somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রবীন্দ্রচর্চা করার আগে প্রত্যেক মুসলমানের উচিত মুসলমানদের সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথের কি দৃষ্টিভঙ্গি ছিল, ইসলাম সম্পর্কে কতটা গভীর বিদ্বেষ ছিল, রবীন্দ্র সাহিত্য বিশ্লেষণে এসবের প্রমাণ এন্তার (১)

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৩৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

{মুসলিম বিদ্বেষ ওদের জাতিগত। এ অভ্যাস ওদের বহু পুরান।
এ অভ্যাস ওদের দীর্ঘদিনের
এ অভ্যাস ওদের আদি ও অভয়ক্রম।
মুসলমানদেরকে অশ্লীল অশ্রাব্য ভাষায় গালি প্রদান এবং মুসলমানদের প্রতি মিথ্যা কালীমা লেপনের নিকৃষ্ট নজির স্থাপন করেছে। বঙ্কিম, ঈশ্বরচন্দ্র, নবীনচন্দ্র, রঙ্গলাল, হেমচন্দ্র, দীনবন্ধু মিত্র, দামোদর মুখোপাধ্যায়, থেকে খোদ রবীন্দ্রনাথসহ সব হিন্দু কবি-সাহিত্যিকই।


বাংলা সাহিত্যে এসব হিন্দু কবি সাহিত্যিকদের ঘৃণ্য সাম্প্রদায়িকতা ও চরম বিদ্বেষের শিকার হয়েছেন মুসলমানরা। বঙ্কিমচন্দ্র তার শেখা প্রায় সবকটি গালি ‘আনন্দমঠ’ উপন্যাসে মুসলমানদের উদ্দেশ্যে প্রয়োগ করেছে।
‘ম্লেচ্ছ’ হতে শুরু করে ‘যবন’ পর্যন্ত। এমনকি প্রাচীনকালে বৌদ্ধদের দেয়া ‘নেড়ে’ গালিটাকেও সে উহ্য রাখেনি।
শুধু তাই নয়, তারা ম্লেচ্ছ, যবন, নেড়ে ছাড়াও মুসলমানদের পাষ-, পাপিষ্ঠ, পাপাত্মা, দুরাত্মা, দুরাশয়, নরাধম, নরপিশাচ, পাতকী, বানর, এঁড়ে, দেড়ে, ধেড়ে, অজ্ঞান, অকৃতজ্ঞ, ইতর এ জাতীয় কোনো গালি দিতে বাদ দেয়নি।

তন্মধ্যে রবীন্দ্রনাথ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে মুসলিম বিদ্বেষ ও হিন্দু সাম্প্রদায়িক শক্তিকে চাঙ্গা করার জন্য অনেক গল্প, প্রবন্ধ, উপন্যাস, কবিতা রচনা করেছে। রবীন্দ্রনাথের লেখনি তার সমকালীন হিন্দুদেরকে চরম মুসলিমবিদ্বেষী হতে উৎসাহিত করেছিল।
রবীন্দ্রনাথ কী রকম ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষী ছিলো, তা একটা প্রমাণেই বুঝা যাবে।

তার ‘রীতিমত নভেল’ নামক ছোটগল্পে মুসলিম চরিত্র হরণ করেছে এভাবে-
“আল্লাহো আকবর শব্দে বনভূমি প্রতিধ্বনিত হয়ে উঠেছে।
একদিকে তিন লক্ষ যবন সেনা অন্য দিকে তিন সহস্র আর্য সৈন্য।
... পাঠক, বলিতে পার ...
কাহার বজ্রমন্ডিত ‘হর হর বোম বোম’ শব্দে
তিন লক্ষ ম্লেচ্ছ কণ্ঠের ‘আল্লাহো আকবর’ ধ্বনি
নিমগ্ন হয়ে গেলো।
ইনিই সেই ললিতসিংহ।
কাঞ্চীর সেনাপতি।
ভারত-ইতিহাসের ধ্রুব নক্ষত্র।”


শুধু ‘রীতিমত নভেল’ই নয়। রবীন্দ্রনাথ তার ‘সমস্যা’ ‘পুরান’, ‘দুরাশা’ ও ‘কাবুলীওয়ালা’ গল্পে মুসলমানদের জারজ, চোর, খুনি ও অবৈধ প্রণয় আকাঙ্খিণী হিসেবে উপস্থাপন করেছে। (নাঊযুবিল্লাহ!)

