somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গণমাধ্যমের শত্রু কারা?

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:০২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আশ্চর্য, আমরাও বঙ্গবন্ধুর হাজার হাজার কাজের মধ্যে একটি দ্বারা প্রত্যক্ষভাবে উপকৃত হয়েছি। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া বিষয়টি দ্রুত সরকারী কলেজে চালু করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও পদ সৃষ্টি করে বঙ্গবন্ধু সরকার। ফলে আমরা পিএসসি হয়ে ’৭২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে সরকারী চাকরি লাভ করেছি। আজ স্মরণ করি, বঙ্গবন্ধু ’৭২ সালের ১০ জানুয়ারি পাকিস্তানের ফাঁসির মঞ্চ থেকে আকস্মিকভাবে মুক্তিলাভ করে লন্ডন, দিল্লী হয়ে মুক্ত স্বদেশে ফিরেছেন। কিভাবে, কত দ্রুত দূরদৃষ্টিসম্পন্ন হাজার হাজার কাজ তিনি করেছেন, পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন, ভগ্ন হাজার হাজার অবকাঠামো গড়ে তুলছেন, ওদিকে প্রশাসন, সেনাবাহিনী, মুক্তিযোদ্ধাদের সুশৃঙ্খল বাহিনী হিসেবে গড়ে তুলছেন, এক কোটি ভারতফেরত শরণার্থীর ফেলে যাওয়া ঘর-বসতি-জমিতে পুনর্বাসিত করছেন আবার খরার ফলে দুর্ভিক্ষাবস্থা দেখা দিলে কৃষিতে সবুজ বিপ্লব সংঘটিত করছেন, যার ফল ভোগ করবে তিনি নিহত হবার ফলে ক্ষমতা দখলকারী সেনা কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান।
ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকরা খুব ভাল করে জানেন যে মিডিয়ায় ব্যবহারের মাধ্যমে সৎকে অসৎ, ভালকে মন্দ, দেবতাকে দানব যেমন বানানো সম্ভব, তেমনি কালোকে সাদা, জাতির শত্রুকে দেশপ্রেমিক, দেশপ্রেমিককে দেশদ্রোহী, দুর্নীতিবাজকে ফেরেস্তা বানানো এবং এসব ভ্রান্ত ইমেজ জনমনে প্রতিষ্ঠিত করতে মিডিয়া একটা শক্তিশালী ভূমিকা রাখতে পারে। একদিকে মিডিয়ার জোরালো (কখনও কখনও এটা জোরালো থাকে না, হয়ে যায় পক্ষপাতমূলক) ভূমিকা ও অন্যদিকে সত্যনিষ্ঠ ভূমিকা, দেশপ্রেমিক ভূমিকা পৃথিবীব্যাপী বিস্তৃতি লাভ করেছে। এমনকি, কোন দেশপ্রেমিক সরকারকে তার দ্বারা জাতীয় ঐক্য গঠনে এবং জাতীয় উন্নয়নের স্বার্থে উদাহরণ হিসেবে ধরা যাক গৃহীত পদ্মা সেতুর মতো কোন বড় অবকাঠামো তৈরি, বাঁধ বা বিদ্যুত উৎপাদনের প্রকল্প শুরুর প্রক্রিয়ায় ‘দুর্নীতি’ বা অন্য কোন ‘অপবাদ’ দিয়ে সেটি করতে না দেয়া এবং প্রমাণ করা প্রায়শ অসম্ভব এমন সব ‘অভিযোগ’ উত্থাপন করে দেশপ্রেমিক সরকারের ভাবমূর্তি মলিন ও প্রশ্নবিদ্ধ করে বিদেশে ও স্বদেশে জনগণের মনে সরকারবিরোধী মনোভাব গঠন করে অনেক মিডিয়া। অন্যদিকে দুর্নীতিগ্রস্ত এমনকি জঙ্গী মিত্র হিসেবে প্রমাণিত দলকে নির্বাচনে জয়ী করার লক্ষ্যেও কোন দেশপ্রেমিক দলকে মিথ্যা, অমূলক অপরাধের অপরাধী হিসেবে মিডিয়ায় প্রবল প্রচারণার দ্বারা পদচ্যুত বা পরাজিত করা হয়ে থাকে যার উদাহরণ বিশ্বের দরিদ্র ও উন্নয়নশীল দেশে ভুরিভুরি আছে, এদেশেও কম নেই।
