somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

70 দিনের হিসাব

১২ ই মার্চ, ২০০৬ রাত ১:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ভেবে লাভ নেই তবুও মানুষ হাত পা ছড়িয়ে ভাবতে বসে, এমন অবস্থা সব সময় থাকেই, প্রায় 3 মাস পার হয়ে গেলো বাংলা ব্লগের ,এখন দেখা যায় কি হখো এই 3 মাসে।
4370টা পোষ্ট হয়েছে, যার সবগুলোই আমি পড়েছি। সবাই ভালো লিখেছে এমন না, কিছু কিছু লেখার মান ভালো কিছু কিছু লেখার মান খারাপ। সব মিলিয়ে টুকরি ভরে কেনার মতো, কিছু ভালো জিনিষ পাওয়া যাবে কিছু খারাপ।

এখানে লিখছে অনেকেই, প্রথমে কোনো শ্রেনীবিভাজনের আগে লন্ডনের হাসানের নাম বলি। যার বাংলা ব্লগে আসার কারন বাংলা ভাষা আর বাঙ্গালি সংস্কৃতির স্পর্শ পাওয়া, প্রবাস জীবনে একটুকরো স্বদেশ পাওয়ার মতোই অনুভব, এজন্যই সে উচ্চ কণ্ঠ সব সময়। কেউ ভালো লেখা না লিখলে বা কেউ সস্তা লেখা লিখলে ধাওয়া করে, এখন ধাওয়াটা অভ্যাসে পরিনত হয়ে গেছে, তাই প্রথমেই ওকে স্মরণ করে নেওয়া ভালো, পরে ভুলে যাবো,আমাকে ধাওয়া করবে এসে।
এবার ভালো লাগা লেখকদের কথা বলি-
হিমু, মুখফোড়, সুমনের পরিচিতি মূলক লেখা, তেলাপোকা, এদের সবার লেখাই আমার ভালো লাগে।
ভালো লাগে ধানসিঁড়ির লেখা,
দীক্ষকের প্রথম 2টা পোষ্ট হয়তো এখানের সেরা 2টা পোষ্ট হয়ে থাকবে অনেক দিন। সাদিক ছুপা সুফি, যার কথা বলার মধ্যে ভিক্ষু ভিক্ষু ভাব চলে আসছে ক্রমাগত। অরূপের লেখার চেয়ে মন্তব্য আমার বেশী ভালো লাগে, ভালো লাগে ভুতের মন্তব্য, এবং তুমুল আড্ডার বিতর্ক বা বিবাদ অনুভব করি মাঝে মাঝেই।
একেবারে আনকোরা কামরান বা রাজেব,স্রেয়শী বললে অনেকের কথাই বলা যায় এ মুহুর্তে। সবাই লেখার প্রতি আন্তরিক, এবং যেকোনো এক কারনে শাহানা ছাড়া সবাই এটাকে অনেক বেশী প্রফেশনাল ভাবে দেখছে, হয়তো মন্তব্যের চাপ, কিংবা এই যে অন্যে পড়বে এটার আশা। তাই অনেকসময় আত্মগত কথন না হয়ে এটা কাঁচা সাংবাদিকতা বা সম্পাদকিয় লেখার মতো হয়ে গেছে।
শুভ বলে একজন অভিমানি ছেলে জুটেছে এখানে যার যখন তখন অভিমানের অর্থ খুঁজতে যাওয়া বোকামি। টুকটুক করে সবাই 50এর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।
যার সবচেয়ে বেশী উন্নতি হয়েছে সেটা শর্মী, তার লেখা নারী দিবসের ভাবনা অনেক পরিনত, আরও ভালো হবে যদি সময় দেয়, আর মানুষ লিখতে লিখতে শিখে এটাও প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার মতো। প্রথমে বর্ণ পরিচয়, এর পর বানান করে পড়তে শেখা এবং অবশেষে নিজের ভেতরের ভাবনাকে পরিস্কার করতে শেখা। যারা এখানে নিয়মিত লিখছে তাদের কারো কারো পুর্বের অভিজ্ঞতা আছে, কেউ একেবারে নতুন।
এবার সেরা কয়েকটা লেখার নাম বলি
হিমু: প্রথম 2টা গল্প, এর পরে বোকাদের পদ্য সিরিজ, নাহ আমার সব গুলোই একটু একটু ভালো লেগেছে।
মুখফোড়ঃ রামায়ন 2006, আদমচরিত, মইনকে পচিয়ে লেখা সায়েন্স ফিকশন, এবং সবাই পদ্য লিখে মুখফোড় মুড়ি খায়। মনে হয় সবচেয়ে ভালো ভালো লেখা তার বাংলা অভিযান বাদ দিলে , কম কিন্তু ওজনে ভারি লেখা ওর অনেক।
