বায়ান্ন আর একাত্তরের চেতনা বর্তমানে এক নিরাপদ মুখোশ
সন্দেহ আর ভুল বুঝাবুঝি এই ধর্ম যাদের রক্তে মিশে আশে, তারা আর কেউ নয়,
এবং এখানে কোন ভুল বুঝাবুঝি বা সন্দেহ নেই।
এটা স্পষ্টত ষড়যন্ত্র,
শুধু মুসলমানদের বিরুদ্ধে নয়, পুরো বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ও স্বাধীনতার বিরুদ্ধে।
কথিত মুক্তমনা ও বামপন্থী উগ্রবাদীরা, যারা ইউরোপ-আমেরিকা এর গুপ্ত এজেন্ট হিসেবে কাজ করছে, যারা এদেশে নিজেদের প্রগতিশীল হিসেবে পরিচয় দেয়।
আওয়ামী সরকার এখনো দেশের এই জখন্য শত্রুদের চিনতে পারে নি মনে হয়,
পারলে শিবিরের মত এদেরকেও তুলাধুনা করে ছিন্ন-ভিন্ন করে ফেলতো,
ওরা আবেদন করে change.org নামক বিদেশী সাইটে গিয়ে!
কেন?
দেশে কি জরুরী অবস্থা জারী করেছে সরকার?
না
দেশে আন্দোলন করা নিষেদ করা হয়েছে?
আমার মতে ওরা এসব করে, এক কথায় বিশ্ববাসীর কাছে বাংলাদেশ কে পচানো।
আর তাতে সুযোগ হয় আমাদের দেশ কে কিছু চাপিয়ে দেওয়া ও আঙ্গুল তুলে বলার সুযোগ করার।
এতে দেশ কি লাভবান হবে?
মূল্যবোধের অবক্ষয়ের ওরাই তো মানুষ কে সেটা শিখানো চেষ্টা করে, ওরাই তো ছেলে-মেয়ে একাকার করে ফেলেছে,
মুক্তমনা = ওপেন মাইন্ড!!!
ওই সব কথিত বামপন্থী ও মুক্তমনাদের যদি রক্ত টেস্ট করতে বলা হয়,
সেখানে সিগার মাদক এলকোহল এইসব ই পাওয়া যাবে যেটা মানুষের মস্তিষ্ক বিকৃতি করে ফেলে
আর সরকার যদি ওদের বিরুদ্ধে নজরদারী শুরু করতো তাহলে ৪/৫ জনের হয়তো এতদিনে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে ফাসিও হত!
শুধু রাষ্ট্রদ্রোহিতা না, মানুষের মধ্যে ধর্মীয় বিশ্বাসের উপর ওরা যেভাবে আঘাত হানে মিথ্যা করা বলে, সেভাবে প্রশাসন চাইলে জেলে ভরতে পারতো ওদের কে।
আর ওদের বিরুদ্ধে যারা বলবে তারাই নাকি মৌলবাদী,
আচ্ছা ঠিক আছে, সুন্দর কথা।
আর আমি ওদের কে মৌলব্যাধি বলি যারা বাংলাদেশে যারা বাম রাজনীতি পরিচয় দিয়ে চিল্লায়, গলা ফাটায়।
আর দেশের শান্তি নষ্ট করে।
ধষর্কের মৃত্যুদন্ডের শাস্তির দাবি ব্লগে লিখেন, বাংলা তে লিখেন
কোন সমস্যা ছিল না আমি চাই মৃত্যুদন্ড হোক ধষর্কের,
ইংলিশ এ লিখার কারনটা গোয়েন্দা সংস্থা কে দিয়ে তদন্ত করা জরুরী, আর এতে মনে হয় হাজার সত্য বেরিয়ে আসবে।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে মে, ২০১৭ রাত ৩:১২