এত বড় প্রকাশ্য ‘দুর্নীতির’ সমর্থক-রক্ষকরা কোনদিন তো কোন দেশের মিডিয়ায় সংবাদ হয়নি। পদ্মা সেতুতে বিশ্বব্যাংকের অর্থ আসার আগেই প্রথমে বলা হলো: ‘দুর্নীতি’ হয়েছে, পরে যখন ঋণ না আসার পরও কিভাবে দুর্নীতি হলো, এ প্রশ্ন উঠল, তখন বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু থেকে ঋণদানের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করল এবং সেই সঙ্গে ‘দুর্নীতির ষড়যন্ত্র’ হয়েছিল বলে অভিযোগ করল। ‘দুর্নীতি হয়েছে’ থেকে, ‘দুর্নীতির ষড়যন্ত্রে’ সরে এলো। বিশ্বব্যাংক এই ষড়যন্ত্র উদ্ঘাটনে উচ্চ পর্যায়ের যে কমিটিকে বাংলাদেশে পাঠিয়েছিল, তাদের হাত দিয়ে কোন সাক্ষ্য-প্রমাণ এলো না। এমনকি কানাডা গিয়েও দুর্নীতি দমন কমিশনের আইনজীবী কোন কাগজপত্র পাননি।
অবশ্য এই দু’বছর পদ্মা সেতুর সব কাজ বন্ধ রাখতে পেরে সরকারবিরোধী দল ও ব্যক্তিরা এবং মিডিয়া তাদের উদ্দেশ্য বিশ্বব্যাংককে পদ্মা সেতু থেকে সরিয়ে আনা ও পদ্মা সেতু যেহেতু হতো এ সরকারের জন্য, জাতির জন্য এক মাইলফলক অর্জন, যার দ্বারা সরকারের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেত, সেটি গত সরকারের সময়ে নির্মাণ করতে সরকারকে ব্যর্থ করতে সক্ষম হয়েছে। যদিও তাদের আশা পূরণ করতে খালেদা-তারেক নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করায় তাদের মনোবাঞ্ছা পূরণ হয়নি।
তারপর, উদাহরণ হিসেবে একটি বিষয় মিডিয়া যেভাবে প্রচার করছে, সে বিষয়টি না বললেই নয়। এই বিষয়ে একপক্ষীয় একটি প্রচারণা দেশী ও বিদেশী অতিরিক্ত প্রচারণা পেয়েছে অথচ যে ঘটনাটি অঘটনপটীয়সী বিএনপি নেত্রী খালেদা ও তার পুত্র তারেক রহমানের দ্বারাই সংঘটিত হয়েছে। দেশী-বিদেশী নির্বিশেষে ৫ জানুয়ারির নির্বাচনকে ‘জনগণের অংশগ্রহণহীন’ এবং ‘জনমত প্রতিফলিত হয়নি’ বলে বারংবার প্রশ্নবিদ্ধ করে চলেছে অথচ যারা খুব ভালমতো ওয়াকিবহাল যে ‘সংলাপ’-এর মাধ্যমে বিএনপিকে গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় ছেড়ে দিয়ে সরকার পক্ষ থেকে একটা সমঝোতার চেষ্টা হয়েছে, বান কি মুনের নিজস্ব প্রতিনিধি দিয়ে সংলাপে সমঝোতার চেষ্টা হয়েছে। এখন প্রচারণা চালানো হচ্ছে- শেখ হাসিনা চায়নি বিএনপি নির্বাচনে আসুক। একেই বলে- উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে। এই প্রচারণায় নিয়োজিত মিডিয়াগুলোকে জনগণ কি নাম দেবে? গোয়েবল্সের সন্তান ও যোগ্য উত্তরসূরি?
জিয়াউর রহমানের শাসনামলে বেআইনী আইন যেমন ক্ষমতার জোরে পাস করা হয়েছে, তেমনি বেআইনীভাবে দু’জন উপদেষ্টাকে অন্ধকারে রেখে ‘সংবিধান’ থেকে ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’, ‘সমাজতন্ত্র’ উৎপাটন করা হয়েছিল। মিডিয়ার স্বাধীনতা বলতে সে সময় কিছুই ছিল না। সংবাদপত্রের সংবাদগুলো সরকারী অনুমোদন ছাড়া প্রকাশ করা যেত না। সেনানিবাসে ‘ক্যু’র নামে কত হাজার মুক্তিযোদ্ধা-সেনাকর্মকর্তাকে ফাঁসি দেয়া হয়েছিল সেসব সংবাদ কি সংবাদপত্রে প্রকাশ করার ক্ষমতা কারও ছিল? কর্নেল তাহেরের ফাঁসি অথবা ৩ নবেম্বর, ৭ নবেম্বর প্রকৃতপক্ষে দেশে ও সেনানিবাসে কি কি ঘটনা ঘটেছিল, তা কি সেদিনকার সংবাদপত্র, বেতার, বিটিভিতে প্রচার করা সম্ভব হয়েছিল? এমনকি, মনস্বী সাহিত্যিক আবুল ফজল বঙ্গবন্ধু হত্যার ওপর ‘মৃত্যের আত্মহত্যা’ নামের ঐতিহাসিক গল্প লিখেছিলেন। গল্পটি সাহিত্য পত্রিকা ‘সমকাল’-এ ছাপা হলে ‘সমকালে’র ঐ সংখ্যা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল। পরে গল্পটি চোরাপথে ছাপা হয়ে জনগণের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছিল এবং কপি অনেক চড়া দামে বিক্রি হয়েছিল। এই গল্পটি বাজেয়াপ্ত করার ঘটনাও কিন্তু জিয়া যে বঙ্গবন্ধু হত্যা, জেলহত্যা সমর্থন করেছিল তার একটি পরোক্ষ সাক্ষ্য- এ কথা বলা বাহুল্য। রাজনীতি চর্চা তো ঐ সময় নিষিদ্ধই ছিল। অধিকাংশ মুক্তিযুদ্ধপন্থী রাজনীতিককে ‘মুক্তিযোদ্ধা’ জিয়া কূটকৌশলের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করেছিল।
