somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিখ্যাতদের মজার ঘটনা সমগ্র (এক্সক্লুসিভ কালেকশন)!!!

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রতিদিন টিউশনীতে ছাত্রের একটা কমন কথা, "স্যার, একটা গল্প বলেন"। গল্প বলতে বলতে আমার ভান্ডার শেষ। অবশেষে গুগলের সাহায্য চাইতেই অনেকগুলো গল্প ধরিয়ে দিল। সবগুলোই বিখ্যাতদের মজার ঘটনা। ঘটনাগুলো সংগ্রহে রাখার মত। পরে একটা একটা করে ছাত্রকে বলা যাবে। প্রথমেই বলে রাখি, এই পোস্টের সকল গল্পই গুগল থেকে কপি-পেস্ট। এখানে আমার কোন কৃতিত্ব নেই।

১) ১৮৬২ সালে প্রকাশিত হয় ভিক্টর হুগোর বিখ্যাত বই “লা মিজারেবল”। তখন এটি নিয়ে হৈ চৈ পড়ে যায়। নানা সমালোচক এবং নানা খবর পত্র পত্রিকায় আসে। কিন্তু সেখান থেকে ভিক্টর হুগো বুঝতে পারলেন না বইটি বিক্রি হচ্ছে কেমন।
অবশেষে তিনি এর উত্তর জানার জন্য প্রকাশককে খুব ক্ষুদ্র একটা চিঠি দিলেন শুধুমাত্র “?”লিখে। প্রকাশক “?” এর মানে বুঝতে পারলেন এবং জবাব দিলেন “!” ।


২) কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের অর্থিক অনটনের সময় ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর উনাকে টাকা পয়সা দিয়ে সাহায্য করতেন। একদিন এক মাতাল উনার কাছে সাহায্য চাইতে এলে বিদ্যাসাগর বললেন-আমি কোন মাতালকে সাহায্য করি না।
কিন্তু আপনি যে মধুসুদনকে সাহায্য করেন তিনিওতো মদ খান-মাতালের উত্তর।
বিদ্যাসাগর উত্তর দেন -ঠিক আছে আমিও তোমাকে মধুসূদনের মত সাহায্য করতে রাজী আছি তবে তুমি তার আগে একটি “মেঘনাদ বধ” কাব্য লিখে আন দেখি?


৩) ১৭৯৯ সালে মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধরত ছিলেন নেপোলিয়ান বেনোপোর্ট।একদিন তিনি সহকারীদের বললেন,১২০০ তুর্কি বন্দীকে মুক্তি দিতে।কিন্তু আদেশ দেয়ার ওই মুহুর্তেই বেদম কাশি শুরু হয় তাঁর।বিরক্ত হয়ে বলেন,“মা সাকরি তাকস”(কি বিদঘুটে কাশি)।সহকারীরা ভুলে শুনলেন,“মাসাকরি তাওস”(হত্যা করো সবাইকে)।সেদিন সামান্য কয়েকটি শব্দের হেরফেরে প্রাণ গিয়েছিলো ১২০০ বন্দীর।


৪) মার্কিন ধনকুবের অ্যান্ড্র কার্নেগি ছলেন তার সময়ের সবচেয়ে বড় ধনকুবের। তিনি ছিলেন বস্তির ছেলে। তার বয়স যখন বারো বছর তখন খেলার জন্য একবার তিনি পাবলিক পার্কে ঢুকতে যাচ্ছিলেন। কিন্তু তার পোশাক এত মলিন ও নোংরা ছিল যে সেই পার্কের দারোয়ান তাকে পার্কে প্রবেশ করতে দেয়নি। সেদিন তিনি প্রতিজ্ঞা করেছিলেন যে, একদিন তার টাকা হবে আর তিনি এই পার্কটি কিনে ফেলবেন। ধনকুবের হওয়ার পর কার্নেগি ওই পার্কটিই কিনেছিলেন এবং পার্কে নতুন একটি সাইনবোর্ডও লাগিয়ে ছিলেন। তাতে লেখা ছিল ‘আজ থেকে দিনে বা রাতে যে কোনো সময়ে যে কোনো মানুষ যে কোনো পোশাকে এই পার্কে প্রবেশ করতে পারবে।’


