somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

তুমি ইসলাম প্রচার করতে চাও? আগে আল আমিন হয়ে দেখাও।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অ্যামেরিকায় গাড়ি চালানো অতি সহজ কাজ। বিশেষ করে ঢাকায় যারা গাড়ি চালিয়ে এসেছেন, তাঁদের কাছে মনে হবে এদেশে চোখ বেঁধে দিলেও তাঁরা গাড়ি চালাতে পারবেন।
একটি লেন ধরে গাড়ি চালাতে থাকো। স্পিড লিমিটটা মাথায় রাখলেই চলবে। রাস্তায় কেউ হুট করে দৌড়ে গাড়ির সামনে আসবে না। রাস্তা দখল করে কেউ ধান শুকাতে দিবেনা। ফুটপাথে দোকান বসবে না। গরুছাগল কুকুর চড়ে বেড়াবে না। রং ওয়ে দিয়ে কেউ দিব্যি গাড়ি ঢুকিয়ে দেবে না। রং পার্কিং করে কেউ বলবে না "আমি প্রধানমন্ত্রীর লোক। আমার বাপ এমপি।"
হ্যা, তারপরেও মাঝেমাঝে কিছু লোক পাওয়া যাবে যারা ট্রাফিক আইনের ধার ধারবেন না। ইন্ডিকেটর লাইট না জ্বালিয়েই হুশ করে লেন পরিবর্তন করবে। অথবা নো ইউটার্ন দিব্যি ইউটার্ন নিবে। অথবা সবচেয়ে ভয়ংকর যেটা, তা হচ্ছে, একদিক থেকে তীব্র গতিতে গাড়ি আসতে দেখেও রাস্তার ওপারে যাবার জন্য হঠাৎ করে গাড়ি টান দিবে। এদের কারণেই মূলত সাইড কলিশন হয়। ভয়াবহ রকমের দুর্ঘটনা ঘটে। মানুষ (বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অপরাধী নিজে) মারা যান কিংবা বরণ করেন পঙ্গুত্ব।
তো গতকালকে এই রকম একটি সাইড কলিশন থেকে বেঁচেছি।
আমি রাস্তায় গাড়ি চালাচ্ছিলাম। অফিস শেষে বাড়ি ফিরছি। রাস্তা ছিল ফাঁকা, স্পিড লিমিটের চেয়ে দশ মাইল বেশি বেগে চালাচ্ছি। দেখলাম সামনে একটা গাড়ি রাস্তায় ওঠার অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছে। মনে হচ্ছে আমি যাবার পরে আমার পেছনে আমার দিকেই রাস্তায় উঠবে। কিন্তু না, আমাকে হতভম্ব করে ব্যাটা রাস্তার উল্টো দিকে যেতে রাস্তায় নেমে টান দিল। অল্পের জন্য সাইড কলিশন হতে হতে হলো না। তার গাড়ির ইঞ্জিন শক্তিশালী (টেসলা), তাই সুরুৎ করে বেরিয়ে গেল। অন্য গাড়ি, বিশেষ করে পুরানো গাড়ি হলে হয়তো ততক্ষনে রাস্তার মাঝখানে থাকতো, এবং আমি তার উপর উলম্বভাবে আছড়ে পড়তাম।
এই ধরণের পরিস্থিতিতে আমরা হর্ন বাজাই। ভুল করা ড্রাইভারকে বুঝিয়ে দেই যে তুই ভুল করেছিস। আল্লাহ আল্লাহ কর, অল্পের জন্য বেঁচে গেছিস।
কিন্তু অভিজ্ঞতা বলে, রাস্তায় আচমকা হর্ন শুনে অনেক ড্রাইভার রাস্তায় ব্রেক কষে গাড়ি থামিয়ে দেয়। এমন না যে ইচ্ছে করে সে করে, ইন্সটিংক্ট তাঁকে সেটা করতে বাধ্য করে।
