somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সাবেক প্রধানমন্ত্রী নিলেন ১১৪ লাশ!

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৮:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

টানা অবরোধের ২ মাস পূরণ হচ্ছে আজ। বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের লাগাতার অবরোধ চলার পাশাপাশি হরতালও ডেকেছে জোটটি। এ পর্যন্ত অবরোধকে কেন্দ্র করে নিহত হয়েছেন ১১৪ জন, এর মধ্যে পেট্রলবোমায় অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা গেছেন ৬১ জন, বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন ৩৬ জন। সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ লাশ ও সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা ১৭ জন। এ ছাড়া নিহতদের মধ্যে ১ জন পুলিশ সদস্যও রয়েছেন। এ ছাড়া আহতের সংখ্যা সহস্রাধিক। পুলিশ আহতের সংখ্যাও ৩ শতাধিক। আগুন ও ভাঙচুরে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে প্রায় ১৩শ’ যানবাহনের । কমবেশি ককটেল নিক্ষেপ হয়েছে সারাদেশে ৩ হাজারেরও বেশি। গ্রেফতার হয়েছে ১০ হাজারেরও বেশি।
অন্যদিকে, ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের হিসাব মতে, অবরোধের কারণে ব্যবসা খাতে ক্ষতি হয়েছে গড়ে প্রতিদিন ২৭০০ কোটি টাকা করে। সে প্রেক্ষাপটে অবরোধের ২ মাসে ক্ষতি হয়েছে ১ লাখ ৬২ হাজার কোটি টাকা। পুলিশ সদর দফতরের হিসেবে, চট্টগ্রাম অঞ্চল, উত্তরাঞ্চলের কয়েকটি জেলা, সাতক্ষীরা স্পর্শকাতর জেলা হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এ জেলাসমূহে সহিংসতার ঘটনা বেশি হয়েছে। রাজধানী ঢাকাতেও অবরোধ বা হরতালের সমর্থনে মিছিল সমাবেশ তেমনটি না হলেও গাড়ি ভাঙচুর, ককটেল বিস্ফোরণ ও অন্যান্য নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড ব্যাপক হয়েছে। গোয়েন্দা পুলিশের অভিমত, সারাদেশ থেকে শিবির কর্মীদের রাজধানীতে জড়ো করে আনা হয়েছে এবং জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে পরিকল্পিতভাবে নাশকতা করা হচ্ছে।
৫ জানুয়ারির একতরফা (বিএনপির ভাষায়) নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগের দাবিতে ১ম বর্ষপুর্তির দিন বেগম জিয়া তার গুলশানস্থ কার্যালয় থেকে সরকারি বাধার কারণে তার জনসভায় যেতে ব্যর্থ হলে তিনি তাৎক্ষণিকভাবে অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা দেন এবং তা অব্যাহত রাখার দৃঢ়প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। সে থেকেই বিবৃতি আর অজ্ঞাত স্থান থেকে ঘোষণা দেয়ার মাধ্যমে অবরোধ কর্মসূচি চলছে। অবরোধের ফাঁকে ফাঁকে চলছে