টকশোতে সবাই মহা বিশেষজ্ঞ! ভর্তি পরীক্ষা আর পাবলিক পরীক্ষা যে এক জিনিষ নয় সেটাও জানেনা।
যেখানে পরীক্ষার্থী ৩৩ হাজার ২৫৫ জন আর আসনসংখ্যা ২ হাজার ৩৩৩, সেখানে পাশের হার বেশি হবে কি করে?
পাস করেছে ৩ হাজার ৮০০ শিক্ষার্থী। এরপরও ১,৪৬৭ জন বাদ দিতে হবে।
অবস্য আবেদন করেছিল মোট ৩৪ হাজার ৬১৬ জন অনুপস্থিত ছিল ১ হাজার ৩৬০ জন শিক্ষার্থী।
ভর্তি পরিক্ষার মূল উদ্দেশ্য পাশ-ফেল করানো নয়, সর্বোচ্চ মেধাবী + যোগ্যদের ছেকে বের করা।
প্রতিবার এধরনের শিরনাম দিয়ে জল ঘোলা করার চেষ্টা করা হয়।
ভর্তি পরিক্ষার প্রশ্ন জটিল ও বিশেষভাবে তৈরিকরা, যাতে বাছাই করতে সুবিধা হয়। বিপুলসংখক পরীক্ষার্থী ভেতর অল্পসংখক মেধাবীরা কঠিন প্রশ্নের চাপের মুখেও টিকে যাবে। কঠিন প্রশ্ন মেধা এবং সক্ষমতা উভয়ই মূল্যায়ন করে। যাতে ওয়েটিংলিষ্ট সহ সিটসংখার কাছাকাছি একটি ফিগার থাকে। এর মানে এই না যে বাকি সবাই গোল্লা পেয়ে ফেল।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:৩২