এখন, উপরের পরিস্থিতিতে যদি আমি হর্ন বাজাতাম, এবং লোকটা গাড়ি থামিয়ে দিত, তাহলেই বরং একসিডেন্টটা হতো। একেবারে নিশ্চিত। বরং ওকে পেরিয়ে যেতে দিয়ে আমি এক্সিডেন্টের হাত থেকে বেঁচে গেছি। আমাকে এক সেকেন্ডেরও কম সময়ে আমার এবং ওর গাড়ির গতি, রাস্তার প্রস্থ, এবং হর্ন বাজাবো কী বাজাবো না ইত্যাদি হিসাব করতে হয়েছে। জটিল ফিজিক্সের অংক, কিন্তু যারা ড্রাইভ করেন, তাঁরা এমন সমস্যার সমাধান রোজই করে থাকেন।
গাড়িটি পেরিয়ে যাবার পরে হাল্কা হর্ন দিয়ে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে কাজটা ঠিক করস নাই মফিজ। আজকের মতন বাঁইচ্যা গেলি, কিন্তু কালকে সাবধান থাকিস।
তো এই ঘটনা ঘটার সাথে সাথে একটি সমসাময়িক ব্যাপার মাথায় চলে এলো। সেটা লিখতেই ঘটনাটি এত বিস্তারিতভাবে বললাম।
তো মূল প্রসঙ্গে আসা যাক।
সাকিব আল হাসান বেচারা যাই করে না কেন, বাংলার ফেসবুক মুমিন সম্প্রদায়ের রোষানলের শিকার হন। একবার দেখেছিলাম সে বেচারা নিজের মায়ের সাথে বিমান ভ্রমনের ছবি দিয়েছে। লিখেছিল, "গোয়িং টু নিউ ইয়র্ক উইথ মম।"
শুরু হয়ে গেল ফাত্রামি কমেন্ট। একজন লিখলেন, "মাকে মম ডাকলেই স্মার্ট হওয়া যায় না সাকিব।"
আরেকজন লিখলো, "আমার যদি তোমার মতন টাকা থাকতো, তাহলে আমি মাকে নিয়ে মক্কা যেতাম, নিউইয়র্ক না।"
অতি ঘিনঘিনে সেসব কমেন্ট পড়ে আর রুচি হলো না সবটুকু পড়ার। শুধু শুধু নিজের ব্লাড প্রেশার বাড়িয়ে লাভটা কী?
তাঁর বৌয়ের ছবি দিলেতো কথাই নাই। সবাই শুরু করে দেন তাঁর পর্দা করা উচিৎ। পর্দা করা ফরজ। পর্দা না করলে দোযখে যেতে হবে। ইত্যাদি, ইত্যাদি।
কথা শুরুর আগে একটি কথা স্পষ্ট বলে নেই, আমি নিশ্চিত সুস্থ মাথার মানুষের সাথে কিছু উজবুক আহাম্মকও লেখাটি পড়ছেন। সেইসব উজবুক-আহাম্মকদের স্পষ্ট করে বলতে চাই, ইসলামে পর্দা করা ফরজ, এই নিয়ে কোন তর্ক নেই, এবং এই লেখাটি পর্দার বিরুদ্ধে নয়। কাজেই, পর্দা করতে বাঁধা দিচ্ছি টাইপ ফালতু ত্যানা প্যাচিয়ে বিরক্ত করতে আসলে মেজাজ অতিরিক্ত খারাপ হবে। ধরেই নিবেন মনে মনে আপনাদের বিশ্রী রকমের গালাগালি করছি।
তো - উপরে গাড়ির যেই উদাহরণটা দিলাম, সেখান থেকে আমরা শিক্ষা পাই যে সবসময়ে হর্ন বাজাতে নেই। এতে একসিডেন্ট হবার সুযোগ থাকে।
নবীজির (সঃ) জীবনী থেকেই উদাহরণ দিতে হলে বলতে হয়, যেদিন আল ওয়ালিদ ইব্ন মুগীরা (খালিদ বিন ওয়ালিদের পিতা) তাঁকে গিয়ে প্রশ্ন করছিলেন, "তুমি বড়, নাকি তোমার বাবা আব্দুল্লাহ? তুমি বড় নাকি তোমার দাদা আব্দুল মুত্তালিব? তাহলে কেন তুমি তোমার পূর্বপুরুষদের ধর্মকে বদলাতে চাইছো? তুমি কী বলতে চাও তাঁরা ভুল করেছিলেন?"
