somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সর্বখেকো বিএনপি চায় কি ??

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ৮:৩১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এইডা কিরাম হরতাল ??



হরতালে মাঠে দাঁড়াতেই পারেনি বিএনপি

হান্নান শাহ লাঞ্ছিত, বাস ও প্রাইভেট কারে অগ্নিসংযোগ

অভিজিৎ ভট্টাচার্য, প্লাবন সরকার, আরিফুর রহমান:
আমাদের সময় রিপোর্ট

টান টান উত্তেজনার মধ্যদিয়ে মঙ্গলবার প্রধান বিরোধী দল বিএনপির ডাকে সারাদেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল শান্তিপূর্ণভাবে পালিত হয়েছে। পুলিশি বাধার মুখে মিছিল নিয়ে রাজপথে দাঁড়াতেই পারেনি বিএনপি নেতাকর্মীরা। যেখানেই তারা জড়ো হয়েছে সেখানেই পুলিশ হামলে পড়েছে। শান্তিপূর্ণ মিছিল করতে গিয়ে রাজধানীসহ সারাদেশে বিএনপির সহস্রাধিক নেতাকর্মী গ্রেপ্তার হয়েছেন বলে জানান বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এর মধ্যে শুধু বিএনপি অফিসের সামনে থেকেই ৫০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে তার দাবি। আর বিএনপি মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন সন্ধ্যায় হরতাল পরবর্তী এক সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেছেন, হরতালে পুলিশের পোশাক পরিয়ে ক্যাডার বাহিনীকে রাস্তায় নামানো হয়। ঢাকা মহানগর পুলিশ জানিয়েছে হরতালকালে রাজধানী থেকে পুলিশ ৫৫ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে।

পুলিশের লাঠিপেটায় বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা খায়রুল কবির খোকনসহ সারাদেশে ২ শতাধিক বিএনপি নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। মহাখালীতে পুলিশ বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্রিগেডিয়ার (অব.) আসম হান্নান শাহকে লাঞ্ছিত করে বলে তিনি অভিযোগ করেন। রাজধানীতে হরতালের সমর্থনে মিছিলের চেষ্টা করলে সাবেক সংসদ সদস্য হেলেন জেরিন খান, ফেরদৌস আরা ওয়াহিদ ও বর্তমান সংসদ সদস্য নিলুফার চৌধুরীকে আটক করে পুলিশ। পরে অবশ্য তাদের ছেড়ে দেয়া হয়। সকাল থেকেই পুলিশ অবরুদ্ধ করে রেখেছিল নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়।

দ্রব্যমূল্য, আইনশৃঙ্খলা, বিচারবহির্ভূত হত্যা, নির্যাতন, ট্রানজিট চুক্তি বাতিল, খালেদা জিয়াকে বাড়ি থেকে উচ্ছেদ, তার ২ ছেলেসহ নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা প্রত্যাহারসহ ১২ দফা দাবিতে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি দেশব্যাপী সকাল-সন্ধ্যা হরতাল পালন করে। বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে প্রধান বিরোধী দলের এটি তৃতীয় হরতাল কর্মসূচি। প্রথম হরতাল হয় ২৭ জুন। সর্বশেষ হরতালটি হয়েছে ১৪ নভেম্বর। সেনানিবাসের বাড়ি থেকে খালেদা জিয়াকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে এ হরতাল হয়।

হরতালকে কেন্দ্র করে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়াসহ বিক্ষিপ্ত বোমাবাজিও হয়েছে ঢাকায়। পুরান ঢাকায় একটি বাসে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়। এলিফ্যান্ট রোডে প্রাইভেটকার, মিরপুর ও ফার্মগেট এবং আব্দুল্লাহপুরে পৃথক ৩টি বাসে আগুন দিয়েছে পিকেটাররা। তবে হরতালের আগের রাতে ঢাকায় ১৩টি গাড়িতে আগুন দেয়া হয়। সিলেট, চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ, বরিশাল, নরসিংদী, পটুয়াখালীসহ বেশ কয়েকটি জেলায় পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। বিকালে পুলিশের লাঠিপেটায় নরসিংদীতে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা খায়রুল কবির খোকন আহত হন।

ভোরে রাজধানীর মালিবাগ, শান্তিনগর ও কাকরাইলে ৩টি মিনিবাস ও একটি ট্যাক্সিক্যাব ভাঙচুর হয়। এর আগে দুপুর ২টা থেকে সাড়ে ৩টা পর্যন্ত নয়াবাজারে ২টি হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটে। সকাল ৯টার দিকে শাহবাগে শিশুপার্কের সামনে বিস্ফোরিত হয় একটি বোমা। বিকালে বাহাদুর শাহ পার্কের সামনে একটি গাড়িতে আগুন দেয়া হয়। তবে এসব ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। এছাড়া ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে ২টি অবিস্ফোরিত বোমা উদ্ধার করে পুলিশ।