গণতান্ত্রিক সরকার আমল শুরু হলে মিডিয়া ও রাজনীতির চর্চা অনেকটা স্বাধীনতা ভোগ করতে শুরু করে। যদিও প্রত্যেকটি জিনিসের বিপরীতে একটি কালো রূপ গড়ে ওঠে। সে রকমই অপরাজনীতি, জঙ্গী, বোমা, গ্রেনেডের দ্বারা হত্যার রাজনীতি, নির্বাচনের ফল দখলের রাজনীতি, পেশীশক্তির রাজনীতি এবং মিডিয়ায় জাতীয় দেশপ্রেমিক নেতানেত্রীদের চরিত্র হনন, কোন একটি রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের ভাল কাজকে ফোকাস না করা এবং মন্দ কাজকে জনমনে বিশালভাবে উপস্থাপন করা, কোন ব্যক্তির দুর্বলতা জেনে তাকে ব্যাকমেল করা, চাঁদাবাজি করা, দাঙ্গা বা ধর্মীয় কোন গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকে উস্কে দেয়া, ভিন্ন দেশে সংঘটিত কোন সংবাদ বা ঘটনাকে পুঁজি করে এদেশে সরকারসহ কোন একটি শ্রেণীর বিপক্ষে জনমত সৃষ্টি করা শেষ পর্যন্ত গোয়েবলসের মতো মিথ্যাকে বার বার নানা কৌশলে ‘সত্য’ হিসেবে প্রকাশ করে মিথ্যাকে ‘সত্য’ হিসেবে জনমনে গ্রহণযোগ্য করে তোলার মাঝে ‘হলুদ’ সাংবাদিকতা এদেশে যেমন অন্য দেশেও ব্যাপক বিস্তার লাভ করেছে।
এই পরিপ্রেক্ষিতে সাংবাদিকসহ সব শ্রেণী-পেশার মানুষ মনে করে দেশে একটি জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালা তৈরি হবে এবং সেটি সাংবাদিকতার মানোন্নয়নে ভূমিকা রাখবে, সে সঙ্গে ঝরে পড়বে হলুদ সাংবাদিকতা অর্থাৎ সাংবাদিকতার নামে যা খুশি তাই প্রকাশ করে ব্যক্তি, শ্রেণী, পেশার মানুষের ভাবমূর্তি বিনষ্ট করার সুযোগ সীমিত হবে, সাংবাদিকরা মানসম্মত নিয়মিত বেতন স্কেল দ্বারা জীবিকার নিরাপত্তা লাভ করবে। বর্তমান সরকার দ্বারা জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালা যেটি মিডিয়া হয়েছে, সেটি নিয়ে যেহেতু বিতর্ক উঠেছে, সুতরাং সেটি আবারও সম্পাদকসহ জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক, মালিক ও সরকার পক্ষ মিলে একসঙ্গে বসে পুনরালোচনা করা একান্ত প্রয়োজন বলে মনে হয়, কেননা মিডিয়ার স্বাধীনতা সবার উপরে, তবে স্বেচ্ছাচারিতা নয়। সম্ভবত, সম্প্রচার নীতিমালা কোন কোন মহলের কাছে ততটা পরিষ্কার নয়। তারা মনে করছেন সম্প্রচার নীতিমালাটি আরও সময় নিয়ে, সবার সঙ্গে বিস্তৃত আলোচনা করে করা গেলে ভাল হতো। তবে এটাও মনে রাখা প্রয়োজন, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার জনগণের স্বার্থেই কাজ করছে। সুতরাং জনগণের যে অংশ এ নীতিমালার সুবিধাভোগী, সাংবাদিক শ্রেণীর সঙ্গে খোলামেলা আলোচনার মাধ্যমে নীতিমালাটি চূড়ান্ত করবে সরকার। তবে, সেই সঙ্গে জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকরা অবশ্যই মনে রাখবেন যে-’৭৫ পরবর্তী এদেশের কিছু কিছু মিডিয়ার সহায়তায় দেবতাকে শয়তান, শয়তানকে দেবতা বানানো হয়েছিল, যার রেশ এখনও অব্যাহত। (সংগ্রহীত)
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×