somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কালীতলার পেতনি : আহমদ নাদিম কাসমি (অনুবাদ গল্প)

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:১০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


হ্যাঁ, এটা ঠিক যে, ঘটনাটা একেবারেই অশ্রুতপূর্ব বিস্ময়কর । কিন্তু এটাও তো মানতে হবে যে, কখনো কখনো এমন কিছু বিস্ময়কর ঘটনা সত্যও হয়ে থাকে । এ হলো গিয়ে এক নেংটা পেতনির ঘটনা ।

সে দিনভর ঘন বর্ষায় ভিজে ভিজে পানির নালার ভেতর চকমকি পাথর খোঁজে । আর রাতভর সেই পাথর মুঠির মধ্যে নিয়ে নূপুরের মতো ঘুঙুর ঘুঙুর বাজায় । পাথরের ঘর্ষণে যেই না জোনাকির মতো একটু আগুনের ফুলকি ছিটকে বেরিয়ে আসে, অমনি তার সে কি উচ্ছ্বাসের হাসি ! একবার সে হাসি শুরু হলে আর থামে না, কমেও না, একটু একটু করে বাড়তেই থাকে । বিজলির মতো থেকে থেকে আসা সে হাসির বিচ্ছুরণ বহুদূর থেকে দেখতে পাওয়া যায়, শুনতেও পাওয়া যায় ।

অথচ আমরা ভাবতাম, বর্ষায় আমাদের ওপর যখন রহমতের বারিধারা নেমে আসে, তখন আকাশের নক্ষত্ররা আনন্দে ঝুমুর ঝুমুর আওয়াজ তোলে । পাশেই ঝিলের ওপরে ভেসে থাকা চাঁদটা ঝুঁকে এসে পানির পদ্মকে চুমু খায় । তারপর অনাহুত লজ্জায় সে মেঘের আড়ালে লুকিয়ে পড়ে । কখনো আবার মেঘের পর্দা সরিয়ে উঁকি দিয়ে দেখে, ঠাণ্ডা বাতাস জলপরীদের গা ছুঁয়ে ছুঁয়ে উপত্যকার দিকে ধেয়ে চলেছে । পাহাড়ের নৈশব্দ চিরে তখন গুন গুন গুঞ্জন ওঠে । এই গুঞ্জন ধ্বনির ফাঁকেই চারিদিক আলো করে ফোটে এক থোকা লাল গোলাপ । মনে হয়, ক’দিন ধরে সেই গোলাপের গায়ে অশুভ ছায়া পড়েছে ।

প্রথম দিকে, যখন এই নির্জন শ্মশানের মতো জায়গাটায় সে এসেছে, ততক্ষণে শ্রাবণের বৃষ্টিভেজা রাত দ্বিপ্রহরের পাঠ শেষ করে তৃতীয় প্রহরের দিকে এগিয়ে গেছে । আকাশে মেঘের আনাগোনা তখনো চলছে এবং আরেকবার মুষলধারে নামবে বলে ত্রাহি ত্রাহি গর্জন করছে মেঘ ।

এমন শীতল সময়ে পথের পাশে গড়া ছনের ডেরায় ঘুম ঘুম চোখে বসে ছিলো আমাদের গাঁয়ের এক রাখাল । অলক্ষুণে ছায়াটা তার পাশ দিয়ে অতিক্রম করামাত্রই রাখালের গা কাঁটা দিয়ে উঠলো । ভূত-ভূত বলে আটালি-পাটালি চিৎকার করতে করতে রাখাল দিলো ভো দৌড় । ভয়ে ছুটতে ছুটতে সে অন্ধকারে হারিয়ে গেলো । দ্বিতীয় রাতেও এ অঞ্চলের অনেক কামলা, কৃষক আর রাখালেরা বহুদূর থেকে ছায়াটাকে সেই চকমকি পাথর তুলতে দেখে । সুতরাং ঘটনাটা যে মিথ্যা নয়, তা মোটামুটি সবার গোচরে পরিষ্কার হয়ে যায় ।

সেদিনই বিত্তবানদের প্রতিটি ঘরের সদর দরজায় তাবিজ ঝুলানো হয় । গরিবের ঝুপড়ির আশেপাশে ছিটানো হয় পির সাহেবের দম দেয়া পানি । শেষে গাঁয়ের তশিলদার সাহেব এলাকার সবচে’ বড় মৌলবি হুজুরকে ডেকে জলসা বসিয়ে বলেন- হুজুর, এখানে তিনবার কোরান পড়ে বখশে দেবেন, আর ভরপেট মিষ্টান্ন খেয়ে যাবেন...

