somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ফটোশপের জন্ম থেকে এ পর্যন্ত।( The History of Photoshop)

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ডিজাইনার ভাইরা ফটোশপ চিনেনা এমন কেউ আছেন? গ্রাফিক্স ডিজাইনারগন মুলত তিনটি প্রোগ্রামেই তাদের ডিজাইন কাজটি করে থাকেন। তার মধ্যে এডবি ফটোশপ হলো ইমেজ এডিটিং এর জন্য পৃথিবীর সেরা প্রোগ্রাম। অন্যদিকে এডবি ইলাষ্ট্রেটর ভেক্টর ভিত্তিক ডিজাইনের জন্য, এডবি ইনডিজাইন প্রিন্টিং ও প্রেসের প্রজেক্টগুলোর কাজে খুব বেশি পরিমানে ব্যবহৃত হয়।

এডোবি ফটোশপ চিনেনা এমন ডিজাইনার পাওয়া প্রায় অসম্ভব । তাই আজ এডোবি ফটোশপ নিয়ে একটু ঘাঁটাঘাঁটি করবো।



ফটোশপকে আমরা সবাই অনেক ভালোবাসি কারন পেশাদার ডিজাইনার থেকে শুরু করে ফটোগ্রাফার এমনকি শখের বসে যারা ফটো এডিটিং করেন তারাও ফটোশপ দিয়েই তাদের কাজ করেন। ফটোশপের ব্যবহার অনেক সহজ, টুলস গুলো সুন্দরভাবে সাজানো এমনকি একটি ডিজাইনকে চমকপ্রদ করে তুলতে যা যা করা লাগে প্রায় সবকিছুই ফটোশপে রয়েছে। তাই ফটোশপ ডিজাইনার, ফটোগ্রাফারদের কাছে এত জনপ্রিয়।

কিন্তু বলতে কিছুটা খারাপ লাগলেও এটাই সত্য যে আমরা অনেকেই ফটোশপের উৎপত্তি থেকে শুরু করে আজকের অবস্থানে আসার ইতিহাস, কোন কোন মহান ব্যাক্তিদের পরিশ্রমের ফসল হিসেবে ফটোশপ পেয়েছি তা জানিনা। আর এই অজানা বিষয়কে জানার জন্য আজকের লেখা। আলোচনার বিষয়টিকে আমরা ঘুরিয়ে এভাবেও বলতে পারি

“যে সকল মহান ব্যক্তিদের কারনে ফটোশপ পেয়েছি আমরা তাদের সম্মন্ধে বিস্তারিত জানব আমরা আজই”
কারা সেই মহান ব্যক্তি আসুন জেনে নেইঃ

Thomas Knoll:



Thomas knoll পেশায় একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। জন্ম আমেরিকার Michigan, গ্রেজুয়েশান শেষ করেন University of Michigan থেকে। তার ভাই Jhon knoll যিনি পেশায় Visual effects supervisor. তাদের বাবা Glen knoll ছিলেন University of Michigan এর একজন প্রফেসর।

সময়টা ১৯৮৭ সাল। তখন Thomas knoll একজন Phd student. তিনি Macintosh Plus এর জন্য একটি গ্রাফিক এপ্লিকেশন ডেভলপ করেন। এই এপ্লিকেশনটি এক কালারের পর্দায় সাদা-কালো ছবি শো করতে ব্যবহার হত। Knoll এটির নাম দিয়েছিলেন Display. মূলত এই display এপ্লিকেশনটিকে Father of photoshop বলা যায়্।

