somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

খোরশেদ খোকন
আমার জন্ম টাঙ্গাইলের হামজানি গ্রামে। শৈশব, কৈশোরে দেশের বিভিন্ন জেলা শহরে ছিলাম; বাবার সরকারী চাকুরীর জন্যে। কলেজ ছিল টাঙ্গাইল জেলায়। তারপর পড়াশুনা ঢাবি'র ফিন্যান্স বিভাগ। গত নয় বছর যাবত প্রাইভেট ব্যাংকে কর্মজীবন চলছে। www.facebook.com/khokonz

চতুর্থ চাকরীর স্মৃতি...

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

২০০৪ সালের ২৩ জুন আমাদের এমবিএ পরীক্ষা শেষ হয়েছিলো। সে সময় শহরে ভ্যাপসা গরম চলছিল, আকাশে মেঘের দেখা ছিলনা, আমরা ক’জন সহপাঠী একটু বৃষ্টির জন্য অপেক্ষা করছিলাম দিনের পর দিন...। সকালে ব্রেক-ফাস্ট শেষ করে আড্ডা দিতে লাইব্রেরীর সামনের চায়ের দোকান কিংবা হাকিম চত্তরে ভীর করছিলাম।

ঢাকা বিশবিদ্যালয়ের আমরা যারা ৪র্থ ব্যাচে ফিন্যান্স বিভাগে (ব্যাংকিং মেজর) পড়ছিলাম তাদের এমবিএ পরীক্ষা শেষ হয়ে গেলেও Internship আর ফলাফল বাকী ছিল তাই আমাদের ঘনিষ্ঠতা তখনও কমেনি আর আমাদের আলস দিন কাটছিল গল্প করে।

আমার সূর্যসেন হলের ৫১০ নাম্বার রুমের পড়াশুনা আর আড্ডাতে মেতে থাকা টিপু (গাজীপুর), টিপু (যশোর), হাফিজ, বসির, দিলীপ সবাই Internship খুঁজছিল।

টিপু (গাজীপুর) আর আমি বিভাগের Placement Office থেকে জেনেছিলাম, আমাদের Internship হবে জনতা ব্যাংকে। আমরা দু’জনে Placement Office থেকে চিঠি নিয়ে জনতা ব্যাংকের Head Office গিয়ে জমা দিয়েছিলাম। জনতা ব্যাংকে মানব সম্পদ বিভাগ আমাদের দু’জনকে বৈদেশিক বাণিজ্য শাখায় পাঠিয়েছিল ১০ আগস্ট ২০০৪ তারিখে।

সেদিন মতিঝিল থেকে দু’জনে হাটতে হাটতে পল্টন গিয়ে বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর পাশে মেইন রোডের সাথেই জনতা ব্যাংকে বৈদেশিক বাণিজ্য শাখা খুঁজে পেয়েছিলাম। সে অফিসে গিয়ে আমাদের চিঠি পৌঁছে দিতে গিয়ে পরিচয় হয়েছিল আব্দুর রহিম নামে এক অফিসারের সাথে যার বাড়ী ছিল টাঙ্গাইল।
আব্দুর রহিম ভাই ছিলেন জনতা ব্যাংকের এডমিন অফিসার, তিনি আমাদের নাম নিবন্ধন করেছিলেন আর অফিসের অন্য অফিসারদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন। জনতা ব্যাংকের সেই ব্রাঞ্চের দ্বিতীয় তলায় আমরা গিয়ে দেখছিলাম বৈদেশিক বাণিজ্য সংক্রান্ত কার্যক্রম।

কাজে যোগদান করার দ্বিতীয় দিন, আব্দুর রহিম ভাইকে চা পান করতে করতে বলেছিলাম, ভাই আমাদের বৈদেশিক বাণিজ্য সংক্রান্ত কিছু বইপত্র অথবা লেকচার শীট সংগ্রহ করে দেন আমরা পড়াশুনা করে নিজেরাই থিসিস পেপার তৈরি করে ফেলবো...। সে বলল, সরকারী ব্যাংকে আপনি শেখার সময় পাবেন কই? সবাই ব্যাস্ত। আমি বইপত্র অথবা লেকচার শীট কোথায় পাবো? আপনারা ডেস্কে ডেস্কে গিয়ে আলোচনা করে যা বুঝার বুঝে নেন। অফিসে এসে একবার আমার সাথে দেখা করবেন আবার যাবার সময় একবার দেখা করবেন, আমি আপনাদের রিপোর্ট ভালই দিয়ে দিবো, হা হা হা।

