বিনয় খায় না মাথায় দেয়। না, বিনয় স্বভাবের একটি গুনের নাম। রসুল (সা: এই বিনয় নামক অস্র দিয়েই পৃথিবী জয় করেছিলেন। তার জীবনালেখ্য পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, তিনি তার উপর চাপিয়ে দেয়া যুদ্ধগুলিই শুধু করেছিলেন ধহ্য ও সাহসিকতার সাথে। আলোচনার পথ খোলা থাকলে কখনো তিনি যুদ্ধে জড়াননি। শান্তি রক্ষার্তে সন্ধিও করেছিলেন। হুদাইবিয়ার সন্ধি হিসাবে যা আজও ইতিহাসে পড়ানো হয়। বিদায় হজ্বের বানীতে তিনি পরবর্তি প্রজন্মের জন্য রেখে গিয়েছিলেন আধুনিক ধারনা সমুহের সচ্ছ ও খোলামেলা মিমাংশা। যা আমরা শুনি জানি কিন্তু ধারন করি না নিজের জীবনে। আমরা ধর্ম পালনের ক্ষেত্রে রসুল (সা: কে অনুসরন করি না অনুসরন করি লাদেন তথা আল কায়দা, আই এস আই এস, বা তালেবান সন্ত্রাষীদের । সাড়া বিশ্বে মুসলমানরা আজ বিপদজনক অনুসঙ্গে পরিনত হয়েছে। সহজে বেহেস্ত প্রাপ্তির পথ জিহাদি হয়ে মানুষ হত্যা অতপর আত্মহত্যা করা। এমন কথা ইসলামের কোথাও বলা হয়নি। বরঞ্চ বলা আছে প্রতিবেশিকে অভুক্ত রেথে খাওয়াটাও অধর্মের কাজ প্রতিবেশি বির্ধমি হলেও। তাহলে আজগুবি এই সব জিহাদি আর্দশ কারা প্রসব করল যা ইসলাম সর্মথন করে না। হঠাৎ করে বেগম জিয়া চিৎকার করে উঠলেন জঙ্গি র্নিমুলের নামে বর্তমান সরকার বিএনপির কর্মিদের হত্যা করছে। তাহলে কি তিনি স্বীকার করে নিচ্ছেন গুলশান, শোলকিয়া ও কল্যানপুরের জঙ্গিরা তার ফলোয়ার। তার র্নিদেশে তার গৃহপালিত জঙ্গিরাই কি দেশকে অস্থিতিশীল করে তুলতে চাইছে। এতে লাভ ক্ষতির হিসাব পর্যালোচনা করলে এমন একটি চিত্রই পাওয়া যায়।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৫২