somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

স্মৃতিকথা - অনুকাব্য চারটি

০৮ ই মে, ২০১৭ দুপুর ২:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
তুমি ছিলে না...



গ্রীষ্মের ভ্যাপসা গরমে- যখন উদাস-দুপুর,
অস্থির জনমন, পথিকের বুকে এক-সমুদ্র তৃষ্ণা!
ছোট্ট অবুঝ শিশুটি
মাটির শীতলতা শুষে নিবে বলে-
শুয়ে আছে ধুলো-মাখা পথে গাছের ছায়ায়!
পাখি'রা সব ডালে ডালে ছাড়ছে দীর্ঘশ্বাস!
একটু তৃপ্তির খুঁজে হাঁটতে হাঁটতে,
তোমাকেই দেখবো বলে দাঁড়িয়ে ছিলাম
সেদিন তোমার আঙিনায়।
তুমি ছিলে না...!

তোমার ছোটবোন এসেই
হাতটি ধরে বলছে-ভিতরে আসেন দুলাভাই,
ভালো হবে ঘরে দুজন বসেই বলবো কথা,
চলেন তাড়াতাড়ি ভিতরে যাই,
আমি ছাড়া কেউ নাই বাড়ি আজ ফাঁকা।
কতই খুশি হয়েছি আজ আপনাকে পেয়ে
কিভাবে বুঝাই ও দুলাভাই...!
বিশ্বাস করে চলেন ঘরে সোহাগ দেখাই।
আমার বুকজুড়ে ধুকপুক ধকধক
চলছিল দ্রুত হার্ড-বীট রক্তচাপ,
অবুঝ শিশুটির মতো নির্বোধ, ছিলাম-
ক্লান্ত এক পাখি, বুকে এক-সমুদ্র তৃষ্ণা!
ফাঁকা বাড়ি, ঘরে শুধু আমি আর সে
নিজ হাতে দুধভাত দিচ্ছে তুলে মুখে,
ভয় আর মুগ্ধতায় অস্থির আমার হিয়া!

হবু শালীর আন্তরিক আদর আর
দুঃসাহসী ভালোবাসা দেখেছিলাম ও'চোখে!
মুগ্ধনয়ন অবাক !
মনে মনে তোমাকে বলছিলাম-
দুঃখ আর বিরহ কষ্টে পুড়া হৃদয়ের
কিছু আক্ষেপ কিছু বেদনা...মিনতি!
তুমি যদি একটু সাহসী প্রেম দিতে অবিরত,
কোন কষ্ট হতো না আমার বিরহে পুড়তে,
বেদনা'রা ভাসাতে পারতোনা- শ্রাবণ ঝড়ে,
পুড়তাম না ইচ্ছে গুলোর দীর্ঘশ্বাসে প্রতিনিয়ত।
সহজেই বোঝতে আমার দুঃখ স্বাদ!!

কতদিন...! কতভাবে
মাড়িয়েছি তোমার বাড়ির আঙিনা! তুমি
ভিতরবাড়ি থেকেই ডেকে উঠতে
ছোট ভাইয়ের নাম ধরে ধরে,
আমি মুগ্ধ মনে ফিরতাম- সে কণ্ঠ শুনেই!
কখনো-বা পর্দা'টা সড়িয়ে
দরজায় দাঁড়িয়েই বলতে- মরার বিড়াল...! 
মুগ্ধ চোখে দেখাতাম তোমাকে।
চলার পথে এক পলক সেই দেখা-
সামান্য কণ্ঠ শুনার জন্যই'যে কতদিন
ফিরে এসেছিলাম না-দেখে, কথা না-শুনে!
তার হিসাব আমি কখনো রাখিনি...।
ফিরেই লিখতে বসতাম প্রেমের কবিতা,
তোমাকে দিবো বলে...। লম্বা খাতার
পাতাটির এপিট-ওপিট ভরে দিতাম-
বিরহে দগ্ধ যতো ছিল স্বাদ ইচ্ছা।
মনের গভীর থেকে তুলে দেয়া
বেদনার সেই পঙক্তি-গুলো! বুঝেও...
এসে বলতে- বুঝি না তোমার সাহিত্য কথা!
তাই, ভালোবাসা দিয়ে যতনে সাজানো
আমার স্বপ্ন গুলো সব, অপূর্ণই রয়ে যেতো!

