somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বর্ষপূর্তি'র কৃতজ্ঞতা জনপ্রতি সামহোয়্যার-ইন-ব্লগে

২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:৪৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



বর্ষপূর্তি'র কৃতজ্ঞতা

আহ! কি আন্তরিক সামহোয়্যার-ইন-ব্লগ আর ব্লগার,
বিরাজমান সদাই সুসম্পর্ক আসল কারণ মন বাঁধার।
বিনয় ভরা প্রেরণাদানে-মন্তব্যে সবাই এখানে সবার,
ঘুরেফিরে-ব্লগ দেখে-পড়ে আলোয় হারে মন-আঁধার।

ই-মেইল নাম লিখে সেদিন সেইযে হল ব্লগিং শুরু,
স্নেহাস্পর্শী শ্রদ্ধাভাজন সাহস বাড়ায় তাঁরাই গুরু।
মন-মহতী শুভেচ্ছান্তেও নিজের ব্লগ দেখায় কুঁড়ো,
লিখতে গেলেই ভুলের ভয়ে বুকটা কাঁপে দুরুদুরু।

শ্রদ্ধেয় সব ভাই বোনদের কাব্য রসিক গল্প পড়ে,
চেষ্টা-বাড়ে লিখে কখন রাখবো জমা ব্লগের ঘরে।
মান-বিচারে নিম্নে সবার তবুও সদা লেখার-ঝড়ে,
চলছে আজো অবিরত কাটুক সময় মনের ডরে।

জ্ঞানীগুণী'র মিলন-স্রোতে অজ্ঞ আমি ভাঙা তরী,
ভ্রান্ত-ত্রুটি প্রতিনিয়ত'ই মন-অজান্তে কতই করি।
স্নেহাশীর্বাদ আন্তরিক-ফল শ্রদ্ধানন্দে সকল পূঁজি,
শুদ্ধত্বে-সব বুদ্ধিদীপ্ত শ্রদ্ধাভাজন মুগ্ধ তাঁদের স্মরি।

নিরন্তর দিলেন সবাই অনেক প্রেম আর ভালবাসা,
যেটুকু শিখি ব্লগ'টি ঘুরে নাইরে কোথাও এ-তুলনা।
উদার সবাই ব্লগ-প্রকৃতির করতে জড়ো সব প্রতিভা,
তানা-হলে পেতাম'না ঠাই আমার মতো অ-কবি'রা।

বর্ষপূর্তি'র কৃতজ্ঞতা জনপ্রতি সামহোয়্যার-ইন-ব্লগে,
বোকাসোকা মানুষ আমি প্যাচ বুঝি-না যাই-না ভুলে।
অজান্তে কোনো মনের ভুলেই শব্দ-কটু বাক্য স্বরে,
কষ্ট পেলে ভাইজান-আপু দিবেন ক্ষমা নিজের-গুণে।


আমি যেহেতু কবিতার মতো করেই বেশি পোষ্ট করেছি ব্লগে তাই উপরে কবিতার মতো করে বর্ষপূর্তিতে শ্রদ্ধেয় সামহোয়্যার-ইন-ব্লগ ও সকল ব্লগার ভাইদের এবং পাঠক-শুভাকাঙ্ক্ষীদের প্রতি নিজের কৃতজ্ঞতা প্রকাশের চেষ্টা করেছি মাত্র।
//

সামুর সকল লেখকই একটু বেশিই উদার প্রকৃতির, সহজেই একজন নতুন লেখককে উৎসাহিত করতে পারে লেখায়। এখানে সবার আন্তরিকতায় মুগ্ধ হয়ে অনেকেই আমার মতো সামুকেই উপযুক্ত মনে করেন নিজের লেখালেখি চালিয়ে যেতে। সামুর সকল সদস্যের প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা সবসময় থাকবে এটা আমি নিশ্চিত হয়েই বলি।

