somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শিবিরের ৫০ আস্তানা বোমা কারখানা !!!!!

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৫৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

নাশকতার উদ্দেশ্যে ককটেল ও পেট্রলবোমা তৈরি হচ্ছে রাজধানীতে শিবিরের অর্ধশতাধিক আস্তানায়। তৈরি করা শত শত বোমা মজুদও করা হচ্ছে অন্তত ১২টি আস্তানায়। বোমা বিস্ফোরণে হতাহতের সংখ্যা বাড়াতে ককটেলে বেশি মাত্রায় ধ্বংসাত্মক উপাদান ব্যবহার করা হচ্ছে। শিবিরের 'ককটেল টিমের' অর্ধশত কর্মী বোমা তৈরি ও বহনের কাজে নিয়োজিত আছে। পেশাদার বোমা নিক্ষেপকারীদের কাজে লাগিয়ে তারা নাশকতা চালাচ্ছে। সম্প্রতি রাজধানীতে শিবিরের ১২টি আস্তানায় অভিযান চালিয়ে এবং বেশ কিছু আসামি গ্রেপ্তারের পর নাশকতার রূপরেখা পেয়েছে স্থানীয় থানা পুলিশ ও গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। সংশ্লিষ্ট নির্ভরযোগ্য সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সর্বশেষ কল্যাণপুরে পুলিশের গাড়িতে পেট্রলবোমা নিক্ষেপের ঘটনার সূত্র ধরে গতকাল শুক্রবার শিবিরের একটি আস্তানায় অভিযান চালিয়ে ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এর আগে গত ৩ ডিসেম্বর মোহাম্মদপুরে আরেকটি আস্তানার সন্ধায় পায় ডিবি পুলিশ।
সূত্র জানিয়েছে, গোয়েন্দা নজরদারির আড়ালে থেকেই বাসা-বাড়িতে বোমা তৈরি করা হচ্ছে। এরপর শিবিরের 'ককটেল টিম' একের পর এক হামলা চালাচ্ছে। এবার পুলিশের ওপরই হামলার পরিকল্পনা জানতে পেরে নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন। নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিবি পুলিশের কার্যালয়, পুলিশ সদর দপ্তর, র‌্যাব সদর দপ্তর, সচিবালয় ও মন্ত্রীপাড়ায়। চেকপোস্ট বাড়ানো হয়েছে রাজধানীর ৪৯টি থানার সামনে এবং পার্শ্ববর্তী এলাকায়।
ডিবি পুলিশের বোমা নিষ্ক্রিয়কারী দলের প্রধান, অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) ছানোয়ার হোসেন কালের কণ্ঠকে বলেন, 'অর্ধশতাধিক মেস বা বাসায় গড়ে ১০-১২টি করে বোমা তৈরি ও সরবরাহের তথ্য ছিল আমাদের কাছে। এখন যেখানেই অভিযান চালানো হচ্ছে সেখানেই শত শত ককটেল মিলছে। এমন বড় অন্তত ১২টি আস্তানা আছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে। এগুলোর সন্ধানে অভিযান অব্যাহত আছে।'
এডিসি ছানোয়ার আরো বলেন, 'মেস বা বাসায় বোমা তৈরির প্রক্রিয়ার সঙ্গে শিবির জড়িত। তাদের অন্তত ৫০ জন কর্মী ককটেল টিমে কাজ করে বলে বিভিন্ন সময় আমরা তথ্য পেয়েছি। তারা নাশকতা চালানোর বাধা হিসেবে পুলিশকে দেখছে। তাই এখন পুলিশের ওপর হামলা চালাতে চাইছে।' বোমার ধরন সম্পর্কে জানতে চাইলে ছানোয়ার হোসেন বলেন, 'ককটেল তৈরির ম্যানুয়াল অনুয়ায়ী এর ক্ষতির পরিমাণ বোঝা যায়। সম্প্রতি আফতাবনগরে বোমারু আনোয়ারের আস্তানা থেকে উদ্ধার হওয়া বোমাগুলো বেশি ধ্বংসাত্মক ছিল। তবে আগে ককটেলে লোহার গুঁড়ো, কাচসহ স্প্লিন্টারের পরিমাণ কম থাকত। ফলে বিস্ফোরণে হতাহত হতো কম। কিন্তু এখন ককটেলে অধিক পরিমাণে এসব ধ্বংসাত্মক উপাদান ব্যবহার করা হচ্ছে।'