কতই'না মধুরতা আর মমতায়,
সাহসী ভালোবাসা'র ছাপ রাখলো আজ!
তুমি এতদিনে-ভিতরেই নিতে পারলে না,
ছোটবোন সেখানে তোমার বিছানায় বসিয়েই,
আদর করে মুখে তুলে খাওয়ালো দুধভাত...!!


------
তুমি আসো'নি সেদিন...!


তোমাকেই খুঁজতে গিয়েছিলাম
সেদিন, বড় স্বাদ ছিল আমার মনে,
দু'চোখে সব রঙিন স্বপ্ন'রা এসে
ভিড় করছিল খুব।
যখন তোমার কথা আমাকে বলছিল
তোমার ছোটবোন, তখন থেকেই কেমন যেন
আনন্দ আর উচ্ছাসে ভরে উঠছিল মনটা;
তোমার স্পর্শ পাওয়ার খুব ইচ্ছে করছিল
আশায় আশায় বেঁধেছিলাম এই বুক।
রঙিন স্বপ্ন গুলো আর দেখাতে পারিনি
তুমি আসো'নি সেদিন! পেয়েছিলাম দুখ।

দেখনি সেদিন! কখনো কি দেখেছিলে তুমি ?
কোন এক সকালে জেগে ওঠা কিশোর
সূর্যটাকে ঢেকে দেয়া, কালো
মেঘ আর বিজলীর গর্জনে হতভম্ভ দিক্বিদিক,
জনমনে শুরু হওয়া মহাপ্রলয়ের ভয়,
ডাহুকী'রা সব দূর বিলের ধারে দিয়েছিল ডুব।
অথচ! কিছুই হলো না....!
বিজলী'রা সপ মুহূর্তেই হারিয়ে গেলো,
মেঘেরা ভেসে ভেসে চলে গেল দূরে কোথাও,
আবারও সুন্দর সুনীল আকাশ- হাসতে
হাসতে পুব-আকাশে দেখালো সূর্যটা মুখ।

আমার ভিতরেও সেদিন বয়ে চলেছিল ঝড়!
মেঘের গর্জন আর বিজলীর বুকফাটা চিৎকারে
কেঁপে কেঁপে উঠছিল আমারও এই বুক,
যেন মুহূর্তেই চোখ ভাসিয়ে ঝরবে শ্রাবণধারা,
ভাসবে বুকের জমিন...
আমি বেদনায় সেদিন হয়ে ছিলাম চুপ!
দু'চোখের বৃষ্টি সেদিন
ঝরবে ঝরবে বলেও আর ঝরেই'নি। মন
আকাশের সব মেঘ জমেছিল চোখের পাতায়,
ঝাপসা হয়ে আসছিল আমার পৃথিবী!
তুমি আসো'নি সেদিন...! সারাদিন প্রতীক্ষার
প্রহর গুলো আর কিছুতেই মানছিল না বুঝ!নয়ন।


-------------
চাঁদ আর তুমি...!



