somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

২০১৪ তেই নির্বাচন চায় বিএনপি!!! হাউ ফানি !!!

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বিএনপি আশা করছে তারা রাজনৈতিক আন্দোলন করে এমন পরিস্থিতি তৈরি করবে যে সরকার এই বছরেই নির্বাচন দিবে। সরকারের সঙ্গে নির্বাচন ইস্যুতে সমঝোতা হবে এ প্রেক্ষিতে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন হবে। সরকার ২০১৯ সাল পর্যন্ত নির্বাচন পিছিয়ে নিতে যেতে চাইছে সেটা পারবে না বলে বিএনপি নেতারা মনে করেন। তবে বিএনপি নেতাদের অনেকেই মনে করছেন, এখনও তাদের দলের ভিত্তি সুদৃঢ় নয়। নির্বাচন করার জন্য প্রস্তুতিও নেই। গত বছর আন্দোলন ব্যর্থ হওয়ার পর দলের সাংগঠনিক অবস্থা যা ছিল তার চেয়ে বেশি উন্নত হয়নি। বেগম খালেদা চেষ্টা করেছেন দল গোছাতে, তবে পারেননি।

সূত্র জানায়, এর আগে যারা আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিলেন তাদের অনেকেই এবার থাকছেন না। সেখানে যোগ্য নেতাদের আনার চেষ্টা চলছে। তবে এখনও ৬৪ জেলায় কমিটি পুনর্গঠন করতে পারেনি, ঢাকায় কমিটি করার কথা ছিল, সেই কমিটি করতে পারেনি। আগামী দুই মাসেও তা করতে পারবে না। ঢাকার আহবায়ক মির্জা আব্বাস অবশ্য বলেছেন সময় বেঁধে দিয়ে কমিটি হবে না। কবে নাগাদ ঢাকা সংগঠিত হবে সেটা বিএনপিও জানে না। এই অবস্থায় তারা নির্বাচন আশা করছে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ২০১৪ সালেই ক্ষমতাসীনরা জাতীয় সংসদ নির্বাচন দিতে বাধ্য হবে। স্বাধীনতা ও মানবাধিকার বাস্তবায়ন ফাউন্ডেশন আয়োজিত এক গোলটেবিল আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি করেন। গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ক্ষমতাসীনরা বলেন- আগামী ২০১৯ সালের আগে কোন নির্বাচন নয়। কিন্তু আমি মনে করি, তাদের এই কথায় কোন ভিত্তি নেই। কারণ এই বছরেই সরকার নির্বাচন দেবে।

এদিকে সরকারের একজন মন্ত্রী বলেছেন, এই বছরে নির্বাচন হবে এটা বিএনপির কল্পনা বিলাশ। তারা বাস্তবে নেই বলেই এটা কল্পনা করছে। কারণ তারা জানে যে, তাদের দল নির্বাচন করার জন্য প্রস্তুত নয়। নির্বাচন করার জন্য দলের কাউন্সিল করা দরকার তাও করতে পারেনি। আবার নির্বাচনের জন্য যে রকম প্রস্তুতি থাকা দরকার তাও নেই। তাদের দাবি সরকার পূরণ করবে না এটা জানার পরও তারা সংলাপের আশা করছে। এটা নিশ্চিত যে, বিএনপির সঙ্গে সংলাপ হবে না। সংলাপ না হলে সমস্যার সমাধান হবে না।

সূত্র জানায়, সরকার বিএনপির শক্তি সম্পর্কে অবহিত। এখন বিএনপির এমন অবস্থা যে এক ছাত্রদলকেই সামলাতে পারছে না। বিদ্রোহীরা সব তোলপাড় করে দিচ্ছে। সেখানে তাদের অন্য জেলায় ও মহানগরীতে কমিটি করতে গেলে কি হবে। যেই দলের নেত্রীর তার দলের নেতা কর্মীদের উপর নিয়ন্ত্রণ নেই, ছাত্রদের উপর নিয়ন্ত্রণ নেই, সেই দল সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করবে কেমন করে। বিএনপির ছাত্রদলের কমিটি নিয়ে যা হচ্ছে ও হলো তাতে স্পষ্ট যে তারা আগামী দিনের আন্দোলনের জন্য প্রস্তুত না। যেখানে তারা আন্দোলনের জন্য প্রস্তুত নয় সেখানে তারা কিভাবে আশা করে সরকার বিএনপির সঙ্গে বসেই তাদের দাবি মেনে নিয়ে নির্বাচন করার সুযোগ করে দিবে। সরকার মনে করছে, বিএনপি এখন সবচেয়ে দূর্বল অবস্থায় আছে। এতটা খারাপ অবস্থায় কখনো তারা ছিল না।