গত বুধবার বিকেলে কল্যাণপুরে ইবনে সিনা ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সামনে পুলিশের রিকুইজিশন একটি করা গাড়িতে আগুন দেয় শিবিরের ক্যাডাররা। সূত্র জানায়, ওই ঘটনার তদন্ত করতে গিয়ে গতকাল কল্যাণপুরের শহীদ মিনার রোডে অভিযান চালিয়ে শিবিরের একটি আস্তানার সন্ধান পায় পুলিশ। মিরপুর বিভাগের পুলিশের উপকমিশনার ইমতিয়াজ আহমেদ কালের কণ্ঠকে বলেন, এই বাসা থেকে পুরো ঢাকায় শিবিরের নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ করা হতো। একই সঙ্গে সদস্য সংগ্রহ, চাঁদা তোলা, ককটেল তৈরি ও তাত্তি্বক প্রশিক্ষণ দেওয়া হতো।
গত ১০ নভেম্বর রাতে কাঁঠালবাগান বাজার রোডের ৮৮ নম্বর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ১৭৯টি ককটেল ও দেড় কেজি বিস্ফোরকসহ চার শিবিরকর্মীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। অভিযানের দুই ঘণ্টা পর কলাবাগান থানা লক্ষ্য করে তিনটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায় দুর্বৃত্তরা। কলাবাগান থানার ওসি মোহাম্মদ ইকবাল বলেন, আস্তানাটিতে শিবিরের ১১ জন কর্মী-সমর্থক থাকত। অন্যরা আগেই হয়তো বোমা নিয়ে বেরিয়েছে। তারাই পুলিশকে ভয় দেখাতে ওই হামলা চালায়।
জানা গেছে, ওই ঘটনায় কলাবাগান থানায় মামলা দায়েরের পর তদন্তের ভার দেওয়া হয়েছে ডিবি পুলিশের কাছে। ডিবি আদালতের নির্দেশে আসলাম, ফয়সাল হোসেন তারেক, দেলোয়ার হোসেন ও শফিকুল ইসলাম নামের চার শিবিরকর্মীকে ছয় দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। ডিবির এডিসি ছানোয়ার হোসেন জানান, ওই মেসে শিবিরের মাঝারি শ্রেণীর কয়েকজন নেতার যাতায়াত ছিল। তারা শহরের বিভিন্ন স্থানে নাশকতা চালানোর জন্য ওই বাসায় বোমা তৈরি করত। পুরো চক্রটিকে গ্রেপ্তারের লক্ষ্যে অভিযান চলছে। তিনি বলেন, সম্প্রতি গ্রেপ্তার হওয়া বোমা নিক্ষেপকারীরা বলছে, পুলিশকে লক্ষ্য করে ককটেল ছুড়তে তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কারণ পুলিশ তাদের বড় বাধা।
গত ১০ নভেম্বর রাতে নিউ মার্কেট ও পল্লবী থানার সামনে পাঁচটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় দুর্বৃত্তরা। সম্প্রতি পল্টন, কারওয়ান বাজার, গাবতলী, সায়েদাবাদ, যাত্রাবাড়ী, পল্টন ও মহাখালী এলাকায় পুলিশের গাড়ি লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। এরপর তেজগাঁও থানা ও নিউ মার্কেট থানায় ককটেল ছোড়ে দুর্বৃত্তরা। এ ছাড়া নয়াপল্টন, আগারগাঁওসহ কয়েকটি এলাকায় ককটেল হামলায় অন্তত ১০ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।