আমার আর আব্দুর রহিম ভাইয়ের বাড়ী যেহেতু টাঙ্গাইল ছিল, সেই সুযোগে আমি তাকে বলেছিলাম, ভাই আমি ঢাবি’তে সূর্যসেন হলে থাকি আর টিঊশনি করে চলি। আপনি যদি একটু সাহায্য করেন তাহলে সকাল ১০.০০ টায় অফিসে এসেই চলে যাবো তারপর সারাদিন পড়াশুনা আর চাকরী খুঁজবো যাতে Internship শেষ করে ফলাফল বের হবার আগেই নিজের একটা চাকরী’র ব্যবস্থা করতে পারি।

যাই হোক আব্দুর রহিম ভাইকে ম্যানেজ করে টিপু দিনে ৩টা টিউশনি শুরু করেছিলো আর আমি একটা চাকরী নিয়েছিলাম। সেই চাকরিটা শুরু করেছিলাম ১৪ অক্টোবর ২০০৪ আর পদ ছিল সিনিয়র এক্সিকিউটিভ (মার্কেটিং) হিসেবে Intech Online Ltd এ। সকল ৯.৪০টা জনতা ব্যাংকে আব্দুর রহিম ভাইয়ের সাথে দেখা করে এক কাপ চা পান করতাম তারপর Intech Online Ltd এ গিয়ে ১০.০০টায় অফিস শুরু করতাম।

সেই Intech Online Ltd এর অফিসটা ছিল পল্টন মোড় থেকে কাকরাইল যেতে হাতের ডানে পানির ট্যাংকের পাশের একটা তিন তাল বাড়ী। যার তিন তলায় আমাদের কোম্পানির চেয়ারম্যান (মুস্তাকুর রহমান মইন) থাকতেন স্বস্ত্রীক।

দু’তলার সিড়ির সাথেই ছিল মার্কেটিং বিভাগ (যেখানে আমার টিমে ছিলো ১। রব্বানি ভাই ২। আমিনুল ইসলাম বাবু ভাই ৩। মেহেদী ৪। জুয়েল আর ৫। হাসান ) তার একপাশে কাস্টমার কেয়ার (যেখানে কাজ করতো ১। মিলি আপা আর ২। নাহার আপা), তার একপাশে ছিল হিসাব বিভাগ আর অন্যপাশে চেয়ারম্যান স্যার বসতেন।

নিচ তলায় প্রবেশ দরজার পরেই ছিল কিছুটা খোলা জায়গা যার একপাশে রিসিপশন অন্যপাশে লোকজনদের বসবার জন্য সোফা। নিচ তলার ভেতেরর দিকে একপাশে সাপোর্ট অন্যপাশে ম্যানেজিং ডিরেক্টর (জামি মোহাম্মদ খান), যাকে জামি ভাই বলতাম, তিনি বসতেন।

আমি আর আমার মার্কেটিং বিভাগের সহপাঠী মাহমুদ হাসান (শিপলু) দু’জনে এই অফিসে একদিন আগে আর পরে যোগদান করেছিলাম। এক মাসেরও কম সময় পরে হাসান গ্রামীণফোনে চাকরী নিয়ে নোয়াখালী চলে গিয়েছিল।

সেই অফিসে মার্কেটিং বিভাগের প্রধান যে লোকটি ছিল (নাম মনে নেই), সে একটেলে (এখন রবি) চলে গেলে বিভাগীয় প্রধানের পদটি ফাঁকা হয়ে যায়। আমি সেই পদে কাজ করেছিলাম, হা হা হা...!?!

