somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আজকের একটি এক্সক্লুসিভ নিউজ।

০১ লা অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:২৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

একটি ইন্টারভিউ এবং দুটি ভাষণ

লিখেছেন , শফিক রেহমান
পুরো লেখাটাঃ এইখানে
তার কিছু চুম্বক অংশঃ
জাতিসংঘে শেখ হাসিনার ভাষণ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুক্রবার ২৪ সেপ্টেম্বরে নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘ ভবনে জাতিসংঘের ৬৬তম অধিবেশনে বাংলায় একটি সুদীর্ঘ ভাষণ দেন। এই ভাষণটি বাংলাদেশে বিটিভি সমপ্রচার করে ২৫ সেপ্টেম্বর শনিবার রাত সাড়ে দশটায়। এক ঘণ্টারও বেশি লম্বা তার এই ভাষণটির তাৎপর্য ও প্রতিক্রিয়া কি ছিল? বিশ্ববাসী কি বাংলাদেশের ‘গণতন্ত্রের মানসকন্যা’ রূপে পূর্ব প্রচারিত এবং ‘শান্তির সেবিকা’ রূপে সমপ্রতি প্রচারিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষণটি শোনার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিল?

অনুচ্চারিত তিস্তা
শেখ হাসিনার এই প্রায় ১৬৫০ শব্দবিশিষ্ট ভাষণে তিস্তা শব্দটি ছিল অনুচ্চারিত এবং নির্মিতব্য অথবা নির্মীয়মান টিপাইমুখ বাধ শব্দগুলো ছিল অনুপস্থিত। ইনডিয়ার সঙ্গে নদীর পানি বণ্টন বিষয়ে বর্তমান সমস্যাগুলো যেখানে উল্লেখযোগ্য মনে হয়নি, সেখানে শেখ হাসিনা ফারাক্কা-গঙ্গা বিষয়ে অতীত সমস্যার কথা যে আবার টেনে আনেননি, সেটাও তার পক্ষে স্বাভাবিক ও মানানসই ছিল।
তাহলে শেখ হাসিনার ভাষণের মূল বিষয়বস্তু কি ছিল?


শান্তির নতুন দূত
এই ভাষণের প্রায় চার-পঞ্চমাংশ বা ৮০ শতাংশ ছিল তার সরকারের সাফল্যের ফিরিশতি যা অনেকটা বাজেট ভাষণের মতো মনে হয়েছে। বলা বাহুল্য জাতিসংঘে সেদিন কেউ বাংলাদেশের বাজেট কাহিনী শোনার জন্য উপসি'ত ছিলেন না। ভাষণের বাকি এক-পঞ্চমাংশ বা ২০ শতাংশ ছিল স্বদেশে তার শান্তি প্রতিষ্ঠায় সাফল্য এবং বিদেশে শান্তি প্রতিষ্ঠায় তার উদ্যোগের বিষয়। এই শান্তিকাহিনী দুই ভাগে বিভক্ত করা হয়েছিল।
ভাষণের প্রারম্ভে প্রয়োজনীয় সৌজন্য প্রকাশের পরই ছিল শেখ হাসিনার পিতা প্রয়াত শেখ মুজিবুর রহমানের শান্তি প্রচেষ্টার উল্লেখ। তারপরে আবার ভাষণের শেষের দিকে ছিল শেখ হাসিনার নিজস্ব শান্তি প্রচেষ্টার উল্লেখ। তার ভাষণের এই শেষাংশের কিছুটা নিচে উল্লেখ করছি :

গত অর্ধ শতাব্দি ধরে আমি রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত রয়েছি। পুরো সময় জুড়ে আমি ছিলাম শান্তির পক্ষে একজন অগ্রণী ও নির্ভীক যোদ্ধা। আমি মনে করি জবরদস্তি এবং আইনের শাসনের অনুপসি'তির মতো অবিচার নিরসনের মাধ্যমে সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব। অসাম্য, অর্থনৈতিক বৈষম্য, বঞ্চনা, দারিদ্র, সামপ্রদায়িকতা, নারী এবং ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর অধিকারহীনতা এবং সরকারি কাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার অভাব মানুষের ন্যায়বিচার প্রাপ্তির ক্ষেত্রে বাধা হিসেবে কাজ করে।