আমি অতন্ত সাধারণ একজন মানুষ। লেখালেখির কোন অভ্যাস আমার ছিল না কখনো। তবে মাঝেমধ্যেই দুএক লাইন লেখার চেষ্টা করেছি সবসময়। সেই লেখা দু এক লাইনেই সীমাবদ্ধ থাকতো, এগুতে পারতো না। ঢাকাতে থাকতে যখন বাহিরে থাকতাম কোথাও বসে, পাশে পড়ে থাকা টুকরো কাগজে লিখতা দু এক লাইন। এরকম অনেক লিখেছি সিগারেটের কাগজে বা পড়ে থাকা টুকরো কোন কাগজে। কিন্তু কখনওই সম্পূর্ণ কিছু লিখতে পারতাম না। আসলে আর পারতামই না বেশি লেখতে, সাথে একটু অধৈর্য কাজ করতো। টুকরো কাগজগুলো কিছুদিন সংগ্রহে থাকতো মানিব্যাগের ভিতর, তারপর হারিয়ে যেতো।

এই নিক ফিরে পাওয়ার পর থেকে সবার আন্তরিক উৎসাহ আমার আগ্রহটাকে অনেক বাড়িয়ে লেখতে প্রেরণা যোগায়। মানসম্মত কিছু লিখতে আমি পারিনা, সেটা আমি নিজেও বুঝি। তবে যেটুকু লেখছি এই সবই সামুর জন্য সামুর সকল উদার প্রকৃতির লেখকদের জন্যই সম্ভব হয়েছে। আমি যতদিন লেখার জগতে থাকবো সামু আর সামুর সকল ভাইদের প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা থাকবে। থাকবে সবার জন্য আমার আন্তরিক ভালোবাসা।

সিনিয়র কিছু ব্লগার আছেন, এই যেমন চাঁদগাজী, আহমেদ জী এস, সুমন কর, জুন, সচেতনহ্যাপী, সামু পাগলা ০০৭, আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম, রূপক বিধৌত সাধু; এদের অনুসরণ করলে অনেককিছুই শিখতে পারবেন যে কেউ, চিন্তা-ভাবনাও প্রসারিত হবে অনেক। এটি নিঃসন্দেহে একটি ভালো পরামর্শ হতে পারে আমিসহ সবার জন্য, বিশেষ করে যারা আমার মতো নতুন তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ বলতেই পারি। কৃতজ্ঞতা সাধু ভাইয়ের প্রতি। সবাইকে আমি শ্রদ্ধা-চোখে অনুসরণ করি।

আরও আছেন যাদের কাছ থেকে আমি আলোচনা ও আন্তরিক প্রেরণা পাই সবসময়। তাঁদের আমি শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করি ও ভালোবাসি, যেমন ড. এম এ আলী, আমি যেদিনই বিষাদিত মনে ব্লগ থেকে দূরে থাকবো ভেবেছি নিরাশায়, ঠিক তখনই প্রিয় ভাইটি আমাকে তাঁর স্নেহগুণে ভরসা দিয়ে গেছেন ঢেলে, যা আমাকে নতুন উদ্যোমে জাগিয়েছে। কাজী ফাতেমা ছবি আপু আমার অনলাইনের প্রথম অনুসারিত(গুগলে) কবি। ধ্রুবক আলো ভাই খুবই আন্তরিক ও উদার প্রকৃতির মানুষ, তার কাছ থেকে সবসময় উৎসাহ ও সুপরামর্শ পাই। মানবী আপুকে সাত্যি মানবিক গুণসম্পন্না মনের অধিকারী মনে হয় আমার কাছে। শায়মা আপু'তো মাঝেমধ্যে বিখ্যাত করে দিয়ে যান আন্তরিক সব কথায়। কল্লোল পথিক ভাই, সাইফুল্লাহ্ শামীম ভাই ছিলেন। বিজন রয়' দাদা আমার ব্লগের প্রথম পোষ্ট করার খুব অল্প সময়ের মধ্যেই প্রথম প্রেরণা রেখেছিলেন আন্তরিক সব আশা জাগানিয়া কথামালায়, আমার আগ্রহটাই বাড়িয়ে দিয়েছিলেন তিনি, এখনো সবসময় অনেক সহযোগিতা করেন, করেই চলেছেন নিজগুণে। পলাশ মিঞা ভাই ছিলেন পরামর্শ দিতেন। মোস্তফা সোহেল ভাই আছেন অনেক পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করেন সবসময়। নীল পরী আপু'র আন্তরিক সব ভরসাদান করে যাওয়া আমার কাছে মাথার উপর ছাঁদের মতো মনে হয়, আমি শ্রদ্ধা ভরে প্রেরণা গ্রহণ করি। ইপ্সিতা চৌধুরী আপুও অনেক আন্তরিক উৎসাহ দিয়ে যান, ওমেরা আপু, উম্মে সায়মা, মৌমুমু আপুরা সবসময় আন্তরিক মন্তব্যে উৎসাহিত করে গেছেন, কৃতজ্ঞতা রাখি সবার প্রতি সবসময়।কালনি নদী ভাই ছিলেন আমার এই ব্লগের প্রথম প্রেরণা উৎসাহ, তাঁকে মিস করি, স্মরণ করি মাঝেমধ্যেই, তিনি প্রথম থেকেই আমাকে অনেকভাবে সাহস যোগিয়েছেন লিখতে। দ্বিতীয় প্রেরণা হয়ে সস্নেহে উৎসাহ-পরামর্শ কখনো ভুল শুধরে দিয়ে আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ করে গেছেন শ্রদ্ধেয় খায়রুল আহসান স্যার, ইনি যেমন সুন্দর করে নিজের মন্তব্য রেখে যান তেমনি সুন্দর কথামালায় মুগ্ধ করেন প্রতিউত্তরে।