হরতালের কারণে দুর্ভোগে পড়েছেন হজযাত্রীরা। হজ পালন করে দেশে ফিরে অনেকেই বিমানবন্দরে আটকা পড়েন। দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ থাকলেও ট্রেন, লঞ্চ ও বিমান চলাচল স্বাভাবিক ছিল। চট্টগ্রাম বন্দরে কাজ চললেও যানবাহন না থাকায় খালাস করা পণ্য বন্দরের বাইরে যায়নি। অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস হয়নি। অফিস-আদালতে উপস্থিতিও ছিল কম। তবে ঢাকার পুঁজিবাজারে হরতালের কোনো প্রভাব দেখা যায়নি। রাজধানীর বড় বড় বিপণি বিতান বন্ধ ছিল। অলিগলির অধিকাংশ দোকানপাট খোলা থাকতে দেখা গেছে। সকাল থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে সীমিত আকারে বাস, মিনিবাস, টেম্পো চলতে দেখা গেছে।

বিএনপি অফিসের সামনে থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক তারেক সালমান জানান, ভোরে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির প্রধান কার্যালয়ের সামনে দলের নেতাকর্মীরা হরতালের সমর্থনে মিছিল বের করার চেষ্টা করলে পুলিশ বাধা দেয়। এ সময় তাদের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় সেখান থেকে পুলিশ প্রায় ৫০ জনকে গ্রেপ্তার করে বলে অভিযোগ করেন বিএনপির দপ্তর সম্পাদক রুহুল কবির রিজভী। এরপর থেকে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে কোনো নেতাকর্মীকে ঢুকতে ও বেরুতে দেয়নি পুলিশ। সকালেই বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও আশপাশের এলাকায় প্রস্তুত রাখা হয় জলকামান ও প্রিজনভ্যান।

নয়াপল্টন থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক মামুন স্টালিন জানান, দুপুর দেড়টার দিকে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে দিয়ে ২৫টি বাস মহড়া দিয়ে মতিঝিলের দিকে যায়। তবে বাসে কোনো যাত্রী ছিল না। বেলা পৌনে ১টার দিকে ঢাকা সিটি করপোরেশনের মেয়র সাদেক হোসেন খোকা নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এসে পৌঁছলে তার সঙ্গে আসা এক কর্মীকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। এছাড়া দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাজারবাগ পুলিশ লাইনের সামনের রাস্তা দিয়ে হরতালবিরোধী একটি মিছিল বের হয়।

আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক মোহাম্মদ ফয়সাল জানান, ঢাকা মহানগরী নেতা আবদুল হক সবুজের নেতৃত্বে সেখানে একটি মৌন মিছিল বের হয়। এছাড়া দুপুর ১২টার দিকে মোফাজ্জল হোসেন মায়া কার্যালয়ে আসেন। সকাল ৯টায় স্থানীয়সরকার প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবীর নানক দলীয় কার্যালয়ের সামনে আসেন এবং আধাঘণ্টা অবস্থান করে চলে যান। নানক বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষা ও দুর্নীতিবাজদের অর্থ আত্মসাতের এ হরতাল জনগণ ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে। অপরদিকে ছাত্রলীগ ঢাকা মহানগর (দক্ষিণ) সকাল ও দুপুরে বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে হরতালবিরোধী মিছিল ও সমাবেশ করেছে।

মহাখালী থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক খন্দকার ফারুক জানান, সকাল ১০টায় মহাখালী স্কয়ার হাসপাতালের সামনে পিকেটাররা একটি সিএনজি ভাঙচুর করে। এছাড়া আমতলায় ইট-পাটকেল ছোঁড়ার ঘটনা ঘটে। সে সময় ওই এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এদিকে সকাল ৮টার দিকে ওয়ারলেস গেট থেকে ছাত্রদল মিছিল বের করতে চাইলে পুলিশের বাধার কারণে পারেনি। মহাখালী সিটিসেল অফিসের সামনে দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় সকাল সাড়ে ১০টায় পুলিশের সঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্রিগেডিয়ার (অব.) হান্নান শাহ’র সঙ্গে পুলিশের ধস্তাধস্তি হয়। এর একপর্যায়ে পুলিশ তার খালাতো ভাই খন্দকার জানে আলম ও দেহরক্ষী মো. জুয়েলকে আটক করে। হানান শাহ সাংবাদিকদের জানান, পুলিশ তাকে লাঞ্ছিত করেছে।