ওই মন্ত্রী বলেন, এই বছরের বাকি আর আছে দুই মাস নয়দিন। এই অবস্থায় কোনভাবেই নির্বাচন হবে না এটা তারা জানে না। নিয়ম অনুযায়ী নির্বাচন করার জন্য ৯০ দিন সময় ধরা হয়। যেখানে এই বছরের ৯০ দিন সময়ও নেই সেখানে তারা কেমন করে আশা করে যে নির্বাচন হবে। দেশে এমন কোন জরুরি অবস্থা তৈরি হয়নি কিংবা দেশের মানুষ কোন অশান্তিতে নেই যে নির্বাচন দিতে হবে। তা ছাড়াও বিএনপি ক্ষমতা থেকে ও বিরোধী দলের আসন থেকে সরে যাওয়ার পরও মনে করে তাদের অবস্থা আগের মতো আছে। তারা স্বপ্ন দেখছে। এই কারণে বাস্তবতা মেনে নিচ্ছে না। বাস্তবতা হচ্ছে বিএনপির সঙ্গে সরকার কোন আলোচনা না করলেও সরকারের কোন বাধ্যবাধকতা নেই। বিএনপিকে সরকার ফোন করবে কিংবা আলোচনা করবে এটা সম্ভব নয়।

আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক বলেন, সরকার নির্বাচন যথা সময়েই করবে। আগাম নির্বাচন করার মতো কোন পরিবেশ তৈরি হয়নি। জনগণ এই সরকারকে পাঁচ বছর থাকার ম্যানডেট দিয়েছে। সেখানে জনগণের ম্যানডেট নিয়েই সরকার মেয়াদ পূরণ করবে। আমি অন্তত সরকারের সঙ্গে বিএনপির কোন আলোচনার প্রয়োজন এখন আছে বলে দেখি না। তারা নিজেরা ইচ্ছে করে নির্বাচন বর্জন করেছে। এখন এমন কিছুই হয়নি যে তাদেরকে ক্ষমতায় আনার পথ তৈরি করে দিতে সরকার তাদের সঙ্গে আলোচনা করবে ও নির্বাচন দিবে। বিএনপির দাবিও যুক্তিসঙ্গত ও সংবিধান সম্মত নয়। এই সরকারকে আন্তর্জাতিক বিশ্বের কেউ অবৈধ বললেও সাম্প্রতিককালে এটা প্রমাণিত হয়েছে যে, সরকারকে সবাই মেনে নিয়েছে। স্পীকারের ইন্টারন্যাশনাল পার্লামেন্টারী এসোসিয়েশনের সভাপতি নির্বাচিত হওয়া এর বড় প্রমাণ। কারণ তাকে যারা ভোট দিয়ে নির্বাচন করেছেন তারাও নির্বাচিত প্রতিনিধি। সরকারকে অবৈধ মনে করলে ভোট দিতো না। তাই বিএনপি যতই মনে করুক এই বছরে নির্বাচন হবে, আসলে তা হবে না।

এদিকে গয়েশ্বর রায় আরো বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে ট্রেন দিয়ে ট্রেনে এনেও বাংলাদেশে আটকে রাখতে পারবেন না। কারণ জয়ের দুর্নীতি যখন ফাঁস হবে ওই সময়ে তাকে বিদেশে আশ্রয় নিতে হবে। তখন সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশে আসার কথাও চিন্তা করতে পারবে না। তিনি এটাও বলেন, প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার রাজনৈতিক আয়ু আর বেশি দিন নেই।

প্রধানমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানায়, যদিও সরকার বার বারই বলে আসছে প্রধানমন্ত্রীর জীবন ঝুঁকির মুখে রয়েছে। তাকে হত্যা করার পরিকল্পনা চলছে। এটা আগেও হয়েছে। এই জন্য সবাই সতর্ক রয়েছে। ভারত থেকেও সতর্ক করা হয়েছে। শেখ হাসিনা এই জন্য ভীত নন। সাহস নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন। যে কোন ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করবেন দৃঢ়তার সঙ্গেই। এই কারণে বিএনপি যতই ষড়যন্ত্র করুক কোন লাভ হবে না।

এদিকে গয়েশ্বর আরো বলেন, বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের ভাইস মিনিস্টার এক বৈঠকে আমাকে বলেছেন, আওয়ামী লীগের সঙ্গে বিএনপি পারবে না। কারণ বিএনপি সভ্য ও আওয়ামী লীগ একটি অসভ্য দল। চীনের ভাইস মিনিস্টারের বক্তব্যের মাধ্যমে এটা স্পষ্ট যে, এই সরকার বিদেশিদের কাছে বৈধতা পায়নি। সরকার সংসদে বিচারপতিদের অভিশংসন আইন পাশ করে ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করার চক্রান্ত করছে। এমন সময় আসবে যখন বিচারপতিরাই তাদের চাকরি স্থায়ী করতে আওয়ামী লীগের নেতাদের এই আইনের মাধ্যমেই জেলে পাঠাবে।

