মানুষের একটা নিজস্ব স্বভাব আছে, ঐডা খাঁটি আস্তিক বা যুক্তিবাদি নাস্তিক হইলেও পাল্টায়না। ঐডা নিজের স্বভাব চরিত্র। নবী রসুল আল্লাহ খোদা নিয়া গালাগালি যুক্তিবাদের ভিতরে পড়েনা তবুও নাস্তিকেরা করে। আবার কেউ নবী রসুল নিয়ে গালাগালি দিলে তার বোনরে বা মায়েরে গালাগালি দেওয়া ও ইসলামের ফান্ডামেন্টাল রুলসের বিরুদ্বে যায়।
গালাগালি হলো গিয়া (কু)মানুষের এক ধরনের স্বভাব, ঐডা সে তিনবার হজ্ব কইরা আসলেও তা করবে, বা খুউব যুক্তিবাদি কঠিন নাস্তিক হইলেও করবে।
আজকে যে আস্তিক পোলাডা গালাগালি করে, ঐডা কালকে নাস্তিক হইলে ও গালাগালি করবে এবং যুক্তি দিয়া তার গালাগালি করাটা ডিফেন্ড করবে।
গালাগালি করা আস্তিক গুলার হাতে ক্ষমতা দেওয়া হইলে ওরা ধর্মের নামে মানুষ হত্যা করবো আর কইবো ঐডা ঠিক আছে।
তেমনি গালাগালি করা নাস্তিকগুলার হাতে ক্ষমতা দেওয়া হইলে ওরাও হত্যা করবো শ্রেনী শত্রু ক্ষতমের নামে বা সে অকম্যুনিস্ট। এবং যুক্তি দিয়া তার গনহত্যা গুলো ডিফেন্ড করবে। তাইতো লেন লেন লেলিন, আঙ্কেল স্টালিন, মাও নাস্তিক হইয়াও গত শতাব্দীতে সবচেয়ে বেশী গনহত্যা করেছে।
কারনটা ঐ যে মানুষের স্বভাব, যা সে পাইছে গুহায় বসবাস করার সময় থেইকা।
মোদ্দা কথা , আপনি আস্তিক হইতে পারেন বা নাস্তিক হইতে পারেন তবে মানুষ হইতে পারবেন না।
সবচেয়ে জরুরী আস্তিক হওয়া ও নয় বা নাস্তিক হওয়া ও নয়, আসল জরুরীটা হলো মনুষ হওয়া।
আসেন সবাই মানুষ হই।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই আগস্ট, ২০১১ ভোর ৪:১৪