জানো!
সারাদিন এত কর্মব্যস্ততার পরেও
মেঘহীন কোনকোন পূর্ণিমারাতে,
বাড়ির সামনের পথটায়
ঘাসের উপর বসে থেকেই কেটে যায়...!
প্রহরগুলো, শূন্যতার নির্মম কষাঘাতে
অসহ্য দারুণ জ্বালায় পুড়ে পুড়েও গভীর থেকে
শেষ হয় কত রাত তোমার অপেক্ষায়।
আমি প্রেম বুঝি না,
খুঁজি না ভালোবাসা কারে কয়।
তুমিই তো বলেছিলে 'তুমি আসবে'
তুমি আসবেই আমার কুঁড়েঘরে।
তোমারি মত-শান্ত নীরব আকাশের নিচে প্রায়ই
একা একা বসে থাকি, তুমি আসবে না জেনেও।

তুমি আবার ভেবো না....
চাঁদের নিঃসৃত জোছনায় চোখদুটো রাঙাবো,
ভাবের দেশে উঁড়বো সাদা মেঘে ভেসে ভেসে।
তাই, নীরবে নিভৃতে নিঃশব্দে বসে থাকি
চুপিচুপি লিখবো বলে নতুন কোন কবিতা...!
আজকাল কবিতা'রা সব
কেমন ঝাঁঝালো বিষাদে ভরে থাকে, জানো...!
কোন রোমান্টিকতা এখন আর আমাকে
সেই আগের মতো আকৃষ্ট করেনা...
অনুভূতি গুলোও যেন বড্ড ভোতা হয়ে গেছে এখন!
রসে ভরা স্বর্গীয় সুখ স্পর্শী
লেখা ভালোবাসা'র শব্দ গুলো কেমন যেনো
মিথ্যে মনে হয়! আমি আর
কিছুই করতে পারিনা বিশ্বাস! মনে হয়,
বারবার মনে হয়-সব মিথ্যে আর ছলনা....!

জানো, ভালোবাসা'র কথা শুনলেই
দম বন্ধ হয়ে আসে! নুতন কোন
স্বপ্ন দেখার স্বাদ আর তখন জাগে না!
নিঝুম চন্দ্রিমারাতে- জোছনা মাখা
শরীর জুড়ানো শীতল বাতাসেও
এই মন আর জুড়ায় না! ভালোবাসা'র
অনুভূতি সব ঘুমিয়ে থাকে, জাগে না! তাই'তো
অচেতন অবগাহনে নির্বাসিতই রয়ে গেল-
আমার কবিত্ব আর কবিতা....!
আমি কবিতা হারা...
তোমাকে হারিয়ে ছিলাম যেদিন থেকে !
তবু কেন পূর্ণিমায়,
চাঁদের দিকে তাকিয়ে থাকি ? জানো!
ওই চাঁদের মাঝখানে ভেসে থাকো তুমি।
আমার দিকে চেয়ে হাসো-মুক্ত ঝরা
ভুবনজয়ী হাসি, ঝর্ণার মতো ঝরে তোমার
অমিত ভালোবাসা।
আমি সেই হাসিতে'ই একটু সুখ খুঁজি,
হৃদয় ভরাতে চাই সেই মুগ্ধতায়...।।

নিশিত! অন্ধকার পৃথিবীর
চারিদিক নীরব স্তব্ধ-সুনসান শূন্যতা ভুলে,
নিঃসঙ্গতা'র যন্ত্রণায় বুকে
চেপে রাখা কষ্টের আত্ম-চিৎকার, যৌবনা
প্রতিটি পূর্ণিমায়- শুনি আনন্দ তৃপ্তির হাসি-ছন্দ,
মধু জোছনায় ঘটে রাত্রির সাথে চাঁদের মিলন।
ভালোবাসা বুঝি এমনই, হায়! মুগ্ধতায়
দুঃসহ যন্ত্রণা না-পাওয়ার,
বিরহের যতো কষ্ট, নিমিষেই
ভুলিয়ে দিতে পারে প্রেমের স্পর্শ।
ভীষণ কষ্ট হয় আমার, পুড়ি, পুড়তেই থাকি
চাঁদ আর রাতের মিলনকালে ভেবে তোমায়।
যৌবনে ফেলে আসা স্মৃতি গুলো-যে মনে পড়বেই,
হয়'তো নাড়িবে পুরনো প্রেম-তোমার মনটাকে,
জলে ভরবেই দু'নয়ন, ওই
পাষাণ হৃদয়-যে তখন কাঁদবেই।
দারুণ যন্ত্রণা হয় আমার বাম বুকটায়,
দুই চোখে শ্রাবণের বাঁধভাঙা অশ্রুধারা
আটকাতে পারিনা কিছুতেই! আজও
মনে হয় ভালোবাসি তোমায়! ভীষণ ভালোবাসি!
চোখের সামনে চলে আসা চাঁদকে, তুমি ভেবে
বলতে চাই মনের যতো না বলা কথা, হৃদয়ের
যতো সুখ আর প্রেম মিশিয়ে।
ভুলে যাই একাকীত্ব ওই চাঁদমুখ দেখে সহজেই। 