প্রতিবেশি শিখ পরিবারের সন্ত সিং ক’দিন ধরে ঘরেই বন্দি হয়ে ছিলো কোনো এক অজানা কারণে । রাওয়ালপিন্ডিতে পেতনির প্রাদুর্ভাব ঘটেছে শুনে সে চট করে বাইরে বেরিয়ে আসে । তারপর বাহিরের দিক থেকে দরজায় একটা পেটমোটা তালা ঝুলিয়ে, তারপর সেই তালার ওপর ক’ফোঁটা সিঁদুর ঢেলে দিয়ে খিড়কি গলিয়ে সে ভিতরে পালিয়ে যায়, আর তার দেখা মেলে নি । আর তার পড়শি মাজারপ্রেমী চুমি লাল ভূত-প্রেতের দোষ কাটাতে দুই চার দশদিকের সাধু-ফকিরকে জমায়েত করে এক বিরাট ওরস-ভজনের আয়োজন করে ফেলে । তাদের বিচিত্র গীত-সঙ্গীতের ভনভনানি ভিমরুলের মতো আকাশ-পাতাল মুখর করে তোলে ।

সেই দিন থেকে এলাকার মাদরাসা-মক্তবের সব ক্লাস বন্ধ । কেননা, গাঁয়ের বধূরা তাদের কলিজার টুকরা সন্তানদেরকে কলিজার মধ্যেই পুরে রেখেছে আর মসজিদের মক্তব কিংবা মাদারাসার বারান্দায় বসে সবাই মিলে সেই অলক্ষুণে পেতনির ঠিকুজি বর্ণনা করে চলেছে ।

এদিকে সপ্তাহ যেতে না যেতেই সে গাঁয়ের এক ছেলে মুরাদ এসে চাউর করে দিলো- ওটা পেতনি না, পেতনি না; মানুষ, মানুষ ।

মৌলবি সাব বললেন- ভাই, তুমি কী এমন জানো বলতো, হুট করে বলে ফেললে যে, ওটা পেতনি না, মানুষ । শোনো, বাদশা সেকান্দরের জমানায় ওই পাহাড়ের পাশের কালীতলায় একটা হিন্দু পেতনি এক ইউনানি সৈন্যের মাথা ফাটিয়ে মগজ বের করে খেয়েছে । তখন থেকে কালীতলার ওই দিকে কেউ ভুলেও পা দেয় না । এরপর থেকে মাঝেমধ্যেই দেখা যায়, ঝড়-তুফানের রাতে একটা নেংটা পেতনি ওখানে টিমটিমে প্রদীপ জ্বালে, জোরে জোরে তালি বাজায় । তার ভয়ানক অট্টহাসির শব্দও শোনা যায় প্রায়ই । বিশ্বাস না হয় তো, তোমাদের মাতব্বর সাবের কাছে জিজ্ঞেস করে দ্যাখো ।

গ্রামের মাতব্বর সাহেব আবার ঘটনাক্রমে মুরাদের দাদা । দাদা তো মাশাল্লা কোরানের গুটিকতক আয়াত থেকে শুরু করে আবাবিলের চঞ্চুর কেচ্ছা পর্যন্ত, এমনকি নানান সুরা তেলাওয়াতের ফজিলত ও শেফাদায়ক ভেষজ বানানোর তরিকা পর্যন্ত ঠোটস্ত জাননেওয়ালা । তিনি গাঁ-ভরা লোকজনের মধ্যে চেঁচিয়ে বললেন- কোন মায়ের বেটা মৌলবি সাবের কথা বিশ্বাস করে না, সাহস থাকলে সে কালীতলার টিলায় উঠে দেখাক । তিনি আরো বললেন- বাদশা আকবর দিল্লি থেকে একবার শুধু এই জন্যেই এখানে এলেন যে, এই কালীতলায় কী রহস্য আছে, সেটা সে দেখবে । কিন্তু ওখানে গিয়ে ভয়ে ভিড়মি খেয়ে পড়েছে বাদশা এবং সেই ভয়েই শেষ পর্যন্ত আকবর মারা গেছে ।

মুরাদ বললো- আমার কথাটা তো একবার শুনবেন ..

