারায় এমনিতেই পাগল পাগল অবস্থায় আছেন হাছান মাহামুদ তার উপর ভাগ্যে জুটলো ডাইনি বুড়ির বেয়াদপ উপাধি।
মুহসিন আলী সমাজকল্যান মন্ত্রী উনি ঠিক কবে কখন পাগলাগারদ থেকে পালিয়ে এসেছিলেন সম্ভবত সেটা কেউ জানতোাই না। এখন শেখ হাসি্না তা হারে হারে টের পাচ্ছেন। জননেত্রীর ধর্মপ্রেম যে কতটা তীব্র তা ইতিমধ্যেই আমরা জেনে গিয়েছি। তিনি ধর্মরাষ্ট্র, ধর্মরাজনীতি ও তার সাথে মদিনা সনদের সংমিশ্রন ঘটিয়ে জাতীকে ধর্মনিরপক্ষর সাথে পক্ষপাতদুষ্ট এ্কটি বৃহত আকাড় ঘোড়ার ডিম উপহার দিয়েছিলেন তা বলাই বাহুল্য। সেটা থেকে যা বেরুবার তাই বেরিয়েছে। মাননিয় মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী হজ্ব নিয়ে যা বলেছেন, তাতে হাসিনার ধার্মিক র্ধামিক লেবাসটা এক মুহুর্তে উধাও হয়ে গেছে। অহংকারী কাদের সিদ্দিকীর ভাই বলে কথা। রক্তের দোষ থেকে বাচবেন কি ভাবে।
চালাকচতুর ফাটাকেষ্ট ক্লিনম্যান সেজে জনগনের পায়ুপথে আনক্লিন বেম্বো উপহার দিয়ে যাচ্ছেন প্রতিদিন, আর পাবলিক না বুঝেই ফাটাকেষ্টর জয়গান করে যাচ্ছে। এদিকে রেলমন্ত্রী সাহেব যা শুরু করেছেন তাকে আপনি কৃষ্ণলিলা ছাড়া আর কি বলবেন তা ঠিক ঠাউর করে উঠতে পারছি না। তিনি আরো একটু এগিয়ে এসে জাতীকে বলেছেন এই ৬৭বছর বয়সে তিনি এই রেলেই নাকি তার নববিবাহিত বধুকে নিয়ে হানিমুন করবেন। সম্ভবত একেই বলে বুড়ো বয়সের ভিমরতি। যা শুধু মন্ত্রীদের সাজে।
শেখ হাসিনার এই পাগলা মন্ত্রীরা আর কি কি করে জাতীকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন সেটা দেখব বলে অপেক্ষায় বসে আছি।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:২৭