somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হিন্দু ধর্মে পুজার প্রচলন কিভাবে? গীতা, বেদ কি আল্লাহর নাযিল কৃত কিতাব?

২৩ শে মে, ২০১৪ দুপুর ২:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥ বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তাঁর মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “তিনি একজন তাঁরই উপাসনা কর” (ঋকবেদ ২;৪৫;১৬)। “একম এবম অদ্বৈত্তম” অর্থাৎ তিনি একজন
তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋকবেদ
১;২;৩) । “এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋকবেদ ১০;১২১;৩) ।

হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥ ভগবত গীতা – অধ্যায় ৭ – স্তব ২০ - [ যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে। ]

ভগবত গীতা – অধ্যায় ১০ – স্তব ৩ -
[ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।]

যজুর্বেদ – অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯ –
[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে – যারা অশম্ভুতির
পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জি
ত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত
হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল – প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল – মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]

যেহেতু হিন্দু ধর্ম প্রাচীন ধর্ম, এবং সবার
বেদ,গীতা পড়ার অধিকার ছিল না তাই
সেই সময়কার কিছু ঋষি মুনির কারনে মুর্তি পুজোর উদ্ভব হয়েছে । ডা. চমনলাল গৌতম তাঁর বিষ্ণুরহস্য বই এর ১৪৯ পৃষ্ঠায়
লিখেছেন-‘ঋষিগন মুর্তি পুজার প্রচলন
করেছেন॥ খ্রিষ্টীয় ৭ম শতাব্দী হতে বাংলায় কিছু কিছু অঞ্চলে কালী পূজা শুরু হয়॥১৭৬৮ সালে রচিত কাশীনাথের কালী সপর্যাসবিধি গ্রন্থে দীপান্বিতা অমাবস্যায় কালীপূজার বিধান পাওয়া যায়। [তথ্যসূত্রঃ উইকিপিডিয়া]
"তান্ত্রিক কৃষ্ণানন্দ আগমবাগীশকে বাংলায় কালীমূর্তি ও কালীপূজার প্রবর্তক মনে করা হয়।
( তথ্যসূত্রঃ হিন্দুদের দেবদেবী: উদ্ভব ও
ক্রমবিকাশ, তৃতীয় খণ্ড, হংসনারায়ণ
ভট্টাচার্য,কলকাতা, ২০০৭, পৃ.
২৮৫-৮৭)।"

হিন্দুদের বিদ্যার দেবী সরস্বতী। সরস্বতী শব্দটির বুৎপত্তিগত অর্থে 'সরস্+বতু'
স্ত্রী লিঙ্গে 'ঈ' প্রত্যয় যুক্ত যোগে 'সরস্বতী'।
'সতত রসে সমৃদ্ধা'। 'বীণা-রঞ্জিত পুস্তক
হস্তে' অর্থাৎ এক হাতে বীণা ও অন্য
হাতে পুস্তক। শিক্ষার্থীরা দেবী সরস্বতীর
পূজা বেশি করে। পাঁচ হাজার বছর আগে হরপ্পা ও মহেঞ্জোদারো নগরে দেবী সরস্বতীর পূজা হতো। বৌদ্ধ সরস্বতীর তিন মুখ ও ছয় হাত। বৌদ্ধ জগতে বাগ্মীশ্বর মঞ্জুশ্রীর শক্তি সরস্বতী।
সাধনমালা নামে বৌদ্ধতন্ত্রে মহাসরস্বতী,
বজ্রবীণা সরস্বতী, বজ্রসারদা ও আর্য
সরস্বতীর ধ্যান আছে। এছাড়া জৈন ধর্মের উত্তর সম্প্রদায়ের মন্দিরে সরস্বতী ও অন্যান্য দেবীর মূর্তি আছে। ডক্টর বিনয় তোষ ভট্টাচার্যের মতে, বাংলার এই
জনপ্রিয় দেবী বৌদ্ধতন্ত্রের সৃষ্টি।

" ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণে আছে দূর্গা পূজার
প্রথম প্রবর্তক কৃষ্ণ, দ্বিতীয় বার
দূর্গা পূজা করেন স্বয়ং ব্রহ্মা॥ ভাগবত পুরান অনুসারে জানা যায় যে ব্রহ্মার মানস পুত্র মনু ক্ষীরোধ সাগরের তীরে দূর্গার আরাধনা করে বর লাভে সফল
হন। ( তথ্যসূত্রঃ হরিপদ ভৌমিক, নতুন বাংলার মুখ পত্রিকা,অক্টোবর ২০০৭,
পৃ. ১৬৩-৬৪)।"