সূত্র জানায়, বিএনপি আগামী দুই মাসের মধ্যে সরকারের পতন ঘটিয়ে কিংবা সরকারের সঙ্গে সমঝোতা করে একটি নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে পারবে বলে বিএনপির অনেক নেতাই মনে করছেন। তবে একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা বলেন, দুই মাসের মধ্যে সরকারের পতন ঘটানোর জন্য যে পরিকল্পনা দরকার তা নেই। পরিকল্পনা না থাকলে হবে না। আন্দোলনের রূপরেখা চুড়ান্ত হয়নি। বার বার বলা হচ্ছে বিএনপি আন্দোলনের জন্য প্রস্তুত। আসলে এটা মুখে বললেও বিএনপির প্রকৃত পক্ষে আন্দোলনের জন্য পুরো প্রস্তুতি নেই। বিএনপি নিজেও জানে যে এই সময়ের মধ্যে আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণা করলে বিএনপি সফল হতে পারবে না। এর আগে ঢাকায় যে ভাবে আন্দোলন ব্যর্থ হয়েছে এবারও। তার চেয়েও খারাপ আন্দোলন ব্যর্থ হবে। এই কারণে ভয়ে কঠোর কর্মসূচিও দিচ্ছে না। সরকারকে আন্দোলনের হুমকি দিচ্ছে, কিন্তু এবার কর্মসূচি দিলে তা সফল না হলে সমস্যা বাড়বে। নতুন করে আর আন্দোলনের সুযোগ থাকবে না।

বিএনপি চেয়ারপারসনের একজন উপদেষ্টা বলেন, নেতা কর্মীদের মধ্যে নতুন করে আন্দোলন নিয়ে উৎসাহ ও উদ্দীপনা তৈরি করা প্রয়োজন। সেটা হচ্ছে না। বিএনপি চেয়ারপারসন দেশের বিভিন্ন জেলায় সফর করছেন। জনগণকে আন্দোলনের জন্য উজ্জীবীত করার চেষ্টা করছে। সরকারের বিরুদ্ধে প্রচরণাও চালাচ্ছেন। নীলফামারী জেলা সফরের পর আরো তিনটি জেলা সফর করবেন। এরপর নতুন জেলারও নাম ঘোষণা করবেন। তিনি বলেন, এতে বিএনপির জনপ্রিয়তা বাড়ছে। সরকারের দোষগুলো মানুষ বুঝতে পারছে ও জানতে পারছে কিন্তু তারা মাঠে নেমে আসছে না। তারা মাঠে নামলে সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন সফল করতে সময় লাগবে না। কিন্তু তারা নামলে সরকারের জিরো টলারেন্সের সঙ্গে কুলিয়ে উঠতে পারবে কিনা এনিয়ে দোটানায়ও রয়েছে। বিএনপির বিভিন্ন নেতাও এনিয়ে দোটানায় রয়েছেন। মামলা, হামলার ভয়ে ও ব্যবসায়িক ক্ষতির আশঙ্কায় মাঠে নামতে চাইছে না। ফলে বিএনপির আন্দোলন সফল হবে এই বছরেই এমন সম্ভাবনা দেখছে না অনেকেই।

এদিকে সূত্র জানায়, বেগম খালেদা জিয়া ঈদের পরে যে আন্দোলনের কথা বলেছিলেন সেই আন্দোলন আপাতত হচ্ছে না। কারণ এখনও সরকারের বিরুদ্ধে জনগণ বিএনপির পক্ষে সরকার হটানোর জন্য আন্দোলনে নামার কথা ভাবছে না। অন্যদিকে আন্তর্জাতিক বিশ্বও সরকারকে বেশি চাপ দিচ্ছে না। তারা কেউ কেউ সরকারকে অবৈধ বললেও নিজেদের স্বার্থেই সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রেখেছেন। সেই জন্য সরকারের উপর এই বছরেই নির্বাচন করার জন্য যে রকম চাপ আসার কথা ছিল সেটা নেই। এই কারণে সরকার নির্বাচন প্রসঙ্গে তাদের পরিকল্পনায় পরিবর্তন আনতে চাইছে।

এই ব্যাপারে সরকারের একজন মন্ত্রী বলে, বিএনপি হুমকি ধামকি দিচ্ছে। তারা আওয়ামী লীগের সামনে এসে দাঁড়াবে কেন। সেই সুযোগ কোথায়। দেশের জনগণ কি চাইছে যে বিএনপি আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করুক।

বিএনপি জনগণ ও আন্তর্জাতিক মহলের চাপের আশায় আন্দোলন সফল করার পরিকল্পনা করলেও তাতে আপাতত কোন সাফল্য আসছে না। সরকারের সঙ্গে ইতোমধ্যে ৫ নির্বাচনের বিরুদ্ধে থাকা বেশ কয়েকটি দেশের সঙ্গে সমঝোতা হয়েছে। তারা মনে করছে, সরকার আন্তর্জাতিক মহলের সঙ্গে সমঝোতা করার জন্য সব ধরনেরই চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। সুসম্পর্কও রেখে চলেছে। এই কারণে বিএনপি অন্তর্জাতিক শক্তির বিভিন্ন দেশের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করেও আন্দোলনে সফল হবে এমন নিশ্চয়তা পাচ্ছে না। সেটা পেলে তারা কঠোর কর্মসূচি দিবে।
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×