নবী (সঃ) জবাবে চুপ ছিলেন। কিছু বলেন নি। কারন তিনি জানেন এই জাহেলী আরব নেতার মস্তিষ্কে এই কনসেপ্ট প্রবেশ করবে না যে পিতার চেয়েও পুত্র নিজ কর্মগুণে মহৎ হতে পারে। জাহেলী আরবদের কাছে পূর্বপুরুষরা ছিলেন ঈশ্বরতুল্য। নিজেদের গোত্রের জন্য এরা জীবন দিতেও প্রস্তুত ছিল। এমন লোকের সাথে তর্কে জড়িয়ে উল্টো ইসলামের মূল পয়েন্টটাই নষ্ট হবার সম্ভাবনা আছে। কাজেই তিনি অপেক্ষা করলেন সঠিক সময়ের। যখন তিনি কোরআনের কিছু আয়াত পাঠ করে শুনালেন। ওয়ালিদ ইব্ন মুগীরা একদম হতভম্ভ হয়ে গেল।
নবী (সঃ) গাড়ির হর্ন বাজাননি। ওয়ালিদও তাই ব্রেক কোষেনি।
তেমনি, বিশ্বের সেরা অল রাউন্ডার সাকিব আল হাসান, যিনি এইসব চুনোপুটি পোকামাকড়ের মতন ফেসবুক ধার্মিকদের চেনেনও না, তারা যখন তাঁকে ইসলামিক জ্ঞান দিতে আসেন, তখন একটি বড়সড় সুযোগ আছে তিনি ব্রেক কষে গড়িয়ে থামিয়ে দিবেন, এবং একসিডেন্ট হবে। মানে হচ্ছে, এইসব আহাম্মক, মূর্খ, বকধার্মিক, ফেসবুকীয় মোল্লাদের কারনে সাকিব অথবা তাঁর পরিবারের লোকজনের মধ্যে ইসলাম সম্পর্কে একটি বিতৃষ্ণার জন্ম হবে - যার পরিণতি হবে তাঁরা জেদের কারণেই ইসলাম থেকে দূরে সরে যাবেন।
"পর্দা করতে বলছিস? তুই কে? যা শালার, করলাম না পর্দা, করবি কি তুই কইরা দ্যাখা!"
এই ঘটনা সরাসরি নিজের এক্সপিরিয়েন্স থেকে বলছি। আপনারা নিজেদের এবং আশেপাশে চোখ বুলালেই দেখবেন আমি ভুল বলিনি।
আমাদের দেশে বিপুল সংখ্যক মানুষ এইসব বকধার্মিক, মূর্খ, ভন্ডদের শিকার। এদের কারণেই তাঁদের মনে ইসলাম সম্পর্কে একটি বিতৃষ্ণার জন্ম হয়েছে। আফসোসের কথা - এইসব বলদদের মাথায় সেসব ঢুকেও না। এরা চারিদিকে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে বেড়ায়।
উদাহরণ দেই। কিছুদিন আগে আমার এক আপু জিজ্ঞেস করলেন, ইসলামে নাকি বিধর্মীদের ছোয়া যায় না? এক বাঙালি মহিলা নিজে বিকিনি পরে ছবি তুলেন, অথচ নিজের বাচ্চাকে বিধর্মীদের ছুঁতে দেন না, এতে নাকি পাপ হবে।
সমস্যা এখানেই। মহিলা অল্পবিদ্যা ভয়ংকরী ফলাতে গিয়ে কিছু বিধর্মীর মনে ইসলামকে ভুলভাবে পরিবেশন করছে। এবং এতে ঐ বিধর্মীদের মনে ইসলাম সম্পর্কে নেগেটিভিটি সৃষ্টি করছে। ওরা ধরেই নিচ্ছে ইসলাম একটি ডবল স্ট্যান্ডার্ড ধর্ম, হিপোক্রেটদের ধর্ম। যার ফলে ঐ বিধর্মী বা তাঁর নিকটাত্মীয় স্বজন জীবনেও ইসলামকে ভাল চোখে দেখবে না।
এক্ষেত্রেও, আমাদের মূর্খ - ভন্ডের দল অন্যের বৌকে পর্দা করার ব্যাপারে এমনভাবে নসিহত দিয়ে বেড়াচ্ছে যে এই মেয়ে এইসব কমেন্ট পড়লে জেদের বশেই পর্দা প্রথা থেকে দূরে থাকবে। এবং এই জেদটা তাঁকে ইসলামবিদ্বেষী করে তুললেও আমি দোষ দিব ঐ সব ছাগবুদ্ধির নসিহতদাতাদের।