সুমনের কয়েকটা কবিতা ভালো। তবে আমার প্রিয় ওর প্রথম টা,
ধানসিঁড়ির সেরা লেখা এখানে প্রকাশিত হলো ছোটো মেয়েকে বই কিনে দেওয়া সংক্রান্ত, এর পরে কয়েকটা লেখায় আদর্শবাদ এসেছে, আদর্শবাদ নিজের কাছে পরিস্কার না হলে লেখনিতে ধরা কঠিন।
ওয়ালির সেরা লেখা সম্ভবত মায়ের জন্মদিনে লেখাটা, এর পরের সেরা লেখা দেরিতে সমালোচনা,
আড্ডার সেরা লেখা বোধ হয় 7ই মার্চের সুচনার লেখাটা, ওটার মতো গুছিয়ে আবার কবে লিখবে কে জানে।
তেলাপোকার সেরা লেখা তার শিক্ষককে নিয়ে , ওর লেখার তরল আবেগ সহজেই স্পর্শ করে আমাকে।
আছে বদরূল ভাই, লোকটা আজব, মাঝে মাঝে ভালো কিছু লিখে, মনে হয় একটু প্রশংসা করি, কিন্তু এর পরে 2 টা এমন লেখা লিখে তখন মনে হয় গিয়ে কিছু গালি দিয়ে আসি, এমন বিপরীত মেরুর লেখা এবং ছেলে মেয়ে বিভাজনের মতো 2 বার করে পোষ্ট করার অভ্যাস।
তীরন্দাজ সাহেবের নাম না বললেই না, কয়েকটা গল্প লিখেছে, আজকে নারী বিষয়ক ভাবনাও লিখেছে, লেখার মান 100তে 50 থেকে 60 পাওয়ার মতো, সব গুলোই মোটামুটি ভালো, খুব ভালো কিংবা ছাপ রাখার মতো হয় নি,
আছে কালপুরষের কাব্যক যন্ত্রনা, তবে আমার মনে হয় বেচারা ভুল করে 100 বছর পরে জন্মেছে, নাতো তাকে ইচ্ছা করলেই কবি গানের দলে দেওয়া যেতো সহকারি হিসেবে, গানের গলা জানি না বিধায় সামান্য সতর্কতা।
শাওন এখানে সবচেয়ে মজার চরিত্র, তার ট্রেড মার্ক হলো " হাত খুলে লিখে যান" যদিও আমি বুঝি নি, কি বোর্ডে টাইপ করা বা মাউস গুতানো দুটোতেই হাতের প্রয়োজন, হাত খুলে ফেললে কিভাবে লিখবে, কষ্ট হয় শাওনের জন্য বেচারা এখন মানুষ আর মুসলমান এই দুই ভাগে পৃথিবী ভাগ করে ফেলছে, যার যা বিশ্বাস সেটাকে ধারন করে চলা ভালো, তার বিশ্বাস বদলের কারন ঘটলে সে বদল করবে নাতো বদল করবে না,
অনেক চেষ্টা করেও যাদের লেখা ভালো লাগাতে পারলাম না তাদের একটা জাকিরূল, অনেক লিখেছে , ভালো ভালো কথাও লিখেছে , কিন্তু কোনো একটা জায়গায় কিছুটা কমতি থেকেই যায়, মহাজন সাহেব, তার তথ্যবিচিত্রার জগতে সে একা নয় তবুও ভালো লাগে না, ব্যাক্তিগত রেষারেষি নেই,
ভালো লাগে না ঝড়ো হাওয়ার লেখা, কোনো কারন নেই, মানে আমার মনে হয় সে বুয়েটের তথাকথিত ভালো ছেলের প্রতিভু, যারা সবার কাছেই ভালো থাকতে চায়, মোটামুটি সুবিধাবাদি ধরনের, আমি জানি না কেনো তার লেখা পড়লেই আমার তেলতেলে একটা মুখের কথা মনে পড়ে, এই ব্যাক্তিগত অনুভব নিয়ে তার লেখা ভালো কি মন্দ বিচার করা কঠিন,
হীরক লস্কর সাহেবের কিছু লেখা আমার ভালো লেগেছে, তবে একদিন বেশ বিরক্ত ছিলাম, মনে হয় ছোটো বেলা থেকেই অনেক প্রতিযোগিতা করে বর্তমান অবস্থানে এসেছেন তিনি, এমন মানুষে সব সময় একজন প্রতিদন্ডি লাগে, সব সময় কারো না কারো সাথে অদৃশ্য প্রতিযোগিতায় লিপ্ত থাকতে হয় তাদের। সেজন্যই মাঝে মাঝে আক্রমনাত্বক,