"মূল বাল্মীকির রামায়ণে দূর্গা পূজার কোন অস্থিত্ব নাই। মোগল যুগের কবি তুলসীদাসের ''রামচিতমানস''।সেখানেও রাম কর্ত্তৃক দুর্গা পূজার কোন উল্লেখ নেই। মধ্য যুগের বাংলা সাহিত্যের অন্যতম কবি কৃত্তিবাস ওঝা সংস্কৃত রামায়ণ বাংলা করার সময় মূল রামায়ণের বাইরের তৎলালীন সমাজে প্রচলিত অনেক গল্প
বাংলা রামায়ণে ইচ্ছাকৃত ভাবে ঢুকিয়েছেন। তাঁর এই অনুবাদকৃত রামায়ণ পরিচিত পায় কৃত্তিবাসী রামায়ণ নামে। সেখানে তিনি কালিকা পুরাণের
ঘটনা অনুসরণে ব্রহ্মার পরামর্শে রামের দূর্গা পূজা করার কথা উল্লেখ করেছেন।
( তথ্যসূত্রঃ রামায়ণ কৃত্তিবাস বিরচিত, ডক্টর সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় লিখিত ভূমিকা সম্বলিত, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, ১৯৫৭ সংস্করণ)"

" ১৭৪২ সালে মারাঠা বর্গিরা যখন ভাস্কর পণ্ডিতের নেতৃত্বে বাংলাদেশ
আক্রমণ করেছিল, তখন তারাও কাটোয়ার কাছে দাইহাটায় দুর্গাপূজা করেছিল। আরেকটি সূত্রে জানা যায় যে,কলকাতায় সাবর্ণ রায় চৌধুরীর পরিবার ১৬১০ সালে সপরিবারে দুর্গা পুজার প্রচলন করেন। [তথ্যসূত্রঃপূজা- বিজ্ঞান, স্বামী প্রমেয়ানন্দ, কলকাতা, ১৯৯৯,পৃষ্ঠা ৪৩-৪৪]"

ঘটা করে দূর্গা পূজার ইতিহাস খুব
বেশি দিন আগের কথা নয়। কখন
থেকে ঘটা করে এই পূজা চালু হলো
তা নিয়ে পরিষ্কার বিশ্বাসযোগ্য
ঐতিহাসিক কোন প্রমান পাওয়া যায়
না। বাংলাদেশের সাতক্ষীরার কলারোয়ার ১৮ শতকের মঠবাড়িয়ার নবরত্ন মন্দিরে (১৭৬৭) দূর্গা পূজা হত বলে লোকমুখে শোনা যায়। [ তথ্যসূত্রঃ দৈনিক পত্রদূত, সাতক্ষীরা। ]
কারো মতে ১৫০০ খ্রীষ্টাব্দের শেষের দিকে দিনাজপুরের জমিদার প্রথম দূর্গা পূজা করেন, আবার কারো মতে প্রথম দূর্গা পূজা আয়োজন করেন তাহেরপুরের রাজা কংস নারায়ন ১৪৮০
খ্রীষ্টাব্দে ৮৮৭ বঙ্গাব্দের শরৎকালে। অনেকে মনে করেন ১৬০৬
নদিয়ার ভবনানন্দ মজুমদার দূর্গা পূজার
প্রবর্তক। রাজা হরিনাথ ১৮৩২ সালে বারোইয়ারের এই পূজা কলকাতায় পরিচিত করান। পরে তাদের
দেখাদেখি আস্তে আস্তে তা জনপ্রিয় হয়ে ওঠে হিন্দু বাঙ্গালী জমিদারদের কাছে।
এই রকম বিভিন্ন ভাবে হিন্দুদের বিভিন্ন
দেব দেবীদের পুজা করার প্রচলন শুরু হয়॥ আল্লাহ তায়ালা যুগে মানব জাতির মাঝে নবী রাসুল পাঠিয়েছেন সঠিক পথে চলার জন্য, কিন্তু মানুষ আল্লাহর সঠিক পথকে ভুলে গিয়ে মানব সৃষ্ট দেব দেবীর পুজা করা শুরু করে॥

" কোরআনের সূরা ইউনুসের ৪৮
নং আয়াতে বলা আছে “ওয়ালি কুল্লি উম্মাতির রাসুলুন। অর্থ- প্রত্যেক জাতীর জন্যই রয়েছে রাসুল। সূরা ফাতির ২৫
নং আয়াতে বলা আছে “ওয়া ইম্মিল
উম্মাতি ইল্লা খালাফিহা নাজির।
অর্থ- এমন কোন জাতি নেই যার
কাছে সতর্ককারী আগমন করে নাই।
সূরা রাদ ৮ নং আয়াতে বলা আছেঃ ওয়া লিকুল্লে কাওমিন হাদ- অর্থাৎ প্রত্যেক জাতির জন্য হাদী বা পথ প্রদর্শক রয়েছে। তাই এই সব বর্ণনা থেকে জানা যায় যে,
বিভিন্ন জাতি গোষ্ঠীর মধ্যে বিভিন্ন যুগে সতর্ককারী, পথ প্রদর্শক রুপে নবী রাসুল আগমন করেছেন।"

