বিসমিল্লাহ হির রহমানির রাহিম।
ঘন্টা ৩ আগে খবরটা পেয়েই ছুটে চললাম কুড়িগ্রাম ধরলা ব্রীজ সংলগ্ন একটি মাদ্রাসায়। খবরটা হল এই, ৩১ বছর আগের একটি লাশ পাওয়া গেছে সম্পুর্ন অক্ষত অবস্থায়। কিন্তু আমার দুর্ভাগ্য আমি যাওয়ার পূর্বেই দাফন হয়েছে। মাদ্রাসার হুজুর গন ও মরহুমের নাতী পরিচয় দানকারী একজনের কাছ থেকে জানলাম যে, এই লোকের বাড়ী কুড়িগ্রামের সদর উপজেলার মোঘলবাসা নামক এলাকায়। ইনি ৩১ বছর পূর্বে মারা গেছেন।ইনি চরমোনাই পীরের মুরিদ ছিলেন। ২১ বছর পর নদী ভাঙ্গনে ইনার লাশ বের হয়ে আসে। পরে অন্য এক জায়গায় তার লাশ দাফন করা হয়। পরে আবারো নদী ভাঙ্গনে পরে তার লাশ বেড়িয়ে আসে।
লোকজন আবারো অন্যত্র দাফন করেন। আজ ৩১ বছর পর সেই কবরটিও নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেল। কিন্তু আল্লাহ পাকের অশেষ রহমতে তার লাশ টি সম্পুর্ন অক্ষত আছে এমন কি তার কাফন পর্যন্ত নষ্ট হয় নি। আজ এলাকা বাসী ও মরহুমের সন্তান তার লাশটি নিয়ে আসে কুড়িগ্রাম ধরলা ব্রীজ সংলগ্ন একটি মাদ্রাসায়।উল্লেখ্য, প্রতিবছর এই মাদ্রাসা প্রাঙ্গনে ৩দিন ব্যপী ইজতেমায় ৩-৪ লক্ষ লোক জমায়েত হয়ে চরমোনাই পীরের মাহফিলে অংশ নেয়।
Click This Link
এটি তার কবরের ছবি। কিছুলোকের কাছে মোবাইলে তোলা ভিডিওতে দেখলা তার কাফনের কাপড় সামান্য হলদেটে ভাব হয়েছে তবে অক্ষত আছে।
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই জুন, ২০১২ রাত ৯:৫৯