তবে অনেক আশ্চর্য অভিজ্ঞতা হলো, যেসব ধারনা অস্পষ্ট ছিলো তার পরিস্কার হলো। মানুষ মানুষকে ছকে ফেলতে ভালোবাসে, এটা আমি জানতাম কিন্তু একেবারে না দেখেই ছকে ফেলে দেওয়ার প্রচেষ্টা যে র্যাশনাল মানুষ সব সময় করতে থাকে এই মানসিক বোধটা অস্পষ্ট ছিলো। সবাইকে ছকে ফেলতে না পারলেই মানুষ বেশ অসহায় বোধ করে, এটা হয়তো প্রানী হিসেবে মানুষের দুর্বলতা, তাই এখানে রাজনৈতিক মেরুকরন ঘটছে, মানুষের উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন আসছে, এবং যেহেতু এখােেন মানুষগুলো অদৃশ্য তাই অল্প কথায় শ্রেনীভাগ করে ফেলার প্রানান্ত চেষ্টা, এবং অন্য একটা বিষয়ও স্পষ্ট হলো, মানুষ ইচ্ছা করলেই অন্যের কাছ থেকে তার পছন্দ মতো অনুভব বের করে আনতে পারে, মানুষ এদিক থেকে খুব প্রেডিক্টেবল। মানুষের অসংখ্য সম্ভবনার মধ্যে থেকেও সবচেয়ে সহজ পন্থায় কাজ করবে, মানে মানুষ আসলে আচরন করার সময় তেমন যুক্তি ব্যায় করে না, যদিও মানুষকে যুক্তিবাদী বলা হয়ে থাকে কথাটা সম্পুর্ন সত্যি না।
কিন্তু সবচেয়ে অযৌক্তিক মানুষগুলোর অন্যতম দাদা, তাকে নিয়ে রাসেল(...........) একটা লেখা লিখছে, দাদাত্ব যেখানে সে দাদার অযৌক্তিকতার মান ধরেছে 100, বেটা একটা ইতর।তবে এই আবিস্কারের জন্য ওর 10টা ইতরামি আমি মাফ করেদিছি।
কিন্তু এদের সাথে আছে কট্টর, ডেসট্রয়ার, এবং আরও অনেক সে ঘারানার মানুষ ওদের দাদাত্বও বেশ ভালোই, 100 না হলেও 60এর উপরে।
আরও অনেকেই লিখছেন এবং লিখবে ভবিষ্যতে, তখন আবার বিশ্লেষন হবে,
অনেক কথার তুবড়ি ছুটিয়ে নিজের লেখা সম্পর্কে কিছু বলি, আমার সেরা লেখা শ্যাম যেটা কেউ পড়ে নি বলে আমার ধারনা, ওটা লেখার ইচ্ছা ছিলো বহুদিন ওর চেহারা আমাকে অনেক বার স্বপ্নে তাড়া করেছে, আমি মোটামুটি সুখি একজন মানুষ, বেশ কিছু চমৎকার বন্ধু আছে, প্রিয় বন্ধুর তালিকা দিতে গেলে বেশ বড় পরিসর দরকার, সবার সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়া সম্ভবও না, চমৎকার একটা ছেলে আছে, যে এখন বিছানা থেকে নামার কলাকৌশল শিখেছে, মাঝে মাঝে ভয় লাগে যখন হ্যাচরে পাচরে বিছানা থেকে নামে, আমি বিছানার চারপাশে কুশন বিছিয়ে রাখি যদি অসাবধানে পড়ে যায় যেনো ব্যাথ্যা না পায়, ও বেড়ে ওঠার পর এভাবে সারাক্ষন সামলে রাখতে পারবো না, অনেক কিছুই করতে পারবো না, তবে সন্তানের প্রতই ভালোবাসা অনেক কিছুই করতে বাধ্য করায়, ওর জন্য সুন্দর একটা পৃথিবীর স্বপ্ন দেখা তেমন একটা বিলাস, অনেক কিছুই করতে পারবো না, কিন্তু ভালো মন্দ বাছাই করে নেওয়ার শিক্ষা দিতে পারি, বেশ কিছু ভালো মানুষের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে পারি, এমন ক্ষুদ্্র ক্ষুদ্্র কিছু কাজ করলে হয়তো ও নিজেই নিজের পথ খুজে নিবে,
আর কিছু কি বলার বাকি থাকলো, যাদের নাম এ তালিকায় উঠে নি তারা খারাপ লিখে এমন না, রাজেব বলে একজন আছে যার ভেতরে কবি কবি ভানটা এসেছে এখনই, তার কথা ধার করে বলি
স্নপ্নেরা ধরা দিক, তবে তার আগে ঘুম আসুক, সবাই শান্তিতে ঘুমাক।
ক্লান্ত দিনের শেষে রাতের বালিশে যেনো স্বপ্ন খুঁজে পাই
প্রভু এমন দিন চাই।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০
২৮টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