Thomas knoll এর ভাই Jhon knoll প্রোগ্রামটি দেখলেন। Jhon knoll ফটোর প্রতি অতিমাত্রায় আগ্রহী ছিলেন। Jhon তার ভাই Tom কে একটি ফটো এডিটিং প্রোগ্রাম বানানোর জন্য রাজি করালেন। তখন Thomas knoll তার চলমান শিক্ষা জীবন থেকে ৬ মাসের বিরতি নিয়ে তৈরি করেন ফটো এডিটিং প্রোগ্রাম যেটির নাম দিতে চেয়েছিলেন Image pro. কিন্তু কপিরাইট সংক্রান্ত জটিলতার কারনে সে নামের বদলে আমরা পেয়ে যাই ফটোশপের প্রথম ভার্সন ফটোশপ ০.৭। অপর ভাই John Knoll কেও চিনে নেই।



ফটোশপের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ভার্সন গুলো চলুন জেনে নেই।

ফটোশপ ১.০
সেপ্টেম্বর ১৯৮৯ এডবি কর্পরেশন ফটোশপ প্রোগ্রামটি কিনে নেওয়ার পর এর ফিচার এ ব্যাপক পরিবর্তন আসে। ১ ফেব্রুয়ারী ১৯৯০ ডিজিটাল কালার এডিটিং ও ইমেজ রিটাচিং সহ ফটোশপ ১.০ ভার্সন রিলিজ হয়। SciTex এর মত উচ্চমানের ফ্ল্যাটফরমে ব্যবহারের জন্য এটি চালু হয় এবং সাধারন মানের একটি Photo retouching এর জন্য ৩০০ ডলার ব্যয় করতে হত তখন।



ফটোশপ ২.০
জুন ১, ১৯৯০ আর নতুন ফিচার যুক্ত করে ফটোশপ ভার্সন ২.০ রিলিজ করে। এই ভার্সনে যুক্ত করা হয় adding Paths, CMYK color and the Pen tool এর মত গুরুত্বপূর্ন ফিচারগুলো।


১৯৯০ সালের নভেম্বর মাসে সর্বপ্রথম উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে চালানোর উপযোগী করে ফটোশপ ২.৫ রিলিজ করা হয়। এই ভার্সনেই ফটোশপে প্যালেট যুক্ত করা হয়।

১৯৯৪ সালে ফটোশপ ৩.০ রিলিজ হয়। এই ভার্সনে ফটোশপের লেয়ার প্যানেল যুক্ত করা হয়। এই লেয়ার যুক্ত হওয়ার ফলে ডিজাইনারদের কাজ অনেক সহজ হয়ে যায়। অনেক জটিল বিষয় সহজ হয়ে যায়। আসলে সবই সম্ভব হয়েছে Thomas Knoll এর জন্য।



ফটোশপ ৪.০
প্রায় দুই বছর পর ফটোশপের পরবর্তী ভার্সন ফটোশপ ৪.০ রিলিজ হয়। এই ভার্সনে যুক্ত করা হয় Adjustment layer ও macro ফিচারদুটি। এছাড়াও ফটোশপের user interface যুক্ত করা হয় এই ভার্সনে। একটু ভেবে দেখুন ডেভেলপারদের অক্লান্ত পরিশ্রম না থাকলে এ্কটি ইমেজে ওয়াটারমার্ক দিতে আমাদেরকে কতইনা কষ্ট করতে হত আজও।



ফটোশপ ৫.০
১ মে ১৯৯৮ ফটোশপের ভার্সন ৫.০ রিলিজ করা হয়। Editing type, Undo command, History panel, Magnetic lasso tool প্রভৃতি ফিচার চালু করা হয় এই ভার্সনে। ইমেজ এডিটিং এ কিছু বিষয় কত সহজ হয়ে গিয়েছে এই ভার্সনটি রিলিজ হওয়ার পর। এরপর মাত্র ১ বছর পর ফটোশপ ৫.৫ রিলিজ করা হয়। এই ভার্সনে Save for web ফিচারটি যুক্ত করা হয়। আর এর সাথে সাথে PNG ফরমেট এ ইমেজ এক্সপোর্ট করার ব্যবস্থাও পেয়ে যায়।