ছিলেন দরবেশমোছাফির ভাই, ভ্রমরের ডানা ভাইও দারুণ পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করেন মাঝেমধ্যেই, সাদা মনের মানুষ ভাই তো আছেনই, ইদানিং ব্লগে সময় খুব কম সময় দিচ্ছেন হয়তো ব্যস্তার কারণ। মাহমুদুর রহমান সুজন ভাইকে মিস করছি খুব, এই ভাইটি আমাকে সবসময় আন্তরিক কথামালায় প্রেরণার আকাশ হয়ে এসেছেন, সাহসী করে গেছেন। বিলিয়ার রহমান ভাই অনেকভাবে আমাকে সহযোগিতা করেছেন, ইদানিং খুব মিস করি প্রিয় ভাইটিকে আমি! জাহিদ অনিক ভাই, শূন্যনীড়, তোমার জন্য মিনতি, প্রিয় কবি শাহরিয়ার কবীর ভাই যিনি প্রথম থেকেই উৎসাহ প্রেরণা দিয়ে যাচ্ছেন, আমার প্রতি পোষ্টেই তিনি উৎসাহিত করেন কখনো আমার নিয়মিত পোষ্টে বিরক্তবোধ না করে সাহসী করে গেছেন সব আন্তরিক কথামালায়।
নাগরিক কবি ভাই মাঝেমধ্যে অসাধারণ সহযোগিতা করেন সুন্দর পরামর্শে, গেম চেঞ্জার ভাই মাঝেমধ্যে অনেক উদার মন্তব্যে উৎসাহিত করে যান। সোনাবীজ না হয় ধুলোবালি ছাই ভাইয়ের পোষ্ট থেকে অনেক শিখেছি আমি, সেজন্য সবসময় কৃতজ্ঞতা রাখি মহান মানুষটিকে।

সামু পাগলা ০০৭ তো বিনয়ী হতে সাহায্য করেন সবসময় আন্তরিক মন্তব্যে প্রতি উত্তরে, আমি এই আপুকে বিনয়ের অবতার ভাবি। ফরিদ আহমদ চৌধুরী ভাই তো আছেনই সবসময় আন্তরিক উৎসাহে আমাকে আরো ভালো করার পরামর্শ দিয়ে একটু ভালো করার আশায় সবসময় আন্তরিক প্রেরণা দিয়ে থাকেন। সুসাহিত্যিক লিটন ভাই আছেন মাঝেমধ্যে আন্তরিক উৎসাহ প্রেরণা দিয়ে যান আমাকে। এই মুহূর্তে নাম মনে না আসা আরো অনেক শ্রদ্ধেয় প্রিয় ভাই আপু'রা আন্তরিক উৎসা পরামর্শ দিয়ে অনেকভাবে সহযোগিতা করে যান। তাঁদের কারো প্রতিই আমার কৃতজ্ঞতার শেষ হবার নয় কোনদিন।