বিশেষ করে ‘দুরাশা’ গল্পের কাহিনীটি আরো স্পর্শকাতর। এখানে দেখানো হয়েছে, একজন মুসলিম নারীর হিন্দু ধর্ম তথা ব্রাহ্মণদের প্রতি কি দুর্নিবার আকর্ষণ এবং এই মুসলিম নারীর ব্রাহ্মণ হবার প্রাণান্তকর কোশেশের চিত্র।
রবীন্দ্রনাথ এমন এক ব্যক্তি যে ভারতবর্ষব্যাপী শুধুমাত্র হিন্দুদের নিয়ে একক ও ঐক্যবদ্ধ হিন্দু রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আকাঙ্খা পোষণ করতো। মহারাষ্ট্রের ‘বালগঙ্গাধর তিলক’ ১৮৯৫ সালের ১৫ এপ্রিল ‘শিবাজী উৎসব’ প্রতিষ্ঠা করেছিল উগ্র হিন্দু জাতীয়তা ও সাম্প্রদায়িকতা প্রচার ও প্রসারের জন্য।

‘সঞ্চয়িতা’ কাব্যগ্রন্থে ‘শিবাজী উৎসব’ কবিতায় যবন, ম্লেচ্ছ রবীন্দ্রনাথ এ আকাঙ্খা করে বলে-
“এক ধর্ম কাব্য খ- ছিন্ন বিক্ষিপ্ত ভারত বেঁধে দিব আমি .......
........ ‘এক ধর্ম রাজ্য হবে এ ভারতে’ এ মহাবচন করিব সম্বল।”


‘শিবাজী-উৎসব’ নামক কবিতায় রবীন্দ্রনাথ আরো বলেছে শিবাজী চেয়েছে হিন্দুত্বের ভিত্তিতে ভারতজুড়ে এক ধর্ম রাজ্যের প্রতিষ্ঠা। কিন্তু বাঙালিরা সেটা বোঝেনি। না বুঝে করেছে ভুল।
কিন্তু এতসব ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষী সাম্প্রদায়িক বক্তব্য দেয়ার পরও, এতসব লেখার পরও এদেশের মুসলিম নামধারী রবীন্দ্র পূজারী মহলের বোধোদয় হচ্ছে না! }

মুসলমান সমাজের প্রতি রবীন্দ্রনাথের দৃষ্টিভঙ্গির পরিচয় পাওয়া যায় ‘কণ্ঠরোধ’ (ভারতী, বৈশাখ-১৩০৫) নামক প্রবন্ধে। সিডিশন বিল পাস হওয়ার পূর্বদিনে কলকাতা টাউন হলে এই প্রবন্ধটি সে পাঠ করে। এই প্রবন্ধে উগ্র সাম্প্রদায়িকতাবাদী যবন, ম্লেচ্ছ রবীন্দ্রনাথ একটি ক্ষুদ্র দৃষ্টান্ত দিতে গিয়ে বলে-
“কিছুদিন হইল একদল ইতর শ্রেণীর অবিবেচক মুসলমান কলিকাতার রাজপথে লোষ্ট্রন্ড হস্তে উপদ্রবের চেষ্টা করিয়াছিল। তাহার মধ্যে বিস্ময়ের ব্যাপার এই যে- উপদ্রবের লক্ষ্যটা বিশেষরূপে ইংরেজদেরই প্রতি। তাহাদের শাস্তিও যথেষ্ট হইয়াছিল। প্রবাদ আছে- ইটটি মারিলেই পাটকেলটি খাইতে হয়; কিন্তু মূঢ়গণ (মুসলমান) ইটটি মারিয়া পাটকেলের অপেক্ষা অনেক শক্ত শক্ত জিনিস খাইয়াছিল। অপরাধ করিল, দণ্ড পাইল; কিন্তু ব্যাপারটি কি আজ পর্যন্ত স্পষ্ট বুঝা গেল না।