ফটোশপ ৬.০
বিংশ শতাব্দীর একেবারে শেষপ্রান্তে ফটোশপ ৬.০ রিলিজ হয়। ভেক্টর শেপ, টাইপ টুল, ব্লেনডিং অপশান প্রভৃতি ফিচার যুক্ত করা হয় এই ভার্সনে। এই ভার্সনে টাইপ টুল হয়েছে আরও সহজ। চোখ ধাধাঁনো এফেক্ট দেওয়ার জন্য ব্লেনডিং মোড এই ভার্সনেই পরিপূর্নতা পায়।



ফটোশপ ৭.০
ফটোশপ ৬.০ রিলিজ হওয়ার ঠিক ২ বছর পর এ যাবত কালের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও বহুল ব্যবহৃত ভার্সন ফটোশপ ৭.০ রিলিজ হয়। খুব সহজে ফাইল ও ফোল্ডার ব্রাউজ করার জন্য ফাইল ব্রাউজার, ব্রাশ ও প্যাচ টুল যুক্ত হয় এই ভার্সনেই। ফটোশপের পূর্ন রুপ বলতে আমরা এই ভার্সনকেই বুঝি। আজও অনেক বড় বড় বিখ্যাত ডিজাইনগন ফটোশপ ৭.০ তে কাজ করেন।



ফটোশপ ‍ক্রিয়েটিভ স্টুডিও (সিএস ৮.০)
যেহেতু ফটোশপের ডেভলপমেন্ট একটি চলমান প্রক্রিয়া হিসেবে চলছে। ডেভেলপারগন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে নিত্যনতুন ফিচার যোগ করার কাজে। ২০০৩ সালে ডিজাইনারদের প্রয়োজনীয় সবকিছু, গ্রাফিক ডিজাইনে লে-আউট ফিচার, ফটোগ্রাফির সবকিছু যুক্ত করে ফটোশপ রিলিজ করে ফটোশপ ৮.০ (সিএস)। Script, language, grouping of layer প্রভৃতি ফিচার যুক্ত করা হয় এতে। যা কিনা এই প্রোগ্রামটির অন্য এক উচ্চতায় নিয়ে যায়।



ফটোশপ সিএস ২
২০০৫ সালে ফটোশপ সিএস ২ ভার্সন রিলিজ হয়। Red-eye removal tool, Vanishing point tool, Smart object এর মত ফিচার নিয়ে আসে এই ভার্সনে যার সাহায্যে ফটোশপের এডিটিং হয়ে উঠে কোন ধরনের Quality লস করা ছাড়াই। সত্যিই ধন্যবাদ দিতে হয় ডেভেলপার টিমের প্রত্যেকটি সদস্যকে।



ফটোশপ সিএস ৩.০
২০০৭ সালে ফটোশপ সিএস ৩.০ রিলিজ হওয়ার পর এই সফটাও্য়্যারে আমরা বৈপ্লবিক পরিবর্ফতন দেখতে পাই। টূলস এ ব্যাপক পরিবর্তন আসে। এর নেভিগেশান প্রক্রিয়া ফটোশপে কাজ করাকে আর দ্রুততর করে তোলে। ক্যামেরা র ও কুইক সিলেকশান টুলের মত চমতকার বিষয়গুলো যুক্ত হয় এই ভার্সনে।



ফটোশপ সিএস ৪
২০০৮ সালে ফটোশপের নতুন ভার্সন সিএস ৪ আসে। Panning, Zooming, Masking, Adjustment panel ফিচারগুলোকে আধুনিক করে ডিজাইনার কাজকে আরও দ্রুতগতির ও আর চমকপ্রদ করার বিভিন্ন কমান্ড আসে এই ভার্সনে।



ফটোশপ সিএস ৫
২০১০ সালে ফটোশপ সিএস ৫ রিলিজ হয়। এই ভার্সনে যুক্ত হয় Puppet Warp Tool, Bristle tips, Mixer Brush and Automatic Lens correction প্রভৃতি ফিচারগুলো। Masking ফিচারটিকে আরও আধুনিক করা হয় এই ভার্সনে।