আমার সারা জীবনের অভিজ্ঞতার আলোকে আমি আপনাদের সামনে একটি শান্তির মডেল উপস'াপন করতে চাই, যার ভিত্তি হচ্ছে জনগণের ক্ষমতায়ন। এটি একটি বহুমাত্রিক ধারণা, যেখানে গণতন্ত্র এবং উন্নয়নকে সর্বাগ্রে স'ান দেওয়া হয়েছে, যার কেন্দ্রে আছে জনগণের ক্ষমতায়ন।
আমি এর নাম দিয়েছি ‘জনগণের ক্ষমতায়ন মডেল’। এর মূল বিষয় হচ্ছে সকল মানুষকে সমান চোখে দেখা। শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজন জনগণের ক্ষমতায়ন এবং মানবিক সক্ষমতা বৃদ্ধি।
আই প্রবলেম
পাঠকরা লক্ষ্য করুন, এই পর্যায়ে শেখ হাসিনা অন্ততপক্ষে সাতবার আমি ও আমার শব্দ দুটি উচ্চারণ করেছেন। বিশ্বশান্তি প্রচেষ্টায় শেখ হাসিনা যে আমিত্ব রোগে ভুগছেন সেটা এই দুটি শব্দের বহুল ব্যবহারে প্রমাণিত হয়েছে।
একই লক্ষ্যে একই অ্যাসেম্বলি হলে বারাক ওবামা ও ডেভিড ক্যামেরন যেসব যুক্তিপূর্ণ ভাষণ দেন সেখানে আমিত্ব ছিল নির্বাসিত। শেখ হাসিনা তাদের ভাষণ দুটি পড়ে দেখতে পারেন। এখানে জানিয়ে রাখা উচিত যে, সাধারণত পশ্চিমের শালীনতা ও সংযমপ্রিয় পলিটিশিয়ানরা ‘I’ বা ‘আমি’র বদলে ‘We’ বা ‘আমরা’ এবং ‘My’ বা ‘আমার’ বদলে ‘My' বা ‘আমাদের’ শব্দ দুটি ব্যবহার করেন।
প্রয়োজন ইতিহাস উপদেষ্টা
এ কথা এখন অনেকেই জানেন শেখ হাসিনা চান নোবেল শান্তি পুরস্কার এবং ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে তার ব্যক্তিগত আক্রোশের অন্যতম কারণও এটা।
দুঃখের বিষয় বর্তমানে বিভিন্ন বিষয়ে শেখ হাসিনার সাতজন শক্তিমান উপদেষ্টা থাকলেও ইতিহাস বিষয়ে একজন উপদেষ্টাও নেই।
যদি কোনো ইতিহাস উপদেষ্টা থাকতেন, তাহলে তিনি হয়তো জানাতে পারতেন গত পঞ্চাশ বছরে ক্ষমতাসীন অবস'ায় মাত্র সাত জন নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছেন।

ভূতের মুখে রাম নাম
ক্ষমতাসীনরা স্বদেশে তাদের দাবি করা সাফল্যের জন্য নোবেল পুরস্কার পাননি।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর শান্তি প্রচেষ্টার বিশ্ব তাৎপর্য এদের তুলনায় খুব কম। সুতরাং পজিটিভলি চিন্তা করলে, এদের তুলনায় শেখ হাসিনার নোবেল শান্তি পুরস্কার পাওয়ার সম্ভাবনা নগণ্য।
অন্য দিকে নেগেটিভলি চিন্তা করলে শেখ হাসিনার নোবেল শান্তি পুরস্কার পাওয়ার আদৌ কোনো সম্ভাবনা যে নেই সেই সিদ্ধান্তে আসা যেতে পারে। প্রধান কয়েকটি কারণ :
এক. মৃত্যুদণ্ড দেওয়া ও তা কার্যকর করায় শেখ হাসিনার ও তার দলের আগ্রহ। আগে দেখা যেত ব্যানার, পোস্টার ও দেয়াল লিখনে “ফাসির রায় কার্যকর কর” স্লোগান। পাচজনের ফাসি হয়ে যাবার পর এখন দেখা যাচ্ছে “হত্যাকারীদের দেশে ফিরিয়ে আনো ও ফাসি দাও” স্লোগান। শেখ হাসিনার নির্দেশে তার সরকার এখন বিভিন্ন দেশে যেমন, আমেরিকা, কানাডা, লিবিয়া, পাকিস্তান ও ইনডিয়াতে অভিযুক্ত হত্যাকারীদের খুজে বেড়াচ্ছে। লক্ষ্য, তাদের স্বদেশে ফিরিয়ে এনে ফাসি দেয়া। এই লক্ষ্য শেখ হাসিনাকে নোবেল শান্তি পুরস্কার পাওয়ার লক্ষ্য থেকে দূরে সরিয়ে দিয়েছে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের তথ্য অনুযায়ী এখন বিশ্বের ১৩৭টি দেশে মৃত্যুদণ্ড রহিত করা হয়েছে। এমনকি কিছু দেশে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হলেও তা কার্যকর করা হয় না। অ্যামনেস্টি মৃত্যুদণ্ডের ঘোর বিরোধী এবং অপ্রকাশ্যে তারা নোবেল শান্তি পুরস্কারের পেছনে কাজ করে। সুতরাং....।
দুই. এই সেদিনও আমেরিকার সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন তার বন্ধু ড. ইউনূস প্রসঙ্গে বলেছেন শেখ হাসিনা পরশ্রীকাতর ও প্রতিহিংসাপরায়ণ। প্রতিহিংসা কোনো গুণ নয়। শেখ হাসিনার “একটার বদলে দশটা লাশ চাই” প্রভৃতি উক্তি কোনো দিনই তার শান্তিবাদী অহিংস ইমেজ আনবে না।
তিন. বিরোধী রাজনৈতিক দলকে শত্রু আখ্যায়িত করা এবং বিরোধীদের দমনপীড়ন শেখ হাসিনাকে অশান্তির পক্ষে একজন অগ্রণী ও নির্ভীক যোদ্ধা রূপে প্রতিষ্ঠিত করেছে। শেখ হাসিনা যখন জাতিসংঘে শান্তির ভাষণ দিচ্ছিলেন তখন জাতিসংঘ ভবনের বাইরে বাংলাদেশে তারই পুলিশবাহিনীর হাতে নির্যাতিত ও আহত এবং এখন নিউ ইয়র্কে চিকিৎসাধীন বিএনপি নেতা বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক এমপি প্রতিবাদ জানাচ্ছিলেন। শেখ হাসিনার মুখে শান্তির কথা শুনে জয়নুল আবদিন ফারুক তখন নিশ্চয়ই আওড়াচ্ছিলেন “ভূতের মুখে রাম নাম” বাক্যটি।
চার. জয়নুল আবদিন ফারুক নির্যাতন প্রক্রিয়ার পরেই সেপ্টেম্বরে প্রকাশিত হয়েছে, ইসলামী ব্যাংক হসপিটালের ক্লিনার ইউসুফকে ভূপাতিত করে তার বুকের ওপর সদর্পে দাড়িয়ে আছে আবু হাজ্জাত নামে জনৈক পুলিশ অফিসার। ইউ টিউব এবং ইন্টারনেটের কল্যাণে এই ছবি বিশ্বের অন্তত ৮০টি দেশে প্রচারিত হয়েছে এবং শেখ হাসিনার শান্তির চাকা পাংচার করে দিয়েছে।
পাচ : বিনা বিচারে মতিউর রহমান নিজামীসহ অন্যান্য জামায়াত নেতাকর্মীদের এবং বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে জেলে আটক রাখার বিষয়টি আন্তর্জাতিকভাবে আর গ্রহণযোগ্য হচ্ছে না। তাই যুদ্ধাপরাধের বদলে এখন মানব অধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ এদের বিরুদ্ধে তোলা হচ্ছে। সে যা-ই হোক না কেন, বিনা বিচারে এত দীর্ঘ সময় রাজনৈতিক প্রতিপক্ষদের আটকে রাখা শেখ হাসিনার জুলুমবাদকে সুপ্রতিষ্ঠিত করেছে - শান্তিবাদকে নয়।