আল্লাহ তায়ালা শুধু মানুষ নয় জ্বিন জাতির মধ্যে ও নবী পাঠিয়েছেন। মানুষের আগে এই পৃথিবীতে জ্বিন জাতি ছিলো এবং এখনো আছে॥ কুরআনের ৭২তম সুরা 'আল জ্বিন' এ শুধু
জ্বিনদের নিয়ে কথা বলা হয়েছে।
এছাড়া সূরা আন নাস এর শেষ
অংশে জিন জাতির কথা উল্লেখ আছে।
কুরআনে আরো বলা আছে হযরত মুহাম্মদ (সা) কে জ্বিন এবং মানবজাতির
নবী হিসেবে প্রেরণ করা হয়েছে।
আল্লাহ তায়ালা বলেন,
"অবশ্যই আমি মানুষকে ছাঁচে ঢালা শুকনো ঠনঠনে মাটি থেকে পয়দা করেছি, আর (হ্যাঁ,) জ্বিন! তাকে তো আমি আগেই আগুনের উত্তপ্ত শিখা থেকে সৃষ্টি করেছি। (সূরা আল হিজর, আয়াত ২৬-২৭)"

" মানুষ জ্বিনদের নিয়ন্ত্রণ করতে অক্ষম।
কেননা এ বিশেষ অলৌকিক
ক্ষমতা কেবল সুলায়মান (আ)-কে প্রদান
করা হয়েছিল। এমতাবস্থায় আছর
বা আকস্মিক ঘটনা ব্যতীত অধিকাংশ সময় জ্বিনদের সঙ্গে যোগাযোগ সাধারণত
ধর্মদ্রোহী ও নিষিদ্ধ কর্মকান্ড সম্পাদনের মাধ্যমে করা হয়।[ তথ্যসূত্রঃ ইবনে তাইমিয়ার রচনা,ঢাকা,তাওহীদ পাবলিকেশন, ১৯৮৯ পৃ. ২১]।"

এবার আমরা খুব সহজেই বুঝলাম জ্বিন জাতি ছিলো এবং একসময় মানুষ পাপি জ্বিনদের পুজা করতো। এই পৃথিবীর অনেক দেব দেবী ছিল পাপি জ্বিন এবং মানুষ তাদেরকে পুজা করতো।

আমরা খুব সহজেই বুঝতে পারছি যে প্রত্যেক যুগেই মানুষ এবং জ্বিনদের উপর নবী রাসুল এবং কিতাব প্রেরন হয়েছিল॥ কিন্তু যুগে মানুষ সত্য ধর্ম ইসলাম ভুলে দেব দেবীদের পুজা অর্চনা চালু করে।
আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলেছেন, "আর তারা বলল,তোমরা কোন
অবস্থাতেই তোমাদের উপাস্যদেরকে পরিত্যাগ কর না, আর ওদ্দা, সূয়া, ইয়াগুছ, ইয়াউক ও নাসরাকে কক্ষনই পরিত্যাগ কর না। আর তারা তো অনেককেই গোমরাহ করেছে। (সূরা নূহ, আয়াত : ২৩ ও ২৪)।"

নূহ (আ) কওমের লোকজন যখন
তারা মৃত্যুমুখে পতিত হন তখন শয়তান
তাদের গোপনে কুমন্ত্রনা দেয় যে তারা যে সমস্ত স্থানে বসত সেখানে তাদের মূর্তি বানিয়ে রাখ, আর ঐ মূর্তিদেরকে তাদের নামেই পরিচিত কর। তখন তারা তাই করল, কিন্তু তখনও তাদের ইবাদত শুরু হয়নি। তারপর যখন ঐ যামানার লোকেরা ও মারা গেল, তখন তাদের পরের যামানার লোকেরা ভূলে গেল যে,
কেন ঐ মূর্তিগুলির সৃষ্টি করা হয়েছিল। তখনই তাদের পুজা শুরু হয়ে গেল। (তথ্যসূত্রঃ ফতহুল বারী - ৬/৭ পৃষ্ঠা)।