দাদা বললেন- হ্যাঁ ভাই, তোমরা মুরাদের কথাও একটু শোনো । এ তো আর তোমার-আমার মতো মূর্খ না, তাই না, যে শোনামাত্রই সে হাঁকডাক দিয়ে তা-ই বিশ্বাস করবে । এরা হলো গিয়ে শিক্ষিত পণ্ডিত ছেলে-ছোকরা । এরা এখন কলেজে ইংরেজি পড়ে গাঁয়ে এসে আমাদের মাতৃভাষা শেখায় ! বলো ভাই মুরাদ, বলো ।

মুরাদ বললো- ওটা কোনো পেতনি না, দাদা; একজন জলজ্যান্ত মানুষ । বরং বলতে গেলে অত্যন্ত রূপবতী এক মহিলা । এত লম্বা আর ঘন চুল তার, মনে হয় যেনো গাঢ় ধোঁয়ার মতো কুণ্ডলি পাকিয়ে আছে একটা বিরাট কালো কুচকুচে শামুক । গায়ের রঙ চাঁদের কিরণের মতো ধবধবে ফরসা । চোখ দু’টা বাদামি । চোখের মণি দুটি চমৎকার পাথরের মতো । চোখের পাপড়ি এমন সূচালো আর দীর্ঘ, আর এমন ঢঙে সে চোখের পলক মারে মনে হয় যেনো ধনুক থেকে তীর......আর...

দাদা মুচকি মুচকি হাসতে হাসতে বললেন- থেমো না, নাতি.. চালিয়ে যাও...

মৌলবি সাহেব এতক্ষণে কয়েকশ’বার তাসবির দানা জপে শেষ করেছেন ।

মুরাদ বললো- দাদা, ওই মহিলার দুই ভ্রুর মধ্যিখানে একটা নীল টিপও আছে ।

এটা শুনে দাদা নিজেকে কিছুটা সামলে বসে পড়লেন । মৌলবি সাহেব তসবিটা মুঠির মধ্যে নিয়ে হাত উঁচিয়ে বললেন- আমি বলছি না যে, কালীতলার যেই পেতনিটা এক ই্উনানি সৈন্যের মস্তক উগলে খেয়েছে, এই পেতনিটাই সেই পেতনি । কিন্তু তার কপালের এই যে টিপ, এটা তো নিশ্চয় হিন্দু মহিলার চিহ্ন । আর হিন্দু মানেই ভূত-প্রেতের আছর সেখানে আছে ।..খোদার কসম খেয়ে কও তো মুরাদ, সে যে হিন্দু, এতে কি কোনো সন্দেহ আছে তোমার?

দাদা বললেন- মৌলবি সাব, দশকথার এক কথা বলে দিয়েছেন । সুতরাং এবার যাও মুরাদ, সবাইকে নিয়ে ঘরে গিয়ে নফল নামাজ পড়ো । শোকর করো যে, তুমি জ্যান্ত আসতে পেরেছো ।

-এরপরও আমি বলছি যে, সে কোনো পেতনি না, তাকে আমাদের সাহায্য করা দরকার ।
মুরাদের কথায় ইস্পাতকঠিন দৃঢ়তা ছিলো । সে বললো- যদি পেতনি এরকমই হয়ে থাকে, তাহলে সেই পেতনির কাছে এক্ষণই কালীতলা যেতে তৈরি আছি আমি । কিন্তু দাদা, আমি আস্থার সাথে বলতে পারি, সে ভূত-পেতনি জাতীয় কিছু না ।

-তাহলে কে সে, বলো । দাদা উপস্থিত লোকজনের প্রশ্নবোধক চাহনির জবাবে এই প্রশ্ন করলেন ।

-কেউ একজন হবে ।..মুরাদ বললো- তবে আমি নিশ্চিত সে আমাদের অঞ্চলের কোনো মহিলা হবে । আমি মানুষের বর্ণ চিনি দাদা । অনেক দেশ ঘুরেছি । ইরানিদের দেখেছি, ইরাকে, মিশরেও দেখেছি কিন্তু এ রূপ তাদের কারো সঙ্গে মেলে না । তার চেহারার মধ্যে কাশ্মিরি আপেলের রঙ আছে, গমের মতো লালমেটে বর্ণও আছে, শরীরের কোথাও কোথাও নদীতীরের বালির ফ্যাকাশে ভাবও আছে, কোথাও আবার সোনাধানের সোনালী আভাও মাখা আছে । এই রকম বর্ণের মানুষ কেবল এই পাক-ভারত উপমহাদেশে, কেবল এই হিন্দুস্তানেই পাওয়া যায় ।