দুই চার লাইন মিলাইতে পারতাম না, এখন কয়েক ঘন্টায় পুরো কবিতার মতো লিখে ফেলি এর সবই সামু ব্লগ আর সকল উদার প্রকৃতির শ্রদ্ধেয় প্রিয় ব্লগার ভাইদের আপুদের জন্যই সম্ভব হচ্ছে। উপরোক্ত ও বাকী আরো অনেক ভাই আপু আছেন যাদের আন্তরিক উৎসাহ মন্তব্য পরামর্শ, তাঁদের প্রতিউত্তর দেয়ার ধরণ সবই আমি মনোযোগ দিয়ে গ্রহণ করি শ্রদ্ধার সাথে। আমি লিখতে চাই, আমার মনের না বলা, অপ্রকাশিত অনেক কথা অনেক কিছু। তাই সবাইকে শ্রদ্ধার সাথে অনুসরণ করি, আমি শিখতে চাই, চেষ্টা করে যেতে চাই, সবার কাছে দোআ চাই, যেন একটু ভালো লেখতে পারি।

অনেক কথা বলে গেলাম বিরক্তিকর মনে করবেন না প্লীজ। আরো লিখতে ইচ্ছে করছিল এখন, যদি খারাপভাবে দেখেন তাই শর্ট করে কিছু কথা শুনিয়ে গেলাম মন থেকে। দোআ করবেন, আপনাদের অাশীর্বাদ যেন না হারাই কখনো এমনটাই প্রত্যাশা।

আমি সর্বপ্রথম সবাইকে বিনয়ের সাথে মন্তব্য প্রতিমন্তব্য করে থাকি, এটিও উপরোক্ত শ্রদ্ধেয় সবার মন্তব্য প্রতিউত্তর দেখেই শিখেছি এবং এই ব্যাপারটি সর্বোত্তম মনে করি আমি।

সামুতে আমার কাছে বেশি যে দিকটা পছন্দ, তা হলো- এখানে একটা লেখা শেয়ার করলে সেই লেখার ভুলগুলো শুধরে নেয়া যায় বড় ভাইদের কাছ থেকে। অনেক বড় ভাই আছেন আমাকে আমার ভুল গুলো ধরিয়ে দিয়ে শুধরানোর সুযোগ করে দেন, সাথে দিয়ে যান অনেক গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শও। এরচেয়ে বেশি একজন নতুন লেখকের পাওয়া আর কি হতে পারে! আমি সেই সব আন্তরিক মন্তব্যে সবসময় কৃতজ্ঞতা জানাই। আমার শ্রদ্ধা বেড়ে যায় তাঁদের প্রতি। এই তো সামুর ভালোবাসা, আন্তরিকতার প্রয়াস।

এভাবেই আন্তরিকতায় এগিয়ে যাক সামু ব্লগ অনন্তকাল- বাংলাকে সাথে করে।
শুভ হোক আগামীর দিনক্ষণ প্রত্যাশা সবার জন্য।
সামান্য দোআ আমার জন্য রাখার অনুরোধকারী রইলাম।

(গদ্যাংশ টুকুর জন্য কৃতজ্ঞতা শ্রদ্ধেয় ব্লগার 'নীলপরী' আপু ও 'রূপক বিধৌত সাধু' ভাইয়ের প্রতি। তাদের পোষ্টে কিছু কিছু লিখেছিলাম মন্তব্যের ঘরে। সেগুলো একটু এডিট করে রেখে দিলাম।)
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৭
২৪টি মন্তব্য ২৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×