মার্কেটিং বিভাগে আগে থেকেই ছিল রব্বানি ভাই আর আমিনুল ইসলাম বাবু ভাই। রব্বানি ভাই ছিল আমার ঢাবি’র সিনিয়র ভাই যে পাবলিক এডমিন বিভাগে পড়েছিল। অন্যদিকে আমিনুল ইসলাম বাবু ভাইও ছিল আমার সিনিয়র কেননা সে আমার আগেই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগে থেকে এমবিএ করেছিল।

আমাকে মার্কেটিং বিভাগে নিয়োগ দেবার পর আমার প্রথম কাজ ছিল পুরানো ক্লায়েন্টদের ফাইল পর্যবেক্ষণ করে তাদের নতুন করে কিভাবে গ্রাহক বানানো যায় সেটা দেখা আর ব্যাবসার অগ্রগতি কিভাবে হবে সে বিষয়ে সবাইকে নিয়ে মিটিং করা...!?

আমি পুরানো ক্লায়েন্টদের মেইল/ইমেল সংগ্রহ করে তাদেরকে নতুন ইন্টারনেট অফার দিয়েছিলাম আর আমার সাথে সময় হলে এক চাপ চা/কফি পান করার ইনভাইটেশন জানিয়ে চিঠিতে সাইন করেছিলাম, “খোরশেদ খোকন” মোবাইল নাম্বার সহ।

অফিসের এমডি মানে জামি ভাই আইবিএ থেকে ফিন্যান্স বিষয়ে এমবিএ করা ছিলেন, সে জন্য তার অফিসে মেধাবী হিসেবে সুনাম ছিল। সে একদিন আমাকে বলেছিল, তোমার যা ইচ্ছা করো, তোমার যা আগামীকাল করা উচিৎ তুমি চাইলে সেটা আজই করতে পারো…!?

আমি প্রথম মাসেই দু’জন লোক নিয়োগ দেয়ার বিজ্ঞাপন দিলাম আমার সূর্যসেন হলের গেটে তারপর নিজেই তাদের নিয়োগের ব্যাবস্থা করলাম। আমার জীবনের প্রথম নিয়োগ ছিল ১) মেহেদী আর ২) জুয়েল। যারা তখন অনার্সে পড়তো।

যাই হোক, আমি ভেবেছিলাম যে আমার সাথে রব্বানি ভাই আর আমিনুল ভাইয়ের কাজ করতে সমস্যা হবে কিন্তু না সমস্যা হলো না...! সমস্যা হলো মামুন জহির নামের সাপোর্ট বিভাগের এসিস্টেন্ট ম্যানেজারের সাথে। লোকটা আমাকে দেখতেই পারতো না...কিন্তু কেন তাও জানতাম না!?

যাই হোক, মার্কেটিং বিভাগে যোগদান করার এক সপ্তাহের মধ্যেই আমার সহপাঠী হাসান এর সাথে সেই সাপোর্ট বিভাগের এসিস্টেন্ট ম্যানেজার মামুন জহিরের সাথে একটা ঝামেলা হয়ে গেলো, তারপর হাসান চাকরী ছেড়ে চলে গেলো। হাসান আমাকে বলেছিলো, খোকন ভাই আমি যদি মামুন জহিরকে কোনদিন বাসাবো এলাকায় পাই, নিশ্চিত ধোলাই দিবো।

সাপোর্ট বিভাগের অন্য যারা ছিল মানে তোফায়েল ভাই, মারুফ ভাই, সালাউদ্দিন ভাই, দেবাশীস দা সবাই কে মনে আছে। শুনেছি মামুন জহির লন্ডন চলে গেছে সেই ২০০৬ সালে। অন্যদিকে কাস্টমার কেয়ার বিভাগের দুই ম্যাডাম ১) মিলি (Aysa Siddika, সে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এর আইবিএ থেকে এমবিএ করেছিল শেষ পর্যন্ত আমার সাথে কথা হয়েছিল যখন সে Trust Bank Limited এ কাজ করতো ও) ২) নাহার (Raihan Nun Nahar, সে আমার জানা মতে TexMart এ ছিল, শেষ পর্যন্ত আমাকে ইমেইল করেছিল যখন সে bdjobs.comএ কাজ করে)