পুরান ঢাকা থেকে আমাদের সিনিয়র প্রতিবেদক হালিম মোহাম্মদ জানান, সকাল ১১টার দিকে পুরান ঢাকার সুরিটোলা, বংশাল, মালিটোলা, জনসন রোড, আদালতপাড়ার আশাপাশ এবং আজিমপুর, এতিমখানা এবং গোর-এ শহীদ মাজার রোড এলাকার গলির মুখ থেকে মূল সড়কে চলাচলরত মিনিবাস, বাসের ওপর ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে পিকেটাররা। পুলিশ পিকেটারদের ধাওয়া করে এবং সেখান থেকে ৯ জনকে আটক করে। সকাল সাড়ে ১০টায় কবি কাজী নজরুল ইসলাম কলেজ থেকে ছাত্রলীগের একটি হরতালবিরোধী মিছিল বের হয়। বেলা সোয়া ১১টার দিকে পুরান ঢাকার জজ কোর্টের সামনে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম হরতালের সমর্থনে একটি মিছিল বের করে। এতে পুলিশ বাধা দিলে আইনজীবীরা আদালতের ভেতরে ঢুকে পড়েন। এ সময় পুলিশ শাম্মী খান ও জালাল খান নামে ২ আইনজীবীকে গ্রেপ্তার করে। বেলা সাড়ে ৩টার দিকে পুরান ঢাকার বাহাদুর শাহ পার্কের সামনে ইউনাইটেড পরিবহনের মিরপুর-সদরঘাট রুটের একটি বাসে আগুন ধরিয়ে দেয় পিকেটাররা। খবর পেয়ে দমকল কর্মীরা আগুন নেভানোর আগেই বাসের অধিকাংশ পুড়ে যায়। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে বেলাল নামে একজনকে আটক করে। বেলাল নিজেকে গাড়িচালক বলে দাবি করেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক মহিউদ্দিন মাহী জানান, ছাত্রদল যাতে ক্যাম্পাসে ঢুকতে না পারে সেজন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সব প্রবেশপথে ছাত্রলীগ কর্মীরা সকাল থেকেই অবস্থান নেয়। ঢাবির শিশুপার্কের সামনে সকাল সোয়া ১০টায় ৪-৫ জনের একটি দল বোমা ফাটিয়ে চলে যায়। এ ঘটনায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে সন্দেহভাজন ১ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ক্যাম্পাস সূত্র জানায়, যারা বোমা ফাটিয়েছে তারা ঢাবির সূর্যসেন ও জিয়া হলের ছাত্রদলের নেতাকর্মী। এদিকে ছাত্রলীগ হরতালের প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে।

উত্তরা থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক মাহফুজ স্বপন জানান, ভোরে উত্তরা হাউস বিল্ডিংয়ের সামনে পিকেটাররা বিআরটিসির একটি বাসে আগুন ধরিয়ে দেয়।

আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক মিথুন মাহফুজ প্রেসক্লাব থেকে জানান, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা পুনর্বাসন সোসাইটি নামের একটি সংগঠন হরতালবিরোধী মিছিল বের করে। সকাল থেকেই প্রেসক্লাব ও আশপাশ এলাকায় ছিল পুলিশ ও র‌্যাবের সতর্ক পাহারা। হরতাল উপলক্ষে সকাল থেকে রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। সচিবালয়সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানের সামনে র‌্যাব ছিল সতর্কাবস্থায়। এছাড়া ফকিরেরপুল, পুরানা পল্টন, বিজয়নগর, কাকরাইল, তোপখানা রোড, মালিবাগ, মৌচাক, রামপুরা সড়ক, মগবাজার, বিশ্ববিদ্যালয়ের দোয়েল চত্বর, মতিঝিল, হাটখোলা, তেজগাঁওসহ বিভিন্ন সড়কে অন্য দিনের তুলনায় যন্ত্রচালিত যান চলাচল কম ছিল। তবে রিকশা চলাচল অনেক বেশি।

গাবতলী থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক তোফাজ্জল হোসেন জানান, গাবতলী থেকে সিটিবাসগুলো স্বাভাবিকভাবে চলাচল করলেও দূরপাল্লার কোনো বাস ছেড়ে যায়নি। গাবতলী বাস মালিক সমিতির কার্যকরী সভাপতি আব্দুস সালাম বলেন, জনগণের দুর্ভোগ লাঘবে মালিক সমিতির সিদ্ধান্ত মোতাবেক রাজধানীতে বাস চলাচল করেছে।

ধানমণ্ডি থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক বিপ্লব বিশ্বাস জানান, সকাল থেকেই ধানমণ্ডির ৩২ নম্বর থেকে সিটি কলেজ পর্যন্ত ছিল ছাত্রলীগের দখলে। এ সময় হরতাল সমর্থকদের রাস্তায় দেখা যায়নি। রাস্তায় যান চলাচল করলেও অধিকাংশ দোকানপাট ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ছিল বন্ধ। সকাল থেকেই ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা মোটরসাইকেলে ধানমণ্ডির বিভিন্ন এলাকা প্রদক্ষিণ করে।






৭টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×