উনি ছুটি না নিলে দেশের এমন কি াল উদ্ধার কইরা ফালায় দিতেন?
ঈদের সময়েও তো দেখেছি উনি রাষ্ট্রপতির সাথে হাসিমুখে, শেখ রেহেনার সাথে পর্যন্ত খোশআলাপে মসগুল ছিলেন।
ওনার যা দেয়ার তা দেয়া হয়ে গেছে, উনি পাকি স্টাইলে করবেন! এতটা আশা করা উচিত না।
এটা পাকিস্তান না। এটা বাংলাদেশ!
এটুকু নিয়েই সন্তুষ্ট থাকা উচিত। উনি ছুটিতে গেলেও কিছুনা, না গেলেও কিছুনা।
ফাইনাল রায়ে বিচারপতিদের অপসারন ক্ষমতা যার কাছেই থাকুক, প্রকৃত বাস্তবতা হচ্ছে এদেশে বিচারপতিদের অপসারন হয় না,
৯০এ সব সামরিক সরকার বিদায়ের পর আর কখনোই বিচারক বর্খাস্ত হয়নি।
বংগবন্ধু হত্যামামলার আপিল শুনানি করতে তালবাহানা, মাসের পর মাস কালক্ষেপন, শুনানি সুরুর আগে জজসাহেব 'বিব্রত' ... পরে পরবর্তি জজও 'বিব্রত' ... এরপর শুনানি করতে সরাসরি অস্বীকৃতি। বিক্রুদ্ধ আওয়ামী সমর্থকরা লাঠিমিছিল করলেও আওয়ামী সরকার সেই
ইচ্ছাকৃত কালক্ষেপনকারি জজদের বিরুদ্ধে কোন ব্যাবস্থা নেয়নি, এদের কালক্ষেপনে আওয়ামীলীগের টার্ম শেষ হয়ে গেছিল।
পরে ক্ষমতায় এসে আওয়ামী সরকার সেই ইচ্ছাকৃত বিলম্বকারি বেয়াদব জজদের বিরুদ্ধে কোন ব্যাবস্থাই নিতে দেখা যায় নি।, বরং চাকুরি পদন্নতি সাভাবিক গতিতেই হয়েছে। এমনকি তাদের দুজনকে প্রধান বিচারপতি হতেও কোন বাধা দেয়া হয়নি।
২০০৫ এ জালসনদ ধরা খাওয়ার পরও জজ বর্খাস্ত হয়নি। তবে ২০০৭ এ তত্তাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় আসলে সেই জাল সনদের জজসাহেব বাসা ছেড়ে পালিয়ে গেছিল, তাকে আজও খুজে পাওয়া যায় নি, এরপরও কাগজে কলমে চাকুরি বহাল।
ড্রয়িং রুম শো-ডাউন, প্রেস ব্রিফিং, বিবৃতি, ...
এখন পিছনের দরজা খোঁজা .. খুজতে খুজতে .. কান্নাকাটি ...
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:০৯