সূত্র জানায়, বাসা ভাড়া করে সহজেই তৈরি করা হচ্ছে ককটেল, গ্রেনেড, পেট্রলবোমা, পাইপবোমা ও চকলেটবোমা। গোপন এসব আস্তানার বেশির ভাগই থেকে গেছে গোয়েন্দা নজরদারির বাইরে। সম্প্রতি ককটেল হামলার ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় পুলিশ নতুন কৌশলে অভিযান শুরু করেছে। ডিবি সূত্রে জানা যায়, দেশে ককটেল তৈরি ও ধ্বংসাত্মক কাজে জড়িত ১২টি পেশাদার গ্রুপসহ অন্তত ৪০০ ব্যক্তি। রাজধানীতে দুই শতাধিক পেশাদার ককটেল-কারিগর আছে। এদের প্রধান ১৮ জনকেও শনাক্ত করেছে ডিবি। ডিবির অভিযানে অর্ধশতাধিক ককটেল-কারিগর গ্রেপ্তারও হয়েছে। তবে বর্তমানে পেশাদার কারিগরের চেয়ে শিবিরকর্মীরাই ককটেল বানানো ও হামলায় বেশি সক্রিয়। তাদের বলা হয় ককটেল টিম। তারা ককটেল ফাটানোকে নিজেদের ভাষায় বলে 'আওয়াজ দেওয়া'।
গোয়েন্দা সূত্র জানায়, গত ১ ডিসেম্বর ধানমণ্ডি ১৫ নম্বর রোডে বাসে অগি্নসংযোগের অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া শিবিরকর্মী হারুনর রশিদের দেওয়া তথ্যানুযায়ী গত ৩ ডিসেম্বর রাতে মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাড়িতে অভিযান চালায় ডিবি। অভিযানে ১৫০টি চকলেটবোমা, ১৫০ গ্রাম গানপাউডার, তিন-চার কেজি পেট্রল, এক কেজি মার্বেল, তিনটি গুলতি এবং জিহাদি তৎপরতা বিষয়ের বেশ কিছু বই উদ্ধার করে ডিবি। এই আস্তানা থেকে কয়েকটি নাশকতা চালানো হয়েছে।
গত ১১ নভেম্বর আজিমপুরের নিউ পল্টন ইরাকি মাঠের পাশে একটি টিনশেড বাড়ির মেস থেকে ১৫৩টি ককটেল উদ্ধার করে পুলিশ। লালবাগ থানার ওসি নুরুল মোত্তাকিন বলেন, ককটেল মজুদকারী চক্রটিকে এখনো ধরা যায়নি। তবে জানা গেছে, শিবিরের কর্মীরা এর সঙ্গে জড়িত।
একই দিন কলাবাগানের ২৪৯ নম্বর ভবনের দ্বিতীয় তলায় অভিযান চালিয়ে শিবিরকর্মীদের আরেকটি মেস থেকে বোমার চালান আটক করে ডিবি পুলিশ। ডিবির অস্ত্র উদ্ধার ও প্রতিরোধ টিমের সিনিয়র এসি গোবিন্দ চন্দ্র পাল জানান, ২৪০টি চকলেটবোমা, ১৫ কেজি ওজনের আধাবস্তা মার্বেল ও ৩৫টি গুলতিসহ নাজিমউদ্দিন ও আহসান হাবিব নামে দুই শিবিরকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়। দুই আসামিকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে অনেক তথ্য পাওয়া গেছে।
গত ৩ নভেম্বর শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চে বোমা হামলা চালাতে গিয়ে আনোয়ার হোসেন নামে এক বোমারু আহত হয়। গত ৬ নভেম্বর রাজধানীর মেরাদিয়া এলাকা থেকে তার প্রশিক্ষক সফিকুল ইসলাম সফিককে গ্রেপ্তার করে ডিবি। তাকে তিন দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে ডিবি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়েছে। ডিবির উপকমিশনার (দক্ষিণ) কৃষ্ণপদ রায় বলেন, 'বোমা তৈরির ম্যানুয়াল ও জিহাদি বই থেকে ধারণা করা যাচ্ছে তারা জেএমবির আদলে কোনো উগ্র জঙ্গি গোষ্ঠীর সঙ্গে সম্পৃক্ত। এর নেপথ্যে কারা আছে সে বিষেয়ে তদন্ত চলছে।'
