ঘরের ভিত্রে দড়ি দিয়া বাইন্ধা একটা মানুষরে চাপাতি দিয়া খুন করণের পর টেকি দুইন্যাইতে কত্ত রকমের কতা দেখতাছি। আমগো প্রবলেম অইলো আমরা মানুষরে মানুষ হিসাবে বিবেচনা করতে পারি না। এ সীমাবদ্ধ প্রবল হইছে; এখন এইটা আরো বেশি।
মাওলানা ফারুকীর হত্যাকাণ্ড কোনো তরিকায় মেনে নেবার সুযোগ দেখিনা। কোনো কোনো গণমাধ্যম তার দুই স্ত্রীর প্রসঙ্গ টেনেছে; কারো কাছে মনে অইছে উনি জমাত বিরোধী; কারো কাছে উনি মাজার পুজার পক্ষে- কত্ত আলাপ।
আমরা মন্তব্য করতে, দোষচাপাতে খুবই পছন্দ করি।সাময়িক হা পিত্যেশও করি। কিন্তু কোনো হত্যাকাণ্ডের চূড়ান্ত বিচার ও এর পেছনের কারণ উদঘাটন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে পারি না। কালন আমাদের উত্তেজনা দ্রুত প্রশন হয়ে যায়!
আমাদের সম্বাদিকরা প্রশ্ন করেন খুনের পেছনে কী কারণ থাকতে পারে বলে আপনি মনে করেন! পুলিশ কর্মকর্তারা চোখ চক চক করে এমন ভঙ্গিতে জবাব দেন; যেনো উনারা সব জান্তা।
গণমাধ্যমও ফলোআপের নামে গল্প ফাঁদে- চূড়ান্ত বিচারে কিছু টেকেনা; বা টেকানো হয় না।
ফারুকীর কিসমত যেনো এত্ত খ্রাপ না হয়; তার হত্যার যথার্থ কারণ চিহ্নিত ও এর সাথে জড়িতদের বিচার চাই।