তুমি কর, শুষ্ক সাদা মেঘের আঁড়ালে
নিজেকে লুকানোর ব্যর্থ চেষ্টা। তাতে-ই
আমার ভালোবাসা হয়ে ওঠে যেন বিদ্রোহী!
মনের অজান্তেই বেরিয়ে আসে
বিষাদিত সব কথা,
আমি বিড়বিড় করে বলতে থাকি!
সেই কথা গুলোই সংগ্রহ করে বাতাস...
আমাকে শুনিয়ে বলে,
এই নাও তোমার সুন্দর একটি কবিতা।
আমি মুগ্ধ হই, আবার বিস্মিত...! বহুদিন,
বহুকাল আমার লেখা হয়নি কোন কষ্টের কথা,
বিষণ্ণতায় ভরা ভালোবাসা আর খুঁজি'ইনি...!

যেদিন থেকে হারিয়ে গেছো তুমি
ভুলেছো আমাকে দেয়া সব ভালোবাসা...!
সেদিন থেকেই খুব বিশৃঙ্খল শব্দ'রা সব
হয়েছে এলোমেলো, বড্ড উশৃঙ্খল-শাসন হারা!
কিছুতেই আমি সাজাতে পারিনা সারি সারি!
বড় কষ্টের! বিষণ্ণতায় ভরা দুঃসহ যন্ত্রণার...!
ভুলেই যদি যাবে সবকিছু, হারিয়েই যাবে যদি,
কি প্রয়োজন ছিল-এত আয়োজন করে হারাবার!!
মিলে না উত্তর, মিলাতে পারিনা আর সেই কাব্য,
যে অমর কাব্যের নাম 'ভালোবাসা'!!!

জীবনের সব স্বাদ আহ্লাদ যতো ইচ্ছে
মনের সুপ্ত বাসনা গুলো আজ দুঃখক্লিষ্ট-যন্ত্রণার।
কখনো আবার ভীষণ মুগ্ধতায় তৃপ্ত সেই মহাকাব্য
ভালোবাসা! আমি হারিয়ে ফেলেছি!
অনুভবে-নিভৃতে নিরালায় বসে বসে কেঁদেছি
কষ্টের মহাপ্লাবনে! একটু সহানুভূতির আশায়
ছোটে গিয়েছিল আমার অতৃপ্ত আত্মা!!
তুমি, সেদিনও খেলেছো লোকচুরি! হৃদয়ের
কোন আহ্বানই তোমাকে আর ফেরাতে পারেনি!
বেদনার রিক্ততায় সিক্ত পাথর চোখ দুটি থেকে
ঝরে পড়া রক্ত-কান্নাও, তোমার পাষাণ মনে
মায়া জাগাতে পারেনি! তুমি উল্লাসে উল্লাসে
মাতিয়া ফিরেছো, তোমার সুখের উম্মাদনায়!
আমার কষ্ট, আমার কান্না তোমাকে
পারেনি ফেরাতে! তুমি বুঝ'নি,
কখনোই বুঝতে চাও'নি আমার হৃদয়ের
আকুলতায় ভরা সেই- মিনতি!!

