শায়মারে উয়িশ করে
ভুলে গেলে চলবে?
পরে বাপু হা হুতাশে
অনুতাপে জ্বলবে।
কথা বাপু শেষ নয়
আরো আছে ঘটনা;
আলবাৎ জেনে রেখো
ব্যপারটা ছোট না।
জেনো সবে আছে যা যা
হেথা ধাম দ্বারকা;
সে তাদেরই সখীকুল
সে-ও মহা তারকা।
নামেই সে ভারে কাটে
বাই বর্ন কবি সে;
আরো এক প্রিয় মুখ
কাজী ফাতেমা ছবি সে।
খুব নয় এই ধরো
দু'বছর ও ক'টামাস;
কি করে ছবিটা যেনো
হলো মোর অতি খাস।
খাস মানে শুধু খাস
রীতিমত প্রিয়ারে;
ফিসফিস,চলছেগো
খুব পরকিয়ারে।
মাইয়াটা অতি সোজা
নেই ছিটে মেকিগো;
আহা মায়া,লাগে মায়া
যত তারে দেখিগো।
ভাবেই সে করে বাস
লিখা তার হবিরে;
আজকাল যা করে সে
ভালো লাগে সবিরে।
কবিতা যা লিখছে সে
পড়ে যাই চিমসে;
আদতে সে জাত কবি
ভারি লাগে হিংসে।
অটুকুনি দৌড় মোর
লিখায়তো পারি না;
তাইতো সুযোগ পেলে
খোঁচা মারা ছাড়ি না।
ছন্দের মালা গেঁথে
বাঁধে যা সে কবিতা;
হিংসিত,তা-ও কই
মানে সেরা সবি তা।
লেখিকা সে পুরোপুরি
নেই অতে ভ্রান্তি;
অবিরাম লিখে চলে
সতত অক্লান্তি।
যা-ই দেখে তা-ই লিখে
ছবি আঁকে ছন্দে;
সারাদিনি ভাবে থাকে
কি সকাল সন্ধে!!
কথা ফুরোবার নয়
মিটবেনা কয়ে আঁশ;
বোকাটারে ভালোবেসে
হয়েছে সর্বনাশ।
বকবক মেলা হলো
বাজে কথা বাদ দে;
জানো কি সকলে আজ
ছবিটারো বাড্ডে।
কিভাবে জানাই উয়িশ
কি করি কি করি?
কি করে সুধাই হায়
লাজে মরি,সরি।
কি যে লিখি,কি যে বকি
আর কত ভাববো?
অগা ঘটে লিখি শেষে
আগডুম কাব্য।
তেজস্বি থাক সদা
তোমার ঐ মসি;
লিখার গগনে থেকো
হয়ে রবি শশি।
সুখে থাকো,ভালো থাকো
এই মোর প্রার্থনা;
লিখে যাও অবিলীন
খুঁজে কভু স্বার্থ না।
কি করে প্রকাশি কও
তুমি কত প্রিয়;
আজ এই শুভ দিনে
ভালোবাসা নিও।
আনন্দে সুখে সুখে
লিখে যাও অবিরাম;
লেখনির সুরভিতে
ছড়াবে তোমারি নাম।
প্রাণভরে দেব তারে
মন থেকে দোয়ারে;
এভাবেই থেকো সদা
ভালবাসা জোয়ারে।
দুখ-জরা হোক লীন
বুকে সুখ ধিনাধিন;
ভালোবাসা ভালোবাসা
ছবি,শুভ জন্মদিন।
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:০০