এই ঘটনা হতে এটাই বোঝা যায়
যে এইভাবে মূর্তি এবং পরবর্তীতে দেব দেবীর পুজার প্রচলন হয়॥ পুর্বে নবী রাসুলদের উপর নাজিল করা বিভিন্ন কিতাব বিভিন্ন ভাবে মানুষ বিকৃত করেছে॥ আপনারা লেখার শুরুতেই পড়েছেন যে, হিন্দুদের বেদ এবং গীতায় পুজা করতে বারন করা হয়েছে॥ হতে পারে বেদ এবং গীতা একসময় আল্লাহর কিতাব ছিলো যা পরবর্তীতে মানুষ বিকৃত করেছে॥ এই বিষয়ে মাওলানা মহিউদ্দিন খান সম্পাদিত পত্রিকায় বলা হয়েছে,
"সহজেই প্রতীয়মান হয় যে, তৌরাত
ও ইঞ্জিলের মতই গীতা, বেদ ও পুরাণও
আল্লাহ পাকের নাজিল কৃত কিতাব
বা সহীফা ছিল এবং ঐ গুলি ঐ
যামানার নবী ও রাসুলগণের উপর আল্লাহ্ পাকের তরফ থেকেই নাজিল হয়েছিল ( তথ্যসূত্রঃমাসিক মদীনা পত্রিকা ডিসেম্বর ১৯৮৯)।"

"দেওবন্দ মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা মোহাম্মদ কাসেম নানুতবী (র), কৃষ্ণ
এবং রামচন্দ্রকে সত্য নবী বলেছেন॥"

মাওলানা ওয়াহিদুজ্জামান কোরআনের তাফসিরে লিখেছেন,"স্মরণ রাখা উচিত যে, কৃষ্ণ আল্লাহর এক প্রিয় ও সৎপথ প্রাপ্ত ব্যক্তি ছিলেন এবং নিজ যুগ ও জাতীর জন্য খোদার পক্ষ থেকে সতর্ককারী হিসাবে আবির্ভূত হয়েছিলেন॥ ( তথ্যসূত্রঃতফসীরে ওয়াহিদী)।"

" মাওলানা সোলায়মান নদভী ভারতের রামচন্দ্র, কৃষ্ণ এবং বুদ্ধকে নবীরুপে স্বীকার করেছে (সীরাত মুবারক, ১৯৮২)।"

"বেদের সকল ঋষিই পয়গম্বর॥ (তথ্যসূত্রঃ মুফতি মোহাম্মদ শফি তফসীর
মা’রেফুল কোরআনে, ৩য় খন্ড )।"

এইভাবেই মুলতো সত্য ধর্ম ইসলাম বাদ দিয়ে যুগে যুগে মানুষ বিভিন্ন দেব দেবীর পুজা চালু করে,যা মানব সৃষ্ট।


১৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দ্যা লাস্ট ডিফেন্ডারস অফ পলিগ্যামি

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০


পুরুষদের ক্ষেত্রে পলিগ্যামি স্বাভাবিক এবং পুরুষরা একাধিক যৌনসঙ্গী ডিজার্ভ করে, এই মতবাদের পক্ষে ইদানিং বেশ শোর উঠেছে। খুবই ভালো একটা প্রস্তাব। পুরুষের না কি ৫০ এও ভরা যৌবন থাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য: টিপ

লিখেছেন গিয়াস উদ্দিন লিটন, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৫




ক্লাস থ্রীয়ে পড়ার সময় জীবনের প্রথম ক্লাস টু'এর এক রমনিকে টিপ দিয়েছিলাম। সলজ্জ হেসে সেই রমনি আমার টিপ গ্রহণ করলেও পরে তার সখীগণের প্ররোচনায় টিপ দেওয়ার কথা হেড স্যারকে জানিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বৈশাখে ইলিশ

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৪০



এবার বেশ আশ্চর্য ঘটনা ঘটেছে । বৈশাখ কে সামনে রেখে ইলিশের কথা মনে রাখিনি । একদিক দিয়ে ভাল হয়েছে যে ইলিশকে কিঞ্চিত হলেও ভুলতে পেরেছি । ইলিশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রিয় কাকুর দেশে (ছবি ব্লগ) :#gt

লিখেছেন জুন, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৩



অনেক অনেক দিন পর ব্লগ লিখতে বসলাম। গতকাল আমার প্রিয় কাকুর দেশে এসে পৌছালাম। এখন আছি নিউইয়র্কে। এরপরের গন্তব্য ন্যাশভিল তারপর টরেন্টো তারপর সাস্কাচুয়ান, তারপর ইনশাআল্লাহ ঢাকা। এত লম্বা... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেরত

লিখেছেন রাসেল রুশো, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:০৬

এবারও তো হবে ইদ তোমাদের ছাড়া
অথচ আমার কানে বাজছে না নসিহত
কীভাবে কোন পথে গেলে নমাজ হবে পরিপাটি
কোন পায়ে বের হলে ফেরেশতা করবে সালাম
আমার নামতার খাতায় লিখে রেখেছি পুরোনো তালিম
দেখে দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×