হরতাল। অবরোধ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে অবরোধ শুরুর দিকে এক সপ্তাহের মধ্যেই ঠিক হয়ে যাবে এমনটি সরকারি দলের নেতারা দফায় দফায় বললেও কার্যত অবরোধ প্রত্যাহারে সরকার ব্যর্থ হয়েছে। অবরোধে জীবনহানি, দেশে বিদেশে ব্যবসা-বাণিজ্যে ধস, বহির্বিশ্বে জঙ্গিধারায় নেতিবাচক পরিচিতি, অর্থনৈতিক স্থবিরতাসহ সার্বিক অর্থেই বড় ধরনের রাজনৈতিক সংকট পার করছে।
তবে কেন্দ্রীয়ভাবে পুলিশ সদর দফতরের দু’মাসের প্রতিবেদনে ক্রসফায়ারে নিহতের সংখ্যা ১৯ জন বলে জানা গেছে। অন্যদিকে, সহিংস ঘটনায় নিহতের সংখ্যা ৬৩ জন। এদের মধ্যে একজন পুলিশ সদস্যও রয়েছেন। দেশ স্বাধীনের পর এ ধরনের টানা অবরোধ কর্মসূচি এবারই প্রথম। দু’দফায় বিশ্ব এজতেমা, এসএসসি পরীক্ষা, সরস্বতী পূজা, পবিত্র আশুরা, মহান ভাষা দিবস, গ্রন্থমেলা ও বাণিজ্যমেলা, শুক্র, শনি ছুটির দিনসমূহেও অবরোধ কর্মসূচি চালিয়ে আসছে বিরোধী দল। এমনকি অবরোধ চলাকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রীর ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো মালয়েশিয়াতে মারা গেলে পরবর্তীতে তার মরদেহ দেশে আনলেও মুহূর্তের জন্য অবরোধ শিথিল করা হয়নি। অবরোধের মাধ্যমে বেগম জিয়া সরকারি দলকে পদত্যাগের করে সংলাপে বসার আহ্বান জানিয়ে আসছেন। অন্যদিকে, সরকারি দল বিএনপি আহূত এ অবরোধ কর্মসূচিকে নাশকতা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে তুলনা করে তা প্রত্যাহার করে নেয়ার জন্য বারবার আহ্বান জানিয়ে আসছেন। তারা বিরোধী দলকে সন্ত্রাস পরিহার করে গণতান্ত্রিক ধারায় রাজনীতি করার আহ্বান জানিয়ে আসছেন। পাশাপাশি বিরোধী দলের সংলাপে বসার প্রস্তাবকে সরাসরি নাকচ করে দিয়েছেন।
পুলিশ সদর দফতর থেকে প্রাপ্ত তথ্য মতে, সারাদেশে পেট্রলবোমায় যানবাহনে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ২১১টি, অন্যান্য উপায়ে ৫ শতাধিক, অন্যান্য স্থাপনায় ৩৩টি, যানবাহন ভাঙচুর ৪ শতাধিক, অন্যান্য স্থাপনা ভাঙচুর ১৪টি, ককটেল নিক্ষেপ প্রায় ২ হাজার, অগ্নিদগ্ধ হয়ে আহত ৪৩ জন, ককটেল ও অন্য ধরনের আক্রমণে আহত ২৩৮ জন, অগ্নিদগ্ধে নিহত ৪৪ জন, অন্যভাবে নিহত (ক্রসফায়ার) ১৯ জন, পুলিশ আহত ৩ শতাধিক, পুলিশ নিহত ১ জন, সাধারণ জনগণ আহত ৬৮৫ জন, সাধারণ জনগণ নিহত ৬৩ জন। তবে, পুলিশ সদর দফতর সারাদেশের গ্রেফতারের প্রকৃত চিত্র দিতে পারেনি।
