এই বেয়াদবটাকে থাবরানো উচিত।
তাঁদের নিজেদের ৯টি হল বেদখল হয়ে আছে আজ ৩০ বছর ধরে!
হাজী সেলিম এরশাদের আমলে এরশাদকে হাত করে তিব্বত হল দখল করে সেখানে তার বউয়ের নামে মার্কেট বানিয়ে ফেলেছে!
শহীদ আনোয়ার শফিক হল, সাইদুর রহমান হল এবং রউফ মজুমদার হল দখল নিয়ে অথবা পুরোনো ভবন ভেঙে সেগুলোতে দস্তুর মতো ফার্নিচার আর হার্ডওয়্যার ব্যবসা চলছে।
এই হলগুলো পুরোনো হিন্দু অর্পিত সম্পত্তি হিসেবে দেখিয়ে এগুলোর কাগজপত্রের নানান জটিলতার কথা বলে হলগুলো প্রভাবশালীরা এভাবেই লিজের নামে দখল করে নিয়েছে।
এই সরকার ২০০৯ সালে সরকার গঠন করে দখলদারদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নেয়।
আদালতের রুলিং নিয়ে সরকারি পর্যায়ে এই হলগুলো জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়কে বুঝিয়ে দেয়ার কথা বলা হলেও দুর্নিতিবাজ ডিসি অফিসের লাল ফিতার দৌরাত্ত আর আইনের মারপ্যাচ কিছুতেই ছুটছে না।
ছুটতো যদি এই বেদ্দফ ছাত্ররাও সেই সময় সোচ্চার হত।
এই অবস্থায় তাঁরা পরিত্যক্ত কারাগারের স্থানে হল নির্মানের জন্য যে দাবি জানিয়েছেন সেটা অযৌক্তিক।
পরিকল্পনা মাফিক পরিত্যক্ত কারাগারের স্থানে হবে যাদুঘর ও পার্ক। সেটাই হওয়া উচিত।
আর ছাত্রদের উচিত বেদখল ৯ টি হল উদ্ধারে আন্দোলন সুরু করা।
ইটের পাঁজরে ঢাকা সরু অলিগলির পুরান ঢাকায় এমনিতেই জায়গা কম, যেখানে একটু পার্ক টার্ক স্থাপন করা যায়। পুরান ঢাকায় দালানের ছাদ ছাড়া নিঃশ্বাস নেয়ার মত কোন জায়গা নাই। কারাগারের যায়গা কারা-যাদুঘর ও পার্ক হলেই সবচেয়ে ভাল।
চক ও দেশের বৃহৎ পাইকারি বাজারের এত কাছে হলের নামে চাঁদাবাজির আখড়া বানানোর কোন মানে হয় না।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:১০