এই নিম্নশ্রেণীর মুসলমানগণ সংবাদপত্র পড়েও না, সংবাদপত্রে লেখেও না। একটা ছোট বড়ো কাণ্ড হইয়া গেল অথচ এই মূঢ় (মুসলমান) নির্বাক প্রজা সম্প্রদায়ের মনের কথা কিছুই বোঝা গেল না। ব্যাপারটি রহস্যাবৃত রহিল বলিয়াই সাধারণের নিকট তাহার একটা অযথা এবং কৃত্রিম গৌরব জন্মিল। কৌতুহলী কল্পনা হ্যারিসন রোডের প্রান্ত হইতে আরম্ভ করিয়া তুরস্কের অর্ধচন্দ্র শিখরী রাজপ্রাসাদ পর্যন্ত সম্ভব ও অসম্ভব অনুমানকে শাখা পল্লবায়িত করিয়া চলিল।

ব্যাপারটি রহস্যাবৃত রহিল বলিয়াই আতঙ্কচকিত ইংরেজি কাগজ কেহ বলিল, ইহা কংগ্রেসের সহিত যোগবদ্ধ রাষ্ট্র বিপ্লবের সূচনা; কেহ বলিল মুসলমানদের বস্তিগুলো একেবারে উড়াইয়া পুড়াইয়া দেয়া যাক, কেহ বলিল এমন নিদারুণ বিপৎপাতের সময় তুহিনাবৃত শৈলশিখরের উপর বড়লাট সাহেবের এতটা সুশীতল হইয়া বসিয়া থাকা উচিত হয় না।”

এই প্রবন্ধে উল্লিখিত বক্তব্যের পাশাপাশি শব্দ প্রয়োগ লক্ষ্য করলে মুসলমান সমাজের প্রতি উগ্র সাম্প্রদায়িকতাবাদী যবন, ম্লেচ্ছ রবীন্দ্রনাথের দৃষ্টিভঙ্গির একটা সম্যক পরিচয় পাওয়া যায়। এখানে বলা প্রয়োজন যে, রবীন্দ্রনাথের পরিবারের জমিদারী ছিল পূর্ববঙ্গের কুষ্টিয়া, শিলাইদহ, পাবনার শাহজাদপুর, রাজশাহী প্রভৃতি অঞ্চলে। আর এইসব অঞ্চল ছিল মুসলমান প্রধান। এই উন্মাসিক মানসিকতা ও বক্তব্য তার জমিদারীতে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগোষ্ঠী মুসলমানদের প্রতি উগ্র সাম্প্রদায়িকতাবাদী যবন ম্লেচ্ছ রবীন্দ্রনাথের দৃষ্টিভঙ্গির একটা উজ্জ্বল উদাহরণ।

‘প্রায়শ্চিত্ত’ নাটকে প্রতাপাদিত্যের উক্তি- খুন করাটা যেখানে ধর্ম, সেখানে না করাটাই পাপ। যে মুসলমান আমাদের ধর্ম নষ্ট করেছে তাদের যারা মিত্র তাদের বিনাশ না করাই অধর্ম।
এই বক্তব্যের মধ্য দিয়ে কুখ্যাত, যবন, ম্লেচ্ছ রবীন্দ্রনাথের মুসলিম বিদ্বেষ এবং বিরোধিতার অবস্থান চূড়ান্ত পর্যায়ে উপনীত হয়। এখানেও সে সাম্প্রদায়িক ভূমিকায় অবতীর্ণ। তার নাটকের এই বক্তব্য হিন্দু-মুসলিম সম্পর্কের চরম অবনতি ঘটায় এবং হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার ভূমি তৈরি করে দেয়। তাই ঐতিহাসিকভাবে বলা হয়- বিশ শতকের প্রথম দশক থেকে শুরু হওয়া হিন্দু মুসলিম দাঙ্গার দায়ভার রবীন্দ্রনাথ কোনো ক্রমেই এড়াতে পারে না।