৫) অনেক বছর আগের কথা। সে সময় আমেরিকান ট্রেনগুলো বেশ ধীরগতিতে চলত। লেট করত ঘণ্টার পর ঘা। সকাল ৮টার ট্রেন রাত ৮টায় আসবে কি না সে বিষয়ে সবাই থাকত সন্দিহান।
এমনই এক সময়ে বিখ্যাত রম্যসাহিত্যিক মার্ক টোয়েন একবার কোথাও যাওয়ার জন্য ট্রেনে চেপে বসে ছিলেন। কিছুক্ষণ পর কামরায় উঠল টিকিট চেকার। মার্ক টোয়েন গম্ভীর মুখে চেকারের দিকে একটা 'হাফ টিকিট' বাড়িয়ে দিলেন। বুড়ো মানুষের হাতে 'হাফ টিকিট' দেখে টিকিট চেকার অবাক! তাঁর প্রশ্ন, 'কী মশাই, আপনি হাফ টিকিট কেটেছেন কেন? গোঁফ-মাথার চুল সবই তো সাদা। আপনি কি জানেন না চৌদ্দ বছরের বেশি হলে তার বেলায়
আর হাফ টিকিট চলে না?' মার্ক টোয়েনের সোজা জবাব, 'যখন ট্রেনে চড়েছিলাম, তখন তো বয়স চৌদ্দই ছিল। কে জানত, ট্রেন গন্তব্যে পৌঁছতে এত লেট করবে!'


৬) খ্যাতনামা আইরিশ সাহিত্যিক, সমালোচক ও নাট্যকার জর্জ বার্নার্ড শর মুখের লক্ষণীয় বৈশিষ্ট্য ছিল তার দাড়ি। একবার একটি ইলেকট্রিক রেজর নির্মাতা কোম্পানির কর্তারা বাজারে আসা তাদের নতুন রেজরের প্রচারণায় শর এই দাড়িকে নিশানা করল। শরকে তারা এই নতুন রেজর দিয়ে দাড়ি কামানোর অনুরোধ করল। বিনিময়ে দেয়া হবে লোভনীয় অঙ্কের টাকা। শর তাদের হতাশ করে বললেন, তার বাবা যে কারণে দাড়ি কামানো বাদ দিয়েছিলেন তিনিও ঠিক একই কারণে এ জঞ্জাল ধরে রেখেছেন। কোম্পানির কর্তারা কারণটি জানতে আগ্রহী হলে বার্নার্ড শর বললেন ‘আমার বয়স তখন পাঁচ বছর। একদিন বাবা দাড়ি কামাচ্ছেন। আমি তাকে বললাম বাবা তুমি দাড়ি কামাচ্ছ কেন! তিনি এক মিনিট আমার দিকে নীরবে তাকিয়ে থেকে বললেন আরে তাই তো, আমি এ ফালতু কাজ করছি কেন?’ এই বলে তিনি সেই যে জানালা দিয়ে রেজর ছুড়ে ফেললেন জীবনে আর কখনো তা ধরেননি।’


৭) মহাত্মা গান্ধী ইংল্যান্ডের রাজার সঙ্গে চা খেয়েছিলেন খালিগায়ে শুধুমাত্র ধুতি পরে। চা খেয়ে ফিরে এলে তাকে ব্রিটিশ সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন, রাজার সামনে বসে আপনার কী মনে হয়নি আপনার পোশাকের ঘাটতি ছিল? মহাত্মা গান্ধী উত্তর দিয়েছিলেন ‘আপনাদের রাজা একাইতো আমাদের দুজনকে ঢাকার মতো যথেষ্ট পোশাক পরেছিলেন’।


৮) ‘পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘুরছে’ সে সম্পর্কে একবার বক্তৃতা করছিলেন বারট্রান্ড রাসেল। বক্তৃতার মাঝখানে এক বৃদ্ধলোক দাঁড়িয়ে রাসেলের কথার প্রতিবাদ করে বললেন ‘ওহে তরুণ তুমি বেশ বুদ্ধিমান এতে কারো সন্দেহ নেই। তবে পৃথিবী যে চ্যাপ্টা আর তা কচ্ছপের পিঠে করে বয়ে বেড়াচ্ছে তা মনে করেছ আমরা জানিনা!’ রাসেল বৃদ্ধের কথা শুনে অবাক হলেন। প্রশ্ন করলেন ঠিক আছে। তাহলে আপনি এবার বলেন, ওই কচ্ছপটা কিসের ওপর দাঁড়ানো? বৃদ্ধ একটু ঘাবড়ে গিয়ে বললেন হু, আমি তোমাকে বলে দেই আর তুমি তা শিখে ফেল আর কী!