দিল্লি নজদিক, কিন' নোবেল দূর অস্ত
উপরোক্ত বিষয়গুলো বিবেচনা করলে এই সিদ্ধান্তে আসতেই হবে যে, জাতিসংঘে শেখ হাসিনার ভাষণে উন্নয়ন বিষয়ক ফিরিশতি ছিল নিষ্প্রয়োজনীয় এবং শান্তি বিষয়ক তত্ত্বটি ছিল নিরর্থক। সব মিলিয়ে এই ভাষণটি ছিল বাংলাদেশীদের জন্য গুরুত্বহীন।
অথচ এই ভাষণই হতে পারত খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং ঐতিহাসিক। যদি শেখ হাসিনা শুধু বলতেন বাংলাদেশের জীবনমরণ সমস্যা, পানি সমস্যার কথা, সেপ্টেম্বরে ইনডিয়ার নিলর্জ্জ প্রতারণার কথা। স্বঘোষিত টপ দেশপ্রেমিক যদি সত্যিই দেশের কথা ভাবতেন তাহলে তিনি তা-ই বলতেন। কিন' না। তিনি প্রমাণ করেছেন তিনি আত্মপ্রেমিক। তাই তিনি বহু খরচ করে জাতিসংঘে গিয়ে দিয়ে এসেছেন ‘জনগণের ক্ষমতায়ন মডেল’ নামে শান্তি প্রতিষ্ঠার থিওরি। বাস্তবে বাংলাদেশে এটি ‘আমার (হাসিনার) ক্ষমতায়নের থিওরি’ বলে বিবেচিত হবে। বাংলাদেশিরা বলতে বাধ্য হবে দিল্লি হাসিনার নজদিক হলেও, নোবেল শান্তি পুরস্কার দূর অস্ত!
৬টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ডালাসবাসীর নিউ ইয়র্ক ভ্রমণ

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৪৪

গত পাঁচ ছয় বছর ধরেই নানান কারণে প্রতিবছর আমার নিউইয়র্ক যাওয়া হয়। বিশ্ব অর্থনীতির রাজধানী, ব্রডওয়ে থিয়েটারের রাজধানী ইত্যাদি নানান পরিচয় থাকলেও আমার কাছে নিউইয়র্ককে আমার মত করেই ভাল ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×