রনি ঃ হ্যালো মূসা ভাই
ওপাশ ঃ আমি মূসা না তোর বাপ
রনি ঃ মানে???
ওপাশ ঃ কই তুই??
রনি ঃ মিতেবদের বাসায়, কার্ড খেলি.....
ওপাশ ঃ এখনই বাসায় আয়।খিচুরি রান্না করতে হবে......
তারপর রনি ভাই বলল চল মিতেব বাসায় যাই।আমি বললাম চলেন যাই।ফাহিম ভাই আর রিন্টু মুরগি রান্না করবে,তারই প্রস্তুতি চলছে.........
আমরা ঘরে ঢুকতেই সালার পো কই থাকস??খুইজ্জা পাওয়া যায় না..........(ফাহিম রনিকে বলল)।রনি ভাই এর জবাব দিল এই বলে কি হইছে??মালয়েশিয়া আইসা মিষ্টি খান নাই.......মুখ এরকম ক্যা.........
তারপর সবাই মিলে খিচুরি রান্না করতে সাহায্য করলাম।এরমধ্যে মুরগী রান্না শেষ।25 মিনিটের মধ্যে খিচুরি ও শেষ।
12 টায় টেবিলে জন্মদিনের কেক।ওয়াসির জন্মদিন।সবাই তাকে উইশ করলাম।সে কেক খাওয়াল সবাইকে।
আমরা সবাই খাওয়া শেষ করে বসলাম আড্ডা দিতে।সেখানে আমি মূসা, রনি ,আদনান, পলাশ আর জিতু ছিল।সবাই বিয়ার ,কফি,চা আর সিগারেট খাচ্ছি আর আড্ডা জমিয়ে তুলছি.............
আড্ডার বিষয়বস্তু ছিল কে কয়টা প্রেম করছে এবং দেশের নির্বাচন নিয়ে।ঘড়ির কাটা তখন সকাল 6.00 টা ।হঠাৎ পলাশ বলল চলেন ফুটবল খেলি......সবাই রাজি হল।আমি বললাম আমি ঘুমাইতে গেলাম।সবাই আমাকে জোর করে নিয়ে গেল।আমি ও বাধ্য হয়ে গেলাম।
তখন কি কেউ জানত যে এই রকম বিপদ আমার হবে।খেলার মাঝখানে আমার পা গেল কেটে রক্তে লাল হল সাদা বলটা।সাথে সাথে খেলা শেষ।2টা সেলাই নিয়ে আমি এখন বিশ্রামে।ভালই হল।এরকম একটা শিক্ষা হওয়া বড় প্রয়োজন ছিল আমার।এখন একটু ভাল তাই আপনাদের সাথে দুঃখটা শেয়ার করলাম।