৯) এক জনসভায় চার্চিলের বক্তৃতা শুনে বিরোধী রাজনৈতিক দলের এক মহিলা বিরক্ত হয়ে বলে ফেললেন-’যদি আপনি আমার স্বামী হতেন,তাহলে আমি আপনাকে বিষ খাইয়ে মেরে ফেলতাম।’
চার্চিল একথা শুনতে পেয়ে তার দিকে ফিরে হেসে বললেন- “ম্যাডাম ! সেক্ষেত্রে আপনি আমার স্ত্রী হলে আমি নিজেই বিষ খেয়ে মরে যেতাম!”


১০) মরিস সাহেব ছিলেন শান্তিনিকেতনে ইংরেজি ও ফরাসি ভাষার অধ্যাপক। একা থাকলে তিনি প্রায়ই গুনগুন করে গান গাইতেন। একদিন তিনি তৎকালীন ছাত্র প্রমথনাথ বিশীকে বললেন, জানো গুরুদেব(রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) চিনির ওপর একটি গান লিখেছেন, গানটি বড়ই মিষ্টি।’ প্রমথনাথ বিশী বিস্মিত হয়ে বললেন, “কোন গানটা?তার আগে বলুন, এই ব্যাখ্যা আপনি কোথায় পেলেন?”
উত্তরে মরিস সাহেব জানালেন, ‘কেন, স্বয়ং গুরুদেবই তো আমাকে এটা বলে দিয়েছেন।’
অতঃপর তিনি গানটি গাইতে লাগলেন, ‘আমি চিনি গো চিনি তোমারে, ওগো বিদেশিনী, তুমি থাকো সিন্ধুপারে…।’প্রমথনাথ বিশী মুচকি হেসে বললেন,তা গুরুদেব কিন্তু ঠিকই বলেছেন, চিনির গান তো মিষ্টি হবেই”।


১১) শান্তিনিকেতনের অধ্যাপক নেপাল রায়কে রবীন্দ্রনাথ একবার লিখে পাঠালেন, ‘আজকাল আপনি কাজে অত্যন্ত ভুল করছেন। এটা খুবই গর্হিত অপরাধ। এজন্য কাল বিকেলে আমার এখানে এসে আপনাকে দণ্ড নিতে হবে।’
চিন্তিত, শঙ্কিত নেপালবাবু পরদিন শশব্যস্তে কবির কাছে উপস্থিত হলেন। আগের রাতে দুশ্চিন্তায় তিনি ঘুমাতে পারেননি। এখনো তাঁকে বেশ কিছুক্ষণ উত্কণ্ঠার মধ্যেই বসিয়ে রেখেছেন কবিগুরু। অবশেষে পাশের ঘর থেকে একটি মোটা লাঠি হাতে আবির্ভূত হলেন কবি। নেপালবাবুর তখন ভয়ে কাণ্ডজ্ঞান লুপ্তপ্রায়। তিনি ভাবলেন, সত্যি বুঝি লাঠি তাঁর মাথায় পড়বে। কবি সেটি বাড়িয়ে ধরে বললেন, ‘এই নিন আপনার দণ্ড! সেদিন যে এখানে ফেলে গেছেন, তা একদম ভুলে গেছেন।’