ইসলাম সবার আগে পুরুষকে বলেছে চোখের দৃষ্টি নত করতে। যেই আয়াতে আল্লাহ মেয়েদের পর্দার নির্দেশ দিয়েছেন, তাঁর ঠিক আগের আয়াতে পুরুষদের বলছেন দৃষ্টি নত করতে। সাকিব আল হাসানের বৌ ন্যাংটা হয়ে ঘুরলেও তুই তাঁর দিকে তাকানোর কথা না, পর্দার নসিহত দেয়াতো বহুদূর। তুই নিজের পর্দা বাদ দিয়ে ড্যাবড্যাব করে দেখবি, আর তাঁকে পর্দা করতে বলবি এইটাতো ইসলাম বলে না চাঁদু। তোমাকে আগে "মুসলিম" হতে হবে। আল্লাহ কুরআনে এই কথাটাই বলেছেন, তারা জাহান্নামী, যারা অন্যকে সুপরামর্শ দেয়, কিন্তু নিজেরাই সেটা ফলো করেনা।
হ্যা, আপনার মা পর্দা করছে না, আপনি বলবেন, মা পর্দা করো। ইসলামে বলা হয়েছে পর্দা করতে। আল্লাহর সরাসরি নির্দেশ, নবীজির (সাঃ) নির্দেশ। এতে কোন সুগার কোটিং নেই।
আপনার বোন পর্দা করছেনা, আপনি বলুন, "বোন, প্লিজ পর্দা করো। ইসলামে পর্দা করা নামাজ পর্যায়ের ফরজ।"
বৌ পর্দা করছে না, বলুন, "তুমি যতদিন পর্দা করছো না, তুমি হাফ মুসলমান থেকে যাবে।"
কিন্তু তাঁরা যদি পর্দা না করেন, সেটা তাঁদের চয়েজ। আল্লাহর সাথে তাঁদের হিসেব নিকেশ। আপনাকে জিজ্ঞেস করা হবে তুমি কী বলেছিলে?
আপনি বলতে পারবেন, "কানের সামনে ঘ্যান ঘ্যান করেছি - শুনেনি, কি করার ছিল আমার?"
Let Allah deal with them. আপনি আপনার স্ট্যান্ড পয়েন্টে ক্লিয়ার।
হ্যা, এখন সাকিবের বৌকে আপনার বলার অধিকার আছে? না নেই। হু আর ইউ? যদি কেউ এইসব ব্যাপারে বলার অধিকার রাখে, তাঁরা হচ্ছেন, তাঁর নিকটাত্মীয়, বা তাঁর ওস্তাদজি, যাকে সে শ্রদ্ধা করে, ভালবাসে, সম্মান করে। যার কথা সে মন দিয়ে শুনবে, বুঝার চেষ্টা করবে। তুমি শালা ভন্ড ফেসবুক ইউজার, নিজেরই পর্দার ঠিক নাই। তুমি আসছো নসিহত দিতে। তোমার কথা শুনলেইতো গা জ্বালা করবে। কী বলছো সেটা শোনারতো প্রসঙ্গ অনেক দূরে।
কালকে কিছু মহা তালেবর ব্যক্তি কথা প্যাঁচানোর চেষ্টা করছিল।
"তাহলেতো নবী (সঃ) ইসলামের দাওয়াত দিতেন না।"
মুহাম্মদ (সঃ) রাসূল হবার আগে কী ছিলেন এইসব মহাজ্ঞানীগন জানে? মক্কার "আল আমিন।" যাকে সবাই শ্রদ্ধা করতো, বিশ্বাস করতো, যার কথা সবাই মন দিয়ে শুনতো।
তুমি ইসলাম প্রচার করতে চাও? আগে আল আমিন হয়ে দেখাও। লোকের বিশ্বাস অর্জন করতে শিখো। তারপরে ফিল্ডে নামো। তোমার কথা তখন শিশির শুনবে, সাকিব শুনবে, সাকিবের আম্মাও শুনবেন।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১১
১১টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×