অবরোধ শুরুর পরপরই বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা মোসাদ্দেক আলী, রিজভী, আলাল, দুদু, শাহজাহান, আশরাফ উদ্দীন নিজানসহ বেশ কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেফতার হয়ে গেলে বিএনপির নেতাকর্মীরা রাতারাতি হাওয়া হয়ে যান। দলের পল্টনস্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয় অবরোধের পরপরই অলিখিতভাবে বন্ধ হয়ে আছে। গুলশান কার্যালয়ে বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে বেশ কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতা ও অফিস কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও অবস্থান করছেন। চলমান অবরোধে পেট্রলবোমা নিক্ষেপের অভিযোগে বেগম জিয়া অন্তত দেশের বিভিন্ন জায়গায় ৫টি মামলায় হুকুমের আসামি হয়েছেন।
প্রাপ্ত তথ্যমতে, ডিএমপিতে, পেট্রলবোমায় অগ্নিসংযোগের ঘটনা ৭১টি, অন্য উপায়ে ১৩০টি, স্থাপনায় অগ্নিসংযোগ ৯টি, যানবাহন ভাঙচুর ৪৬টি, অন্যস্থাপনা ভাঙচুর ২টি, ককটেল নিক্ষেপ ৪২৩ জন, অগ্নিদগ্ধে আহত ৪৩ জন, ককটেল ও অন্য উপায়ে আহত ১ শত ৪৭ জন, অগ্নিদগ্ধে নিহত ৩ জন, অন্যভাবে নিহত ১ জন, পুলিশ আহত ৪৬ জন, নিহত ১ জন, সাধারণ মানুষ আহত ১ শত ৯০ জন ও নিহত ৪ জন।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশে(সিএমপি) পেট্রলবোমায় অগ্নিসংযোগের ঘটনা ৩টি, অন্য উপায়ে ১৯টি, যানবাহন ভাঙচুর ১৩টি, ককটেল নিক্ষেপ ১৮৩টি, অগ্নিদগ্ধে আহত ১১ জন, ককটেল ও অন্য ধরনের আক্রমণে আহত ৩৫ জন, অগ্নিদগ্ধে নিহত ১ জন, অন্যভাবে নিহত ১ জন, পুলিশ আহত ৪ জন, সাধারণ মানুষ আহত ৪৬ জন ও নিহত ২ জন।
রাজশাহী মেট্রপলিটন পুলিশের (আরএমপি) হিসাবে পেট্রলবোমায় যানবাহনে অগ্নিসংযোগ ৬টি, যানবাহনে অন্য উপায়ে অগ্নিসংযোগ ৪টি, অন্য স্থাপনায় অগ্নিসংযোগ ৩টি, যাবাহন ভাঙচুর ৮টি, ককটেল নিক্ষেপ ২৭টি, অগ্নিদগ্ধে আহত ৬ জন, ককটেল ও অন্য ধরনের আক্রমণে আহত ৫ জন, অগ্নিদগ্ধে নিহত ১ জন, পুলিশ আহত ৫ জন, সাধারণ মানুষ আহত ১১ জন ও নিহত ১ জন।
খুলনা মেট্রপলিটন সিটি (কেএমপি)-তে পেট্রলবোমায় যানবাহনের অগ্নিসংযোগের ঘটনা নেই, অন্য উপায়ে অগ্নিসংযোগ ১টি, স্থাপনায় অগ্নিসংযোগ ১টি, যানবাহন ভাঙচুর ১৯টি, অন্য স্থাপনা ১টি, ককটেল নিক্ষেপ ১৪৩টি, ককটেল ও অন্য আক্রমণে আহত ১৭ জন, পুলিশ আহত ২ জন, সাধারণ মানুষ আহত ১৭ জন। কেএমপিতে কোনো নিহতের ঘটনা নেই।
বরিশাল মেট্রোপলিটন সিটিতে (বিএমপি) পেট্রলবোমায় যানবাহনে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ৩টি, অন্য উপায়ে ৩টি, স্থাপনা ৩টি, যানবাহন ভাঙচুর ৬টি, ককটেল নিক্ষেপ দুটি, অগ্নিদগ্ধে আহত দু’জন, পুলিশ আহত ১ জন এবং সাধারণ মানুষ আহত ২ জন।
সিলেট মেট্রপলিটন সিটিতে (এসএমপি) পেট্রলবোমায় যানবাহন অগ্নিসংযোগের ঘটনা ৮টি, অন্য উপায়ে ১৪টি, যানবাহন ভাঙচুর ১৫টি, অন্য স্থাপনা ভাঙচুর ১টি, ককটেল নিক্ষেপ ৯৬টি, অগ্নিদগ্ধে আহত ২ জন, ককটেল ও অন্য আক্রমণে আহত ৮ জন, অন্যভাবে নিহত ১ জন, সাধারণ মনিুষ আহত ১০ জন এবং নিহত ১ জন। এ শহরে পুলিশ আহত ও নিহতের ঘটনা নেই।