১২) টমাস আলভা অ্যাডিসনের গ্রামোফোন আবিষ্কার উপলক্ষে এক সংবর্ধনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। এক তরুণী তাঁর বক্তৃতায় অ্যাডিসনকে অযথাই আক্রমন করে বসল, ‘কী এক ঘোড়ার ডিমের যন্ত্র আবিষ্কার করেছেন, সারাক্ষণ কানের কাছে ঘ্যানর ঘ্যানর করতেই থাকে। আর তাই নিয়ে এত মাতামাতি! ইতিহাস আপনাকে ক্ষমা করবে না…।’
তরুণী বলেই যাচ্ছে। থামার কোনো লক্ষণ নেই।
অ্যাডিসন চুপ করে শুনে গেলেন। বক্তৃতা দিতে উঠে তিনি বললেন, ‘ম্যাডাম, আপনি ভুল করছেন। আসলে সারাক্ষণ কানের কাছে ঘ্যানর ঘ্যানর করার যন্ত্র আবিষ্কার করেছেন ঈশ্বর। আমি যেটা আবিষ্কার করেছি সেটি ইচ্ছেমতো থামানো যায়।’


১৩) পরমানু মডেলের জনক নীলস বোর এমনিতেই ছিলেন খুব শান্ত শিষ্ট মানুষ । এটা তার ছেলে বেলার ঘটনা।স্কুলে ফাইনাল পরীক্ষা চলছে । তার মা তাকে নিয়ে খুব উদ্বিগ্ন। ছেলেটা পরীক্ষা কেমন দিচ্ছে তা কোন দিনই বলেনা। তাই পরীক্ষা থেকে ফিরে এলে মা প্রতিবারই প্রশ্ন করে “কেমন পরীক্ষা দিয়েছ নীলস বোর”। নীলস বোরের বিরক্তমুখে একই কথা “ভালই”। আর কিছুই সে বলত না। তো একদিন যথারীতি পরীক্ষা শেষে মা জিজ্ঞেস করলেন পরীক্ষার কথা। নীলস বোর সাথে সাথে তার পরীক্ষার খাতা বের করে বলল “প্রতিদিনই তুমি একই কথা জিজ্ঞেস করো,তাই আজ খাতা নিয়ে আসলাম, এবার দেখ আমি কেমন পরীক্ষা দেই !


১৪) বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসনের কথা তো আমরা সবাই জানি। তিনি ছিলেন খুব ভুলোমনা,কোনো কিছুই মনে রাখতে পারতেন না। তো একবার তিনি তার এক বন্ধুকে তার বাসায় খাবার দাওয়াত দিলেন। অথচ দাওয়াতের দিন এডিসন নিজেই বন্ধুকে দাওয়ার দেয়ার কথা ভুলে গেলেন। যথাদিনে বন্ধু এসে হাজির। এসে দেখেন বাড়িতে কেউ নেই। বন্ধুটি তাই তার বিজ্ঞানী বন্ধুটির জন্য অপেক্ষা করতে থাকলো। কিন্তু সময় গড়িয়ে যায়, বন্ধুতো আসে না। অবশেষে খিদে লাগায় বন্ধুটি খিদে সইতে না পেরে টেবিলে রাখা খাবারের প্লেট নিজেই সাবাড় করে দেয়। কিছুক্ষন পরে এডিসন আসলেন। এসে বন্ধুকে দেখে অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলেন “আরে দোস্ত, তুমি এই অসময়ে আমার বাসায়!!!! দাঁড়াও দেখি তোমার জন্য কোনো খাবার আছে কিনা”। এই বলে তিনি টেবিলে রাখা খাবারের প্লেটটির ঢাকনা তুলে দেখেন প্লেটটি খালি। এর পর আফসোস করে বন্ধুকে বলতে লাগলেন, “এই দেখো কান্ড,তোমার জন্য কিছুই রইল না। যাওয়ার সময় যে আমি খাবারটি খেয়ে গেছিলাম তাও ভুলে গেছি।”