যাই হোক, আমার টিম নিয়ে আমি ভালই মার্কেটিং করেছিলাম। সে সময় পল্টন থেকে গুলিস্তান, মতিঝিল, ফকিরেরপুর, কাকরাইল, নয়া পল্টন, পুরানা পল্টন ছিল আমার নেট বিক্রির সীমানা। আমার কাজ ছিল পত্রিকার মাঝে লিফলেট দেয়া, দেয়ালে পোস্টার দেয়া আর রাস্তায় কাপড় টাঙিয়ে বিজ্ঞাপন দেয়া। বিজ্ঞাপন দেখে কর্পোরেট গ্রাহক ফোন দিলে তাকে ভিজিট করা আর ব্যাক্তি গ্রাহক ফোন দিলে অফিসে তাকে আসার আমত্রন জানানো। আমার সহকর্মীরা ফোন রিসিভ করতো আর ভিজিত করতো।

আমি সকাল ১১.০০ টায় আর বিকাল ৬.০০ টায় দিনে দুইটা মিটিং করতাম টিমের সাথে; তাছাড়া বাকী সময় মানে সারাদিন সূর্যসেন হলে আর ঢাবি এলাকায় আড্ডা দিতাম। সপ্তাহে একদিন বা দুই দিন এমডি/ চেয়ারম্যানের সাথে মিটিং করতাম। আমার মার্কেটিং করার কারনে সাপোর্ট বিভাগ খুব চাপে থাকতো কেননা মানুষের চাপ আর কানেকশন মেইনটেন করতো সাপোর্ট বিভাগ।

যাই হোক, হাসান, মিলি, নাহার আর আমি আমরা চারজন সেই চাকরীকে সিরিয়াসলি নেই নাই; তাই আড্ডা দিতাম আর ভবিষ্যৎ কোথায় কি চাকরি করা যায় সেটা নিয়ে আলোচনা আর আবেদন করতাম। আমরা চারজন একজন অন্যজনকে প্রায়ই ইমেইল করতাম।

আজ অনেকদিন পর ২০০৪ সালের কিছু ইমেইল পড়তে গিয়ে তাদের কথা মনে হয়ে গেলো। অন্যদিকে আমার নিয়োগ দেয়া মেহেদী আর জুয়েল (Sajjat Jewel এখন সে আল-আরাফাহ ব্যাংকে কাজ করে) আমার অফিসে ভালই আনন্দে ছিল...! একদিকে পড়াশুনা আর একদিনে চাকরী নিয়ে... হা হা হা।

মনেপড়ে, সেই চাকরীটা আমি মাত্র তিন মাস করেছিলাম আর রিজাইন করেছিলাম ২৭ ডিসেম্বার ২০০৪। তারপর আমার পঞ্চম চাকরী শুরু করেছিলাম (সেই গল্প হবে আগামীতে)।

এখনও পল্টন গেলে Intech Online Ltd অফিসে যেতে ইচ্ছা করে কিন্তু সেই আমার সময়ের কেউ সেখানে নেই...! আসলে সেই ছোট্ট পরিবারের মতো ছোট্ট অফিসে আমরা যারা সকালে একসাথে চা পান করতাম, দুপুরে একসাথে লাঞ্চ শেয়ার করতাম আর বিকেলে হালকা স্ন্যাক্স কিনতাম একদিন একজন আর অন্যদিন অন্যজন আর ক্যাম্পাসের মতো আড্ডা দিতাম।

এক সময় দেখি ভাল ব্যাকগ্রাউন্ড থাকার কারনে ভাল চাকরী খুঁজতে খুঁজতে আমরা সবাই সেই অফিস থেকে একে একে অন্য সব বড় অফিসে চলে এসেছি...!

আসলে সময় থেমে থাকে না, যেমন থেমে থাকে না জীবন...! আজও সবাইকে মিস করি... হয়তো কোনদিন তপ্ত গরমে কিংবা বৃষ্টি’র দিনে আমার সেই সব বন্ধুরা যখন আমারই মতো পল্টন দিয়ে জীবনের প্রয়োজনে পথ চলে যায়, হয়তো আমাকেও তারা মিস করে আমারই মতো...!? বন্ধুরা ভাল থেকো, যেখানেই থাকো।

সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৫
৩টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×