পাখি পালনে উন্নত হবে শিশুর মানসিকতা
দুষ্টু প্রকৃতির শিশুদের নিয়ে অভিভাবকরা চিন্তিত, ভারাক্রান্ত আর হতাশাগ্রস্থও বটে।
দুষ্টু প্রকৃতির সন্তানদের মানসিক পরিবর্তনে এক জোড়া পাখি পালন অনেকটা সহায়ক হতে পারে বলে অভিজ্ঞরা বলে থাকেন।
[ এক জোড়া বাজরিগার হতে পারে শিশুর মানসিক স্বাস্থ্যের সহায়ক ]
বাচ্চারা কথা না শুনা, সময় মতো নাওয়া-খাওয়া না করা, পড়াশোনায় অমনোযোগিতার বিষয়ে অভিভাবকরা যারপরনাই চিন্তিত। আর এই কারণে অভিভাবকদেরও নাওয়া খাওয়া হারাম হওয়ার উপক্রম হয় কখনো কখনো। ফলে অনেক সময় আদরের সন্তানের গায়ে হাত তোলা এবং মারধর করা অনেকটা স্বভাবে পরিণত হয় মা-বাবার। এমন ক্ষেত্রে শুধুমাত্র এক জোড়া সুন্দর খাঁচায় আবদ্ধ পাখি (অবশ্যই দেশীয় নয়) সন্তানের স্বভাবে পরিবর্ত আনতে সক্ষম। হ্যাঁ, এটা সত্যি।
ইন্টারনেট ব্যবহার, মোবাইলে গেইম আসক্তি সন্তানদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যে ক্ষতিকর প্রভাব বিস্তার করে। সেখানে আকর্ষণীয় এক জোড়া পাখি আপনার সন্তানের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যে দ্রুত পরিবর্তন করবে, যেটা আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না। প্রকৃতিকে ভালবাসবে আর চিন্তা চেতনায়ও জীবপ্রেম ফুটে উঠবে।
তাই শুধু শাসন নয়, সন্তানের পরিবর্তনের জন্য কিছুটা কৌশলীও হতে হবে। এজন্য এক জোড়া পাখি পালন হতে পারে আপনার সন্তানের জন্য মোক্ষম কৌশল।
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:২৩