১৫) ছোট্ট ছেলেটির মন খারাপ।খুব বেশিই খারাপ।পরীক্ষায় একটি প্রশ্নের উত্তরে সে শূন্য পেয়েছে।প্রশ্নটি ছিলো এরকম- “ব্যারোমিটারের সাহায্যে একটি ভবনের উচ্চতা কীভাবে মাপা সম্ভব?” উত্তরটি তার জানা ছিলো না।তাই বলে তো আর প্রশ্ন ছেড়ে আসা যাবে না।মা বারবার বলে দিয়েছে ‘ফুল অ্যান্সার’ করে আসার জন্য।তাই বুদ্ধি খাটিয়ে সে লিখেছিলো-“দড়ি বেঁধে ভবনের ছাদ থেকে ব্যারোমিটারটি নিচে ফেলে দিতে হবে।তাহলে ঐ দড়ির দৈর্ঘ্যই হবে ভবনের উচ্চতা”।শিক্ষক ঊত্তর দেখে খুশি তো হনইনি বরং ভেবেছেন ছেলেটি দুষ্টমি করে উত্তরটি লিখেছে,তাই তাকে ডেকে খাতাটা বাড়িয়ে দিয়ে বললেন,“ধরে নিলাম উত্তরটা তুমি জানো,দ্বিতীয়বার তোমায় সুযোগ দিচ্ছি,চটপট উত্তরটা লিখে ফেল”।ছেলেটি ভাবলো,“এবার আর ভুল করা যাবে না”।তাই এবার সে লিখলো-“আমি ভবনের উপর থেকে নেমে এসে ভবনের অ্যাটেনডেন্টকে বলব,ভবনের প্রকৃত উচ্চতাটি বললে আমি তোমাকে এই ব্যারোমিটারটি উপহার দিবো,তখন সে বলে দিবে আর আমি জেনে নিবো”।এবার হয়েছে,এবার নম্বর না দিয়ে শিক্ষক যাবেন কোথায়?এই ভেবে মনে মনে এক চোট হেসে নিলো ছেলেটি।কিন্তু তার উত্তর দেখে এবার আর শিক্ষকও ভুল করলো না।দিয়ে দিলেন পুরো শূন্য(0)!
পদার্থবিজ্ঞানের প্রাশ্নে ভুল করলেও পরবর্তীতে সেই ছেলেটিই হয়ে ওঠে,“বোর পরমাণু মডেলের” জনক প্রখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী নীলস বোর ।।

সবশেষে একটা কৌতুক_
১৬) নিউটনের সুত্র আবিস্কার !!!

একটা ছাগল হাঁটছিল,
নিউটন এটাকে ধরে থামালেন আর তখন ১ম সুত্র আবিস্কার হলঃ "একটি বস্তু কে যতক্ষণ পর্যন্ত থামান না হয় তা চলতে থাকে।"

... এর পর নিউটন ছাগল টিকে (F) বল এ একটা লাথি দিলেন ছাগলটা বলে উঠলো "ম্যা" ( MA) আবিস্কার হল দ্বিতীয় সুত্র: F=MA.

এর পরই ছাগলটি নিউটন কে কষে একটা লাথি দিল আর নিউটন আবিস্কার করলেন তার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সুত্র!...
আর তা হলঃ . . . . . .
"সকল ক্রিয়ারই একটি সমান ও বিপরীতমুখী প্রতিক্রিয়া আছে !" :P

সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪২
৯টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মেঘ ভাসে - বৃষ্টি নামে

লিখেছেন লাইলী আরজুমান খানম লায়লা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩১

সেই ছোট বেলার কথা। চৈত্রের দাবানলে আমাদের বিরাট পুকুর প্রায় শুকিয়ে যায় যায় অবস্থা। আশেপাশের জমিজমা শুকিয়ে ফেটে চৌচির। গরমে আমাদের শীতল কুয়া হঠাৎই অশীতল হয়ে উঠলো। আম, জাম, কাঁঠাল,... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনের গল্প

লিখেছেন ঢাকার লোক, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৩৫

মাত্র মাস দুই আগে আমার এক আত্মীয়ের সাথে দেখা আমার এক বোনের বাড়ি। তার স্ত্রী মারা গেছেন তার সপ্তাহ দুই আগে। মক্কায় উমরাহ করতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অভিমান

লিখেছেন জিনাত নাজিয়া, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:১২

" অভিমান "

তোমার ঠোঁটে বোল শিখেছি
তুমি আমার মা, কেমন করে
ভুলছ আমায় বলতে
পারিনা। এমন করে চলে
গেলে, ফিরে ও এলেনা। হয়তো
তোমার সুখেই কাটছে দিন,
আমায় ভাবছ না।

আমি এখন সাগর... ...বাকিটুকু পড়ুন

×