বর্তমান আলোচনার মূল কেন্দ্রবিন্দু উগ্র সাম্প্রদায়িকতাবাদী যবন, ম্লেচ্ছ রবীন্দ্রনাথের শিবাজী উৎসব কবিতা।
এই কবিতা এবং ১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গের অনুষঙ্গে রবীন্দ্রনাথের মুসলিম বিরোধিতার অবস্থানটি চূড়ান্ত পর্যায়ে উপনীত হয়।
এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, ভারতের ইতিহাসে বিশেষত মুঘল ভারতের ইতিহাসে শিবাজী একজন ধূর্ত, শঠ, বিশ্বাস ভঙ্গকারী, চতুর সন্ত্রাসী মারাঠা আঞ্চলিক নেতা হিসাবে খ্যাত। তার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়েছিল ন্যায়পরায়ণ মুঘল সম্রাটআওরঙ্গজেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার বিরুদ্ধে।

উনিশ শতকের বাংলা পুনরুত্থানপন্থীরা যবন, ম্লেচ্ছ শিবাজীকে ভারতের বীর হিসেবে চিহ্নিত করতে থাকে। এমনকি আঠারো শতকের বাংলার জনজীবন মারাঠা দস্যুদের পুনঃপুনঃ আক্রমণে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিল।
তাদের লুটপাট, হত্যা, রাহাজানি, আর আক্রমণের কবল থেকে বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যাকে রক্ষার জন্য নবাব আলীবর্দী খান প্রাণপণ লড়াই করেছিলেন। যবন, ম্লেচ্ছ মারাঠারা এই অঞ্চলের সাধারণ মানুষকে অতিষ্ঠ করে তুলেছিলো। বাংলার পশ্চিমাঞ্চল, বিহার ও উড়িষ্যার বিস্তীর্ণ অঞ্চল বিরাণভুমিতে পরিণত করেছিল মারাঠারা।

বাংলায় মারাঠা বর্গীদের এই হামলার প্রামাণ্য চিত্র উপস্থাপন করেছে কবি গঙ্গারাম। তার লেখা পুঁথির নাম ‘মহারাষ্ট্র পূরাণ’। পুঁথিটি ঘটনার সমসাময়িককালে অর্থাৎ ১৭৫১ সালে রচিত। এই পুঁথিটি আবিষ্কৃত হয়েছে বাংলাদেশের ময়মনসিংহ জেলা থেকে।
ঐতিহাসিক প্রামাণ্য তথ্যে এটা স্বীকৃত যে পলাশী পূর্ববর্তী সুবে বাংলার অর্থাৎ বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যার জনজীবন সম্পূর্ণ বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিল যবন ম্লেচ্ছ মারাঠা দস্যুদের সন্ত্রাসী হামলা, লুণ্ঠন, হত্যা ও আক্রমণে।

নবাব আলীবর্দী খান মারাঠা সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ যুদ্ধে তার শাসনামলের প্রায় পুরো সময়কালটি ব্যাপৃত থাকেন।
উনিশ শতকের কথিত হিন্দু উচ্চ ও মধ্যবিত্ত শ্রেণী এই ঐতিহাসিক সত্য ভুলে সন্ত্রাসী মারাঠাদের আক্রমণ, লুটপাট আর কর্মকাণ্ডকে মুসলিম বিরোধী অভিহিত করে হিন্দুদের কথিত গৌরব হিসেবে চিহ্নিত করতে থাকে। প্রধানত এই হিন্দু পুনরুত্থানবাদী আন্দোলনের পটভূমিতে বাংলার হিন্দু সমাজ বিজাতীয় মারাঠাদের গুণকীর্তন আর বন্দনা শুরু করে। উগ্র সাম্প্রদায়িকতাবাদী যবন, ম্লেচ্ছ রবীন্দ্রনাথ ছিলো এই ধারারই শক্তিশালী প্রবক্তা। (ইনশাআল্লাহ চলবে)


সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১:১৭
৫টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

একমাত্র আল্লাহর ইবাদত হবে আল্লাহ, রাসূল (সা.) ও আমিরের ইতায়াতে ওলামা তরিকায়

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:১০



সূরাঃ ১ ফাতিহা, ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪। আমরা আপনার ইবাদত করি এবং আপনার কাছে সাহায্য চাই।

সূরাঃ ৪ নিসার ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×