somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

চলুন আমরা আবার ঘটনাটি এড়িয়ে যাই!

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


আপডেট: বিকেল ৫:৫৪

রানা আহমেদ নামক ফেসবুক আইডি থেকে পহেলা সেপ্টেম্বর কিশোরীকে বখাটের উৎপাতের ২৯ সেকেন্ড দৈর্ঘের ভিডিও আপলোড করা হলে অনলাইনে তা নিয়ে প্রতিবাদের ঝড় নামে। ভিডিও চিত্রটি দেখে তাৎক্ষণিকভাবে তদন্তে নামে হবিগন্জ পুলিশ।
১লা সেপ্টেম্বর আপলোডকৃত ভিডিওটি ধারন করা হয় গত ২৬শে আগস্ট।
হামলাকারী তারুণটির নাম রুহুল আমিন। সে হবিগন্জ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের নবম শ্রেনীর ছাত্র। হয়িগন্জের বানিয়াচং উপজেলার বরই গ্রামে তার হবিগন্জ শহরে রাজনগর এলাকায় আত্মীয়র বাসায় থেকে পড়াশুনা করে।

তাকে আজ হবি গন্জ পুলিশ গ্রেফ্তার করেছে


ধন্যবাদ হবিগন্জ পুলিশ। দয়া করে এর শাস্তি নিশ্চিত করুন।




সাংবাদিক আর বৃহত্তর সিলেটবাসী পারেন এমনটা করতে।


কি ভীষণ স্পর্ধা! নিজের চোখকে বিশ্বাস করা যায়না!

আমাদের দেশের কিশোরীরা তাহলে মধ্যযুগে ফিরে যাবে? গৃহবন্দী হয়ে শুধু রান্না আর ঘর কন্নার কাজ শিখবে? কি প্রয়োজন তাদের শিক্ষার আলোকে আলোকিত করার?
ভাবা যায়...! আলোকিত ভবিষ্যতের স্বপ্নচোখে আমাদের শিশুকিশোরের দল বই হাতে স্কুল কলেজে যায়। রাজনৈতিক অস্থিরতা আর প্রাকৃতিক দূর্যোগের ছোবলে বছরে অল্প কিছু দিনই সেই সুযোগ তারা পায়। সেসময়টাও বখাটেদের উৎপাতে কিশোরীদের পথচলা দায়!
ভাবা যায় আপনার আদরের বোন অথবা কন্যা স্কুল যাবার পথে বখাটেদের উৎপাতে অস্থির? নিশ্চয় ভাবা যায়.. এমনটাতো রোজই হচ্ছে! আমাদের তখন ইচ্ছে করে বখাটেকে চপেটঘাত করে এ শিক্ষা দিতে... হওয়াও উচিৎ এমনটাই...
অথচ কি অদ্ভুত এই দেশ! কি ভীষণ এসব কুলাঙ্গারের স্পর্ধা!

এসব বখাটেদের কোন বিচার নেই তাই এরা আজ এতো বেপরোয়া আর নির্ভীক হয়ে উঠেছে। দিবালোকে এতোগুলো মানুষের সামনে মেয়েটিকে উত্যক্ত করতে এতোটুকু ভয়তো পাচ্ছেইনা উল্টো শারিরিক লান্ছনার পথ বেছে নিয়েছে নির্বিকার চিত্তে!




আজ এই কুলাঙ্গারের শাস্তি নিশ্চিত না হলে আগামী কাল আপনার বোন আর কন্যাও এমনিভাবে লান্ছিত হবে.. এটা কোন অভিসম্পাত নয়.. অবধারিত সত্য।
সেদিন আমরা বলেছিলাম এই ধর্ষকের বিচার না হলে আগামীকাল পথেঘাটে এমনটাই হবে, পহেলা বৈশাখ আর নিউ ইয়ারে আমাদের কুলাঙ্গারের পাল সেই ভবিষ্যবানী প্রতিবছর বাস্তবায়িত করে চলেছে.. কোন বিচার নেই, নেই কোন শাস্তি।

ভারতের পদলেহনে সদা ব্যস্ত আমাদের সরকার ভারতের কাছ থেকে অন্তঃত একটি ভালো কাজ শিখুন। বখাটেদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। সরকার যদি এসব ছারপোকা দমন করতে না পারে তাহলে এমন ক্ষমতাহীন প্রতিবন্ধি সরকারের কি প্রয়োজন?

এই ধৃষ্টতা দেখাবার স্পর্ধা এরা কোথায় পায়! এদের এই কুকর্ম সমর্থনে কারা আছে, তাদের চেহারাও ফাঁস করে দেয়া প্রয়োজন।




এই পোস্টটি দেখুন




সাংবাদিক আর বৃহত্তর সিলেটবাসী পারেন এমনটা করতে।


কি ভীষণ স্পর্ধা! নিজের চোখকে বিশ্বাস করা যায়না!