-হিন্দুস্তানে আরো বহুকিছু পাওয়া যায়, জনাব...
তশিলদারের ছেলে মহিম লাহোরের কোনো এক কলেজে পড়ে । ইস্টারের ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে এসেছে । ভারি কোনো বইয়ের পাতা উল্টানোর মতো স্বরে সে বললো- আরো বহুকিছু পাওয়া যায় হিন্দুস্তানে । এখানে বাংলার পচাছনের তৈরি ঘরও আছে, বীর-বাহাদুরের এতিম সন্তানও আছে । আছে সারা হিন্দুস্তানের সেই সকল বিধবা নারী, জলে কিংবা স্থলে যাদের ইজ্জত রক্ষার যুদ্ধে নিহত পুরুষদের লাশের ওপর শকুন-হাঙর আর কীটপতঙ্গের মচ্ছব হয়েছে । তাদের রক্তের স্রোত উপমাহদেশের ফ্যাসিজমকে ভাসিয়ে নিয়ে গেছে । যাদের খুনের সলতে থেকে কর্পুরের সুবাসিত প্রদীপ জ্বলেছে সারা হিন্দুস্তানে । তোমাদের অমৃতসর, রাওয়ালপিন্ডি আর মুলতানও কোনো অংশে বাদ পড়েনি । অথচ আজো এখানে নারীদের শুধু এই কারণে ধর্ষিত হতে হয় যে, তার কপালে কেনো একটা নীল টিপ আছে । আজো এখানে বাচ্চাদের....

মহিমের কথা শেষ হয় নি, তার মাঝেই দাদা বলে উঠলেন- না না ভাই, নমিতার বাচ্চাদের কিছু হয় নি । তারা ভালো আছে । তার বাচ্চাদের এখনো কেউ কিছু বলে নি...
মহিমের দীর্ঘ বক্তৃতায় দাদা মনে হয় ঘোরের মধ্যে পড়ে গিয়েছিলেন...তাই বুঝে উঠতে পারেন নি, কী বলতে কী বলে ফেলেছেন ।

মৌলবি সাহেব চমকে উঠে বললেন- নমিতা? নমিতা কে?

দাদা এইবার হুঁশ ফিরে পেয়েছেন । উপস্থিত গাঁয়ের মানুষের স্তব্ধ দৃষ্টির সামনে আমতা আমতা করে বললেন- কালীতলার পেতনি ।

মূল- আহমদ নাদিম কাসমি
অনুবাদ- মনযূরুল হক


লেখক পরিচিতি : আহমদ নাদিম কাসমিকে উর্দুসাহিত্যের প্রগিতিশীল ধারার পুরোধা মনে করা হয় । ১৯৫৪ সালে যখন পাকিস্তানে প্রগতিশীল লেখক সংঘ (PWA) নিষিদ্ধ করা হয়, তখন সংঘের মহাসচিব ছিলেন কাসমি । দেশের প্রবীণ-নবীন খ্যাতিমান উর্দু লেখকরা এই সংঘের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলেন। তিনি ২০ নভেম্বর ১৯১৬ সালে তিনি তৎকালীন হিন্দুস্তানের খোশাব অঞ্চলে জন্মগ্রহণ করেন এবং ১০ জুলাই ২০০৬ সালে লাহোরে তার তিরোধান হয় । মওলানা মুহাম্মাদ আলি জওহারের মৃত্যু উপলক্ষে ১৯৩১ দৈনিক সিয়াসত-এ লেখা কবিতাকেই তার প্রথম রচনা বলে গণ্য করা হয় । দীর্ঘদিন তিনি আনকা ছদ্মনামে লিখেছেন বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় । পেশাজীবনের প্রথম দিকে তিনি একজন সরকারি আমলা ছিলেন । পরে ১৯৪৫ সালে তিনি পেশোয়ার রেডিওর স্ক্রিপ্ট রাইটার হিসেবে যোগদান করেন । দেশভাগের পরেও তিনি এই রেডিওতেই কাজ করেছেন । কাসমি প্রায় শতায়ু লাভ করেছিলেন এবং সাহিত্যের প্রায় সব শাখা নিয়ে তিনি প্রচুর লিখেছেন । তার গ্রন্থের সংখ্যা প্রায় দুই শতাধিক ।
বর্তমান গল্পটি লেখকের উর্দু চূড়য়াল (چڑیل) গল্পের মূলানুগ অনুবাদ ।

সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৯
১৫টি মন্তব্য ১৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ডালাসবাসীর নিউ ইয়র্ক ভ্রমণ

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৪৪

গত পাঁচ ছয় বছর ধরেই নানান কারণে প্রতিবছর আমার নিউইয়র্ক যাওয়া হয়। বিশ্ব অর্থনীতির রাজধানী, ব্রডওয়ে থিয়েটারের রাজধানী ইত্যাদি নানান পরিচয় থাকলেও আমার কাছে নিউইয়র্ককে আমার মত করেই ভাল ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×