somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কৃষ্ণচূড়া আড্ডায় গমন ও আমার উপর কার্যকর হওয়া বদদোয়া। :(( :(( :((

০৭ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আড্ডার গন্ধ পেলে আমাকে শিকল দিয়েও বেধে রাখা অসম্ভব। ছলে বলে কৌশলে যেভাবেই হোক আমাকে আড্ডায় উপস্হিত হতেই হবে। বলার অপেক্ষা থাকে না, বিভিন্ন আড্ডায় যাবার পথে সবচেয়ে বড় বাধা আমার সহধর্মীনি। আমি যেখানেই যাই, তারও সেখানে যাওয়া লাগবেই। আড্ডায় নিয়ে যেতে কোন অসুবিধা নাই, তবে সমস্যা হলো কোথাও গেলে খুব তাড়াতাড়ি চলে আসতে চায়, কিন্তু আমারতো ঘন্টার পর ঘন্টা আড্ডা দিতে মনচায়।

আইরিন আপার আমান্ত্রনে গতকাল আড্ডায় যাওয়ার সময় বাসায় বলিনি আড্ডায় যাচ্ছি, অফিসে হটাৎ জরূরি কাজ পড়েছে এই কথা বলে আড্ডায় গেলাম, তবে বাসায় আসার পর ঠিকই ধরা খেলাম। তখনই খুব সিরিয়াস ভন্গিতে বললো, আমার সাথে মিথ্যা বলার শাস্তি তোমাকে আল্লাহ অবশ্যই দিবে।

রাত ১২ টার দিকে অনুভব করলাম, আমার গায়ের তাপমাত্রা বৃদ্বি পাচ্ছে/:)। রাত আরো বাড়লে সেটা ১০২ ডিগ্রীতে পৌছালো। আর আজকে সারাদিন তো জ্বর কমলই না। এখনও জ্বর নিয়েই ব্লগ লিখছি :((

আমীনী যখন শেখ হাসিনাকে বদদোয়া দিলো, তখন ওটা নিয়া বিদ্রুপ করেছিলাম, এখন দেখি না, ঐটা আসলেই একটা তরিকা ছিলো।:P

যাইহোক এবারের আড্ডায় কিছু রথী, মথারথীদের দেখা পাবো এটা আগেই টের পেয়েছিলাম, তাই সবার আগেই আড্ডাস্হলে উপস্হিত হয়ে গেলাম, দুয়েক জনের নাম্বার ছিলো, কিন্তু কেউই স্পটে ছিলেন না। তবে আমি হতাশ না হয়ে কিছু কৃষ্ণচূড়ার ছবি তুললাম। এটাতো কৃষ্ণচূড়ার আড্ডা, তাই কৃষ্ণচূড়ার ছবিতো তুলতেই হয়।

১>
লেকের পাড় থেকে তোলা


২>


৩>



৪>



৫>



৬>
সবচেয়ে বেশী লাল ছিলো এই গাছটি



৭>
কৃষ্ণচূড়ার ছবি তুলছেন আমাদের আড্ডার হোষ্ট আইরিন আপা, পিছনে "হানি"



৮>
আড্ডাবাজরা যে যার মত করে আড্ডার ব্যাবস্হা করছে



৯>
প্রিয় ব্লগার জীশান মামা আড্ডায় যোগ দিতে এসেছেন সূদূর বরিশাল থেকে



১০>
ছাইরাজ হেলাল আংকেল, ইনিও এসেছেন বরিশাল থেকে।



১১>
অবশেষে সবাই গোল হয়ে বেসে গেলাম।



১২>
ইনি আমাদের কৌশিক দা, সপরিবারে



১৩>
অত্যন্ত খুশি রাষ্ট্রপ্রধান (ঘটনা কি ;) )



১৪>
বৃত্তবন্দি ভাইকে দেখলাম সবসময়ই ছবি তুলছেন( পোষ্ট দেখলাম না)



১৫>
আইরিন আপাও সিরিয়ার ভন্গিতে কি যেনো তুলছেন



১৬>
বিদ্যাসাগর ভাই ও মাশাল্লাহ ট্রইপড ফিট করে ফেলেছেন।



১৭>
কৌশিক ভাইও চরম সিরিয়াস।



১৮>
আহারে ক্যামেরা, কোনটা যে আমার :P



১৯>
আড্ডার ফাকে হাস্যরত অনিক(কালপূরুষ) ও জীশান মামা। মাঝে আসকওয়ানমি



২০>
খেলায় ব্যস্ত কৌশিক দার কন্যা ও কন্যার মা।



২১>
ছবির মাঝখানে আমার প্রিয় ব্লগার সবাক। বামে রাজসোহান ও ডানে নাহোল। সবাক ভাইয়ের মাসুম চেহারা দেখলে বুঝা যায় না, কত ধারালো উনার লেখা।



২২>
আরেকজন ছোটবন্ধু, নামটা জানি না



২৩>
আইরিন আপা কি কারনে এত খুশী !!!



২৪>
আইসক্রীম হাতের এই লোকটি আমি। আহ কি মজাদার



২৫>
আড্ডায় বসেই চলছে ব্লগিং



২৬>
ব্লার হয়ে যাওয়া চেহারাটা আমার আরেক প্রিয় ব্লগার রেজোওয়ানা



২৭>
শ্লো শাটার কেরামতি উইথআউট ট্রাইপড :)



২৮>
খুব হালকা আলোয় ও চকচকে অনিকদা(এই ছবিটা ব্লগার নিদাল এর হাতে তোলা।



আড্ডায় আরো অনেকে অসেছিলো অনেকের সাথে প্রথমবার পরিচিত হলাম, ছবিতে সবার নাম নিতে পারলাম না বলে দূ:খিত।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই মে, ২০১১ রাত ১০:৪৮
৩৪টি মন্তব্য ৩৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

×