গণতন্ত্র আর বাক-স্বাধীনতার আলাপসালাপ

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩


একাত্তর সালে আওয়ামী লীগের লোকজন আর হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ছিল পাকবাহিনীর প্রধান টার্গেট। যদিও সর্বস্তরের মানুষের ওপর নিপীড়ন অব্যাহত ছিল। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা আর তাদের পরিবারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

কাফের কুফফারদের দেশে বাস করা হারাম।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১৩

ফেসবুকে বাঙালিদের মধ্যে ইদানিং নতুন এক ফতোয়া চালু হয়েছে, এবং তা হচ্ছে "দাওয়াতের নিয়্যত ছাড়া কাফের কুফফারদের দেশে বাস করা হারাম।"
সমস্যা হচ্ছে বাঙালি ফতোয়া শুনেই লাফাতে শুরু করে, এবং কোন... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দুই টাকার জ্ঞানী বনাম তিনশো মিলিয়নের জ্ঞানী!

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫৯

বিশ্বের নামীদামী অমুসলিমদের মুসলিম হয়ে যাওয়াটা আমার কাছে তেমন কোন বিষয় মনে হত না বা বলা চলে এদের নিয়ে আমার কোন আগ্রহ ছিল না। কিন্তু আজ অষ্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ডিজাইনার মিঃ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×