ঢাকা রেঞ্জে পেট্রলবোমায় যানবাহন অগ্নিসংযোগের ঘটনা ৩১টি, অন্য উপায়ে ৭৮টি, স্থাপনা অগ্নিসংযোগ ৩টি, যানবাহন ভাঙচুর ৬০টি, ককটেল নিক্ষেপ ১৩০টি, অগ্নিদগ্ধে আহত ৩৯ জন, ককটেল ও অন্য ধরনের আক্রমণে আহত ৪৬ জন, অগ্নিদগ্ধে নিহত ৩ জন, অন্যভাবে নিহত ১ জন, পুলিশ ২৮ জন, সাধারণ জনগণ আহত ৮৫ জন। অন্যদিকে সাধারণ মানুষ নিহত ৪ জন।
চট্টগ্রাম রেঞ্জে পেট্রলবোমায় অগ্নিসংযোগের ঘটনা ৩৫টি, অন্য উপায়ে ১০৮টি, স্থাপনায় অগ্নিসংযোগ ৬টি, যানবাহন ভাঙচুর ১২৩টি, স্থাপনা ভাঙচুর ৪টি, ককটেল নিক্ষেপ ৩৯৫টি, অগ্নিসংযোগে আহত ৩৭ জন, ককটেল ও অন্য আক্রমণে আহত ৮০ জন, অগ্নিদগ্ধে নিহত ১০ জন, অন্যভাবে নিহত ৮ জন, পুলিশ আহত ১১৮ জন, সাধারণ জনগণ আহত ১১৭ জন এবং সাধারণ মানুষ নিহত ১৮ জন।
রাজশাহী রেঞ্জে পেট্রলবোমায় যানবাহনে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ২৩টি, অন্য উপায়ে অগ্নিসংযোগ ৯৮টি, স্থাপনায় অগ্নিসংযোগ ৪টি, যানবাহন ভাঙচুর ৫০৫টি, অগ্নিদগ্ধে আহত ৩১ জন, ককটেল ও অন্য আক্রমণে আহত ৪৯ জন, অগ্নিদগ্ধে নিহত ৫ জন, অন্যভাবে নিহত ৬ জন, পুলিশ আহত ৪৪ জন, সাধারণ মানুষ আহত ৮০ জন এবং নিহত ১১ জন।
খুলনা রেঞ্জে পেট্রলবোমায় যানবাহনে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ৮টি, অন্য উপায়ে ২২টি, যানবাহন ভাঙচুর ১৫টি, ককটেল নিক্ষেপ ৭টি, অগ্নিদগ্ধে আহত ৭ জন, নিহত ১ জন, পুলিশ আহত ১২ জন, সাধারণ জনগণ আহত ১৫ জন ও নিহত ১ জন।
রংপুর রেঞ্জে পেট্রলবোমায় যানবাহনে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ১৩টি, অন্যান্য উপায়ে ৩৩টি, স্থাপনায় অগ্নিসংযোগের ঘটনা ২টি, যানবাহন ভাঙচুর ২১টি, অন্যান্য স্থাপনা ভাঙচুর ১টি, ককটেল নিক্ষেপ ২৮টি, অগ্নিদগ্ধে আহত ৫৩ জন, ককটেল ও অন্যভাবে আহত ১২ জন, অগ্নিদগ্ধে নিহত ১৫ জন, অন্যভাবে নিহত ১ জন, পুলিশ আহত ২ জন, সাধারণ মানুষ আহত ৬৫ জন ও নিহত ১৬ জন।
বরিশাল রেঞ্জে পেট্রলবোমায় যানবাহন অগ্নিসংযোগের ঘটনা ৭টি, অন্য উপায়ে ১৪টি, স্থাপনায় অগ্নিসংযোগ ১টি, যানবাহন ভাঙচুর ৩৩টি, অগ্নিদগ্ধে আহত ৩ জন, ককটেল ও অন্য উপায়ে আহত ১ জন, পুলিশ আহত ৪১ জন, সাধারণ জনগণ আহত ৩৮ জন ও নিহত ১ জন। অন্যদিকে, সিলেট রেঞ্জে পেট্রলবোমায় অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে ৩টি, অন্য উপায়ে ১৪টি, স্থাপনায় অগ্নিসংযোগের ঘটনা ১টি, যানবাহন ভাঙচুর ৩৩টি, অগ্নিদগ্ধে আহত ৩ জন, ককটেল ও অন্য উপায়ে আহত ৩৫ জন, অগ্নিদগ্ধে নিহত ১ জন, পুলিশ আহত ৪১ জন, সাধারণ মানুষ আহত ৩৮ জন এবং নিহত ১ জন। - See more at: Click This Link
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×