ফটোশপ সিএস ৬
মে ৭, ২০১২ বহুল প্রতিক্ষিত ফটোশপ সিএস ৬ রিলিজ হয়। এই ভার্সনে সম্পূর্ন নতুন একটি ইউজার ইন্টারফেস আমরা পেলাম। যাতে নিজেদের সুবিধা মত কালার এডজাস্ট করা সম্ভব। Auto saving, patch tool, move tool, blur gallery,vector shape with dash and dotted stroke প্রভৃতি নতুনভাবে সংযোজন করা হয়েছে। অর্থাৎ ফটোশপকে পরিপূর্ন করার যা প্রয়োজন সবই করা হয়েছে এই ভার্সনে। ভিডিও, এনিমেশন তৈরি করা অনেক সহজ হয়েছে এই ভার্সন আসার পর।



ফটোশপ Creative Cloud (সিসি)
ফটোশপ সিএস ৬ এর মজা পুরোপুরি নিতে পারলামনা। ঝড়ের বেগে রিলিজ হয়ে গেল ফটোশপের একেবারে লেটেস্ট ভার্সন Photoshop creative cloud (CC). এটি মূলত আসে সফটওয়্যার পাইরেসি কমানোর লক্ষ্যে যাতে করে এডবি কোম্পানি তাদের খরছটা কমাতে পারে। যে কারনে তারা ব্যবহারকারীদের জন্য কিছু অর্থ এর বিনিময়ে এটি এডবি থেকে ব্যবহার করার সুযোগ/সেবাটি রেখেছে।

Smart sharpen ও Camera sharp reduction এর মত অবিস্বাশ্য কিছু ফিচার যোগ করা হয়েছে এই ভার্সনে।


উপরের আলোচনা থেকে আমরা যদি একটু পিছন ফিরে তাকাই তাহলে দেখব Thomas Knoll ও Jhon Knoll ভাইদ্বয়ের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় Display দিয়ে যা শুরু হয়েছিল তার আধুনিক সংস্করন হলো বর্তমান ফটোশপ সিসি। বর্তমান ভার্সনটি দিয়েই গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইনের প্রয়োজনীয় কাজ, ভিডিও এডিটিং, সীমিত এনিমেশন প্রভৃতি খুব সহজেই করা সম্ভব। এডবি কোম্পানির ডেভেলপার গন যে ভ্রত নিয়ে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে তাতে আমরা ভবিষ্যতে ফটোশপকে অন্য ভুমিকায় আর অত্যাধুনিক চেহারায় দেখলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবেনা। আমরা সবাই সে অপেক্ষায় থাকি এবং বর্তমান পর্যায়ে যতটুকু পেয়েছি তার সুধা পান করি।
+++++++++++++
এই প্রোগ্রামটির বহুমুখি ব্যবহার ডিজাইনারদের জন্য অাশির্বাদ। এই লেখাটি একটি তথ্যমূলক লেখা। যতগুলো তথ্য তুলে ধরা হয়েছে সবই সঠিক ভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে। ভবিষ্যতে চেষ্টা করব আবার এরকম তথ্যসমৃদ্ধ লেখা নিয়ে হাজির হবার জন্য। সবাই ভালো থাকবেন আশা করি।

[সংগৃহীত ও পরিমার্জিত]
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৩
৮টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ডালাসবাসীর নিউ ইয়র্ক ভ্রমণ

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৪৪

গত পাঁচ ছয় বছর ধরেই নানান কারণে প্রতিবছর আমার নিউইয়র্ক যাওয়া হয়। বিশ্ব অর্থনীতির রাজধানী, ব্রডওয়ে থিয়েটারের রাজধানী ইত্যাদি নানান পরিচয় থাকলেও আমার কাছে নিউইয়র্ককে আমার মত করেই ভাল ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×