নিউজিল্যান্ডের একজন পর্যটক যিনি কম্বোডিয়ার প্রাচীন এংকর পোর্ট মন্দির কমপ্লেক্সের একটি বুদ্ধ মূর্তি ভেঙ্গে ফেলার কথা স্বীকার করেন, তার দাবি এটা ছিল জাল মূর্তি এবং সেখানে থাকার কোন অধিকার এটির ছিল না।
নিউজিল্যান্ডের প্রচার মাধ্যমকে ৪০ বছর বয়সী উইলিমিজেন ভার্মাট বলেন মূর্তিটি ধ্বংস করার ইচ্ছা তার ছিল না।
কিন্তু অদ্ভুদ একটি ঘটনা ঘটে, বৌদ্ধের জন্য নিবেদিত বায়ন মন্দিরটি পরিদর্শনকালে তিনি একটি কণ্ঠস্বর শুনতে পান।
ওয়েলিংটনে বসবাসরত এই ডাচ নারীর দাবী ইনান্না দেবীকে সন্তুষ্ট করার জন্য ঐ মন্দিরের আবর্জনা পরিষ্কার করছিলেন। মন্দিরটি বৌদ্ধের নয় ইনান্নার।
মন্দিরে ঢোকার পর একটি খুব অদ্ভুত অনুভূতি হয়েছিল তার, কে যেন তার সাথে কথা বলছিল।
ভাংগতে মন না চাইলেও একসময় বৌদ্ধের মূর্তিটি ধাক্কা মেরে ভেংগে ফেলেন, কেননা ইন্নানা দেবী চাইছিলেন তার মন্দিরটি তার কাছে ফিরে আসুক, মন্দিরটি থেকে বৌদ্ধকে সরিয়ে ফেলে।
DailyMail on Facebook
থেমিসের জন্য যারা কান্নাকাটি করছেন, তাদের ঐ নিউজিল্যান্ডের মহিলার মত কোন ধরনের সমস্যা হয়নি ত!