জানো, গভীর রাত্রে যখন
চারিদিকে সুনসান, নীরবতা আর শূন্যতায়
ডুবে রাত্রির নিশ্চুপ পথচলা,
পৃথিবী তখন গভীর ঘুমে থাকে মগ্ন। তখনো
আমি জেগে থাকি, বদ্ধ ঘরের আঁধার ঠেলে,
ধীর পায়ে ঘর থেকে বেরিয়ে আসি নিঃশব্দে,
ওই চাঁদটির মাঝে তোমায় দেখবো ভেবে...!
আমি আর চাঁদ, তাকিয়ে থাকি মুগ্ধ নয়নে!
এত কষ্ট! এত বিরহ!
পেরিয়ে এসেও কতশত যন্ত্রণা...!!
ওই চাঁদের দিকে চেয়ে মনের গভীর থেকে
বেরিয়ে আসে বারবার-
'তোমরা সমান অপরূপা আমার পুড়া চোখে,
মুগ্ধতায় সমান- 'ওই চাঁদ আর তুমি'।
এই দগ্ধ হৃদয়ের গহীনে, এখনো
রয়ে গেছে- তোমার ভালোবাসা'!! নয়ন।।


-------------

ভুল করেছিলাম!!



আমার ভালোবাসা ভুল পাত্রে জমা রেখেছিলাম,
সে কয়লা ভেবে পুড়িয়ে দিয়েছে। সেই পুড়া
ভালোবাসা'র আত্মচিৎকার মাঝেমধ্যে বেরিয়ে আসে,
কি করবো আটকাতে পারিনা যে কিছুতেই!! তাই
মন থেকে কাগজে নামিয়ে রাখতে চাই,
তাই যদি কষ্টের ভার কিছুটা কমে ....!!!

আমি চালাক থেকেও বোকা সেজে ছিলাম,
সে নির্বোধ ভেবে
আমার ভাগে কষ্টটাই বেশি দিয়ে গেছে,
আমি অবুঝ শিশুটির মতো
চুপচাপ মেনে নিয়েছিলাম। আমি তার সুখটাকেই
বেশি মূল্যবান মনে করেছিলাম, তাই
আমার সুখ পুড়ে যাওয়ার গন্ধ শুঁকেছিলাম নীরবে।
আমি ভুল করেছিলাম,
বড় ভুল করেছিলাম তাকে ভালোবেসে!!নয়ন।


সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই মে, ২০১৭ দুপুর ২:২৯
৯টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পরিণতি - ৩য় পর্ব (একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস)

লিখেছেন সাখাওয়াত হোসেন বাবন, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৮



( পরিণতি ৬১ পর্বে'র একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস ।)

তিন


আচানক ঘুম ভেঙ্গে গেলো ।

চোখ খুলে প্রথমে বুঝতে পারলাম না কোথায় আছি । আবছা আলোয় মশারির বাহিরে চারপাশটা অপরিচিত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইফতার পার্টি মানে খাবারের বিপুল অপচয়

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৩



গতকাল সরকারি ছুটির দিন ছিলো।
সারাদিন রাস্তাঘাট মোটামুটি ফাকাই ছিলো। ভাবলাম, আজ আরাম করে মেট্রোরেলে যাতায়াত করা যাবে। হায় কপাল! মেট্রো স্টেশনে গিয়ে দেখি গজব ভীড়! এত ভিড়... ...বাকিটুকু পড়ুন

গণতন্ত্র আর বাক-স্বাধীনতার আলাপসালাপ

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩


একাত্তর সালে আওয়ামী লীগের লোকজন আর হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ছিল পাকবাহিনীর প্রধান টার্গেট। যদিও সর্বস্তরের মানুষের ওপর নিপীড়ন অব্যাহত ছিল। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা আর তাদের পরিবারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×