এদিকে গত ৭ নভেম্বর আদাবরের শেখেরটেক এলাকার একটি ফ্ল্যাটে অভিযান চালিয়ে বিস্ফোরক, জিহাদ বিষয়ের বই, পেট্রল, ল্যাপটপ, কাচের বোতল, ২০টি হেলমেট ও লোহার পাইপসহ হুমায়ুন কবীর ও আজগর আলী নামে দুজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। সূত্র জানায়, এর আগে রাজধানীর শ্যামলী, কাকরাইল, হাজারীবাগ, পুরান ঢাকার শ্যামপুর ও মিরপুর এলাকার পাঁচটি ভাড়া বাসা থেকে বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক জব্দ করা হয়।
মেডিক্যাল ছাত্রদের নিয়ন্ত্রণে শিবিরের বোমার কারখানা : রাজধানীর কল্যাণপুর এলাকায় গতকাল একটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে বোমা, বোমা তৈরির উপাদান, বোমা তৈরির নির্দেশিকা, হামলার প্রশিক্ষণের নির্দেশনা এবং জিহাদ-সংক্রান্ত বইসহ মেডিক্যাল কলেজের ১০ ছাত্রকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। অভিযান পরিচালনাকারী পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, গ্রেপ্তারকৃতরা সবাই শিবিরের সক্রিয় সদস্য। তাদের মেসে বোমা তৈরি করে মজুদ ও নাশকতার পরিকল্পনা করা হতো। এ আস্তানা থেকেই গত বুধবার কল্যাণপুরে পুলিশের একটি গাড়িতে আগুন দেওয়ার পরিকল্পনা হয়। অভিযানকালে বাসা থেকে ১১টি তাজা ককটেল, দুটি পেট্রলবোমা, তিনটি ল্যাপটপ ও শিবিরের চাঁদার রসিদও উদ্ধার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃত ১০ জন হলেন- ইমন সরকার, রবিউল, ইব্রাহিম খলিল, আবদুল্লাহ আল মামুন, শাখাওয়াত হোসেন, জাহাঙ্গীর আলম, লিয়াকত, কুতুব শিকদার, শরীফুল ইসলাম ও আনিসুর রহমান। তাঁরা সবাই ইবনে সিনা মেডিক্যাল কলেজের শিক্ষার্থী।
মিরপুর মডেল থানার ওসি সালাউদ্দিন খান কালের কণ্ঠকে জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল সকাল ৮টার দিকে কল্যাণপুরের শহীদ মিনার রোডের ১৫ নম্বর বাড়ির পাঁচতলার একটি মেসে অভিযান চালানো হয়। সেখানে পেট্রলবোমা, ককটেল, জিহাদ-সংক্রান্ত বই, বোমা তৈরির সরঞ্জাম, বোমা তৈরির নির্দেশিকা পাওয়া যায়। কার্যত এটি শিবিরের বোমা বানানোর কারখানা।
মিরপুর বিভাগীয় পুলিশের উপকমিশনার ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, তিন-চার দিন ধরে জায়গাটি নজরদারিতে রাখা হয়। এখান থেকে পুরো ঢাকায় শিবিরের নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ করা হতো।
পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, দুই মাস আগে ফ্ল্যাটটি মাসিক ১৭ হাজার টাকায় ভাড়া নেন কয়েকজন। বাড়ির মালিক আবদুল কবির এই বাসা ভাড়া দিয়ে বনানী এলাকায় বসবাস করেন বলে জানা গেছে। - See more at: Click This Link
৭টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ডালাসবাসীর নিউ ইয়র্ক ভ্রমণ

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৪৪

গত পাঁচ ছয় বছর ধরেই নানান কারণে প্রতিবছর আমার নিউইয়র্ক যাওয়া হয়। বিশ্ব অর্থনীতির রাজধানী, ব্রডওয়ে থিয়েটারের রাজধানী ইত্যাদি নানান পরিচয় থাকলেও আমার কাছে নিউইয়র্ককে আমার মত করেই ভাল ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×