আমাদের দেশের কিশোরীরা তাহলে মধ্যযুগে ফিরে যাবে? গৃহবন্দী হয়ে শুধু রান্না আর ঘর কন্নার কাজ শিখবে? কি প্রয়োজন তাদের শিক্ষার আলোকে আলোকিত করার?
ভাবা যায়...! আলোকিত ভবিষ্যতের স্বপ্নচোখে আমাদের শিশুকিশোরের দল বই হাতে স্কুল কলেজে যায়। রাজনৈতিক অস্থিরতা আর প্রাকৃতিক দূর্যোগের ছোবলে বছরে অল্প কিছু দিনই সেই সুযোগ তারা পায়। সেসময়টাও বখাটেদের উৎপাতে কিশোরীদের পথচলা দায়!
ভাবা যায় আপনার আদরের বোন অথবা কন্যা স্কুল যাবার পথে বখাটেদের উৎপাতে অস্থির? নিশ্চয় ভাবা যায়.. এমনটাতো রোজই হচ্ছে! আমাদের তখন ইচ্ছে করে বখাটেকে চপেটঘাত করে এ শিক্ষা দিতে... হওয়াও উচিৎ এমনটাই...
অথচ কি অদ্ভুত এই দেশ! কি ভীষণ এসব কুলাঙ্গারের স্পর্ধা!

এসব বখাটেদের কোন বিচার নেই তাই এরা আজ এতো বেপরোয়া আর নির্ভীক হয়ে উঠেছে। দিবালোকে এতোগুলো মানুষের সামনে মেয়েটিকে উত্যক্ত করতে এতোটুকু ভয়তো পাচ্ছেইনা উল্টো শারিরিক লান্ছনার পথ বেছে নিয়েছে নির্বিকার চিত্তে!




আজ এই কুলাঙ্গারের শাস্তি নিশ্চিত না হলে আগামী কাল আপনার বোন আর কন্যাও এমনিভাবে লান্ছিত হবে.. এটা কোন অভিসম্পাত নয়.. অবধারিত সত্য।
সেদিন আমরা বলেছিলাম এই ধর্ষকের বিচার না হলে আগামীকাল পথেঘাটে এমনটাই হবে, পহেলা বৈশাখ আর নিউ ইয়ারে আমাদের কুলাঙ্গারের পাল সেই ভবিষ্যবানী প্রতিবছর বাস্তবায়িত করে চলেছে.. কোন বিচার নেই, নেই কোন শাস্তি।

ভারতের পদলেহনে সদা ব্যস্ত আমাদের সরকার ভারতের কাছ থেকে অন্তঃত একটি ভালো কাজ শিখুন। বখাটেদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। সরকার যদি এসব ছারপোকা দমন করতে না পারে তাহলে এমন ক্ষমতাহীন প্রতিবন্ধি সরকারের কি প্রয়োজন?

এই ধৃষ্টতা দেখাবার স্পর্ধা এরা কোথায় পায়! এদের এই কুকর্ম সমর্থনে কারা আছে, তাদের চেহারাও ফাঁস করে দেয়া প্রয়োজন।




এই পোস্টটি দেখুন
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০০
২১টি মন্তব্য ১৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পিরিতের সংস্কৃতিওয়ালা তুমি মুলা’র দিনে আইলা না

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:৫৬


---- আমাদের দেশে ভাষা, সংস্কৃতি এবং সামাজিক সমুন্নয়ন তলানিতে। তেমন কোন সংস্কৃতিবান নেই, শিরদাঁড়া সোজা তেমন মানুষ নেই। সংস্কৃতির বড় দান হলো ভয়শূন্য ও বিশুদ্ধ আত্মা। যিনি মানবের স্খলনে, যেকোন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসরায়েল

লিখেছেন সাইফুলসাইফসাই, ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮

ইসরায়েল
সাইফুল ইসলাম সাঈফ

এ মাকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
এ বাবাকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
নিরীহ শিশুদের হত্যা করেছে ইসরায়েল
এই বৃ্দ্ধ-বৃদ্ধাদের হত্যা করেছে ইসরায়েল
এ ভাইক হত্যা করেছে ইসরায়েল
এ বোনকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
তারা মানুষ, এরাও মানুষ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

গ্রামের রঙিন চাঁদ

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১২


গ্রামের ছায়া মায়া আদর সোহাগ
এক কুয়া জল বির্সজন দিয়ে আবার
ফিরলাম ইট পাথর শহরে কিন্তু দূরত্বের
চাঁদটা সঙ্গেই রইল- যত স্মৃতি অমলিন;
সোনালি সূর্যের সাথে শুধু কথাকোপন
গ্রাম আর শহরের ধূলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১৭



পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহারের ধ্বংসাবশেষঃ
পালবংশের দ্বিতীয় রাজা শ্রী ধর্মপালদেব অষ্টম শতকের শেষের দিকে বা নবম শতকে এই বিহার তৈরি করছিলেন।১৮৭৯ সালে স্যার কানিংহাম এই বিশাল কীর্তি আবিষ্কার করেন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

পরবাসী ঈদ

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:২৩

আমার বাচ্চারা সকাল থেকেই আনন্দে আত্মহারা। আজ "ঈদ!" ঈদের আনন্দের চাইতে বড় আনন্দ হচ্ছে ওদেরকে স্কুলে যেতে হচ্ছে না। সপ্তাহের মাঝে ঈদ হলে এই একটা সুবিধা ওরা পায়, বাড়তি ছুটি!... ...বাকিটুকু পড়ুন

×